যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'আগ্নেয়গিরির ওপরে পিকনিক' by আবুল মোমেন

ড় দুই দলের টানাপোড়েনে দেশের রাজনীতি যে মসৃণভাবে চলবে, এমনটা কেউ সম্ভবত ভাবে না। মানুষ ভয় পায় অচলাবস্থাকে, বেশি পায় দুই দলের সংঘাতকে। তবে এই সংঘাত যা সময় সময় অচলাবস্থা তৈরি করে, তা নিছক ক্ষমতার দ্বন্দ্ব ভাবলে ভুল হবে। এ সংঘাতের পেছনে ইতিহাস এবং আদর্শও কাজ করে। আর সে কারণেই সরাসরি ক্ষমতার সঙ্গে জড়িত না হয়েও সমাজের অনেক মানুষ বড় দুই দলের দ্বন্দ্বে পক্ষভুক্ত হয়ে পড়েন।
এভাবে আদর্শ ও ইতিহাসের দায় স্বীকার করে সমাজের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে পেশাজীবী সম্প্রদায় বিভক্ত হয়ে পড়েছে। তাতে মাঠে রাজনৈতিক সংঘাতের উত্তাপ ও বাস্তবতা না থাকলেও দ্বন্দ্বের আগুন ছাইয়ের নিচে ঠিকই টিকে থাকে। যেকোনো উপলক্ষে এ আগুন দাউ করে জ্বলে উঠতে পারে।
এদিক থেকে বলা যায়, যে দলই ক্ষমতায় থাক তারা কিন্তু ছাইচাপা আগুনের ওপরই বসছে, ভাব দিয়ে যাকে বলা যায়—আগ্নেয়গিরির ওপরে পিকনিক।
এখন প্রশ্নটা হবে, দেশের সচেতন মানুষ আদর্শিক দ্বন্দ্বটি কি নিরসন করবে না? এই দ্বন্দ্ব সাম্প্রতিক নয়, ঐতিহাসিক। কালে কালে যেসব ডালপালা ছড়িয়েছে, সেগুলো ছেঁটেকেটে দ্বন্দ্বের মূলে গেলে যা স্পষ্ট হয় তা হলো—ধর্মভিত্তিক মুসলিম জাতীয়তাবাদ বনাম ধর্মনিরপেক্ষ বাঙালি জাতীয়তাবাদ। পাকিস্তান সৃষ্টি হয়েছিল প্রথম ভাবাদর্শের ভিত্তিতে, আর তাকে নাকচ করেই শেষের ভাবাদর্শের ভিত্তিতে বাংলাদেশের সৃষ্টি। পাকিস্তানকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে বাংলাদেশের যে রাজনীতি প্রায় পাকিস্তান সৃষ্টির পরপর ১৯৪৮ সালেই শুরু হয়েছিল, শেষ পর্যন্ত তার নেতৃত্ব চলে আসে আওয়ামী লীগের হাতে। দেশের প্রধান বাম প্রগতিশীল দলগুলোও এ রাজনীতির ধারক, এমনকি প্রবর্তক হলেও নেতৃত্ব চলে গিয়েছিল বাঙালি বুর্জোয়া ও মধ্যবিত্তের দল আওয়ামী লীগের হাতে।
পাকিস্তানপন্থী রাজনীতি প্রথমে এককভাবে মুসলিম লীগের হাতে ছিল এবং একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধের সময় যখন ধর্মনিরপেক্ষ বাংলাদেশের অভ্যুদয় অবশ্যম্ভাবী হয়ে ওঠে, তখন অন্যান্য ধর্মভিত্তিক দলও এককাট্টা হয়ে পাকিস্তানের পক্ষ নেয় এবং বাংলাদেশের বিরুদ্ধতা করে। শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশেরই বিজয় হয়েছে। ফলে পাকিস্তানবাদী পক্ষ বাংলাদেশের দৃষ্টিতে নানা মাত্রায় যুদ্ধাপরাধে জড়িয়ে পড়েছিল।
