গল্প- 'ঘুঁটি' by শরীফ আতিক-উজ-জামান

কেবারে দাবার ছক পেতে বসেছে যেন। সামনে তিনটে বড়ে আর পেছনে রাজা-রানি। রানির বগলের তলা দিয়ে মাথা ঠেলে নাক দিয়ে ঝোলপড়া আরেকটা মাই চেটে যাচ্ছে, আর থেকে থেকে জায়গাটা মুতে ভাসাচ্ছে। মুখের নালবিজলে আর হলুদ-হলুদ শিকনিতে বেরিয়ে থাকা কুঁচকানো মাইয়ের বোঁটায় মাখামাখি হয়ে আছে। ওটা স্ট্যান্ডবাই। দরকার পড়লে এসতেমাল হবে। ফুটপাতের অর্ধেকটা দখল করে নিজেদের সাম্রাজ্য বিস্তার করে বসেছে যেন। সামনে যে তিনটি বসে আছে, তাদের বয়স তিন থেকে ছয়ের মধ্যে, দুটি ছেলে, একটি মেয়ে।
মেয়েটা সবচেয়ে বড়, তার পরনে একটা ময়লা ছেঁড়া ফ্রক, হাঁটু পর্যন্ত ঢেকে আছে, প্যান্ট পরেছে কি না বোঝা যাচ্ছে না; আর ছেলে দুটো উদোম গা, ছেঁড়া প্যান্ট পরনে, একটার আবার ফুটো দিয়ে নুন্টু বেরিয়ে আছে; মুখের মানচিত্রে বোঝা যায় এরা সহোদর (ভাই-বোন) নয়। এই মহিলাও তাদের মা নয়; শুধু যেটা মাই চাটছে সেটা ছাড়া, এমনকি বাপ সেজে যে বসে আছে; সেও এদের প্রকৃত বাপ নয়; শুধু ভিক্ষে করার জন্য সবাই মিলে একটি ভাড়াটে দল তৈরি করেছে। দিন শেষে উপার্জন নির্ধারিত হারে বাটোয়ারা হয়। এই দলের দলনেতা ছমির আর নেত্রী সালেহা। সামনে বসে থাকা তিনটি আদম সুরত যুতসই প্রশিক্ষণের কারণে সারাক্ষণই মৃদুস্বরে ঘ্যান ঘ্যান করতে থাকে, লোক দেখলেই সুর চড়ে যায়। তখন সালেহাও সুর মেলায় আর ছমির সুর করে বলতে থাকে_'আখেরাতের কামাই করে যান, ভাই, এই বালবাচ্চাগুলোর মুহে কিছু দিয়ে যান, উরা দুই দিন কিছু খাইনি।' এতে কারো দয়া হয়, কারো হয় না। আজও অনেকক্ষণ হয়ে গেছে একটা পয়সাও পড়েনি। নিজের মনেই গজগজ করতে থাকে ছমির,
_'আইজ কার মুখ দেহে উঠিলাম, ফুয়াত হইছে সেই কন্নে, এহনো বউনি হলো না, এটটা কয়েলও পড়ল না, ওই মাতারি, গিলবিনি কি? আর ওগুলোরেই বা কি গিলাবিনি?' সামনে বসা ছেলেমেয়েগুলোর দিকে আঙুল তুলে সালেহাকে উদ্দেশ করে বলে। এমনিতেই সকালে কিছু খাওয়া হয়নি, এখন ছমিরের খোঁচায় পিত্তি জ্বলে গেল সালেহার, ঝামটা মেরে বলল,
_'ক্যালো রে মুখপোড়া, তোর ভাব দেহে তো মনে হতিছে আমার নেগে কয়েল পড়তিছে না, আমি না থাকলি গাছেরতে বরই পড়ার মতো ছরছর করে পড়ত, তুই খুঁটেও কূল পাতিনে।' ছোঁয়া লাগা কেন্নোর মতো গুটিয়ে গেল ছমির। রেগে গেলে সালেহা দক্ষযজ্ঞ বাধিয়ে ছাড়ে। তাকে একটু সমঝেই চলতে হয় ছমিরের। এই ছেলেমেয়ে জোগাড় করে দল বানানোর ঝামেলাটা সে-ই সামলায়, ছমির চাইলেও কিছু একটা করতে পারে না, কারণ তার কাছে কেউ ছেলেমেয়ে দিতে চায় না। এই তো সামনের তিনটাকে যাদের কাছ থেকে ভাড়া করে নিয়ে এসেছে, তারা মাঝেমধ্যে পয়সা বাড়ানোর দাবিতে কিংবা নানা ছুঁতোয় আসতে দিতে চায় না। তখন ঝামেলা হয়ে যায়, সেই হ্যাপা সালেহাই সামলায়। এই যেমন সেদিন এই মেয়েটার মা বলছিল,
