ইতিহাস- আমাদের ভাববিশ্ব ও বৌদ্ধবিহার by পাবলো শাহি

কালের কণ্ঠের শিলালিপির পত্রসাহিত্য আমাকে ভীষণভাবে আকৃষ্ট করেছে। উহ্যত, সেই ভালোবাসার স্বরূপ হিসেবে ভিন্ন একটি বিষয় উপস্থাপনার অবতারণা করছি, বিশেষ করে বাংলা ভাবসম্পদবিষয়ে আমার মতামত জানাতে চাচ্ছি পাঠকদের। প্রথমে বলে রাখা ভালো, এই চিন্তাগুলোর উৎস আমার কাছে তাৎপর্যপূর্ণ, আপনাদেরও ভালোলাগবে আশা করছি, বিশেষ করে 'বৌদ্ধবিহার' সম্পর্কিত আলোচনা।
কেননা, চিন্তাপদ্ধতির ইতিহাসে 'বৌদ্ধবিহার' প্রাচীনতম 'ইস্কুল' হিসেবে স্বীকৃত; নতুন কোনো অভিধায় তাকে ব্যাখ্যা করার প্রয়োজন নেই। প্রথাগত চিন্তার বাইরে জ্ঞানগত চর্চার যা ছিল আলোকিত প্রভাবক। আচরিক ও বুদ্ধিভিত্তিক মনকেন্দ্রে যা এখনো কিংবদন্তিতুল্য কাহিনীর মতো ভারতবর্ষকে জাগরূক রেখেছে। আমাদের আগ্রহ-উদ্দীপনার কারণ হলো, এই বৌদ্ধবিহারগুলোর মধ্যে একটি তক্ষশীলা (পাকিস্তান), অন্যটি নালন্দা (বিহার) বাদে অন্য সব পীঠস্থান বাংলাদেশ। জ্ঞান বিজ্ঞান সাধনায় যে বিহার (বিশ্ববিদ্যালয়) স্থাপিত হয়েছিল তার মধ্যে পুণ্ড্রবর্ধনে বিশটি, সমতটে ত্রিশটি, তাম্রলিপিতে দশটি, কযঙ্গলে ছয়-সাতটি এবং কর্ণসুবর্ণে দশটি। বাংলায় অষ্টম শতকে সোমপুরী মহাবিহার (রাজশাহীর পাহাড়পুরে)। সোমপুরীর পর বাংলায় জগদ্দল-মহাবিহার, পূর্ববঙ্গে বিক্রমপুরী বিহার, চট্টগ্রামে পণ্ডিত বিহার, কুমিল্লায় ময়নামতি বিহার ছাড়াও বেশকিছু বিহারে গ্রন্থাগার ছিল। তিন-চার-পাঁচ বছর ব্যাপ্তি কোর্স ছিল। পৃথিবীর বিভিন্ন জাতের মানুষ শিক্ষার্জনের জন্য আসতো এই বিহারে। এছাড়াও আর প্রতিদিন আকাশচুম্বী উচ্চাশা বেড়ে চলেছে এই জন্য যে যশোরের কেশবপুর এবং উয়ারী বটেশ্বরের মতো পুরাকীর্তি আবিষ্কার আমাদের সেই উৎস মুখে আগুন জ্বেলে দিচ্ছে। অন্যদিকে, চলমান ভাববিশ্বে চিন্তার সঙ্গে 'বিজিনেস' মিলে জ্ঞানকাণ্ডকে প্রথাগত প্রতিষ্ঠানে পরিণত করে ছেড়েছে। আর 'বৌদ্ধবিহারের' চিন্তার কনসেপ্ট এই বাণিজ্য-ভাবনা কাঠামোকে চুরমার করে দেয়। কেননা নদীর মতো ক্ষুরধার আর জলের মতো জীবন প্রদায়ী ছিল সেসব আচরিক শিক্ষাপদ্ধতি। এ ক্ষেত্রে একটি উদাহরণ উপযুক্ত হয়ে ওঠে_আর তা হলো, বৌদ্ধবিহারগুলোর (বিশ্ববিদ্যালয়) কাঠামো ও তৎপরতা; সেদিক থেকে এগুলো ছিল গুরুগৃহে প্রতিষ্ঠানহীন পারিবারিক প্রতিষ্ঠান। ছাত্র গুরুগৃহে গিয়ে গুরুর জ্ঞানবিশ্বে পরিভ্রমণ করত; গুরু কিভাবে খাদ্য গ্রহণ করছেন, কিভাবে স্নান সারছেন, কিভাবে মনুষ্য সমাজের প্রতি আচরণ প্রদর্শন করছেন। তাঁর