রাষ্ট্র সৃষ্টি যতটা সহজ, সমাজের উত্তরণ বা সমাজমানসের পরিবর্তন তত সহজ নয়। যুদ্ধ করে—বিশেষত ভারত ও তৎকালীন সোভিয়েত ইউনিয়নের সহায়তায় দেশ স্বাধীন করা সম্ভব হয়েছে। কিন্তু তাতে নিজস্ব নাম, পতাকা, জাতীয় সংগীতসহ কাগুজে পরিবর্তনগুলো ঘটানো যত সহজ ছিল, মনের গভীরের ভয়, বিশ্বাস ও অন্য বিবেচনাগুলো বাদ দেওয়া ততোধিক কঠিন। পাকিস্তানি সামরিক শক্তির অত্যাচার এমন মাত্রাছাড়া পর্যায়ে চলে গিয়েছিল যে একাত্তরে অল্প কিছু চিহ্নিত পাকিস্তানপন্থী মানুষ ছাড়া বাকি সবাই এই অমানবিক নৃশংসতার বিরুদ্ধে যেতে বাধ্য হয়েছিল। অর্থাৎ স্বেচ্ছায় যত মানুষ বাংলাদেশের পক্ষে ছিল, তত বা তার বেশি মানুষ পরিস্থিতির চাপে পড়ে বাংলাদেশের পক্ষে এসেছিল। সেটা বোঝা যায়, পঁচাত্তরের আগেই, যখন ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম বন্দরে পাকিস্তানি জাহাজ ভিড়লে বিপুল মানুষের মধ্যে সেটা দেখা, এমনকি ছোঁয়ার জন্য উদ্বেলতা দেখে।
আসলে পাকিস্তান ধ্বংস হলেও সে রাজনীতির ছড়িয়ে দেওয়া বীজের তখনো যেমন, এখনো তেমনি উৎপাদনী শক্তি বহাল রয়েছে। বীজ আদতে দুটো—মুসলিম-হিন্দু বৈরিতা তথা সাম্প্রদায়িকতার এবং ভারতবিরোধিতার বীজ। দুটো বীজই গোড়ায় এক—দ্বিজাতিতত্ত্বই এর মূল। জিন্নাহ ব্যর্থ হয়ে মারা গেছেন, পাকিস্তান ভেঙে গেছে, মুসলিম লীগ নিশ্চিহ্ন হয়ে গেছে কিন্তু তত্ত্ব বা আদর্শটি টিকে আছে।
আওয়ামী লীগ ও বিএনপির দ্বন্দ্বটা এই প্রেক্ষাপটে দেখলে সমাজের শিক্ষিত মানুষেরও এতে জড়িয়ে পড়ার রহস্যটা হয়তো বোঝা যাবে। কিন্তু সেখানেও কিছু কথা উঠবে।
১৯৯০-এর পর থেকে দুই দশকের গণতন্ত্রচর্চায় এ দুটি দলই পালা করে ক্ষমতায় গেছে, সংসদে মূল বিরোধী দলের ভূমিকা নিয়েছে। এদিকে দীর্ঘদিনের রাজনৈতিক ব্যর্থতা এবং রাজনীতিকে জড়িয়ে সৃষ্ট দুর্নীতি ও সন্ত্রাসের সংস্কৃতির কারণে সমাজের নতুন প্রজন্ম তো বটেই, পুরোনোদেরও বড় একটা অংশ হয়ে পড়েছে রাজনীতিবিমুখ। তারা যখন দেখে ক্ষমতায় গিয়ে দুটো দলই স্ব স্ব দলীয় বা সমদর্শী চিন্তার মানুষদের সুবিধা দিচ্ছে, প্রশাসন থেকে বিচারক নিয়োগ পর্যন্ত দলীয়করণের চেষ্টা করছে, বিরোধী দলকে কোনোরূপ ছাড় দিচ্ছে না এবং ফলাফল হিসেবে দুর্নীতি রোধ বা সুশাসনে ব্যর্থ হচ্ছে, তখন প্রথমত একই মাত্রায় হতাশ হয় তারা এবং দ্বিতীয়ত দুটি দলকেই একইভাবে সমালোচনা করে। ভাবে, দল দুটি একই মুদ্রার এপিঠ-ওপিঠ।
