সোহাগ গাজী- প্রথম পাঁচ

ক্রিকেট খেলে আয় খুলনায় থাকার সময় খ্যাপ খেলে ৫০ টাকা পেয়েছিলাম। অনেক ছোট ছিলাম তখন। ৫০ টাকা পেয়েই দারুণ লাগত! আস্তে আস্তে ৩০০, ৫০০ টাকা পেতে লাগলাম। প্রথম বিভাগে প্রথম খেলে পেয়েছিলাম ২০ হাজার টাকা।
দেখা পাওয়া ক্রিকেট-আদর্শ
খুলনায় আমরা যেখানে থাকতাম, একটু দূরেই থাকতেন মঞ্জু ভাই (সাবেক বাঁহাতি পেসার মঞ্জুরুল ইসলাম)। মনে আছে, বাড়ির বাউন্ডারির দেয়ালের ওপর উঠে দেখেছিলাম মঞ্জু ভাইকে।
ক্রিকেট-জুতা
বাবা কিনে দিয়েছিলেন অনূর্ধ্ব-১৩ ক্রিকেটে খেলার সময়। ব্যাট, বল, প্যাডসহ সবকিছুই কিনে দিয়েছিলেন সেবার।
অটোগ্রাফ
দিয়েছি অনূর্ধ্ব-১৯ খেলার সময়। নিয়েছি গত বিপিএলে বরিশাল বার্নার্সে খেলার সময়। ক্রিস গেইলের অটোগ্রাফ নিয়েছিলাম ব্যাটে। এবার গেইলের অবশ্য এটা মনে ছিল না, তবে এখন নিশ্চয়ই আমাকে ভুলবে না!
স্লেজিংয়ের শিকার
অনূর্ধ্ব-১৫ জাতীয় ক্রিকেট খেলার সময়। তখন টেপটেনিসেই বেশ খেলতাম। প্রতিপক্ষের দু-একজন সেটা জানত। বলেছিল, টেপটেনিসের প্লেয়ার, ক্রিকেট-বলে পাত্তা পাবে না।
সাক্ষাৎকার নিয়েছেন আরিফুল ইসলাম

No comments

Powered by Blogger.