_'খটখটে রোদির মদ্যি বসে থায়ে থায়ে ফর্সা মায়েডা আমার কালো হয়ে গেল, আর দুপোরি এটটা শিঙ্গাড়া খাওয়াইছো, তুমাগের সাথে কথা ছেলো ভাত খাওয়াবা, আর দিন গিলি কুড়ি টাহা দিবা; দিছিলে? আজ আর আমার মায়ে দেব না।'
কথা শুনে খ্যাঁক খ্যাঁক করে উঠেছে সালেহা,
_'রোদি পুড়ে কালো হলি কী হবেনে, তুমার মায়ে কি সিনেমার নায়িকা হবে? ওরে নিয়ে কি আমি মাথায় ছাতি ধরে বসে থাকপো?'
_'হতিও তো পারে, নায়িকা হতি সোন্দর চিহারা ছাড়া আর কি লাগে?'
_'তুমার মায়ের চিহারা কি নায়িকার মতোন যে কচ্ছো? ই-ইস, নায়িকা, নায়িকা না বাল হবেনে, সায়োর ফুল ঝরতি না ঝরতি নাঙ্গ জুটোতি থাকপেনে, নায়িকা হবেনে, নায়িকা না নটি হবেনে।' বলে আর দাঁড়ায়নি, সালেহা হন হন করে হেঁটে চলে আসার সময় পেছনে শুনতে পায় মেয়েটার মায়ের গালিগালাজ, 'যে যেরাম, সে সেরামই ভাবে, তুই কি আমরা জানি না, তুই তো বারোভাতারে, খালি ভাতার পালটাইস, ছমির মিয়া কয় নম্বর ভাতার রে তোর?' এত কিছুর পর আবার তারাই সেধে মেয়ে দিয়ে গেছে, না দিয়ে করবে কী? কোথা থেকে খাওয়াবে? ঠন করে টিনের থালে একটা শব্দ হলো। ছমির ও সালেহা হুমড়ি খেয়ে পড়ল ফুটো টিনের থালাটার ওপর। কিন্তু মুখ তুলতেই বোঝা গেল তারা হতাশ হয়েছে। আধুলিটা হাতে নিয়ে ছমির ভিক্ষেদাতাকে গাল পাড়তে লাগল,
_'রেজগি ফ্যালায়ে পকেট ঝাড়ে থুয়ে গেল। আটানার কোনো দাম আছে আইজকের বাজারে? একসাথে বিড়ি-দেশলাইর দামও হয় না। এটটা টাকা দে, তা না আটানা, মানষির মন দিনি দিনি ছোট হয়ে যাচ্ছে।' আধুলিটা তুলে পকেটে ফেলতে গেলে খেঁকিয়ে ওঠে সালেহা,
_'তুমারে না কইছি আগেরতে কোনো টাহা-পয়সা নিবা না। দিন শেষে ভাগ হবে তার পরে নিবা। সুযোগ পালিই তুমি পয়সা সরাও। তুমি ভিক্ষে করতি আইছ ক্যা? তোমার উচিত ছেলো পকেটমার হওয়া। ওইডেই তুমার উপযুক্ত কাজ।' সালেহার কথায় ক্যামন যেন চুপসে যায় ছমির। সালেহা কি তার অতীত জেনে ফেলেছে? মনে মনে নিজেকেই সে জিজ্ঞেস করে। একসময় কাজটা সে করত, কিন্তু এ কাজে ঝুঁকি বেশি, তবে দাও মারতে পারলে উপার্জনও বেশি; দীর্ঘ ২০ বছর এই কাজ করেছে সে, কয়েকবার ধরা পড়ে মানুষের হাতে মার খেয়ে শেষমেশ এই পেশায় এসেছে। এখানে ঝুঁকি কম, নেই-ই বলা চলে। তবে মুখ চালানো লাগে, সারা দিনই। প্রথম যখন সে এই পেশায় এসেছিল তখন কেউ তাকে ভিক্ষা দিত না। তার আপাত