সত্যিকারের সবজান্তা-প্রাণিজগৎ (প্রথম পর্ব)

 শরীরে দুর্দান্ত শক্তি থাকা সত্ত্বেও মানুষের তুলনায় অক্টোপাস সহজেই ক্লান্ত হয়ে পড়ে। কারণ, মানুষের রক্তের প্রধান উপাদান লৌহসমৃদ্ধ শক্তিশালী হিমোগ্লোবিন, আর অক্টোপাসের রক্তের প্রধান উপাদান কপারসমৃদ্ধ কম শক্তিশালী হিমোসায়ানিন।


 কুঁজ থাকা সত্ত্বেও উটের মেরুদণ্ড সোজা।
 উভচর প্রাণীরা বর্ণান্ধ হয়। তারা শুধু দুটো রং দেখতে পায়—সাদা আর কালো। এ ছাড়া উভচর প্রাণীদের চোখের আকার বৈচিত্র্যময়। কোনো কোনো উভচর প্রাণীর চোখের আকার বর্গাকার, এমনকি হূদয়াকৃতির চোখের মণিও দেখা যায়।
 অমেরুদণ্ডী প্রাণীর মেরুদণ্ড বা শিরদাঁড়া থাকে না, এ কথা আমরা সবাই জানি। তবে জেনে অবাক হবেন—বিশ্বের প্রাণিকুলের প্রায় ৯৮ শতাংশই অমেরুদণ্ডী প্রাণী।
 একটি ‘ক্ল্যাম’ ঝিনুক ১০০ বছরে মাত্র শূন্য দশমিক তিন ইঞ্চি বাড়ে। অতি ধীরে বৃদ্ধি পেলেও গভীর সমুদ্রে সবচেয়ে ধীরে দীর্ঘজীবী প্রাণী এটি।
 প্রায় ৯০ শতাংশ শিকার করে স্ত্রী সিংহ। পুরুষ সিংহ শিকারে ঝুঁকি নিতে পছন্দ করে না, বরং বসে বসে বিশ্রামেই এদের আগ্রহ বেশি।
 খাওয়ার পর একটি ব্যাঙ হজম করতে সাপের প্রায় ৫০ ঘণ্টা সময় লাগে।
সামসুল আলম
উইকিপিডিয়া ও ফান ফ্যাক্টজ অবলম্বনে

No comments

Powered by Blogger.