গড় পাসের হার ৮৬.৩৭-এসএসসিতে বিস্ময়কর সাফল্য

এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষার ফলাফলে এবার বিস্ময়কর সাফল্য এসেছে। এতে পাবলিক পরীক্ষার ফলাফলে আগের সব রেকর্ড ভেঙে নতুন রেকর্ড সৃষ্টি হয়েছে। পাসের হার থেকে শুরু করে জিপিএ ৫সহ সব সূচকেই ঘটেছে ব্যাপক উন্নতি। কমে গেছে শতভাগ শিক্ষার্থীর ফেল করার সংখ্যা।


আর বেড়েছে শতভাগ পাস করা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা।
দেশের ১০টি শিক্ষা বোর্ডের অধীনে চলতি বছর অনুষ্ঠিত মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমানের পরীক্ষার ফল গতকাল সোমবার সারা দেশে একযোগে প্রকাশ করা হয়েছে। এবার ১০টি শিক্ষা বোর্ডে গড় পাসের হার ৮৬.৩৭ শতাংশ। গতবারের চেয়ে এবার পাসের হার ৪.০৬ শতাংশ বেশি। গতবার এ পরীক্ষায় পাসের হার ছিল ৮২.৩১ শতাংশ। এ ছাড়া এবার সার্বিক ফলাফলে মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা এগিয়ে রয়েছে। গ্রেডিং পদ্ধতিতে ফল প্রকাশের ১২তম বছরে পাসের হারের পাশাপাশি জিপিএ ৫ পাওয়ার সংখ্যাও বেড়েছে। গতবার সারা দেশে জিপিএ ৫ পেয়েছিল ৭৬ হাজার ৭৪৯ জন, এবার পেয়েছে ৮২ হাজার ২১২ জন। এবার জিপিএ ৫ বেশি পেয়েছে পাঁচ হাজার ৪৬৩ জন।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ দাবি করে বলেছেন, 'এবার সব ক্ষেত্রেই পরীক্ষার সূচক বেড়েছে। এতে শিক্ষার গুণগত মানও ক্রমান্বয়ে বাড়ছে।'
সেরা স্কুল : আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ড এবং মাদ্রাসা ও কারিগরি শিক্ষা বোর্ডে ১০টি সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান নির্বাচিত হয়েছে। এর মধ্যে দেশসেরা হয়েছে রাজউক উত্তরা মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজ। এ প্রতিষ্ঠানটি ঢাকা বোর্ডেও সেরা হয়েছে। রাজশাহী বোর্ডে বগুড়া সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কুমিল্লা বোর্ডে কুমিল্লা জিলা স্কুল, যশোর বোর্ডে ঝিনাইদহ ক্যাডেট
কলেজ, চট্টগ্রামে ফৌজদারহাট ক্যাডেট কলেজ, বরিশাল বোর্ডে বরিশাল ক্যাডেট কলেজ, সিলেট বোর্ডে সিলেট ক্যাডেট কলেজ, দিনাজপুর বোর্ডে রংপুর ক্যান্টনমেন্ট পাবলিক স্কুল অ্যান্ড কলেজ, মাদ্রাসা বোর্ডে তামিরুল মিল্লাত কামিল মাদ্রাসা এবং কারিগরি বোর্ডে চট্টগ্রামের এ কে খান টেকনিক্যাল স্কুল সেরা শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মর্যাদা পেয়েছে।
পরিসংখ্যান : আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের এসএসসি পরীক্ষায় এবার উত্তীর্ণের হার ৮৬.৩২ শতাংশ। গত বছর এ হার ছিল ৮২.১৬ শতাংশ। পাসের হার বেড়েছে ০.৪ শতাংশ। এ বছর জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬৫ হাজার ২৫২ শিক্ষার্থী, গত বছর পেয়েছিল ৬২ হাজার ৭৮৮ জন।
ছেলে ও মেয়েদের ফলাফল : দেশের আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের ফলাফলে দেখা গেছে, ছেলেদের পাসের হার ৮৭.২৭ এবং মেয়েদের পাসের হার ৮৫.৪১ শতাংশ। এর মধ্যে ঢাকা, চট্টগ্রাম, বরিশাল, সিলেট, যশোর, কুমিল্লা ও দিনাজপুর নিয়ে মোট সাতটি সাধারণ বোর্ডে মেয়েদের চেয়ে ছেলেরা এগিয়ে রয়েছে। রাজশাহী বোর্ডে ছেলে ও মেয়ের পাসের হার সমান।
