বেনজিরকে সতর্ক করেছিলেন কারজাই
পাকিস্তানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেনজির ভুট্টো হত্যাকাণ্ডের মাত্র কয়েক ঘণ্টা আগেই এ ব্যাপারে তাঁকে সতর্ক করে দিয়েছিলেন আফগানিস্তানের প্রেসিডেন্ট হামিদ কারজাই। তিনি বেনজিরকে আফগানিস্তানের গোয়েন্দা সংস্থার সাহায্য নেওয়ারও প্রস্তাব দিয়েছিলেন। বেনজির হত্যাকাণ্ডে জাতিসংঘ গঠিত তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদন প্রকাশিত হওয়ার ঘণ্টা কয়েক আগে এ তথ্য প্রকাশ পেয়েছে।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে পাকিস্তানের দ্য নিউজ পত্রিকা জানায়, আফগান প্রেসিডেন্ট চেয়েছিলেন, বেনজির যেন তাঁর নিরাপত্তায়আফগানিস্তানের গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞ এবং নিরাপত্তাকর্মীদের কাজে লাগান। তিনি বেনজিরকে সতর্ক করে বলেছিলেন, তিনি শিগগিরই ভয়াবহ হামলার শিকার হতে যাচ্ছেন। আফগান গোয়েন্দা কর্মকর্তারা তাঁকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এদিকে বেনজির হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নতুন করে উচ্চপর্যায়ের তদন্তের দাবি জানিয়েছে সে দেশের গণমাধ্যম। ‘বেনজিরকে খুনিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল’ উল্লেখ করে পাকিস্তানের বিভিন্ন গণমাধ্যমে গতকাল শনিবার মন্তব্য প্রতিবেদন ও সম্পাদকীয় প্রকাশিত হয়েছে। খবর পিটিআই ও এএনআই।
জাতিসংঘের তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তানের গণমাধ্যম নতুন করে বেনজির হত্যাকাণ্ডের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত দাবি করেছে। বেনজির হত্যার পর প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির নেতৃত্বাধীন সরকারের নীরব ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে গণমাধ্যম। তারা বলেছে, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তে জারদারি সরকার খুবই সামান্য দায়িত্ব পালন করেছে।
নিউজ ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি পত্রিকা বলেছে, ‘বেনজিরের হত্যাকাণ্ড পুরো জাতিকে প্রভাবিত করেছে। তাই এ হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানার অধিকার আছে গোটা জাতির।’ পত্রিকাটি বলেছে, ‘প্রেসিডেন্ট মোশাররফের সামনে বেনজিরকে হত্যা করা হলো। অথচ এ হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে মোশাররফ সরকার তেমন কিছুই করল না। শুধু তাই নয়, বর্তমান সরকারও খুনিদের খুঁজে বের করতে তেমন কিছুই করছে না। তারা খুনিদের খুঁজে বের করতে এবং প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটনে কোনো তদন্ত পর্যন্ত করেনি।
ডন বলেছে, বেনজিরের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বৈষম্য করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট মোশাররফ বেনজিরের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কেন বৈষম্য করলেন, তা তদন্ত করতে হবে।
২০০৭ সালের ডিসেম্বরে রাওয়ালপিন্ডিতে বন্দুক ও বোমা হামলায় নিহত হন বেনজির ভুট্টো।
বিশ্বস্ত সূত্রের বরাত দিয়ে পাকিস্তানের দ্য নিউজ পত্রিকা জানায়, আফগান প্রেসিডেন্ট চেয়েছিলেন, বেনজির যেন তাঁর নিরাপত্তায়আফগানিস্তানের গোয়েন্দা বিশেষজ্ঞ এবং নিরাপত্তাকর্মীদের কাজে লাগান। তিনি বেনজিরকে সতর্ক করে বলেছিলেন, তিনি শিগগিরই ভয়াবহ হামলার শিকার হতে যাচ্ছেন। আফগান গোয়েন্দা কর্মকর্তারা তাঁকে এ তথ্য জানিয়েছেন।
এদিকে বেনজির হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় নতুন করে উচ্চপর্যায়ের তদন্তের দাবি জানিয়েছে সে দেশের গণমাধ্যম। ‘বেনজিরকে খুনিদের হাতে ছেড়ে দেওয়া হয়েছিল’ উল্লেখ করে পাকিস্তানের বিভিন্ন গণমাধ্যমে গতকাল শনিবার মন্তব্য প্রতিবেদন ও সম্পাদকীয় প্রকাশিত হয়েছে। খবর পিটিআই ও এএনআই।
জাতিসংঘের তদন্ত কমিশনের প্রতিবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে পাকিস্তানের গণমাধ্যম নতুন করে বেনজির হত্যাকাণ্ডের উচ্চপর্যায়ের তদন্ত দাবি করেছে। বেনজির হত্যার পর প্রেসিডেন্ট আসিফ আলী জারদারির নেতৃত্বাধীন সরকারের নীরব ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন তুলেছে গণমাধ্যম। তারা বলেছে, এ ঘটনার সুষ্ঠু তদন্তে জারদারি সরকার খুবই সামান্য দায়িত্ব পালন করেছে।
নিউজ ইন্টারন্যাশনাল নামের একটি পত্রিকা বলেছে, ‘বেনজিরের হত্যাকাণ্ড পুরো জাতিকে প্রভাবিত করেছে। তাই এ হত্যাকাণ্ড সম্পর্কে বিস্তারিত জানার অধিকার আছে গোটা জাতির।’ পত্রিকাটি বলেছে, ‘প্রেসিডেন্ট মোশাররফের সামনে বেনজিরকে হত্যা করা হলো। অথচ এ হত্যাকাণ্ডের ব্যাপারে মোশাররফ সরকার তেমন কিছুই করল না। শুধু তাই নয়, বর্তমান সরকারও খুনিদের খুঁজে বের করতে তেমন কিছুই করছে না। তারা খুনিদের খুঁজে বের করতে এবং প্রকৃত সত্য উদ্ঘাটনে কোনো তদন্ত পর্যন্ত করেনি।
ডন বলেছে, বেনজিরের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বৈষম্য করা হয়েছে। প্রেসিডেন্ট মোশাররফ বেনজিরের নিরাপত্তার ক্ষেত্রে কেন বৈষম্য করলেন, তা তদন্ত করতে হবে।
২০০৭ সালের ডিসেম্বরে রাওয়ালপিন্ডিতে বন্দুক ও বোমা হামলায় নিহত হন বেনজির ভুট্টো।
No comments