ম্যান্ডেলার আদ্যোপান্ত

জন্ম : ১৮ জুলাই ১৯১৮, মিজো, ট্রান্সকেই, দক্ষিণ আফ্রিকা

পারিবারিক নাম : রোলিলালা দালিভুঙ্গা ম্যান্ডেলা
বাবা : গাডলা হেনরি মফাকানিসওয়া

মা : নসেকেনি ফেনি ম্যান্ডেলা

বিয়ে : তিনটি। বর্তমান স্ত্রী গ্রাসা ম্যান্ডেলা (বিয়ে : ১৮ জুলাই ১৯৯৮)। এর আগের স্ত্রী ছিলেন উইনি ম্যান্ডেলা (১৯৫৮ থেকে ১৯৯৬ পর্যন্ত, বিচ্ছেদ)। প্রথম স্ত্রী এভলিন ম্যান্ডেলা (১৯৪৪ থেকে ১৯৫৮ পর্যন্ত, বিচ্ছেদ)

সন্তান : দুই ছেলে ও তিন মেয়ে। ২০০৫ সালে এইডসে আক্রান্ত হয়ে এক ছেলের মৃত্যু

পড়ালেখা : সাউথ আফ্রিকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে আইনে স্নাতক, ১৯৪২

১৯৪৪ : আফ্রিকান ন্যাশনাল কংগ্রেসে (এএনসি) যোগদান। এএনসি যুবলীগ গঠনে সহায়তা

১৯৫১ : এএনসি যুবলীগের সভাপতি নির্বাচিত

১৯৫২ : দমনমূলক আইনের প্রতিবাদে অসহযোগ আন্দোলনের নেতৃত্ব

১৯৫৬ : ম্যান্ডেলাসহ ১৫৬ নেতা-কর্মী আটক। রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ

১৯৬০ : বর্ণবাদী আইনের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে রাস্তায় নামা বিক্ষোভকারীদের ওপর পুলিশের গুলি, নিহত ৬৯

১৯৬১ : ম্যান্ডেলাসহ সবাই রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগ থেকে বেকসুর খালাস। গেরিলাযুদ্ধের তালিম নিতে আফ্রিকা ও ইউরোপ সফর

১৯৬২ : যথাযথ কাগজপত্র ছাড়া দেশত্যাগ এবং ধর্মঘটে শ্রমিকদের উসকানি দেওয়ার অভিযোগে গ্রেপ্তার। পাঁচ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড

১৯৬৪ : নাশকতার চারটি অভিযোগে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড

১৯৮০ : ম্যান্ডেলাকে মুক্ত করার প্রচারাভিযান শুরু। নেতৃত্বে জোহান্সবার্গ পোস্ট পত্রিকা। ম্যান্ডেলাসহ এএনসি সব নেতাকর্মীর মুক্তির দাবি

১৯৮২ : রবিন দ্বীপের কারাগার থেকে ম্যান্ডেলাকে পোলস্মোর ম্যাক্সিমাম সিকিউরিটি কারাগারে স্থানান্তর

১৯৮৮ : ভিক্টর ভারস্টার কারাগারে স্থানান্তর

১৯৮৯ : প্রেসিডেন্ট পি ডাব্লিউ বোথার সঙ্গে সাক্ষাৎ। বোথার পদত্যাগ। ক্ষমতায় আসেন এফ ডাব্লিউ ডি ক্লার্ক। ম্যান্ডেলার সঙ্গে ক্লার্কের সাক্ষাৎ

১৯৯০ : ২৭ বছরের বেশি সময় পর মুক্তি

১৯৯১ : এএনসির সভাপতি নির্বাচিত

১৯৯৩ : ক্লার্কের সঙ্গে যৌথভাবে শান্তিতে নোবেল পুরস্কার লাভ

১৯৯৪ : প্রথম কৃষ্ণাঙ্গ প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত

১৯৯৯ : রাজনীতি থেকে অবসর

২০০১ : মূত্রথলির ক্যান্সার শনাক্ত ও চিকিৎসা

২০০৯ : ম্যান্ডেলার জন্মদিনকে (১৮ জুলাই) জাতিসংঘের নেলসন ম্যান্ডেলা আন্তর্জাতিক দিবস ঘোষণা

২০১১ : ফুসফুসের সংক্রমণে হাসপাতালে ভর্তি

২০১২ : হার্নিয়ার অস্ত্রোপচার। অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে পিত্তাশয়ের পাথর অপসারণ

২৭ মার্চ ২০১৩ : ফুসফুসের সংক্রমণ নিয়ে ফের হাসপাতালে ভর্তি। ৬ মার্চ হাসপাতাল ছাড়েন

৮ জুন ২০১৩ : আবারও ফুসফুসের সংক্রমণ। হাসপাতালে ভর্তি

২৪ জুন ২০১৩ : অবস্থা সংকটাপন্ন

No comments

Powered by Blogger.