জিপিএ ৫ : এ বছর আট বোর্ডে জিপিএ ৫ পেয়েছে ৬৫ হাজার ২৫২ জন। তাদের মধ্যে ২৫ হাজার ৬২৯ জনই ঢাকা বোর্ডের। এর মধ্যে ১৩ হাজার ৬১৫ জন ছাত্র ও ১২ হাজার ১৪ জন ছাত্রী। রাজশাহী বোর্ডে জিপিএ ৫ পাওয়া ১০ হাজার ৭২৬ শিক্ষার্থীর মধ্যে ছয় হাজার ১৭১ জন ছাত্র ও চার হাজার ৫৫৫ জন ছাত্রী। কুমিল্লা বোর্ডে জিপিএ ৫ পাওয়া পাঁচ হাজার ১৭৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে তিন হাজার ৪৯ জন ছাত্র ও দুই হাজার ১৩০ জন ছাত্রী। যশোর বোর্ডে জিপিএ ৫ পাওয়া পাঁচ হাজার ৮২৫ শিক্ষার্থীর মধ্যে তিন হাজার ৪৫১ জন ছাত্র ও দুই হাজার ৩৭৪ জন ছাত্রী। চট্টগ্রাম বোর্ডে জিপিএ ৫ পাওয়া পাঁচ হাজার ১২১ শিক্ষার্থীর মধ্যে দুই হাজার ৭৫৭ জন ছাত্র ও দুই হাজার ৩৬৪ জন ছাত্রী। বরিশাল বোর্ডে জিপিএ ৫ পাওয়া দুই হাজার ৭৩০ শিক্ষার্থীর মধ্যে এক হাজার ৪১৮ জন ছাত্র ও এক হাজার ৩১২ জন ছাত্রী। সিলেট বোর্ডে জিপিএ ৫ পাওয়া দুই হাজার ৬১১ শিক্ষার্থীর মধ্যে এক হাজার ৫৭১ জন ছাত্র ও এক হাজার ৪০ জন ছাত্রী। দিনাজপুর বোর্ডে জিপিএ ৫ পাওয়া সাত হাজার ৪৩১ শিক্ষার্থীর মধ্যে চার হাজার ৫৩৯ জন ছাত্র ও দুই হাজার ৮৯২ জন ছাত্রী।
সর্বোচ্চ ও সর্বনিম্ন : আটটি সাধারণ শিক্ষা বোর্ডের অধীনে এ বছর সর্বোচ্চ পাসের হার সিলেট বোর্ডে ৯১.৭৮ শতাংশ। সর্বনিম্ন চট্টগ্রাম বোর্ডে ৭৮.৯৬ শতাংশ। গত বছর সর্বোচ্চ পাসের হার ছিল কুমিল্লা বোর্ডে ৮৫.৮৫ শতাংশ আর সর্বনিম্ন পাসের হার ছিল দিনাজপুর বোর্ডে ৭৭.৪৮ শতাংশ।
শতভাগ পাস-ফেল : এ বছর তিন হাজার ৩৭৭টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা শতভাগ পাস করেছে। অন্যদিকে একজন শিক্ষার্থীও পাস করেনি- এমন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের সংখ্যা ১৪। শতভাগ পাসের সাফল্যে এগিয়ে রয়েছে মাদ্রাসা বোর্ড। এর পরই রয়েছে ঢাকা বোর্ডের অবস্থান। মাদ্রাসা বোর্ডের মোট এক হাজার ৮০১টি এবং ঢাকা বোর্ডের ৩৩০টি প্রতিষ্ঠানের সব পরীক্ষার্থী পাস করেছে।
ঢাকা বোর্ডে ৩৩০টি, রাজশাহী বোর্ডে ২৮৯টি, কুমিল্লা বোর্ডে ১৩০টি, যশোর বোর্ডে ১৯৯টি, চট্টগ্রামে ৪৫টি, বরিশালে ১১৮টি, সিলেটে ১২১টি, দিনাজপুরে ২৩১টি স্কুল এবং মাদ্রাসা বোর্ডে এক হাজার ৮০১টি ও কারিগরি বোর্ডে ১১৩টি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষার্থীরা শতভাগ পাস করেছে।
বিদেশের পাঁচ কেন্দ্র : এ বছর বিদেশের পাঁচটি কেন্দ্র থেকে ২৬৫ শিক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করেছে ২৬১ জন। জিপিএ ৫ পেয়েছে ৯৪ জন।
প্রধানমন্ত্রীর সন্তোষ : এসএসসি ও সমমানের পরীক্ষায় পাসের হার বাড়ায় সন্তোষ প্রকাশ করে এর ধারাবাহিকতা ধরে রাখার ওপর গুরুত্ব আরোপ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ গতকাল সকালে গণভবনে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে এবারের সার্বিক ফলাফলের অনুলিপি তুলে দেন। এরপর ১০ শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যানরা নিজ নিজ বোর্ডের ফল প্রধানমন্ত্রীর কাছে হস্তান্তর করেন। এ সময় শেখ হাসিনা বলেন, প্রতিবছরই পাসের হার বাড়ছে। এটা ভালো লক্ষণ। ফলাফলের এই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে হবে।