ক্ষমতায় গেলে সংসদ ও শাসনে বিরোধী দলের প্রতি আচরণে, দলীয় ক্যাডার ও নেতা-কর্মীদের প্রতি পক্ষপাতে যেমন পার্থক্য থাকে না, তেমনি ক্ষমতা হারিয়ে বিরোধী দলে গেলে সরকারের সঙ্গে সর্বাত্মক অসহযোগিতা থেকে সরকার পতনের ফিকির খোঁজা ও ভূমিকা নেওয়ায়ও কোনো ফারাক থাকে না। ফলে মানুষ দুটি দলকে এক করে দেখলে বা দেখার ভুলটা করলে তাদের খুব দোষ দেওয়া যাবে না।
সমস্যাটা দুইভাবে জট পাকিয়েছে। প্রথমত, জিয়া-এরশাদের সময় থেকে সামরিক বাহিনী ক্ষমতার রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়লে প্রশাসনের ভেতরে পাকিস্তানপন্থী একটা শক্তিশালী গ্রুপ তৈরি হয়ে যায়। তারা সক্রিয় ভূমিকা নিয়ে দেশে পাকিস্তানি ভাবধারার রাজনীতি পুনর্বাসিত ও পুনরুজ্জীবিত করেছে। বিপরীত রাজনীতিকে দুর্বল করে দেওয়ার জন্য ছল ও বলের আশ্রয় নেওয়ায় উভয় পক্ষেই রাজনীতিতে ছল ও বল ধীরে ধীরে জায়গা করে নিয়েছে। রাজনীতি কালো টাকা ও পেশিশক্তিনির্ভর হয়ে পড়ল। আওয়ামী লীগ বলবে অস্তিত্বের প্রয়োজনে আমাদেরও এই পথে পা বাড়াতে হয়েছে। একইভাবে যখন বোঝা গেল রাষ্ট্রের অভ্যন্তরে যেমন, তেমনি সমাজের ভেতরেও রয়েছে ধর্মভিত্তিক জাতীয়তাবাদের শক্তিশালী বীজ, তখন আওয়ামী লীগ তার সঙ্গেও আপস করে নিল।
তখন আদর্শবাদী ধর্মনিরপেক্ষ সৎ ব্যক্তি বলতেই পারেন যে আওয়ামী লীগকে দিয়ে কীভাবে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক সমাজ ও রাষ্ট্র করা সম্ভব? বিএনপিকে দিয়ে যেমন হবে না, আওয়ামী লীগকে দিয়েও হবে না।
সরলভাবে এ রকম একটি চূড়ান্ত মন্তব্য করা সম্ভব। কিন্তু বিষয়টা এখানেই শেষ হয়ে যায় না। আদতে আওয়ামী লীগ তার ৬০ বছরের ইতিহাসে একটি সত্য প্রমাণ করেছে—তার টিকে থাকার শক্তি প্রায় সহজাত। ইতিহাসে আমরা দেখি, বাংলা থেকে উদ্ভূত কোনো দলই দীর্ঘস্থায়ী হয়নি। দেশবন্ধুর স্বরাজ্য পার্টি, শেরেবাংলার কৃষক প্রজা পার্টি, নবাব সলিমুল্লাহর মুসলিম লীগ, মওলানা ভাসানীর ন্যাশনাল আওয়ামী পার্টি—কোনোটিই রাজনৈতিক উত্থান-পতন ও ঘাত-প্রতিঘাতে টিকতে পারেনি। আওয়ামী লীগ তার স্রষ্টা ভাসানী, সোহরাওয়ার্দীকে পেরিয়ে শেখ মুজিবের হাতে পড়ে যেন এক চিরঞ্জীব রাজনৈতিক দলে পরিণত হলো। বঙ্গবন্ধু দেখিয়েছেন রাজনীতি কীভাবে সমকালীন প্রবণতাগুলোকে ধারণ করার মতো সৃজনশীল হতে পারে। ফলে তাঁর হাতে আওয়ামী লীগ দলের নাম থেকে মুসলিম পরিচিতি বাদ দিয়ে প্রথমে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক হয়ে আপামর বাঙালির জন্য পথ খুলে দেয়। আবার ষাটের দশকে অভ্যন্তরীণ এবং আন্তর্জাতিক প্রবণতা লক্ষ করে এককালের মার্কিনপন্থী আওয়ামী লীগ সমাজতন্ত্রের পতাকা তুলে ধরে। পঁচাত্তরের পরে পরিবর্তিত প্রেক্ষাপটে আমরা দেখছি আওয়ামী লীগ কট্টর জঙ্গি ইসলামি রাজনীতির বিরুদ্ধে জয়ী হওয়ার জন্য মডারেট মুসলিম পরিচিতিকে তার রাজনৈতিক সংস্কৃতির অংশ করে নিয়েছে।
