যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'অসারের তর্জন-গর্জন' by দেবব্রত চক্রবর্তী বিষ্ণু

'অজাযুদ্ধে, ঋষিশ্রাদ্ধে, মেঘডম্বরে, দাম্পত্য কলহে, বহ্বারম্ভে লঘুক্রিয়া'_সংস্কৃত এ শ্লোকটির মর্মার্থ হচ্ছে_ছাগলের লড়াই, কোনো ঋষিশ্রাদ্ধে, কিংবা মেঘের তর্জনে-গর্জনে এবং স্বামী-স্ত্রীর ঝগড়াঝাঁটিতে অনেক হৈচৈ হয়, তুলকালাম কাণ্ড ঘটে, উত্তাপও সৃষ্টি হয়; কিন্তু শেষ পর্যন্ত যোগফল শূন্যই থেকে যায়। এ সংস্কৃত শ্লোকের মর্মার্থের সঙ্গে সরকারের বাণিজ্য মন্ত্রণালয় ও বাজার নিয়ন্ত্রণসংক্রান্ত দায়িত্বশীলদের অমিল খুঁজে পাওয়া ভার। ২৯ নভেম্বর বাণিজ্যমন্ত্রী কর্তৃক বাজারসংক্রান্ত বিষয়ে, বিশেষ করে ভোজ্য তেলের তেলেসমাতি নিয়ে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে এক বৈঠকে পুনর্বার উচ্চারিত হুঁশিয়ারি (?) শ্লোকটির যথার্থতা নতুন করে আবারও সামনে এনেছে।
'দেশটা মগের মুল্লুক নয় যে ইচ্ছেমতো তেলের দাম বাড়াবেন'_ব্যবসায়ীদের উদ্দেশে বাণিজ্যমন্ত্রীর দৃশ্যত এমন কঠোর (?) উচ্চারণের কোনো ইতিবাচক ফল এখন পর্যন্ত না মিললেও আমরা বলতে চাই, দেশটা মগের মুল্লুক হোক তা একেবারেই অপ্রত্যাশিত। কিন্তু এসব তর্জন-গর্জনেও কেন কাজ হয় না প্রশ্নটা সেখানেই। অর্থাৎ মন্ত্রীর হম্বিতম্বি কোনোই কাজে আসেনি। ফলে প্রতীয়মান হয়, দেশটা তো মগের মুল্লুকই।
বাজার সিন্ডিকেট ও বাজারে অস্থিতিশীলতার বিষয়গুলো নতুন কিছু নয়। মহাজোট সরকারের এ ব্যাপারে দৃঢ় অঙ্গীকার-প্রতিশ্রুতি সত্ত্বেও সরকারের প্রায় দুই বছরে এ ক্ষেত্রে তারা ব্যর্থতারই পরিচয় দিয়ে চলেছে। প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং এ ব্যাপারে বহুবার নির্দেশ দিয়েছেন; কিন্তু ফল মেলেনি! তিনি ডিসিদের পর্যন্ত গত রমজানের আগে এ ব্যাপারে বিশেষ দায়িত্ব দিয়েছিলেন, তবুও মানুষ স্বস্তি খুঁজে পায়নি। বাণিজ্যমন্ত্রী তো অহরহ বলেই যাচ্ছেন। বাজার মনিটর বা দ্রব্যমূল্য নিয়ন্ত্রণ করার দায়-দায়িত্বে অন্য আর যাঁরা সম্পৃক্ত, তাঁরাও এ যাবৎ তর্জন-গর্জন কম করেননি। দেশের ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সভাপতি মান্যবর এ কে আজাদ তো বাজারে রীতিমতো ঝাঁপিয়ে পড়ার মতো ঘোষণা দিয়েও শেষ পর্যন্ত মনে হয় রণে ভঙ্গ দিলেন। 'কঠোর ব্যবস্থা' নেওয়া হবে মূল্যসন্ত্রাসকারীদের বিরুদ্ধে_ফিরে ফিরে উচ্চারিত এ শব্দযুগল এখন অনেকটাই হাস্য-তামাশার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। ওই যে বাণিজ্যমন্ত্রী ২৯ নভেম্বর ব্যবসায়ীদের সঙ্গে বৈঠক করলেন, এমন বৈঠক তো শুধু এ সরকারের আমলেই নয়, বিগত তত্ত্বাবধায়ক ও চারদলীয় জোট সরকারের আমলেও হয়েছে বহুবার; কিন্তু ফলটা কী? দুর্মুখেরা বলেন, বাজার এমন একটি ক্ষেত্র, এ উর্বর ক্ষেত্রটিতে নানা রকম কারসাজির সঙ্গে সরকারের (সব সরকারের আমলেই এমন চক্র থাকে) মহাক্ষমতাধরদের প্রত্যক্ষ-পরোক্ষ যোগসাজশ থাকে। এমন মন্তব্য উড়িয়ে দেওয়ার অবকাশ খুব কম। কারণ যদি তা-ই না হতো, তাহলে মূল্যসন্ত্রাসী কিংবা অসাধু ব্যবসায়ীরা এত দাপট দেখায় কিভাবে? কিভাবে তারা দিনের পর দিন স্বেচ্ছাচারিতা এবং মানুষের গলায় ছুরি চালায়? এসব প্রশ্নের সদুত্তর মেলা যেহেতু ভার, সেহেতু বলতে হয় দেশটা মগের মুল্লুকই।
