আন্তর্জাতিক- 'কোরিয়া সীমান্তে তুলকালাম' by দাউদ ইসলাম

সীমান্তে প্রচণ্ড গোলাবিনিময়ের পর আরেক দফা উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে কোরীয় উপদ্বীপে। উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া পরস্পরকে দোষারোপ করেছে উত্তেজনার জন্য দায়ী বলে। উত্তর-দক্ষিণে এ ধরনের ঠোকাঠুকি লেগেই আছে। কিন্তু এবারের ঘটনাটি বেশ বড় ধরনের বলেই বিশ্বনেতারা শশব্যস্ত হয়ে সংযমের আহ্বান জানিয়েছেন। সীমান্ত এলাকার বাসিন্দারা ভয়ে ভয়ে আছেন, পাছে পুরোদমে যুদ্ধ বেধে যায়।
১৯৫৩ সালে কোরীয় যুদ্ধের অবসান হয়েছিল অস্ত্রবিরতির মধ্য দিয়ে। অর্থাৎ আনুষ্ঠানিকভাবে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হয়নি। কাগজে-কলমে তাই উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া এখনো যুদ্ধে লিপ্ত।
সেই থেকে অনেকবারই উত্তপ্ত হয়েছে দুই দেশের সম্পর্ক। ঘটেছে সীমান্ত সংঘাত। পরিণতিতে কোরীয় সীমান্ত এখন বিশ্বের সবচেয়ে অস্ত্রসজ্জিত সীমান্ত। কিন্তু এবার যে ভারী গোলাবিনিময় হয়ে গেল তেমনটি গত কয়েক দশকে হয়েছে কি না সন্দেহ।
দৃশ্যত কোরীয় উপদ্বীপে উত্তেজনা ছড়ানোর উপলক্ষের অভাব নেই। সংশ্লিষ্ট দেশ দুটি ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া ও চীনের মতো পরাশক্তি এবং জাপানের স্বার্থ এ অঞ্চলের সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে কমবেশি যুক্ত। সর্বশেষ বড় উত্তেজনা ছড়ায় গত জুলাইয়ে যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে দক্ষিণ কোরিয়ার বড় ধরনের সামরিক মহড়া নিয়ে। বিষয়টি এতই ক্ষিপ্ত করেছিল কমিউনিস্ট উত্তর কোরিয়াকে যে তারা পরমাণু অস্ত্র দিয়ে জবাবের হুমকি পর্যন্ত দেয়। তার আগে ঝড় ওঠে মার্চ মাসে টর্পেডোর আঘাতে দক্ষিণ কোরীয় জাহাজডুবির কারণে। দক্ষিণের দাবি, তাঁদের হাতে প্রমাণ আছে উত্তরের ছোড়া টর্পেডোতেই ঘায়েল হয়েছে তাদের জাহাজ চেওনান। ওই ঘটনায় প্রাণ যায় ৪৬ জন কোরীয় নৌসেনার। আন্তর্জাতিক এক তদন্তে অবশ্য উত্তর কোরিয়ার হাত থাকার বিষয়টি প্রমাণ হয়নি শেষ পর্যন্ত।
এবারের ঘটনা: দুই কোরিয়াই একে অন্যের বিরুদ্ধে প্রথম গোলাবর্ষণ শুরু করার অভিযোগ তুলেছে। দক্ষিণ কোরিয়া বলছে, উত্তর কোরীয় সামরিক বাহিনী সীমান্তের কাছে তাদের একটি দ্বীপ লক্ষ করে শ-দুয়েক কামানের গোলা ছুড়েছে। দক্ষিণ কোরিয়ার প্রতিরক্ষা মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র কুয়ান বিবিসিকে বলেন, উত্তর কোরিয়া দক্ষিণ কোরিয়ার ক্ষুদ্র দ্বীপ ইয়নপিয়ংয়ে কয়েক শ রাউন্ড গোলাবর্ষণ করলে দক্ষিণীরা ‘আত্মরক্ষার্থে’ পাল্টা গোলা ছোড়ে। দক্ষিণ কোরিয়া বলেছে, ইয়নপিয়ংয়ের একটি সামরিক ঘাঁটিতে গোলার আঘাতে কয়েকটি ভবনে আগুন ধরে যায়। সিউলের দাবি, অন্ততপক্ষে দুজন দক্ষিণ কোরীয় সেনা নিহত হয়েছে। গোলার আঘাতে অনেক বেসামরিক বাড়িঘরও ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। সামরিক-বেসামরিক মিলিয়ে কয়েকজন আহতও হয়েছে।
দক্ষিণ কোরিয়া কর্তৃপক্ষ বলছে, তাদের সেনাবাহিনীকে সর্বোচ্চ সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে। তবে দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট মন্ত্রিসভার জরুরি এক বৈঠকে উত্তেজনা যাতে না বাড়ে, সেদিকে খেয়াল রাখার আহ্বান জানিয়েছেন।
ঘটনার পেছনে কী: দক্ষিণ কোরিয়ার একজন সামরিক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, উত্তরের দিক থেকে হামলা চালানোর আগে ওই অঞ্চলে সামরিক মহড়া চালাচ্ছিলেন তাঁরা। তবে উত্তর কোরিয়া তাঁদের ওই মহড়ার লক্ষ্য ছিল না। কিন্তু বার্লিনের বিজ্ঞান ও রাজনীতি ফাউন্ডেশনের এশিয়াবিষয়ক গবেষক গ্রুপের বিশেষজ্ঞ মারকুস টিডটেন মনে করেন, দক্ষিণ কোরিয়ার মহড়াই সম্ভবত উত্তর কোরিয়ার দিক থেকে হামলার কারণ। যদিও এ রকম মহড়া ব্যতিক্রমী কোনো ঘটনা নয়। মারকুস টিডটেন আশা প্রকাশ করে বলেন, এই পরিস্থিতিতে সংশ্লিষ্ট সব পক্ষ, বিশেষ করে কোরিয়া প্রসঙ্গে দুটি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ পক্ষ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীন সংকট যাতে আরও ছড়িয়ে না পড়তে পারে, তার জন্য সক্রিয় উদ্যোগ নেবে।
বিশ্লেষকেরা বলে থাকেন, দুই বৈরী প্রতিবেশীর মধ্যে শান্তির এত আন্তর্জাতিক চেষ্টাচরিত্রের পরও এ ধরনের বিবাদ যে লেগেই আছে তার কারণ দীর্ঘদিনের পারস্পরিক সন্দেহ আর অবিশ্বাস। পরস্পরের সামরিক মহড়া সেই সন্দেহ আর স্নায়ুচাপেরই বহিঃপ্রকাশ।
আন্তর্জাতিক প্রতিক্রিয়া: প্রতিবেশী পরাশক্তি চীন ইতিমধ্যেই এ সংঘাতের ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। দেশটি ঘটনার জন্য সরাসরি কাউকে দোষারোপ করেনি। উভয় পক্ষকে শান্তি বজায় রাখার আহ্বান জানিয়েছে বেইজিং। চীন বলছে, উত্তর কোরিয়ার পরমাণু কর্মসূচি নিয়ে আলোচনার জন্য ছয় দেশের বৈঠক যত দ্রুত সম্ভব আবার শুরু করা উচিত।
অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়ার মিত্র যুক্তরাষ্ট্র উত্তর কোরিয়াকে দোষারোপ করে দেশটিকে তার ‘আগ্রাসী তৎপরতা’ অবিলম্বে বন্ধ করতে বলেছে।