এর জন্য কট্টর প্রগতিশীলরা আওয়ামী লীগকে দোষী করতে পারে, কিন্তু সম্ভবত উত্তরে আওয়ামী লীগ বলবে সমাজের এই পশ্চাৎপসরণ দেশের বুদ্ধিজীবী-শিল্পী-সাহিত্যিকেরা তো ঠেকাতে পারেনি।
আসলে বাংলাদেশ-সমাজের দুর্বলতাটা ঘটে গেছে এইখানে, এ দেশে অতীতে শিক্ষিত মধ্যবিত্ত শ্রেণীর, মুক্তচিন্তার প্রগতিশীল ধর্মনিরপেক্ষ বাঙালি ছিলেন সমাজে সবচেয়ে সক্রিয় জোরালো অংশ। তাঁরাই সমাজে পরিবর্তনের ঢেউ তুলতেন, পরিবর্তনের পক্ষে অগ্রসৈনিকের ভূমিকা পালন করতেন। ভাষা আন্দোলন, ’৫১-’৫২-’৫৪-’৫৭-এর চট্টগ্রাম, কুমিল্লা-ঢাকা-কাগমারির সাহিত্য-সংস্কৃতি সম্মেলনগুলোর ভূমিকা ও পরবর্তীকালে এ দেশের রাজনীতিতে প্রভাবের কথা ভাবুন। ভাবুন ’৬১-এর রবীন্দ্র জন্মশতবার্ষিকীর অনুষ্ঠানমালার কথা। সেই সঙ্গে ষাটের দশকের ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়। বাংলা একাডেমী এবং মূলধারার শিল্পী-সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীদের ভূমিকার কথা ভাবুন। তাঁরাই সমাজকে এগিয়ে দিয়েছেন, আর সে পরিবর্তনের সঙ্গে নিজেকে খাপ খাইয়ে নিয়েছে আওয়ামী লীগ। তাই ঊনসত্তরের পর আওয়ামী লীগ হয়ে উঠেছিল এ দেশের সচেতন জনসাধারণের মূল রাজনৈতিক দল।
আজ চলছে অবক্ষয়ের কাল, রাজনীতিতে ভাটার টান, আর বদ্ধজলে কচুরিপানা, মশার উপদ্রব বাড়ছে। আওয়ামী লীগ এর থেকে মুক্ত নয়। যদি সচেতন অংশ সমাজকে সচল করার, সামনে এগিয়ে নেওয়ার প্রণোদনা তৈরি করতে না পারে, তবে আরও দুর্দিন আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। ফলে দেশ টিকবে কি না, সমাজ বাঁচবে কি না, মানুষ এগোবে কি না—এসব বিএনপির ওপর তো নির্ভর করছেই না, আওয়ামী লীগের ওপরও নয়। নির্ভর করছে বুদ্ধিজীবী-পেশাজীবীসহ সচেতন শিক্ষিত মধ্যবিত্তের ওপর।
এ কথা হয়তো বলা যায়, এভাবে অবক্ষয় ও স্থবিরতার কাল দীর্ঘস্থায়ী হলে বিএনপির পক্ষে রাজনীতিতে টিকে থাকা ও দলের অস্তিত্ব রক্ষা করা কঠিন হবে। অতীত তা-ই বলছে।