শিক্ষামন্ত্রীর কাছ থেকে সার্বিক ফলাফলের অনুলিপি পাওয়ার পর প্রধানমন্ত্রী ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে বরিশাল জিলা স্কুল, বরিশাল সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও বরিশাল কারিগরি স্কুল অ্যান্ড কলেজের প্রধানের সঙ্গে কথা বলে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল প্রকাশ করেন। এ সময় তিনি ওই প্রতিষ্ঠানগুলোর শিক্ষার্থীদের সঙ্গেও কথা বলেন।
বরিশাল জিলা স্কুল অডিটরিয়ামে উপস্থিত শায়ান শাহরীয়ার, মানীষা জাহান ও সাইফুল ইসলাম এ সময় প্রধানমন্ত্রীকে জানায়, তারা এবার পরীক্ষা দিয়ে ভালো ফল অর্জন করেছে।
মানীষা জাহান ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীকে বলে, 'আপনার সঙ্গে কথা বলতে পেরে আমরা গর্ব বোধ করছি।' জবাবে প্রধানমন্ত্রী ভালো ফলের জন্য তাদের অভিনন্দন জানান এবং ভবিষ্যতে সোনার বাংলা গড়ে তোলার জন্য তৈরি হতে বলেন।
গণভবনে ফলাফল হস্তান্তর অনুষ্ঠানটি পরিচালনা করেন শিক্ষাসচিব কামাল আবদুল নাসের চৌধুরী। প্রধানমন্ত্রীর প্রেসসচিব আবুল কালাম আজাদও এ সময় উপস্থিত ছিলেন।
সংবাদ সম্মেলন : গতকাল দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে সার্বিক ফলাফলে সন্তোষ প্রকাশ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, শিক্ষার মান ও শিক্ষার্থীদের মধ্যে অনুপ্রেরণা দিন দিন বাড়ছে। ইংরেজি, গণিত, পদার্থবিজ্ঞান ও রসায়নে পাসের হার আগের তুলনায় অনেক ভালো হওয়ায় সার্বিক পাসের হার বেড়েছে উল্লেখ করে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, ফলের সব সূচকেই ইতিবাচক পরিবর্তন এসেছে। অকৃতকার্য শিক্ষার্থীদের প্রতি আলাদা নজর দেওয়া হবে জানিয়ে তিনি বলেন, যেসব বিষয়ে অধিক গুরুত্ব দেওয়া দরকার, সেসব বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হবে। ইংরেজি, গণিত ও বিজ্ঞানে ফেলের হার বেশি থাকায় ওইসব বিষয়ে অতিরিক্ত ক্লাস নেওয়া হচ্ছে।
ই-মেইলে ফলাফল : দুপুরে শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে সংবাদ সম্মেলনে আনুষ্ঠানিকভাবে ফল ঘোষণা করেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। এর আগে সকালে শিক্ষামন্ত্রী ও বিভিন্ন বোর্ডের চেয়ারম্যানরা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের কপি হস্তান্তর করেন। তবে দুপুরের আগে থেকেই অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে ফল প্রকাশ হতে থাকে। সেই সঙ্গে ফুটে ওঠে চিরাচরিত হাসি-কান্নার চিত্র। উত্তীর্ণ শিক্ষার্থী, তাদের অভিভাবক ও স্বজনরা উল্লাসে মেতে ওঠে। একই সঙ্গে মিষ্টি ও ফুলের দোকানগুলোয় ভিড় বাড়তে থাকে। এবার শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে কাগজবিহীন ফল পাঠানো হয়েছে। এতে অনেক শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সংশ্লিষ্ট ওয়েবসাইট থেকে ফলাফল ডাউনলোড করতে ভোগান্তিতে পড়েছে। একসঙ্গে অনেক লোক ওয়েবসাইটে সার্চ করায় কাউকে কাউকে ফল সংগ্রহে কিছুটা বিড়ম্বনায় পড়তে হয়। অনেকে আবার ঘরে বসেও মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ফল জেনে নিয়েছে।