এ ঘটনায় উদ্বেগ প্রকাশ করেছে রাশিয়াও। রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই লাভরভ বলেছেন, এ পরিস্থিতিতে সামরিক পদক্ষেপ ভুল পথে চালিত হতে পারে। তাই এমন মহাবিপদ এড়াতে সম্ভব সব প্রচেষ্টা চালাতে হবে।
সংঘাতের তীব্র নিন্দা জানিয়েছে যুক্তরাজ্য, ফ্রান্স, জার্মানি, ন্যাটো জোট এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নও। উদ্ভূত পরিস্থিতি নিয়ে আলোচনা করতে জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদের জরুরি অধিবেশন ডাকার কথা জানিয়েছেন একজন ফরাসি কূটনীতিক।
বাগ্যুদ্ধ: দক্ষিণ কোরীয় প্রেসিডেন্টের মুখপাত্র বলেছেন, আবারও আক্রমণ হলে তাঁরা কড়া জবাব দেবেন। তিনি বলেন, ‘আমাদের সেনাবাহিনী যুদ্ধের নিয়ম মেনে উত্তর কোরিয়ার আক্রমণের জবাব দিয়েছে। তাদের প্ররোচনার পাল্টা জবাব দেওয়া হয়েছে সঙ্গে সঙ্গে। উত্তর কোরিয়া আবার প্ররোচনামূলক হামলা চালালে আমরা আবারও উপযুক্ত ও কড়া শাস্তি দেব। তখন ঘটনার জন্য তারাই দায়ী থাকবে।’
উত্তর কোরিয়া হামলা অব্যাহত রাখলে দেশটির বিরুদ্ধে এমনকি ক্ষেপণাস্ত্র হামলার নির্দেশ দিয়েছেন দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট।
উত্তর কোরিয়াও পিছিয়ে নেই। তাদের সর্বোচ্চ সামরিক কমান্ড থেকে প্রকাশিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, দক্ষিণ কোরিয়া বিতর্কিত সমুদ্রসীমার ০ দশমিক ০০১ মিলিমিটার অতিক্রম করলে, তাদের ওপর অনবরত সামরিক হামলা চালাতে থাকবে উত্তর কোরিয়া।
আতঙ্কিত মানুষ: উপদ্বীপের বিশেষ করে দক্ষিণ কোরিয়ার মানুষ এই সংঘাতে খুবই আতঙ্কিত। সীমান্তবর্তী এলাকার মানুষের পাশাপাশি রাজধানী সিউলেরও বেশ কিছু বাসিন্দা এই সংঘাতের ফলে পুরোমাত্রায় যুদ্ধ বাধার আশঙ্কা করছেন। পুরোদমে যুদ্ধ বাধার আশঙ্কা যাঁরা করছেন না তাঁরাও বলেন, দক্ষিণ কোরিয়ার সরকারকে এ ব্যাপারে কঠোর অবস্থান নিতে হবে।
এক দক্ষিণ কোরীয় নারী বলেন, তিনি সীমান্তের কাছে থাকেন এবং আশঙ্কা করছেন, এই সংঘাতের ফলে পুরোপুরি যুদ্ধ বেধে যেতে পারে। আরেক উদ্বিগ্ন বাসিন্দা বলেন, তাঁর মনে হচ্ছে, সংরক্ষিত সেনা হিসেবে এবার তাঁর যুদ্ধে যাওয়ার ডাক পড়তে পারে।
সামনে কী: দুই দেশের মধ্যে পর্যটক বিনিময়সহ নানাভাবে সম্পর্ক উন্নয়নের চেষ্টা হয়েছে। আছে ভবিষ্যতে এক হওয়ার লক্ষ্যে গঠিত একত্রীকরণ মন্ত্রণালয়ও। কিন্তু মূলত উত্তর কোরিয়ার পরমাণু অস্ত্র কর্মসূচি নিয়ে প্রায়ই বাক্যুদ্ধ ও উত্তেজনার সঞ্চার হয় কোরীয় উপদ্বীপে। কিন্তু পুনরায় এক হওয়া দূরে থাক, ছয় জাতি পরমাণু নিরস্ত্রীকরণ আলোচনাই চলছে খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে। এদিকে উত্তর কোরিয়া আছে একটি ক্রান্তিকালে। কিম জং ইলের ছোট ছেলে কিম জং উন তৈরি হচ্ছেন নতুন নেতা হিসেবে। দক্ষিণের সঙ্গে পাল্লায় কোনো ধরনের দুর্বলতা দেখানো তাঁর পক্ষে সম্ভব হবে না। আর অন্তত আপাতত হলেও নবিশ এ নেতার পেছন থেকে কলকাঠি নাড়বেন পুরোনো কট্টরপন্থী গুরুরাই। কাজেই স্থল সীমান্তে এবং বিরোধপূর্ণ জলসীমায় শক্তির মহড়া চলবে তা ধরেই নেওয়া যায়। অদূর ভবিষ্যতে কোরীয় উপদ্বীপে শান্তির কপোত ওড়ার কোনো সম্ভাবনা নেই, তা নিঃসন্দেহে বলা চলে।
উত্তর কোরিয়া
আয়তন: ৪৭,৩৯৯ বর্গমাইল
জনসংখ্যা: দুই কোটি ৩৯ লাখ
মাথাপিছু আয়: তথ্য নেই
প্রধান ভাষা: কোরীয়
প্রধান ধর্ম: মূলত ধর্মে অবিশ্বাসী বা ধর্মমুখী নয়। এ ছাড়া অনেকে ঐতিহ্যবাহী কিছু ধর্মে বিশ্বাসী।
প্রধান রপ্তানি পণ্য: খনিজ পদার্থ, ধাতু, সিমেন্ট, কৃষিপণ্য
সামরিক শক্তি: যুক্তরাষ্ট্রের দেওয়া হিসাবমতে, বিশ্বের পঞ্চম বৃহত্তম সেনাবাহিনী। সশস্ত্র বাহিনীর সদস্য ১২ লাখ ১০ হাজার। মাথাপিছু সেনাসংখ্যা বিশ্বে সর্বোচ্চ।
দক্ষিণ কোরিয়া
আয়তন : ৩৮,৩৪৫ বর্গমাইল।
জনসংখ্যা : চার কোটি ৮৩ লাখ (২০০৯ জাতিসংঘ)
মাথাপিছু আয়: ২১,৫৩০ ডলার (বিশ্বব্যাংক ২০০৮)
প্রধান রপ্তানি পণ্য: বৈদ্যুতিক সরঞ্জাম, পরিবহন সরঞ্জাম ও ভারী যন্ত্রপাতি
প্রধান ভাষা: কোরীয়
প্রধান ধর্ম: বৌদ্ধ, খ্রিষ্ট
সামরিক শক্তি: সক্রিয় সেনাসংখ্যায় বিশ্বের ষষ্ঠ বৃহত্তম সশস্ত্র বাহিনী। নিয়মিত সৈনিক ৩৭ লাখ। মাথাপিছু সেনাসংখ্যা বিশ্বে দ্বিতীয় (প্রথম উত্তর কোরিয়া)।
পেছনের কথা
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৫০ সালে এশিয়া মহাদেশের প্রান্তে নতুন এক সংঘাতের সূচনা হয়। নবোদ্ভিন্ন রুশ-মার্কিন স্নায়ুযুদ্ধ রূপ নেয় সত্যিকারের যুদ্ধে। কমিউনিস্ট সোভিয়েত ইউনিয়ন এবং তার মিত্র উত্তর কোরিয়া ও চীনের বিরুদ্ধে অবস্থান নেয় যুক্তরাষ্ট্র ও তার মিত্র দেশগুলো।
কোরিয়া যুদ্ধে কমপক্ষে ২০ লাখ বেসামরিক মানুষ প্রাণ হারিয়েছে বলে ধারণা করা হয়। ১৯৫৩ সালের ২৭ জুলাই যখন অস্ত্রবিরতি চুক্তি স্বাক্ষরিত হয়, তখন হয়তো কোনো পক্ষই ভাবতে পারেনি যে ৫০ বছর পরেও দুই কোরিয়া কার্যত যুদ্ধে লিপ্ত থাকবে। স্থায়ীভাবে ওই যুদ্ধের ফয়সালা হয়নি। উত্তর ও দক্ষিণ কোরিয়া কখনো কোনো শান্তিচুক্তিতে স্বাক্ষর করেনি।
কোরীয় উপদ্বীপের ওপর প্রভাব বিস্তারের জন্য দীর্ঘদিন থেকেই চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছিল চীন, জাপান ও সোভিয়েত ইউনিয়ন। ১৯১০ সালে আনুষ্ঠানিকভাবে কোরিয়াকে নিজেদের উপনিবেশে পরিণত করে জাপান।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপানের আত্মসমর্পণের মাত্র সাত দিন আগে পরিবর্তিত পরিস্থিতির সুযোগে কোরিয়ায় প্রবেশ করে সোভিয়েত ইউনিয়ন। পরে একসময় কোরিয়ার বিভক্তিতে সম্মত হয় সোভিয়েত ইউনিয়ন ও যুক্তরাষ্ট্র।