চলাচল, বিচার-বিবেচনা, জগতের সর্বব্যাপী গুরুর যতটুকু বিচিত্র বিস্তার তা-ই হবে শিষ্যের পাথেয় ও প্রার্থনা। আর এসব সদজ্ঞানগত, ব্যবহারগত, অভ্যাসগত যাবতীয় আচরণ; প্রতিদিন গুরু কর্তৃক ব্যবহৃত তাৎপর্যগুলো ছাত্র কর্তৃক বিশ্লেষিত হতো। এই আচরিক ভাষান্তর যখন গুরুর কাছে সদগতিসম্পন্ন মনে হতো, তখন গুরু ডিগ্রি দান করতেন। এই দীক্ষা (শিক্ষার সঙ্গে ব্যবসা জড়িত নয় যেখানে) দানে গুরুর প্রাপ্তি 'সামান্য' (ইউনিভার্সাল) অর্থাৎ কিছুই নয় (শূন্যরূপী সমাজ-মানস তৈরি করা। ঘাসের ওপর বাতাস যেমন ভরহীন, তেমনি সমাজে অন্য মানুষের ওপর এই মানুষগুলো থাকবে ভরহীন, অর্থাৎ শাসক-শোষক হবে না সে)। এর সঙ্গে গুরু পাচ্ছেন বার্ষিক উপঢৌকন_ছাত্রের যার বাড়ি যা জন্মে_আম, কলা, চাল, ডাল, মোয়া, মুড়ি, চিঁড়া, দই ইত্যাদি। সে ক্ষেত্রে দুই বছর, চার বছর_এই সময়সীমা নয়, গুরুর কাছে ছাত্রের আচরিক শিক্ষাগ্রহণ পছন্দ হলেই গুরু স্নান সেরে আসতে বলতেন, স্নানকৃত ছাত্রকে 'বিল্বপত্র' দিয়ে গুরু 'স্নাতক' ডিগ্রি দিতেন। এই উদাহরণ বৌদ্ধবিহারের সেই আচরিক জ্ঞানবিশ্বের সরলতা এবং ব্যাপকতার এক ছিটে অংশ, যা উন্মোচন এই রচনার প্রাথমিক পর্যায়ের প্রচেষ্টা হিসেবে বিবেচনা করতে হবে।
বৌদ্ধবিহারের এই শিক্ষা চিন্তাগত প্রচেষ্টার সঙ্গে সক্রেটিসের চিন্তার মৌল খুঁজে পাওয়া যায়। এ বিষয়ে অ্যারিস্টটলের সঙ্গে গুরু-শিষ্যের মতো পার্থক্য অলঙ্ঘনীয়। পরবর্তী সময়ে আমার যে 'বিজিনেস'-মার্কা শিক্ষা গহ্বরের পচা ডোবায় খেই খাচ্ছি; তার শুরু করেছিলেন অ্যারিস্টটল। তাঁর (অ্যারিস্টটলের) ছাত্র সেকেন্দার (আলেকজান্ডার) তা ছড়িয়ে দিয়েছিল বিশ্ব-আবিশ্বলোক। এ ছাড়া আমরা জানি, 'গ্রিক' ফিলোসফার 'জেনো' ছিলেন ভারতীয় বংশোদ্ভূত আর সক্রেটিসের সঙ্গে এশীয়দের সম্পর্ক ছিল আচরণগত জ্ঞানকাণ্ডঘটিত অর্থাৎ বন্ধুত্বের। (অনেকে সক্রেটিসের চেহারা ও আচরণ দেখে অনুমান করেন, তিনি এশীয় হবেন?) ফলে এই অনুমান যুক্তি ক্ষুরধারকে বিনষ্ট করে না যে সক্রেটিস বৌদ্ধবিহারের শিক্ষা দ্বারা প্রভাবিত ছিলেন? এ ছাড়া মার্ঙ্ বলেছেন, ভারতবর্ষে ইংরেজ ছাড়া পূর্বসূরি অন্য সবাই ভারত জয় করতে এসে নিজেরাই ভারতীয় হয়ে গেছেন, কার্যত হিন্দু-মুসলিমের ক্ষেত্রে এ কথা সত্য কাজে পরিণত হয়েছে। মিসরীয়, দ্রাবিড় (মধ্যপ্রাচ্যের ইরাক) বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান, কাজী নজরুল ইসলাম (তাঁর পূর্বপুরুষ সৈয়দ হাশেম ইরাক থেকে ভারতে এসেছিলেন), তুর্কি