সন্দেহের জালে মোদি
এ মুহূর্তে বিশ্বের সবচেয়ে বড় জ্যোতিষী কে বলতে পারেন? সামাজিক যোগাযোগের নেটওয়ার্ক টুইটারে যাঁরা লোলিত মোদিকে ‘ফলো’ করেন, তাঁদের উত্তরটা জানা থাকার কথা। টুইটার স্ট্যাটাসে একের পর এক আইপিএলের ম্যাচের ফলাফল সম্পর্কে মোদির ভবিষ্যদ্বাণী যেভাবে সত্য হচ্ছে, তাঁকেই মনে হচ্ছে সবচেয়ে বড় জ্যোতিষী। কিন্তু মোদি তো আর জ্যোতিষী নন, আইপিএল কমিশনার। সন্দেহটা তাই বাড়ছে, তবে কি মোদি ম্যাচের ফলাফলও নিয়ন্ত্রণ করেন? সোজা বাংলায় বলা যায়, আইপিএলে কি তবে পাতানো ম্যাচ হচ্ছে?
গুঞ্জনটা আগে থেকেই ছিল, টুইটার-কাণ্ডে এখন সেটা রূপ নিচ্ছে বিশ্বাসে। প্রায় ‘কেউ নন’ থেকে হঠাৎ করেই ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের একজন হয়ে যাওয়া মোদি এবার দেখছেন মুদ্রার অন্যপিঠ। কোচি দলের মালিকানার শেয়ার বিতর্ক, সেই সূত্র ধরে শশী থারুরের সঙ্গে কথার যুদ্ধ, এর পর আয়কর কর্মকর্তাদের হানা, সব মিলিয়ে কিছুদিন ধরে সময়টা মোটেও ভালো যাচ্ছে না মোদির। এরই মাঝে উঠেছে ম্যাচ পাতানো বিতর্ক। ফিসফাসের শুরু অবশ্য গত বছর থেকেই। রাজস্থান রয়্যালস ও কলকাতা নাইট রাইডার্সের ম্যাচ যখন পেন্ডুলামের মতো দুলছে, তখনই টুইটারে ম্যাচের সম্ভাব্য পরিণতি বলে দিয়েছিলেন মোদি, যা পরে মিলে গেছে হুবহু। এবার একই ঘটনা ঘটেছে বেশ কয়েকবার। একটি ভারতীয় টিভি চ্যানেলের খবর, মোদির টুইটার-কাণ্ডে বিসিসিআইও খুব বিরক্ত। তার পরও দুবাইয়ে আইসিসির আজকের সভায় বিসিসিআইয়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন মোদিই।
তবে এতেও মোদি স্বস্তি পাবেন কি না, কে জানে। আয়করের লোকজন এখনো পিছু ছাড়েনি। এর আগে আইপিএলের নতুন দুটি দলের বিস্তারিত তথ্যই কেবল চেয়েছিল তারা। এবার চেয়েছে বাকি আট দলেরও। মালিকানা, আয়-ব্যয়, শেয়ার ইত্যাদির বিস্তারিত খতিয়ান চেয়ে সমন জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিসিসিআইয়ের প্রশাসনিক প্রধান রত্নাকর শেঠি। ২৩ এপ্রিল শুনানিতে বিসিসিআইয়ের প্রতিনিধিত্ব করবেন মোদি অথবা প্রধান নির্বাহী সুন্দর রমণ।
এদিকে আয়কর কর্মকর্তাদের সন্দেহের জালে পড়েও জিজ্ঞাসাবাদের পর শেষ পর্যন্ত নিষ্কলুষ বলে ছাড়া পেয়েছেন বেঙ্গালুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স দলের মালিক বিজয় মালিয়ার মেয়ে লায়লা মাহমুদ। মোদির অফিসে আয়কর কর্তাদের হানা দেওয়ার কিছুক্ষণ আগে বেশ কিছু কাগজপত্র নিয়ে একজন মহিলার সটকে পড়ার দৃশ্য ধরা পড়েছিল সিসিটিভিতে। সন্দেহ করা হয়েছিল মোদির অফিসে কর্মরত লায়লাই সেই রহস্যময় মহিলা। কোনো ঝামেলা ছাড়াই অবশ্য পার পেয়ে গেছেন তিনি।
গুঞ্জনটা আগে থেকেই ছিল, টুইটার-কাণ্ডে এখন সেটা রূপ নিচ্ছে বিশ্বাসে। প্রায় ‘কেউ নন’ থেকে হঠাৎ করেই ক্রিকেট বিশ্বের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের একজন হয়ে যাওয়া মোদি এবার দেখছেন মুদ্রার অন্যপিঠ। কোচি দলের মালিকানার শেয়ার বিতর্ক, সেই সূত্র ধরে শশী থারুরের সঙ্গে কথার যুদ্ধ, এর পর আয়কর কর্মকর্তাদের হানা, সব মিলিয়ে কিছুদিন ধরে সময়টা মোটেও ভালো যাচ্ছে না মোদির। এরই মাঝে উঠেছে ম্যাচ পাতানো বিতর্ক। ফিসফাসের শুরু অবশ্য গত বছর থেকেই। রাজস্থান রয়্যালস ও কলকাতা নাইট রাইডার্সের ম্যাচ যখন পেন্ডুলামের মতো দুলছে, তখনই টুইটারে ম্যাচের সম্ভাব্য পরিণতি বলে দিয়েছিলেন মোদি, যা পরে মিলে গেছে হুবহু। এবার একই ঘটনা ঘটেছে বেশ কয়েকবার। একটি ভারতীয় টিভি চ্যানেলের খবর, মোদির টুইটার-কাণ্ডে বিসিসিআইও খুব বিরক্ত। তার পরও দুবাইয়ে আইসিসির আজকের সভায় বিসিসিআইয়ের প্রতিনিধিত্ব করছেন মোদিই।
তবে এতেও মোদি স্বস্তি পাবেন কি না, কে জানে। আয়করের লোকজন এখনো পিছু ছাড়েনি। এর আগে আইপিএলের নতুন দুটি দলের বিস্তারিত তথ্যই কেবল চেয়েছিল তারা। এবার চেয়েছে বাকি আট দলেরও। মালিকানা, আয়-ব্যয়, শেয়ার ইত্যাদির বিস্তারিত খতিয়ান চেয়ে সমন জারি করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন বিসিসিআইয়ের প্রশাসনিক প্রধান রত্নাকর শেঠি। ২৩ এপ্রিল শুনানিতে বিসিসিআইয়ের প্রতিনিধিত্ব করবেন মোদি অথবা প্রধান নির্বাহী সুন্দর রমণ।
এদিকে আয়কর কর্মকর্তাদের সন্দেহের জালে পড়েও জিজ্ঞাসাবাদের পর শেষ পর্যন্ত নিষ্কলুষ বলে ছাড়া পেয়েছেন বেঙ্গালুরু রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স দলের মালিক বিজয় মালিয়ার মেয়ে লায়লা মাহমুদ। মোদির অফিসে আয়কর কর্তাদের হানা দেওয়ার কিছুক্ষণ আগে বেশ কিছু কাগজপত্র নিয়ে একজন মহিলার সটকে পড়ার দৃশ্য ধরা পড়েছিল সিসিটিভিতে। সন্দেহ করা হয়েছিল মোদির অফিসে কর্মরত লায়লাই সেই রহস্যময় মহিলা। কোনো ঝামেলা ছাড়াই অবশ্য পার পেয়ে গেছেন তিনি।
No comments