সুস্থ-সবল চেহারা এর জন্য দায়ী। কিন্তু শেষবার পকেট মারতে গিয়ে ধরা পড়ে গণধোলাই খেয়ে তার একটা হাত ভেঙে যায়, ঠিকমতো জোড়া না লাগায় ওই হাতে সে জোর পায় না, আর চোখে আঘাত লাগায় ওই চোখেও কম দেখে। ফলে পকেটমারের পেশা ছাড়তে বাধ্য হয়। শুরুতে ভিক্ষে করতে লজ্জাই লাগত তার, পকেট মারার মধ্যে যে বীরত্ব আছে, এখানে তা নেই, কেমন চোর-চোর লাগে নিজের কাছে। মানুষে বাজে কথা কয়, ঝাড়ি মারে। মাঝেমধ্যে মনে হয় মাথা ফাটিয়ে দেয়; কিন্তু অক্ষম রাগ বাগে নিয়ে আসা ছাড়া কোনো উপায় থাকে না। শেষমেশ সালেহার সঙ্গে দেখা হয়ে তার আয়-উপার্জনের একটা পথ খুলে গেছে। স্বামী-স্ত্রী পরিচয়ে ধারে বাচ্চাকাচ্চা এনে সদলবলে ভিক্ষে করে মোটামুটি ভালোই আয় হয় তাদের। তা ছাড়া এখন সে ভাঙা হাতটা নরম করে ঝুলিয়ে রাখার কৌশল আবিষ্কার করে ফেলেছে। এমনভাবে ঝুলিয়ে রাখে যে দেখলে মনে হবে হাতটাতে সত্যিই কোনো বল নেই। পঙ্গু ভেবে লোকে দান করে যায়। কিন্তু মাঝেমধ্যে কী যে হয়, কুফা লাগে, পয়সা পড়ে না। আজকেও তেমনই দিন মনে হচ্ছে।
ছমিরকেই মাঝেমধ্যে কুফা মনে হয় সালেহার। এর চেয়ে গ্যাদাটাকে কোলে নিয়ে একা একা ঘুরলেও তার আয় হয়। কিন্তু সত্যি হলো, তাতে পোষায় না। বাড়িতে ঝিয়ের কাজ করলে এর চেয়ে ভালো আয়, সম্মানও বেশি; কিন্তু গ্যাদা পুইপোনা থাকলে কেউ কাজে রাখতে চায় না। বিয়ের আগে সে তো বাড়িতেই কাজ করত, বাঁধা। তিনবেলা খাওয়া পেত, তার সঙ্গে পরনের কাপড়, আর মাস গেলে যে টাকা পেত; তা বাড়িতে পাঠাত। কিন্তু তার বাবা গ্রামে নিয়ে তাকে বিয়ে দিল চালকলের মজুর লোকমানের সঙ্গে। কী দেখে দিল তা তার বাপেই ভালো বলতে পারবে। অভাব লেগেই ছিল। তারপর প্রথম বছরেই পেট থেকে খুঁচিয়ে ছানা বের করল। প্রসবের সময় দাইয়ের বিশেষ তৎপরতায় তার অনেক রক্তক্ষরণ হয়েছিল, টেনেহিঁচড়ে বের করতে গিয়ে ছেলেটার মাথায় আঘাত লেগেছিল; ফলে দুই বছর বয়স হতে চলল এখনো ছেলেটি কোনো কথাটথা বলে না। এক বছর বন্যায় ফসল ভেসে যাওয়ায় চালকল বন্ধ হয়ে গেলে সালেহার বর রিকশা চালানোর নাম করে শহরে চলে আসে। তার পর থেকে তার আর কোনো খোঁজ নেই। উড়ো উড়ো শুনেছে যে সে নাকি শহরে আরেকটা বিয়ে করেছে। একসময় নিজের আর বাচ্চাটার খাবার জোগাড় করতে সে-ও শহরে চলে এসেছে। প্রথমেই যে বাড়িতে একসময় কাজ করত সেখানে গেছে; কিন্তু সেখানে তাকে রাখেনি। প্রথমত, তাদের বাঁধা লোক আছে; দ্বিতীয়ত, এত ছোট বাচ্চাসহ তাকে রাখা সম্ভব নয় বলে ফিরিয়ে দিয়েছে। এর পর থেকে ফুটপাতেই তার জায়গা হয়েছে। প্রথম প্রথম ভিক্ষে করতে কান্না