ইখতিয়ার উদ্দিন মুহাম্মদ বিন বখতিয়ার খিলজি, সিরাজদ্দৌলা, আফগান পাঠান শের খান, শায়েস্তা খাঁ (যাঁর সময়ে টাকায় আট মণ ধান পাওয়া যেত), মোগল বাবর (চাকতাই তুর্কি), মহাত্মা গান্ধী (পার্সি বংশদ্ভূত), মুহম্মদ আলী জিন্নাহ, রবীন্দ্রনাথ, জওহরলাল নেহেরু (ইরানের শাহ্ পাহলভীর নিকটাত্মীয়), ইন্দিরা গান্ধী, ফিরোজ গান্ধী থেকে লাল কৃষ্ণ আদভানি পর্যন্ত ভারতীয় প্রতিনিধি হয়ে মার্ঙ্ সাহেবের এই কথাকে সাক্ষ্য প্রমাণ দেয়। এর বিপরীতে ইংরেজ (খ্রিস্টীয় সভ্যতা) শিখিয়েছে আধিপত্যবাদ, দখলদারিত্ব (৩০ বছর কোনো জমি দখল নিতে পারলে দখলিস্বত্বে সে জমি তার হয়ে যাবে, এই নিয়ম করেই ইংরেজরা ভারতের জমি দখলে নিয়েছিল; বিস্ময়কর বিষয় হচ্ছে যে এখনো এই আইন বাংলাদেশের সংবিধানে বলবৎ রয়েছে)_বিচ্ছিন্নতার রাজনীতি। এই খ্রিস্টীয় সংস্কৃতি বাংলার বৈশ্বিক জ্ঞানকাণ্ডের শেকড় কেটে দিয়েছে। ফলে জমির আল-এ তৈরি হয় বর্শা-বল্লমের যুদ্ধ, উঠেছে বাড়ির পাঁচিল আর তালা লেগেছে বাঙালির ধানের গোলায় নয়_মনের গহিন ভালোবাসার ঘরে। খ্রিস্টীয় সভ্যতা তাই ভেঙে দিল আমাদের ঐতিহ্যক্রমিক অসাম্প্রদায়িক শৃঙ্খলাকে। বাংলার বুক চিরে-কুরে যে হিংসার এক বিন্দু দানা পাওয়া যায়নি এত দিন; সেই হিংসার অনলে পুড়ল বৌদ্ধবিহারের আচরিক তত্ত্ববিশ্ব। ফলে কলোনি শিক্ষা আমাদের বৌদ্ধচোখ উপড়ে পুঁতে দিয়েছে পশ্চিমাদের তৈরি হিসাব খ্রিষ্টের নীল চোখ। উহ্যত, খ্রিস্টীয় ভাষাকাণ্ডে শিক্ষিত হয়ে সমাজে যে সবচেয়ে আদি কাণ্ডজ্ঞানসম্পন্ন মানুষকে আমরা গালাগাল দিই, আর গালাগালের ভাষা হিসেবে সেসব মানুষের পেশাকে আমরা উল্লেখ করি। খ্রিস্টীয় সভ্যতা এভাবে নিজেদের ঐতিহ্যকে ঘৃণা করতে, খাটো করতে শেখায়। যেমন অভদ্রকে আমরা গালি দিই 'চাষা' বলে, অথর্বকে কলু বলে, বুদ্ধিহীনকে 'ঘোষ' বলে। এসব পেশা সেই কৌম সমাজ থেকে বাংলার শ্রমজীবী সমাজে চলমান। ফলে শরীর ও মনে তৈরি হয়েছে দ্বৈরথ; দার্শনিক সংকট। দখলদারিত্ব ও শোষণ-শাসনের জন্য এই অবিরাম সংকট নির্মাণ পশ্চিমা বিশ্বের শিক্ষা ও জ্ঞানচর্চার গুরুত্বপূর্ণ অংশ_এটা বুঝতে বাকি থাকার কথা নয়। তার পরও বৌদ্ধবিহারের অঙ্কুর যেটুকু সাতচলি্লশ পরবর্তী সময়ে দেখেছি (গ্রামে বেতনের বদলে বার্ষিক রেজাল্টের সময় শিক্ষককে গুড়, মুড়ি, চিঁড়ে, মুড়কি, লাউ, চাল, ডাল ইত্যাদি প্রদান করা হতো) তা আজ অন্তর্হিত। বৌদ্ধবিহারের দর্শনগত ভিত্তিমূল তাই গভীর তাৎপর্যের বিশ্লেষণ দাবি রাখে। কেননা 'বিজিনেস' শব্দের ভয়াবহতা বাংলার