বাণিজ্যমন্ত্রী ওই বৈঠকে বলেছেন, এখন থেকে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়, মিডিয়া ও অ্যাসোসিয়েশনের অনুমোদন ছাড়া মূল্যবৃদ্ধি করা হলে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সাধু। কিন্তু ওই বৈঠকের পর ইতিমধ্যে কয়েক দিন তো অতিবাহিত হলো; কী ফল মিলল? কেন এখন পর্যন্ত কোনো ইতিবাচক ফল পাওয়া যায়নি? সরকার কিংবা প্রশাসনযন্ত্রকে কেন স্বেচ্ছাচারী, অসাধু, দুর্নীতিবাজ ব্যবসায়ীরা তোয়াক্কা করে না? প্রধানমন্ত্রী ইতিমধ্যে বাজার পরিস্থিতি নিয়ে যতবার হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করেছেন, এর সঙ্গে সঙ্গে যদি এ বিষয়গুলো তিনি খতিয়ে দেখতেন_কেন বাজার নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছে না, মূল্যসন্ত্রাসীরা কেন এত বেপরোয়া_তাহলে অনেকেরই ধারণা, কেঁচো খুঁড়তে গিয়ে তিনি সাপের সন্ধান পেতেন। রক্ষকদের মধ্যেই সন্ধান পেতেন ভক্ষকদেরও। সম্প্রতি তেল নিয়ে যে তেলেসমাতি হলো, এ ব্যাপারে আদালত প্রশাসনের নিষ্ক্রিয়তার কথা বলে রুল জারি করেছেন। এসবের প্রেক্ষিতে বাণিজ্য মন্ত্রণালয় জরুরি বৈঠকের ডাক দিলেও ওই বৈঠকে বিভিন্ন ব্র্যান্ডের কম্পানির কর্ণধাররা উপস্থিত না থেকে প্রতিনিধি পাঠান, যাঁদের ওই বৈঠকে দর্শক বা শ্রোতার ভূমিকা পালন করা ছাড়া কিছুই করার ছিল না। অর্থাৎ সরকারের ডাকা বৈঠক আমলেই নেননি ভোজ্য তেল আমদানিকারকরা। এমনকি আদালতের ব্যাপারেও তাঁদের কোনো ভীতি নেই_বিদ্যমান পরিস্থিতি সে সাক্ষ্যও বহন করছে। সুনির্দিষ্ট কোনো সিদ্ধান্ত ছাড়াই বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওই বৈঠক শেষ হয়। আমদানিকারক বা উৎপাদনকারীরা যেসব যুক্তি দাঁড় করিয়ে পার পেতে চান, সেসব একেবারেই খোঁড়া যুক্তি। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের ওই বৈঠকের পর শুধু ভোজ্য তেলই নয়, পেঁয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় কয়েকটি পণ্যের দাম বেড়েছে আরো এক দফা! এ চিত্রও তো স্পষ্ট বলে দেয় দেশটা মগের মুল্লুকই।
গত রমজানের আগে বাণিজ্যমন্ত্রী প্রেস কনফারেন্স করে বলেছিলেন, 'দ্রব্যমূল্য আর বাড়বে না।' বাণিজ্যমন্ত্রীর ওই আশাবাদ বাস্তবে রূপ পাবে এবং কার্যক্ষেত্রে এর প্রতিফলন দেখতে আমরা অপেক্ষায় ছিলাম বটে; কিন্তু বাস্তবে দেখলাম এর উল্টোটা। আমাদের অভিজ্ঞতা স্পষ্ট বলে, দ্রব্যমূল্য কমানো কিংবা নিয়ন্ত্রণের ক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের সঙ্গে সরকারের এ ধরনের বৈঠকের কোনো ইতিবাচক প্রভাব বাজারে পড়ে না। কেন পড়ে না? এই 'কেন'র সন্ধানের মধ্যেই রয়েছে প্রতিকার। বাজার নিয়ন্ত্রণ করে সিন্ডিকেট। সরকারও তা অস্বীকার করে না। এ সিন্ডিকেটকে সরকারের পক্ষ থেকে দায়ী করা হয়েছে বটে; কিন্তু সিন্ডিকেটের হোতাদের আজ পর্যন্ত চিহ্নিত করা যায়নি, কারো কেশাগ্রও স্পর্শ করা যায়নি! এখানেও এই 'কেন' শব্দটিই মুখ্য হয়ে ওঠে। সরকারের এতসব গোয়েন্দা দপ্তর বা বিভাগের লোকজন যদি এ সামান্য কাজটুকু করতে ব্যর্থতার পরিচয় দেন, তাহলে তাঁরা দেশের অন্য সব বড় বিষয়ের সুরাহা করবেন কিভাবে? ৩ ডিসেম্বর জানা গেল, বাণিজ্য মন্ত্রণালয় চারটি গোয়েন্দা সংস্থাকে মাঠে নামাচ্ছে, অযৌক্তিক কারণে ভোজ্য তেলের মূল্যবৃদ্ধির কারণ সন্ধান করতে। এর পাশাপাশি তারা পুরো বিষয়টি কঠোর নজরদারিতে রাখবে। অনেক বিলম্বিত বোধোদয়। সাময়িক ব্যবস্থায় চলছে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা, সরকারের কাছে নেই কোনো কার্যকর ব্যবস্থা_বিদ্যমান পরিস্থিতি এ-ও বলে।
