আলোচনা- 'একজন নোবেল বিজয়ী, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ও ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদ' by শহিদুল ইসলাম

ক. ২০০৬ সালের ১৩ অক্টোবর ড. মুহাম্মদ ইউনূস শান্তিতে নোবেল পুরস্কার পান। স্বাভাবিকভাবেই বাংলাদেশের মানুষ সেদিন গৌরববোধ করেছিল। স্বতঃস্ফূর্ত আনন্দ প্রকাশ করেছিল। কিন্তু স্বয়ং ড. ইউনূসের কথা শুনে সেদিন দেশের সুস্থ মস্তিষ্কসম্পন্ন মানুষ আশ্চর্যবোধ করেছিল। নোবেল শান্তি পুরস্কার বিশ্বের একটি শ্রেষ্ঠ পুরস্কার। শ্রেষ্ঠ ব্যক্তিদেরই সে পুরস্কার পাওয়ার কথা। কিন্তু বহু আগেই নোবেল শান্তি পুরস্কারের সে সম্মান ভূলুণ্ঠিত হয়েছে, যেদিন হিংস্র কিসিঞ্জার, খুনি বেনিনের মতো মানুষ শান্তি পুরস্কার পান।
এ পুরস্কারটি আজ একটি রাজনৈতিক হাতিয়ারে পরিণত হয়েছে। জাতিসংঘের মতো নোবেল শান্তি পুরস্কার আজ যুক্তরাষ্ট্রের দখলে চলে গেছে। এ পুরস্কারটি কে পাবেন, তা একান্তভাবে যুক্তরাষ্ট্রের মর্জির ওপর নির্ভর করে। তাই পাঁচজনের শর্ট লিস্টে ইউনূসের নাম না থাকলেও মার্কিন প্রেসিডেন্টের ইচ্ছায় তা ইউনূসকে দেওয়া হয়। এ নিয়ে প্রচুর লেখালেখি হয়েছে। পুরস্কার পাওয়ার পর ইউনূসের প্রতিক্রিয়া কোনোভাবেই সুস্থ-ভদ্রসমাজ ভালোভাবে গ্রহণ করতে পারেনি। তিনি একজন জোকারের মতো বলেছিলেন, 'নোবেল পুরস্কার পাওয়ার আগের বাংলাদেশ আর পরের বাংলাদেশ একেবারে আলাদা, নোবেল পুরস্কার পাওয়ার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশ ঐক্যবদ্ধ হয়েছে।' সত্যিকার কোনো বড় মানুষ নিজের কৃতিত্বে এমন প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে পারেন না। ওই বছরই ২৯ নভেম্বর ঢাকার মেয়র তাঁকে এক নাগরিক সংবর্ধনা জ্ঞাপন করেন। সেখানেও তিনি সভ্যতা-ভব্যতার সীমা লঙ্ঘন করে বলেছিলেন, 'আমরা পারি। আমরা দুনিয়াকে দেখিয়েছি, আমরা পারি। আমরা পারি বলেই তো এখানে এসে আজ আনন্দ-উৎসব করছি। এভারেস্ট শৃঙ্গে উঠে গলা ফাটিয়ে আওয়াজ দিচ্ছি।' (যুগান্তর ৩০.১১.২০০৬)। তারপর মাত্র চার বছর পার হয়েছে। ইউনূসের ভাষায় তাঁর নোবেলপ্রাপ্তি বাংলাদেশকে এভারেস্টে উঠিয়েছিল, মাত্র চার বছর পর তাঁরই আরেক 'কৃতিত্ব' বাংলাদেশকে এভারেস্ট থেকে ধপাস করে নোংরা নালায় নিক্ষেপ করল। সে খবর গত ২ ডিসেম্বর মাত্র দুটি বহুল প্রচারিত দৈনিক বাদে (প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার) সব কাগজে শীর্ষ স্থান করে নিয়েছে। নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচারিত 'ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদে' নামের