শিক্ষাঙ্গন থেকে মানবিক (সৃজনশীল, যুক্তিশীল, ভাব রসময়) অংশ বিজ্ঞান (আবিষ্কার, শৃঙ্খলা) অংশ উচ্ছেদ করতে উদ্যত আর কমার্স (সুদে কারবারির) সেই জায়গায় দখল নিচ্ছে। ফলে কিবরিয়ার মতো প্রাজ্ঞবান অর্থনীতিবিদ শেয়ারবাজার না-বোঝার জন্য সমালোচিত হন আর সাইফুর রহমানের মতো চার্টটার অ্যাকাউনট্যান্ট নন্দিত হন দেশে-বিদেশে। কেননা তিনি দক্ষতার সঙ্গে আমাদের ওপর কর ধার্য করে বিদেশি কম্পানিগুলোকে সর্বোচ্চ মুনাফা লাভ করানোর কম্মটি করেছেন, দেশের অর্থ বিদেশে পাচার করার প্রযুক্তি করনিকের মতো পশ্চিমাদের দ্বারা আধিষ্ট হয়ে করেছিলেন। এ পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সেবা খাতগুলো দখল করার যে পরিকল্পনা মাল্টিন্যাশনাল কম্পানিগুলোর আছে; তা বোঝা যায় শিক্ষা, স্বাস্থ্যসহ সব সেবা খাত দখলে তাদের অপতৎপরতা দেখে। শিক্ষা খাতকে কারিগরি করে 'বিজিনেস' খাতে পরিণত শুধু নয়, স্বাস্থ্য খাতকে জিন কারিগরি করে (শকুনের জিন মুরগিতে, শূকরের জিন ছাগলে, হাঙরের জিন টমেটোতে, পোকার জিন ধানে) ভয়াবহ বিপর্যের মুখোমুখি দাঁড় করিয়েছে। জিন কারিগরি শুধু আমাদের শরীরের অ্যান্টিবায়োটিক ক্ষমতা কমায় না, এর মধ্য দিয়ে আমাদের ভাষা, ভাব ও জ্ঞানকাণ্ডের বিপর্যয় ঘটায়। এই কারিগরি জ্ঞান দ্বারা তৈরি 'টুলস্', যা খাদ্য হিসেবে আমাদের কাছে বিবেচিত (মাগুর, পোলট্রি মুরগি) তা মূলত পশ্চিমাদের বিষ্ঠা আর খোসপাঁচড়া_যা আমাদের জন্য ছড়িয়ে দিয়েছে তারা। এই যে খাদ্যের নামে ভয়াবহ দগদগে দুরারোগ্য বস্তুবিশ্বের সৃষ্টি হয়েছে, তা থেকে মুক্তির জন্য পশ্চিমাদের কোনো চিকিৎসাপদ্ধতি (মেরিস্টিপের মতো ক্লিনিক কিংবা জন্মনিরোধক বড়ি, কন্ডম নয়। কারণ ক্লিনিকে যাওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নারীর অঙ্গ কেটে প্রতিবন্ধী বানানো হয়; আর মায়াবড়ি, রাজা কন্ডম বীর্যশূন্যের নামে মেধাশূন্য করে) নয়, একে মোকাবিলা করার জন্য প্রথম চিন্তাকাণ্ডকে ফিরিয়ে আনতে হবে। এটা হলো সমাজের বিচ্যুতি_এখানে দাওয়াটা (চিকিৎসা) হবে আচরণগত জ্ঞানকাণ্ড দিয়ে, বৌদ্ধবিহারের ইতিহাস আমাদের সেই শিক্ষা দেয়। এখন ইউরোপের ভাষা-সংস্কৃতি ও রাজনীতিকে বদল করে তার বদলে তুলে আনতে হবে আমাদের প্রতিটা জনপদের পথের ঠিকানা হারিয়ে যাওয়া বাংলার বিদ্যাকাণ্ডের পথের দরজা। আদি এই বৌদ্ধিক সমাজ তার ভাষা ও শিক্ষাজ্ঞানকাণ্ডের যুক্তি_এই সব কিছুকে মুক্তি দিতে পারে। ফলে এই ক্ষতিকর গুরুত্বপূর্ণ প্রবণতাগুলোকে ব্যাখ্যা করার নতুন ভাষারীতি ও ভাবকাণ্ড নির্মাণ করতে পারে 'বৌদ্ধবিহার'-এর শিক্ষাচিন্তা। 