নানা উপলক্ষে আমাদের বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ে। আবার দাম বাড়ানোর জন্য অনেক ক্ষেত্রেই কোনো উপলক্ষও লাগে না। ব্যবসায়ীরা যেকোনো অজুহাতে যখন যেমন ইচ্ছা জিনিসপত্রের দাম বাড়িয়ে থাকেন। আবারও বলি, জোট সরকারের শাসনামলে আমরা সিন্ডিকেট নামে একটি বিশেষ শব্দের সঙ্গে পরিচিত হই, যা আজও অপসৃত হয়নি। এ সিন্ডিকেট বাজারে জিনিসপত্রের দাম বাড়ানোর খেলায় প্রধান ভূমিকা পালন করছে। চারদলীয় জোট শাসনের পর দুই বছরের সেনাসমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারও এ সিন্ডিকেট ভাঙতে পারেনি। ফলে বাজারের ওপর সরকারের নিয়ন্ত্রণ সেই যে জোট সরকারের আমলেই চলে গিয়েছিল তা আর ফিরে আসেনি। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই দৃশ্যত বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছে; কিন্তু এখন পর্যন্ত বাজারের ওপর সরকারের কোনো নিয়ন্ত্রণ প্রতিষ্ঠিত হয়নি। বাজার এখনো সেই অসাধু ব্যবসায়ীদেরই নিয়ন্ত্রণে! দাম বাড়াতে গিয়ে বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই আন্তর্জাতিক বাজারে ঊর্ধ্বমূল্যের অজুহাত তুলে ধরা হয়। কিন্তু আন্তর্জাতিক বাজারে জিনিসপত্রের দাম কমলে তার কোনো প্রভাব বাংলাদেশের বাজারে পড়ে না। বাজার নিয়ন্ত্রণ করতে হলে সরকারের একটা বিকল্প বাজারব্যবস্থা গড়ে তোলা দরকার_এ কথাও ইতিমধ্যে বহুবার বলা হয়েছে। টিসিবির মাধ্যমে সরকার এ কাজটি সহজেই করতে পারত। কিন্তু শুরুতে টিসিবিকে অকার্যকর রেখে অসাধু ব্যবসায়ীদের সুযোগ করে দেওয়া হয়। আবার টিসিবিকে যখন কার্যকর করা হয়, তখন সরকারই বিভিন্ন পণ্যের দাম বাজারমূল্যের চেয়ে বেশি নির্ধারণ করে দেয়! প্রধানমন্ত্রী নিজেও এ ব্যাপারে প্রশ্ন তুলেছিলেন। গত রমজানে টিসিবির পণ্য খোলাবাজার থেকে বেশি দামে বিক্রি হবে_এমন খবর জানার পর স্বাভাবিকভাবেই খোলাবাজারে এসব পণ্যের দাম বেড়ে গিয়েছিল। অর্থাৎ অতীতে যে কাজটি ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট করেছে, এবার সে কাজটি অনেকটাই করে সরকারের নিয়ন্ত্রণে থাকা একটি প্রতিষ্ঠান! অন্যদিকে টিসিবির নিয়োগ করা অনেক ডিলারের খোঁজ পাওয়া যায়নি বলে পত্রপত্রিকায় প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল। এমন যদি ঘটে, তাহলে টিসিবির সরবরাহ করা অনেক পণ্য কালোবাজারে চলে যাওয়ার আশঙ্কা তো থেকেই যায়।
একই কথা চালের ক্ষেত্রেও। ফলন পর্যাপ্ত হয়েছে, কিন্তু চালের দাম ঊর্ধ্বমুখী। এটি মোটেও স্বাভাবিক লক্ষণ নয়। চালের বাজারের এ অস্বাভাবিক প্রবণতা লক্ষ করে খাদ্য ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রণালয়সংক্রান্ত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি শঙ্কা ও উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। অভিযোগ আছে, এবার ধানের ফলন ভালো হওয়ায় একশ্রেণীর চালকল মালিক অস্বাভাবিক পরিমাণ চাল