এক প্রামাণ্যচিত্রে তথ্যপ্রমাণসহ প্রকাশ করা হয়েছে যে দারিদ্র্য দূর করতে বিদেশ থেকে পাওয়া বিপুল পরিমাণ অর্থ গ্রামীণ ব্যাংকের তহবিল থেকে সরিয়ে নিয়েছেন ড. ইউনূস। প্রামাণ্যচিত্রটিতে বেশ কয়েকজন সমাজবিজ্ঞানী ও গবেষকের সাক্ষাৎকার গ্রহণ করা হয়েছে। তাঁরা বহুদিন ধরে ক্ষুদ্রঋণের 'বড় সাফল্য' নিয়ে প্রশ্ন তুলে আসছেন। তাঁদের মতে, 'চালু হওয়ার ৩৫ বছর পরও এখনো এমন কোনো প্রমাণ নেই, যাতে মনে হতে পারে ক্ষুদ্রঋণ গরিব মানুষকে দারিদ্র্য থেকে মুক্তি দিতে পারে।' তবে আজ এটা দৃঢ়ভাবে প্রমাণিত হলো, ঢাকঢোল পিটিয়ে যাঁরা এ দেশের গরিব মানুষের দারিদ্র্য দূর করতে মাঠে নেমেছেন, তাঁরা শত শত কোটি টাকার মালিক হয়েছেন। ৭৯ ডলার আজ কত হাজার ডলারে পরিণত হয়েছে, ইউনূস তা প্রমাণ করলেন। ড. মুহাম্মদ ইউনূস বাংলাদেশের মুখে অমোচনীয় কালি মাখিয়ে দিলেন, যা ভবিষ্যৎ বংশধরদের সারা জীবন বহন করতে হবে।
দুই. বাংলাদেশ একটি দরিদ্র দেশ। এ দেশের মানুষই দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করে। তাই অতি সহজে এ দেশে সাহায্যের ঝুড়ি নিয়ে নয়া সাম্রাজ্যবাদী শক্তি অনুপ্রবেশ করতে পারে। সে জন্য তাদের এ দেশে কিছু মানুষ দরকার, কিছু সংস্থা দরকার_যাদের মাধ্যমে তারা এ দেশের সম্পদ লুট করতে পারে। বিনিময়ে দেশীয় সংস্থা ও তাদের প্রধানরা কিছু হিস্যা পায়। তাদের হাতে ক্রমান্বয়ে সম্পদের পাহাড় গড়ে ওঠে। বেসরকারি সংস্থা অর্থাৎ এনজিওগুলোই সেসব সংস্থা, যার মাধ্যমে তারা এ দেশের মানুষের দারিদ্র্য থেকে শুরু করে অশিক্ষা-কুশিক্ষা দূর করে, দেশের সার্বিক উন্নতি করতে বদ্ধপরিকর। সে জন্য বিলিয়নস অব ডলার খরচ করতে তারা পিছপা নয়।
পাঠককে একটু পিছিয়ে নিয়ে যেতে চাই। ১৯৯৫ সালের ২৯ ও ৩০ সেপ্টেম্বর দৈনিক ভোরের কাগজে ড. ইউনূসের একটি সাক্ষাৎকার ছাপা হয়েছিল। সাক্ষাৎকারটি নিয়েছিলেন পত্রিকার সম্পাদক নিজে। সে সাক্ষাৎকারে সম্পাদকের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তরের মাধ্যমে ড. ইউনূস দেশবাসীকে যে স্বপ্ন দেখিয়েছিলেন, সে স্বপ্নের সঙ্গে সবাই একমত হবেন। সেই সাক্ষাৎকারের স্ববিরোধিতা ও অর্থনৈতিক বক্তব্যের সঙ্গে আমি দ্বিমত পোষণ করেছিলাম, কিন্তু তাঁর স্বপ্নের সঙ্গে ঐকমত্য প্রকাশ করে লিখেছিলাম, 'এ দেশ একদিন ভিক্ষুকের দেশ থেকে দাতা দেশে পরিণত হবে, এ স্বপ্ন কেবল ড. ইউনূসের নয়, তাঁর সঙ্গে বাংলাদেশের সব দেশপ্রেমিক নাগরিকও সে স্বপ্ন দেখেন। কিন্তু স্বপ্ন দেখা আর তা বাস্তবে পরিণত হওয়ার মধ্যে দুস্তর পার্থক্য, এ সত্যটিও দেশবাসী গত ২৪ বছরে হাড়ে হাড়ে উপলব্ধি করেছেন।...