'টোল' আর 'মক্তবে' বিভাজন না করে, সেই চিন্তার সূত্রপাত হোক 'পাঠশালা' থেকে, আর তা কেবল করতে হবে মাতৃভাষা বাংলায় অপর ভাষা শিক্ষা গ্রহণ হবে ভিন্ন প্রক্রিয়ায়। হয়তো আমাদের ভাববিশ্ব একদিন তার জ্ঞানকাণ্ড দিয়ে ভিন্ন রকম শাসন পরিচালনা করবে যার মানদণ্ড থাকবে ভালোবাসা, জয় করবে পৃথিবীকে, আর আমরাও প্রজন্ম থেকে প্রজন্মে বেড়ে উঠবো গুরুকেন্দ্রিক আদর্শ বিশ্ববিদ্যালয়ের অতীন্দ্রিয় অহম বক্ষে ধারণ করে।
===========================
স্মৃতি ও ইতিহাস- ঢাকায় আমার প্রথম তিন দিনের স্মৃতিরোমন্থন  আলোচনা- একমাত্র প্রবাল দ্বীপটি কি হারিয়ে যাবে  আলোচনা- বাংলাদেশের সমাজ : মধ্যবিত্ত সমাচার  গল্প- দূর গাঁয়ের গল্প  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠা  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠাই কবির তপস্যা  পাঁচ গাড়িসহ দুই ছেলের মালপত্র বুঝে নেওয়া হলো আজ বাকিগুলো  গল্প- 'কোনো এক গাঁয়ের বিয়ে'  গল্প- মৌরস ভৌরস  শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম  গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির  স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি  স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর  ফিচার- তাঁহাদের দান  ফিচার- ডায়ানার আংটি  গল্প- 'অভিমান'  গল্প- 'মাটির ব্যাংক'  গল্পসল্প- 'সাগরকে যাঁরা পোষ মানালেন'  স্মরণ- 'আমাদের সেলিনা আপা'  আলোচনা- 'বেতন-ভাতা না নেওয়ার ‘নীতিগত’ সিদ্ধান্ত নয় কেন?  ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরীক্ষা করছে নরওয়ে  খালেদার মালপত্র আজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে  আলোচনা- 'পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি ও অশান্তির মনস্তত্ত্ব'  সাক্ষাৎকার- পাহাড়ে পাহাড়িদের সংখ্যালঘু করা হচ্ছে  আলোচনা- 'শান্তিচুক্তির ১৩ বছর'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'উন্মত্ত নৈরাজ্যের শক্তি বনাম সোনালি সম্ভাবনা'  আলোচনা- ''ট্রানজিট' না 'করিডোর' না 'কানেকটিভিটি'  আলোচনা- 'ওরাও মানুষ আছে ওদের অধিকার'  আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি ও গণতন্ত্রের পথ



দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ পাবলো শাহি

এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.