আসত; কিন্তু পরে সবই সয়ে গেছে। ভিক্ষে করতে গিয়েও সে নানা সমস্যায় পড়েছে। বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্নজনের খবরদারি, যেখানেই গেছে সেখানেই অন্য ফকিরেরা তাকে হটিয়ে দিয়েছে। কোথাও দাঁড়াতে পারেনি সে। ছমিরের সঙ্গে দেখা হয়ে তার ভালোই হয়েছে। এখন চট করে কোনো জায়গা থেকে তাকে ভাগিয়ে দেওয়া সম্ভব হয়নি। লোকে তাদের মাঝে কী সম্পর্ক, তা না জেনে স্বামী-স্ত্রীই মনে করেছে। তাতে তাদের সুবিধাই হয়। বাচ্চা ভাড়া করে এনে ভিক্ষে করার এই বুদ্ধিটা অবশ্য ছমিরেরই। তার মাথায় এটা আসেনি। কিন্তু প্রথম প্রথম না চেনায় লোকে তাদের বাচ্চা ভাড়া দিত না। এখন পাওয়া যায়, আর তাই উপার্জনও ভালোই হয়। কিন্তু মাঝেমধ্যে এক-আধদিন ঝামেলা হয়ে যায়।
দুপুরনাগাদ থালে মোটামুটি ভালোই জমা হলো। সালেহার কোলেরটা তার কোলেই ঘুমিয়ে গেছে। সামনে বসে থাকা তিনটির মধ্যে একটা তারচেয়ে বড়টার কোলে মাথা রেখে পা ভেঙে দ-এর মতো হয়ে ফুটপাতে ঘুমিয়ে পড়েছে। খিদে লেগেছে সবারই, ওরা মাঝেমধ্যে উঠে গিয়ে রাস্তার পাশে টিপকলে মুখ লাগিয়ে পানি খেয়ে এসেছে। কিন্তু ভাতের খিদে পানিতে মেটে না। ভিক্ষে চাওয়ার মেকি কান্না তাই একসময় সত্যিকারের খিদের কান্নায় পরিণত হয়। বেলা দুটোর দিকে ছমির কয়েকটি বাসি রুটি আর ডাল কিনে আনে। বাটিতে আনা প্যানতা ডালে ভিজিয়ে সেই রুটি ছেলেমেয়েগুলো পরমতৃপ্তিতে খেতে থাকে। কিন্তু সালেহা এক টুকরো মুখে দিতেই অক অক করে বমি ঠেলে আসে। এ জন্য কেউই প্রস্তুত ছিল না। সবাই খাওয়া থামিয়ে তার দিকে তাকিয়ে থাকে। সে উঠে গিয়ে ফুটপাতের পেছন দিকটায় বসে গলা বাড়িয়ে বমি করার চেষ্টা করে; কিন্তু পেটে কিছু না থাকায় বমি হয় না। রাস্তার কল থেকে চোখে-মুখে পানির ছিটা দিয়ে আবার ফিরে আসে। কোনো রকমে এক টুকরো রুটি মুখে দেয় কি দেয় না। ফুটপাতেই এক কোণে হাত-পা জড়ো করে শুয়ে পড়ে। 'মনে হয় পিত্তি পড়িছে,' এতক্ষণে ছমির কথা বলে। সালেহা মাথাটা ঘুরিয়ে তার দিকে তাকায়, চাহনির মধ্যে কী ছিল কে জানে, ছমির আর কোনো কথা বলে না। ছেলেমেয়েগুলোর ঘ্যানঘ্যানানির সঙ্গে সুর মেলায়।
পরদিন ফুটপাতে সালেহার সঙ্গে ছমিরকে আর দেখা যায় না। প্রতিবন্ধী ছেলেটা কোলে করে সালেহা একা বসে আছে দেখা যায়। সামনের ছেলেমেয়েগুলোও আজ আসেনি। প্রতিদিন ভিক্ষার পর রাতের খাওয়াদাওয়া সেরে ছমির ও সালেহা ফুটপাতেই শুতো। আশ্বিনের সন্ধ্যায় ছাতিমের উগ্র গন্ধে যখন ঘুম আসত না তখন সে আর ছমির বাঘবন্ধী খেলত। ফুটপাতের ওপর ইটের খোয়া দিয়ে ছক এঁকে নিত। প্রতিবারই ছমির