তাই ড. ইউনূসকে জানাব, আমরাও তাঁর মতো স্বপ্ন দেখতে ভালোবাসি। পার্থক্য কেবল এই যে সে স্বপ্ন বাস্তবায়িত হবে, সে আশা পোষণ করি না। দেশে আজ শকুন পড়েছে।' কিন্তু আজ মনে হচ্ছে তাঁর স্বপ্ন আর আমাদের স্বপ্ন আলাদা। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকতার চাকরি ছেড়ে মাত্র ৭৯ ডলার নিয়ে দেশের গরিব মানুষের দারিদ্র্য দূর করার নামে নিজে বিলিয়নেয়ার হওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। আমরা এ দেশের মানুষের দারিদ্র্যমুক্তির স্বপ্ন দেখেছিলাম_এখনো দেখি। ড. ইউনূসের স্বপ্ন সফল হয়েছে_আমাদের নয়। আমাদের স্বপ্ন সফল করতে হলে ড. ইউনূসের স্বপ্নকে বিফল করতে হবে।
তিন. ভোরের কাগজের সম্পাদকের এক প্রশ্নের জবাবে ড. ইউনূস বলেছিলেন, 'সাহায্য দাতাগোষ্ঠী আমাকে চায়, আমাকে পছন্দ করে, এটা তো আমার জানা ছিল না। আমি তাদের প্রিয়পাত্র হওয়ারও কোনো কারণ দেখি না।' কথাটি যে সত্যি ছিল না আজ তা প্রমাণিত হয়েছে। দাতাসংস্থাগুলো বিশেষ করে মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাঁকে এতটাই পছন্দ করেন যে অভিযোগ আছে, তিনিই নোবেল শান্তি পুরস্কার পাওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। তা ছাড়া ড. ইউনূসের সে কথার বিপক্ষে তিনি নিজেই একই সাক্ষাৎকারে বলেন, 'প্রেসিডেন্ট ক্লিনটন এখনো গ্রামীণ ব্যাংকের ধারণাকে সমর্থন করেন, পছন্দ করেন। তাই আমাকে পছন্দ করেন।' সাহায্য সম্পর্কে তিনি বলেন, 'সাহায্যদাতা দেশগুলো আমাদের বছরে দুই বিলিয়ন ডলারেরও বেশি সাহায্য দিচ্ছে। তারা কষ্ট করে রোজগার করে আমাদের সাহায্য দিচ্ছে আর উল্টো আমরা ভাবি, সাহায্যদাতারা বাংলাদেশকে শোষণ করছে, চুষে খাচ্ছে। কী খাবে তারা? আমাদের আছেটা কী?'
সেদিন তাঁর এই বালকসুলভ কথা আমাদের বড় কষ্ট দিয়েছিল। সাহায্যের নামে বর্তমান নয়া সাম্রাজ্যবাদ সারা বিশ্বে যে জাল বিছিয়েছে, তা নিয়ে অনেক গবেষণা হয়েছে, এখনো হচ্ছে। 'ফুড-কাস্ট' বইটির কথা বলা যায়। ড. ইউনূস নিজেই তা সবই জানেন; সবই বোঝেন। সে কথা তিনিই ওই সাক্ষাৎকারে বলেছিলেন, 'সাম্রাজ্যবাদী সাহায্যের অর্থের ৭৫ শতাংশই তারা নিয়ে যায়।' কিন্তু সে ঋণের বোঝা যে দেশের প্রতিটি মানুষের ঘাড়ে চাপিয়ে যায় সে কথা বলেননি। বাকি ২৫ শতাংশ কোথায় যায়_কার পকেটে যায়, সে কথাও বলেননি। ক্লিনটনের ব্যক্তিগত বন্ধুর পক্ষে সে কথা বলা নিষেধ। কিন্তু এ কথা কি তিনি অস্বীকার করতে পারতেন যে যাদের জন্য সাহায্য আসে, পাঁচ শতাংশও তাদের কাছে পেঁৗছায় না?
