অরবিন্দ ডি সিলভার সেরা ৬

টি-টোয়েন্টি খেলা হয়নি তাঁর। কিন্তু দর্শকেরা টি-টোয়েন্টির মধ্যে যে বিনোদন খোঁজেন, সেটা তাঁর ব্যাটিংয়ে সব সময়ই ছিল। সেই অরবিন্দ ডি সিলভা, শ্রীলঙ্কার সাবেক ব্যাটসম্যান বাছাই করেছেন ক্ষুদ্রতর ক্রিকেটের ‘বড়’য়ব্যাটসম্যানকে
ক্রিস গেইল


যেকোনো বোলিং আক্রমণকে দুমড়ে-মুচড়ে দিতে পারে...ইনিংসের শুরুতেই সে এটা করে দলকে গতি এনে দেয়। যেকোনো পরিস্থিতিতে একাই সে ম্যাচ ঘুরিয়ে দেওয়ার ক্ষমতা রাখে।

মাহেলা জয়াবর্ধনে
রান করা এত সহজ, মাহেলাকে না দেখলে বোঝাই যায় না। কী ঘটতে যাচ্ছে— প্রতিপক্ষ সেটা বুঝে ওঠার আগেই তার কাজ সে করে ফেলে। তার নেতৃত্বগুণটাও অসাধারণ।

কাইরন পোলার্ড
‘যাও এবং পেটাও’ মানসিকতার কাইরন পোলার্ডের অন্তর্ভুক্তি (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) দলের মিডল অর্ডারের শক্তি বাড়িয়েছে। অসুরের মতো শক্তি তার, যা ক্রিকেটের এই ফরম্যাটের সঙ্গে বেশ মানানসই।

যুবরাজ সিং
যুবরাজ সব সময়ই আমার অন্যতম প্রিয় খেলোয়াড়। মাঠের বাইরে বল পাঠানোর পাশাপাশি কার্যকর বোলারও ও। গুরুত্বপূর্ণ সময়ে উইকেটও নেয় ও। তাকে সব সময়ই নির্ভার দেখায়। রেকর্ড-টেকর্ড নিয়ে না ভেবে সে খেলাটা উপভোগ করে।

বীরেন্দর শেবাগ
তার দিনে তাকে থামানো কষ্টকর। কোনো বোলারকে খেলতেই ভয় করে না সে। ভয় নেই আউট হওয়া নিয়েও। তার ব্যাটিং এটাই প্রমাণ করে যে পরিসংখ্যানের দিকে তাকানোর প্রয়োজন নেই এবং তা নিয়ে ভাবারও দরকার নেই।

মহেন্দ্র সিং ধোনি
ব্যাটিং অর্ডারের নিচের দিকেও ব্যাট করলেও পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নিতে ভালোবাসে। বীরেন্দর শেবাগের মতো বিগ শট না খেলে এক কিংবা দুই রানই বেশি নিয়ে থাকে সে। ফিনিশারের মেজাজটা আছে ওর ।
দ্য টেলিগ্রাফ থেকে ভাষান্তর

No comments

Powered by Blogger.