চকোলেটের বিজ্ঞাপনে কারিনা

গত বছর থেকেই সময়টা ভালো যাচ্ছে বেবোর। সাঈফের সঙ্গে পরিণতির দিকে এগোনোর পাশাপাশি একের পর এক বক্স-অফিস হিট। আর এবার নামী চকোলেট সংস্থার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর। বলিউডে উচ্চতার শিখরে পৌঁছনোর অন্যতম মাপকাঠি ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হওয়া।

হিট নায়ক-নায়িকাদের মুকুটে স্বর্ণপালকের মাত্রা নির্মিত হয় নামী সংস্থার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর হওয়ার মাধ্যমে। সাবান-শ্যাম্পুর পর এবার চকোলেট সংস্থার ব্র্যান্ড অ্যাম্বাসাডর আর এক অঙ্কের মূল্য বাড়াল কারিনার।
অ্যালপেনলিবে থেকে এক্লেয়ারস-এর মুখ এবার থেকে বেবোই। এর আগে কাজল থেকে ক্যাটরিনা একচ্ছত্রভাবে চকোলেট সংস্থাগুলি মুখ হয়েছিলেন, এবার সে রাজ্যে পা রাখলেন কারিনাও।

বিজ্ঞাপনে প্রিয় নায়ক-নায়িকার দৌলতে পণ্যের চাহিদা আকাশছোঁয়া বেড়ে যায় সেকথা স্বীকার করেন মালিকপক্ষ। আর দরাদরিতেও নাকি পিছিয়ে থাকেন না তারকারা স্বয়ং।

শোনা যাচ্ছে, নতুন এই চুক্তিতে এক্লেয়ারস সংস্থার কাছে থেকে মোটা টাকার বিনিময়েই মুখ দেখাচ্ছেন কারিনা। যদিও নায়িকার মতে, “অ্যাডে কাজ করার থ্রিলটা অন্যরকম। আমি নিজেও চকোলেট খেতে ভালোবাসি। ডায়েটের জন্য তো সবই বন্ধ, অন্তত এই ফাঁকে খাওয়া যাবে।”

বলিউডের এক্কেবারে চকোলেট গার্ল  মিষ্টি বেবোর ঠোঁট বেয়ে এক্লেয়ারসের গড়িয়ে পড়া তরল চকোলেটের বিজ্ঞাপন কতটা বিক্রি বাড়ায় সে তো সময়ই বলবে। কিন্তু এ মাসের শেষের দিক থেকে রবি উদাইয়ার নির্দেশনায় টেলিভিশনের জন্য এই অ্যাড ফিল্মের শুটিং নিয়ে বেশ উচ্ছ্বসিত কারিনা। পাশাপাশি এক্লেয়ারসের পক্ষ থেকে জানানো হচ্ছে, কারিনার গ্ল্যামারে সঙ্গে তার মিষ্টি চকোলেট-সম ছেলেমানুষিই নাকি তাকে এই পদের জন্য আদর্শ করে তুলেছে। আপাতত কারিনার ফ্যানরা অপেক্ষায়, বেবোর লোভনীয় চকোলেট খাওয়ার বিজ্ঞাপনের। সূত্র: ওয়েবসাইট।

No comments

Powered by Blogger.