ইরানে এবার সিআইএর এজেন্ট আটক
যুক্তরাষ্ট্রের চালকবিহীন (ড্রোন) বিমান আটকের পর এবার মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থা সিআইএর এক এজেন্টকে আটক করেছে ইরান। সিআইএর হয়ে কাজ করার কথা স্বীকার করে টিভিতে বক্তব্যও দিয়েছেন ওই এজেন্ট।শনিবার ইরানের গোয়েন্দা মন্ত্রণালয় সিআইএর এ চরকে আটক করে। আটক ওই ব্যক্তি ইরানি বংশোদ্ভূত মার্কিন নাগরিক। রোববার ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে ওই ব্যক্তির একটি ভিডিওচিত্র প্রচার করা হয়। এতে দেখা যায়, আটক ওই ব্যক্তি তার
অপরাধ স্বীকার করে বক্তব্য দিচ্ছেন। টিভিতে বলা হয়, ওই ব্যক্তির নাম আমির মির্জা হেকমতি। যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তার জন্ম। ওই ব্যক্তি সাক্ষাৎকারে জানান, মার্কিন গোয়েন্দা সংস্থার কাছ থেকে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন তিনি। চ্যানেলটি জানায়, ইরানের গোয়েন্দা সংস্থাকে ভুল তথ্য দিতে আমিরকে ইরানে পাঠানো হয়েছে। এতে বলা হয়, আমির ২০০১ সালে মার্কিন সেনাবাহিনীতে যোগ দেন এবং প্রায় এক দশক গোয়েন্দা প্রশিক্ষণ নেন। ভিডিওচিত্রটিতে তরুণ আমিরকে বসা অবস্থায় দেখানো হয়। তার পরনে ছিল শার্ট। এ সময় তাকে শান্ত দেখাচ্ছিল। আমির বলেন, মার্কিন গোয়েন্দারা আমাকে বলেছে, এই মিশনে সফল হলে তারা আমাকে আরও প্রশিক্ষণ দেবে, আরও মিশনে পাঠাবে।
তারা আমাকে বলেছে, তিন সপ্তাহের জন্য ইরানের সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্যের উৎস হিসেবে আমি কাজ করব। এর জন্য তারা আমাকে অর্থ দেবে এবং এরপর আমি ফিরে যাব। আমির আরও বলেন, আমি বাঘ্রাম (আফগানিস্তানে প্রধান মার্কিন ঘাঁটি) গোয়েন্দা কেন্দ্রে কাজ করতাম। আমি দুবাই গিয়েছিলাম এবং এরপর তেহরানে আসি।
এর আগে ইরানের নিরাপত্তার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে আটক ব্যক্তিদের স্বীকারোক্তিমূলক ভিডিওচিত্র প্রচার করেছিল ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন।
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলে বিশ্ববাজার কীভাবে স্থিতিশীল রাখা যায়, তা নিয়ে ইউরোপ ও আরবের কয়েকটি দেশের সঙ্গে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের তেল খাতের ওপর নিষেধাজ্ঞার আগে যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরব, কুয়েত ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ শীর্ষ তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর কাছ থেকে আশ্বাস চায়। রোববার প্রভাবশালী মার্কিন পত্রিকা ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল এ তথ্য জানিয়েছে।
তারা আমাকে বলেছে, তিন সপ্তাহের জন্য ইরানের সামরিক ও গোয়েন্দা তথ্যের উৎস হিসেবে আমি কাজ করব। এর জন্য তারা আমাকে অর্থ দেবে এবং এরপর আমি ফিরে যাব। আমির আরও বলেন, আমি বাঘ্রাম (আফগানিস্তানে প্রধান মার্কিন ঘাঁটি) গোয়েন্দা কেন্দ্রে কাজ করতাম। আমি দুবাই গিয়েছিলাম এবং এরপর তেহরানে আসি।
এর আগে ইরানের নিরাপত্তার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে আটক ব্যক্তিদের স্বীকারোক্তিমূলক ভিডিওচিত্র প্রচার করেছিল ইরানের রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন।
ইরানের ওপর নিষেধাজ্ঞা নিয়ে আলোচনায় যুক্তরাষ্ট্র
ইরানের তেল রফতানির ওপর নিষেধাজ্ঞা জারি করা হলে বিশ্ববাজার কীভাবে স্থিতিশীল রাখা যায়, তা নিয়ে ইউরোপ ও আরবের কয়েকটি দেশের সঙ্গে আলোচনা করছে যুক্তরাষ্ট্র। ইরানের তেল খাতের ওপর নিষেধাজ্ঞার আগে যুক্তরাষ্ট্র সৌদি আরব, কুয়েত ও সংযুক্ত আরব আমিরাতসহ শীর্ষ তেল উৎপাদনকারী দেশগুলোর কাছ থেকে আশ্বাস চায়। রোববার প্রভাবশালী মার্কিন পত্রিকা ওয়ালস্ট্রিট জার্নাল এ তথ্য জানিয়েছে।
No comments