মজুদ করে রেখেছে। অন্যদিকে সরকার সিদ্ধান্ত নিয়েছে, এবার বাজার থেকে ধান সংগ্রহ করবে না। এর ইতিবাচক-নেতিবাচক প্রভাব কতটা কী দাঁড়ায়, তা এখনই বলা না গেলেও কৃষকরা তাদের উৎপাদিত ধানের ন্যায্যমূল্য পাবেন কি না_এ নিয়ে তাঁরা সংশয়ে রয়েছেন। তাঁদের এ শঙ্কা অমূলক নয়। মধ্যস্বত্বভোগীদের দৌরাত্ম্য বরাবরই লক্ষ করা গেছে। সব কিছু মিলিয়ে যে পরিস্থিতি পরিলক্ষিত হচ্ছে, তা সরকারের তরফে উচ্চারিত অঙ্গীকার-প্রতিশ্রুতিকে প্রশ্নবিদ্ধ করে। বাজার নামের উর্বর ক্ষেত্রটিতে যে মহাক্ষমতাধররা দাপিয়ে বেড়াচ্ছে এবং সাধারণ মানুষের গলা কেটে নিজেদের স্বার্থসিদ্ধি করছে, তাদের শেকড়-বাকড় উপড়ে না ফেলে বাজার নিয়ন্ত্রণে যা করা হচ্ছে এ সবই টুটকা দাওয়াই। রোগ গুরুতর, তাই কোনো টোটকা দাওয়াইয়ে কাজ হবে না। এই মগের মুল্লুক একদিনে সৃষ্ট নয় এবং এর হোতাদের শক্তিও কম নয়। সর্বাগ্রে এ হোতাদের সন্ধান জরুরি এবং একই সঙ্গে জরুরি এরা কাদের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে এতটা বেপরোয়া তাও দেখা। রোগ নয়, আসলে দরকার রোগীর চিকিৎসা।
=========================
আলোচনা- 'একজন নোবেল বিজয়ী, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ও ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদ'  স্মৃতি ও গল্প- সেই আমি এই আমি  গল্প- 'ঘুঁটি'  আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি : মিয়ানমারে কি কি গণতন্ত্র আসছে?  শিল্পি- শিল্পগুরু সফিউদ্দীন আহমেদের সৃষ্টিসমগ্র  সাহিত্যালোচনা- তান তুয়ান এঙের উপন্যাস দ্য গিফট গিফট অব রেইন  খবর- বন্ধ তাবানীতে লোক নিয়োগ  ইতিহাস- আমাদের ভাববিশ্ব ও বৌদ্ধবিহার  স্মৃতি ও ইতিহাস- ঢাকায় আমার প্রথম তিন দিনের স্মৃতিরোমন্থন  আলোচনা- একমাত্র প্রবাল দ্বীপটি কি হারিয়ে যাবে  আলোচনা- বাংলাদেশের সমাজ : মধ্যবিত্ত সমাচার  গল্প- দূর গাঁয়ের গল্প  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠা  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠাই কবির তপস্যা  পাঁচ গাড়িসহ দুই ছেলের মালপত্র বুঝে নেওয়া হলো আজ বাকিগুলো  গল্প- 'কোনো এক গাঁয়ের বিয়ে'  গল্প- মৌরস ভৌরস  শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম  গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির  স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি  স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর  ফিচার- তাঁহাদের দান  ফিচার- ডায়ানার আংটি  গল্প- 'অভিমান'  গল্প- 'মাটির ব্যাংক'  গল্পসল্প- 'সাগরকে যাঁরা পোষ মানালেন'  স্মরণ- 'আমাদের সেলিনা আপা'  আলোচনা- 'বেতন-ভাতা না নেওয়ার ‘নীতিগত’ সিদ্ধান্ত নয় কেন?  ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরীক্ষা করছে নরওয়ে  খালেদার মালপত্র আজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে  আলোচনা- 'পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি ও অশান্তির মনস্তত্ত্ব'  সাক্ষাৎকার- পাহাড়ে পাহাড়িদের সংখ্যালঘু করা হচ্ছে


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ দেবব্রত চক্রবর্তী বিষ্ণু


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.