চার. আর একটি কথা। আমরা যেমন ভিক্ষুককে ভিক্ষা দিই কোনো কিছু প্রতিদানের আশা না করে, বিদেশি সাহায্যদাতারাও কি তেমনি কোনো প্রত্যাশা ছাড়াই আমাদের সাহায্য দেয়? তারা কি নিঃস্বার্থভাবে সাহায্য দেয়? ড. ইউনূস প্রশ্ন তুলেছিলেন, 'আমাদের আছেটা কী?' কিছুই যদি না থাকে তাহলে সাহায্য-রাজনীতির লোভনীয় প্রস্তাব নিয়ে তারা হুমড়ি খেয়ে পড়বে কেন? ডাকাতরা তো কোনো গরিব মানুষের বাড়িতে ডাকাতি করতে যায় না! ঔপনিবেশিক ২০০ বছরে সাম্রাজ্যবাদীরা হাওয়া খেতে এ দেশে আসেনি। প্রত্যক্ষ উপনিবেশবাদ অবসানে এখন কারো দেশ দখল করার দরকার হয় না। নয়া সাম্রাজ্যবাদী পুঁজি আজ নানা ছদ্মবেশে সাবেক উপনিবেশগুলোতে ঢুকে পড়েছে। সাহায্য-পুঁজি তার অন্যতম। প্রতিটি দেশে সে সাহায্য-পুঁজি পাহারা দেওয়ার লোক দরকার। সাবেক উপনিবেশবাদের পক্ষপুটে বেড়ে ওঠা এলিট ও মুৎসুদ্দী শ্রেণী আজ প্রশ্নহীনভাবে নয়া সাম্রাজ্যবাদী পুঁজির অনুগত শ্রেণী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। তাদের সাহায্য-সহযোগিতায় সে পুঁজি কোথাও ঋণ, কোথাও বা সাহায্যের নামে দেশে দেশে রাজনীতি নিয়ন্ত্রণ করছে। ওই সাক্ষাৎকারে ড. ইউনূস বলেন, '২৫ বছরে ঋণ বা সাহায্যের নামে ৫০ হাজার কোটি টাকা বাংলাদেশে এসেছে।
তার ৭৫ ভাগ অর্থাৎ ৩৭.৫০ হাজার কোটি টাকা তারাই নিয়ে গেছে। বাকি ১২.৫০ হাজার কোটি টাকায় এ দেশে একটি লুম্পেন ধনিক শ্রেণী গঠনে খরচ হয়েছে।' ড. ইউনূস তাদেরই একজন_এ কথা আজ বিশ্ববাসী জেনেছে। দেশের দরিদ্র মানুষের ভাগ্য পরিবর্তনে সে টাকা খরচ হয়নি। তাই ২০০৯ সালে বিজ্ঞ অর্থমন্ত্রী খোলাখুলিভাবেই বলেছেন, 'এ দেশের মানুষের ভাগ্য উন্নয়নে মাইক্রোক্রেডিট ব্যর্থ হয়েছে।' তিনি প্রশ্ন তোলেন, যদি এ দেশের ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্প সফল হতো, তাহলে কেন এখনো সাত কোটি মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে থাকবে? বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ ড. ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ প্রশ্ন তুলেছেন, 'এ দেশে যাঁরা ক্ষুদ্রঋণ প্রকল্পের গুণকীর্তন করেন, তাঁরা স্পষ্টভাবে বলেন না কেন সে ক্ষুদ্রঋণের জন্য কত হারে সুদ গুনতে হয় এ দেশের দরিদ্র মানুষকে?' (১২.০৮.০৯)।
পাঁচ. সেদিন যা বলেছিলাম, আজ নরওয়ের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে সেই অভিযোগ উত্থাপিত হলো। ড. ইউনূসের ৭৯ ডলার আজ কত হাজার ডলারে পরিণত হয়েছে, তার একটা চিত্র ওই ডকুমেন্টারিতে তুলে ধরা হয়েছে। দরিদ্র দেশের মানুষের দারিদ্র্য দূর করতে সারা বিশ্বে নয়া সাম্রাজ্যবাদী পুঁজির আগ্রাসন তাদের আরো দরিদ্র করছে। ইউনূস ও তাঁর সঙ্গীরা সম্পদের পাহাড় গড়ে তুলেছেন। এ দেশের মানুষের সঙ্গে তাঁর যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে যায় সেদিন, যেদিন তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের চাকরি ছেড়ে সুদ ব্যবসায় নামেন। তাঁর বড় ক্রেডিট এই যে তিনি সামন্তবাদী কাবুলিওয়ালার সুদ-প্রতিষ্ঠানটিকে নয়া সাম্রাজ্যবাদী করপোরেটে পরিণত করেছেন। একজন কাবুলিওয়ালা ব্যক্তি মানুষকে শোধন করত, কিন্তু একজন ইউনূস একটি দেশকে শোষণ করছেন। নয়া সাম্রাজ্যবাদের এজেন্ট হিসেবে তিনি নোবেলসহ প্রতি বছর যে কত পুরস্কার পাচ্ছেন সে হিসাব রাখা কঠিন। কারণ যাঁরা তাঁকে এত পুরস্কার দিচ্ছেন, তিনি সার্থকভাবে তাঁদের স্বার্থ পাহারা দিচ্ছেন।
===========================
স্মৃতি ও গল্প- সেই আমি এই আমি  গল্প- 'ঘুঁটি'  আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি : মিয়ানমারে কি কি গণতন্ত্র আসছে?  শিল্পি- শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের সৃষ্টিসমগ্র  সাহিত্যালোচনা- তান তুয়ান এঙের উপন্যাস দ্য গিফট গিফট অব রেইন  খবর- বন্ধ তাবানীতে লোক নিয়োগ  ইতিহাস- আমাদের ভাববিশ্ব ও বৌদ্ধবিহার  স্মৃতি ও ইতিহাস- ঢাকায় আমার প্রথম তিন দিনের স্মৃতিরোমন্থন  আলোচনা- একমাত্র প্রবাল দ্বীপটি কি হারিয়ে যাবে  আলোচনা- বাংলাদেশের সমাজ : মধ্যবিত্ত সমাচার  গল্প- দূর গাঁয়ের গল্প  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠা  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠাই কবির তপস্যা  পাঁচ গাড়িসহ দুই ছেলের মালপত্র বুঝে নেওয়া হলো আজ বাকিগুলো  গল্প- 'কোনো এক গাঁয়ের বিয়ে'  গল্প- মৌরস ভৌরস  শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম  গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির  স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি  স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর  ফিচার- তাঁহাদের দান  ফিচার- ডায়ানার আংটি  গল্প- 'অভিমান'  গল্প- 'মাটির ব্যাংক'  গল্পসল্প- 'সাগরকে যাঁরা পোষ মানালেন'  স্মরণ- 'আমাদের সেলিনা আপা'  আলোচনা- 'বেতন-ভাতা না নেওয়ার ‘নীতিগত’ সিদ্ধান্ত নয় কেন?  ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরীক্ষা করছে নরওয়ে  খালেদার মালপত্র আজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে  আলোচনা- 'পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি ও অশান্তির মনস্তত্ত্ব'  সাক্ষাৎকার- পাহাড়ে পাহাড়িদের সংখ্যালঘু করা হচ্ছে  আলোচনা- 'শান্তিচুক্তির ১৩ বছর'


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ শহিদুল ইসলাম


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.