আনন্দ-উল্লাস : গতকাল ফল প্রকাশের পর রাজধানীসহ সারা দেশের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে শিক্ষার্থীরা উল্লাসে মেতে ওঠে। পাসের হার ও জিপিএ ৫ বাড়ায় শিক্ষার্থী-শিক্ষক ও অভিভাবকদের মধ্যে আনন্দ ছিল উপচেপড়া। নিজেদের মধ্যে কুশল বিনিময়ের পাশাপাশি মোবাইল ফোনেও চলেছে ফল জানানোর পালা। মিষ্টি ও ফুলের দোকানে বিকিকিনি হয়েছে দেদারসে।
বোর্ডওয়ারি পাসের হার : এবার পাসের হার ঢাকা বোর্ডে ৮৫ দশমিক ৯৫ শতাংশ, রাজশাহী ৮৮ দশমিক ৩৩ শতাংশ, কুমিল্লা ৮৫ দশমিক ৬৪ শতাংশ, যশোর ৮৭ দশমিক ১৬ শতাংশ, চট্টগ্রাম ৭৮ দশমিক ৯৬ শতাংশ, বরিশাল ৮৬ দশমিক ৯৬ শতাংশ, সিলেট ৯১ দশমিক ৭৮ শতাংশ এবং দিনাজপুর বোর্ডে পাসের হার ৮৭ দশমিক ১৬ শতাংশ। ঢাকা বোর্ড : এবার পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিল তিন লাখ ২৪ হাজার ৪৯৬ জন। পাস করে দুই লাখ ৭৮ হাজার ৮৯২ জন। এর মধ্যে এক লাখ ৪০ হাজার ৫৯ জন ছাত্র এবং এক লাখ ৩৮ হাজার ৮৩৩ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে ২৫ হাজার ৬২৯ জন।
রাজশাহী বোর্ড : এবার এক লাখ ৩১ হাজার ৯৬৫ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করে এক লাখ ১৬ হাজার ৫৫৯ জন। এর মধ্যে ৬০ হাজার ৭৭৫ জন ছাত্র এবং ৫৫ হাজার ৭৮৪ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে ১০ হাজার ৭২৬ জন।
চট্টগ্রাম বোর্ড : পরীক্ষায় অংশ নেওয়া ৮৫ হাজার ৭৬৭ জন পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৬৭ হাজার ৭২২ জন পাস করে। এর মধ্যে ৩২ হাজার ৭৪৬ জন ছাত্র এবং ৩৪ হাজার ৯৭৬ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে পাঁচ হাজার ১২১ জন।
কুমিল্লা বোর্ড : এক লাখ ২৮ হাজার ৫৯১ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাস করে এক লাখ ১০ হাজার ১৩১ জন। এর মধ্যে ৫২ হাজার ৫৫৮ জন ছাত্র এবং ৫৭ হাজার ৫৭৩ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে পাঁচ হাজার ১৭৯ জন।
যশোর বোর্ড : এক লাখ ৩১ হাজার ৭৬৩ জন পরীক্ষায় অংশ নেয়। এক লাখ ১৪ হাজার ৮৪৭ জন পাস করে। এর মধ্যে ৫৯ হাজার ৭৩৪ জন ছাত্র এবং ৫৫ হাজার ১১৩ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে পাঁচ হাজার ৮২৫ জন।
বরিশাল বোর্ড : এবার ৬৩ হাজার ৩৭৯ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নিয়ে পাস করে ৫৫ হাজার ১১৭ জন। এর মধ্যে ২৭ হাজার ৪৯২ জন ছাত্র এবং ২৭ হাজার ৬২৫ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে দুই হাজার ৭৩০ জন। সিলেট বোর্ড : ৫৮ হাজার ৩৭৬ জন পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাস করে ৫৩ হাজার ৫৭৯ জন। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ২৩ হাজার ৮৯৩ জন ছাত্র এবং ২৯ হাজার ৬৮৬ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে দুই হাজার ৬৬১ জন।
দিনাজপুর বোর্ড : এবার এক লাখ ২৩ হাজার ৮০৭ পরীক্ষার্থী পরীক্ষায় অংশ নেয়। পাস করে এক লাখ সাত হাজার ৯০৯ জন। উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর মধ্যে ৫৫ হাজার ৮৮৯ জন ছাত্র এবং ৫২ হাজার ২০ জন ছাত্রী। জিপিএ ৫ পেয়েছে সাত হাজার ৪৩১ জন।
একনজরে এসএসসির ফল

No comments

Powered by Blogger.