কিন্তু সমস্যা জটিলতর হয়ে পড়ছে এ কারণে যে অবক্ষয় ও স্থবিরতার সংক্রমণ থেকে শিল্পী-সাহিত্যিক-বুদ্ধিজীবীরাও মুক্ত নন। অর্থাৎ এখানেও অবস্থা সঙ্গিন। ফলে মুসলিম লীগ নিশ্চিহ্ন হয়ে গেলে, জামাত দুর্বল হলে, জঙ্গিবাদীরা বন্দী হলে কিংবা তাদের বটবৃক্ষ বিএনপি অস্তিত্বের সংকটে পড়লেও সমাজে ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিকতার মানবিক আবহ তৈরি একেবারে নিশ্চিত নয়। তার জন্য পঞ্চাশ ও ষাটের দশকের মতো নাগরিক মধ্যবিত্তের একটি সামাজিক জাগরণ দরকার। বাংলাদেশে আজ সেটিই আশু করণীয়। নয়তো বাকি কার্যক্রমে সমস্যার চাপান-উতোর চলতেই থাকবে এবং জনগণের ভোগান্তি চলবে ও তারা অতিষ্ঠ হতে থাকবে।
আর ক্ষমতাসীনেরা জ্ঞাতে-অজ্ঞাতে আগ্নেয়গিরির ওপর পিকনিক করবে।
============================
আলোচনা- 'হিমালয়ের কোলে এক টুকরো দক্ষিণ এশিয়া'  স্মরণ- 'মানুষের জন্য যিনি জেগে থাকতেন'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'আবার আসিব ফিরে!'  আলোচনা- 'রাজকীয় সম্মেলন'  যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'অসারের তর্জন-গর্জন'  আলোচনা- 'একজন নোবেল বিজয়ী, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ও ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদ'  স্মৃতি ও গল্প- সেই আমি এই আমি  গল্প- 'ঘুঁটি'  আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি : মিয়ানমারে কি কি গণতন্ত্র আসছে?  শিল্পি- শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের সৃষ্টিসমগ্র  সাহিত্যালোচনা- তান তুয়ান এঙের উপন্যাস দ্য গিফট গিফট অব রেইন  খবর- বন্ধ তাবানীতে লোক নিয়োগ  ইতিহাস- আমাদের ভাববিশ্ব ও বৌদ্ধবিহার  স্মৃতি ও ইতিহাস- ঢাকায় আমার প্রথম তিন দিনের স্মৃতিরোমন্থন  আলোচনা- একমাত্র প্রবাল দ্বীপটি কি হারিয়ে যাবে  আলোচনা- বাংলাদেশের সমাজ : মধ্যবিত্ত সমাচার  গল্প- দূর গাঁয়ের গল্প  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠা  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠাই কবির তপস্যা  পাঁচ গাড়িসহ দুই ছেলের মালপত্র বুঝে নেওয়া হলো আজ বাকিগুলো  গল্প- 'কোনো এক গাঁয়ের বিয়ে'  গল্প- মৌরস ভৌরস  শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম  গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির  স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি  স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর  ফিচার- তাঁহাদের দান  ফিচার- ডায়ানার আংটি  গল্প- 'অভিমান'  গল্প- 'মাটির ব্যাংক'  গল্পসল্প- 'সাগরকে যাঁরা পোষ মানালেন'  স্মরণ- 'আমাদের সেলিনা আপা'


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ আবুল মোমেন
কবি, প্রাবন্ধিক ও সাংবাদিক।


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.