সাবেক গেরিলা নেতা কিম ইল-সুংয়ের নেতৃত্বে উত্তর কোরিয়ায় কমিউনিস্ট শাসন প্রতিষ্ঠা করে সোভিয়েত ইউনিয়ন। অন্যদিকে দক্ষিণ কোরিয়ায় পশ্চিমী গণতান্ত্রিক কায়দার নির্বাচন দেয় যুক্তরাষ্ট্র।
সবকিছুর পরও কোরিয়া উপদ্বীপের পুনরেকত্রীকরণ চায় দুই পক্ষই। তবে তাদের চাওয়ার মধ্যে কিছুটা ভিন্নতা রয়েছে। দক্ষিণ কোরিয়া চায় পুঁজিবাদের পথে যাত্রা চালিয়ে যেতে। অন্যদিকে উত্তরের স্বপ্ন শেষ পর্যন্ত চালিয়েযাবে সমাজতন্ত্র প্রতিষ্ঠার লড়াই।
সূত্র: বিবিসি ও উইকিপিডিয়া
=============================
আন্তর্জাতিক- 'চেচনিয়ার ‘যুদ্ধবাজ ইমাম’ by মিজান মল্লিক  আন্তর্জাতিক- আমি স্বাধীনতা চাই না: রমজান কাদিরভ  সাহিত্যালোচনা- 'মৃত্যুশতবার্ষিকীর তলস্তয়' by আন্দালিব রাশদী  গল্পসল্প- 'দুঃখটাকে ভাগাভাগি করি' by মুহম্মদ জাফর ইকবাল  গল্প- 'দাদার দোকানে শূন্য দশক' by সালাহউদ্দিন  শিল্পি- 'সফিউদ্দিন আহমেদের সৃষ্টিসমগ্র-অশেষ আলোর আলোর আধার' by সৈয়দ আজিজুল হক  নিবন্ধ- 'সব শিল্পই যাবে প্রকৃতির কাছে। by খান মিজান  গল্পসল্প- 'কাউন্ট লিও তলস্তয়' by আন্দালিব রাশদী  আলোচনা- 'সেই আমি এই আমি' by আতিকুল হক চৌঁধুরী  ইতিহাস- 'কাউন্ট লিও তলস্তয়ের হৃদয়সংবেদী ডায়েরি' by দেবেশ রায়  স্মরণ- 'কাউন্ট লিও তলস্তয়ের মৃত্যু-শতবর্ষের শ্রদ্ধাঞ্জলি' by বেলাল চৌধুরী  ইতিহাস- 'বাংলায় সিপাহি বিদ্রোহ' by রিদওয়ান আক্রাম  শিল্প-অর্থনীতি 'এখন প্রয়োজন ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের' by সৈয়দ মাহবুবুর রশিদ  রাজনৈতিক আলোচনা- 'গণতন্ত্র : চাইলেই ধরা দেয় না' by এমাজউদ্দীন আহমদ  আন্তর্জাতিক- 'কোরীয় অঞ্চলে নতুন উত্তেজনা কত দূর যেতে পারে?' by জগলুল আহমেদ চৌধূরী  আলোচনা- 'মানসিক নির্যাতনের প্রতিকার কোথায়' by আশরাফ-উল-আলম  আসুন, ওদের দিকে মমতার হাত বাড়িয়ে দিইঃ গোলটেবিল বৈঠক।এইচআইভি/এইডস : প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সেবা ও মানবাধিকার  আলোচনা- 'আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস'  আলোচনা- 'নেত্রীর অশ্রুপাত, হরতাল এবং অ্যাকশনে বিএনপি' by সঞ্জীব রায়  আলোচনা- 'আরো আলোকিত হোক জনশক্তি রপ্তানি খাত'


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লিখেছেনঃ দাউদ ইসলাম

এই লিখা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.