হেরে যেত। যখন তার আর চাল থাকত না তখন ছালেহা ভীষণ খুশি হতো। হাততালি দিত আর বলত, 'চাল নেই, তর আর চাল নেই। ধরা পড়িছ।' ছমিরও হার মেনে নিয়ে বলত, 'হ, আর চাল নেই, তোর সাথে আর পারা গেল না।' বলে হাত দিয়ে দাগকাটা ছকটা মুছে দিত। সেই ছমির তার পেটের মধ্যে ছক কেটে এত বড় চালটা দিল কখন? ঠিক ঠাহর করতে পারে না সালেহা। হঠাৎই বমি ঠেলে ওঠে আর সে অক অক করতে করতে ফুটপাতের পেছন দিকটায় ছোটে।
===========================
আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি : মিয়ানমারে কি কি গণতন্ত্র আসছে?  শিল্পি- শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের সৃষ্টিসমগ্র  সাহিত্যালোচনা- তান তুয়ান এঙের উপন্যাস দ্য গিফট গিফট অব রেইন  খবর- বন্ধ তাবানীতে লোক নিয়োগ  ইতিহাস- আমাদের ভাববিশ্ব ও বৌদ্ধবিহার  স্মৃতি ও ইতিহাস- ঢাকায় আমার প্রথম তিন দিনের স্মৃতিরোমন্থন  আলোচনা- একমাত্র প্রবাল দ্বীপটি কি হারিয়ে যাবে  আলোচনা- বাংলাদেশের সমাজ : মধ্যবিত্ত সমাচার  গল্প- দূর গাঁয়ের গল্প  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠা  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠাই কবির তপস্যা  পাঁচ গাড়িসহ দুই ছেলের মালপত্র বুঝে নেওয়া হলো আজ বাকিগুলো  গল্প- 'কোনো এক গাঁয়ের বিয়ে'  গল্প- মৌরস ভৌরস  শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম  গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির  স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি  স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর  ফিচার- তাঁহাদের দান  ফিচার- ডায়ানার আংটি  গল্প- 'অভিমান'  গল্প- 'মাটির ব্যাংক'  গল্পসল্প- 'সাগরকে যাঁরা পোষ মানালেন'  স্মরণ- 'আমাদের সেলিনা আপা'  আলোচনা- 'বেতন-ভাতা না নেওয়ার ‘নীতিগত’ সিদ্ধান্ত নয় কেন?  ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরীক্ষা করছে নরওয়ে  খালেদার মালপত্র আজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে  আলোচনা- 'পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি ও অশান্তির মনস্তত্ত্ব'  সাক্ষাৎকার- পাহাড়ে পাহাড়িদের সংখ্যালঘু করা হচ্ছে  আলোচনা- 'শান্তিচুক্তির ১৩ বছর'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'উন্মত্ত নৈরাজ্যের শক্তি বনাম সোনালি সম্ভাবনা'


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ শরীফ আতিক-উজ-জামান


এই গল্প'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.