শিল্প-অর্থনীতি 'এখন প্রয়োজন ন্যাশনাল স্টক এক্সচেঞ্জের' by সৈয়দ মাহবুবুর রশিদ

শেয়ারবাজারে তেজিভাব বললে খুব কম বলা হবে। দেশব্যাপী এটি একটি আন্দোলনে রূপ নিয়েছে, যার ঢেউ সর্বত্র আঘাত হেনেছে। কোনো কিছুই একে থামাতে পারছে না বা গতি কমাতে পারছে না। কী ঈদে, কী হরতালে_এর গতি অপ্রতিরোধ্য। হরতালের কথা যখন এল, তখন কিছু বক্তব্য এসে যায়। বিএনপি ৩০ নভেম্বর হরতাল ডেকেছে সকাল-সন্ধ্যা। তাদের কথায় মনে হচ্ছে, মাঝেমধ্যে এ-রকম হরতাল দেবে। কেননা তারা মনে করে, এটি সরকার পতনের একটি পথ। অবশ্য বিএনপি কেন, আওয়ামী লীগও তা-ই মনে করে। দুই যুগ ধরে নির্বাচিত সরকার ক্ষমতায় আসছে। কিন্তু যে সংস্কৃতিটি গড়ে ওঠেনি, তা হলো গণতান্ত্রিকব্যবস্থায় বিরোধী দলের যে ভূমিকা থাকার কথা সেই সংস্কৃতি।
তা কেউ পালন করেনি। আবার বিজয়ী দলও মনে করে, তারা একলা চলতে পারে, বিরোধী দলের তেমন প্রয়োজন নেই। যারাই ক্ষমতায় আসে, তারা ভুলে যায় যে সংসদে আসনসংখ্যা যা-ই হোক না কেন, বিরোধী দলের পপুলার ভোটের সংখ্যা অনেক। এবারের কথা বাদ দিলে এর আগে তিনটি সরকারই ছিল বস্তুত সংখ্যালঘিষ্ঠ জনগণের সরকার। অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ উভয়েই ব্যাপক হরতাল দিয়ে কেউ কারো পতন ঘটাতে পারেনি। আবার উভয় দলই নির্বাচনের সময় জনগণের কাছে ওয়াদা করেছিল, তারা ভবিষ্যতে বিরোধী দলে গেলেও হরতাল আহ্বান করবে না; কিন্তু কেউ কথা রাখেনি। এ মুহূর্তে ভারতের সরকার বিরাট দুর্নীতির অভিযোগে অভিযুক্ত। সংসদের উভয় সভায় ব্যাপক হট্টগোল চলছে। সংসদ প্রায় অচল হয়ে চলেছে। এমন হতে পারে যে প্রধানমন্ত্রী পদত্যাগ করলেন, অথবা কোয়ালিশন সরকারের হিসাব-নিকাশ কিছু পরিবর্তন ঘটার ফলে সরকার বদলে গেল; কিন্তু যা কিছু ঘটার, তা সংসদের মেঝেতে ঘটবে। রাজীব গান্ধী প্রথম যখন নির্বাচিত হন, তখন এত বড় বিজয় হয়েছিল যে বিরোধী কোনো দল এককভাবে ১০ শতাংশ আসন না পাওয়ায় লোকসভায় কোনো বিরোধীদলীয় নেতা ছিলেন না। এরপর রাজীব গান্ধী যখন বোফর্স কেলেঙ্কারিতে জর্জরিত, তখন সংসদের ভেতরে ও বাইরে ব্যাপক সমালোচনা হতে লাগল, রাজীবের পদত্যাগের কথা উঠলেও তা সম্ভব নয়। কেননা লোকসভায় রাজীবের সংখ্যাগরিষ্ঠতা অনেক বেশি। ভিপি সিং রাজীবকে ছেড়ে চলে গেলেন। এ সময় ভারতের রাষ্ট্রপতি ছিলেন জ্ঞানী জৈল সিং। তিনি কংগ্রেসের দ্বারা নির্বাচিত হলেও পরে রাজীবের প্রতি বিরূপ হয়েছিলেন। তিনি একপর্যায়ে রাজীবের সরকারকে বরখাস্ত করবেন কি না, তা চিন্তা করেছিলেন। তখন এই বিরোধী নেতারা (ভিপি সিংসহ) পরামর্শ দিয়েছিলেন যে এটা করা ঠিক হবে না, এটি হবে অগণতান্ত্রিক। তাঁরা পুরো মেয়াদ পর্যন্ত অপেক্ষা করেছিলেন এবং যথাসময়ে নির্বাচন হলে কংগ্রেস ক্ষমতাচ্যুত হয়। কিন্তু তাই বলে বিরোধী দল একের পর এক হরতাল ডেকে দেশের অর্থনীতিকে পঙ্গু করেনি। হ্যাঁ, পশ্চিমবঙ্গে ঘন ঘন বন্ধ হয়েছে। ফলে একসময় যে পশ্চিমবঙ্গ ভারতের অন্যতম শিল্পোন্নত প্রদেশ ছিল, এখন তার অবস্থান বেশ নিচে। বাংলাদেশে দারিদ্র্য রয়েছে আর ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য বেড়েছে, তবে সেই সঙ্গে এ কথাও মানতে হবে যে এ মুহূর্তে দেশে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড বেশ শক্তিশালী। সাধারণ কিছু বিষয়ের প্রতি দৃষ্টি দিলে তা বোঝা যায়। যেমন হজযাত্রীর সংখ্যা গতবারের চেয়ে প্রায় দ্বিগুণ হয়েছিল। অ্যানথ্রাঙ্রে ফলে আশঙ্কা করা হয়েছিল যে কোরবানি কম হবে এবং চামড়াশিল্প ক্ষতিগ্রস্ত হবে। তা তো হয়ইনি; বরং কোরবানি গতবারের চেয়ে অনেক বেশি হয়েছে। দেশে এখন মোবাইল টেলিফোনের সংখ্যা ছয় কোটির ওপর, যা বিশ্বের কাছে গর্ব করার মতো। বিজিএমইএর কর্তাব্যক্তিরা প্রত্যাশা করছেন, গতবারের চেয়ে এবার পোশাকশিল্প খাতে রপ্তানি আয় বাড়বে। এসব কারণে বিভিন্ন ব্যবসায়ী সংগঠন বিরোধী দলের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে হরতালের বিকল্প খুঁজে বের করার। বিকল্প যা-ই হোক, বিরোধী দলের উচিত হবে, হরতাল বর্জন করে সরকারের বিরুদ্ধে আন্দোলন করা। সেই সঙ্গে সংসদের ভেতরে ও বাইরে সরকারের দুর্নীতি এবং অন্যান্য কর্মকাণ্ড তুলে ধরা। এখন তো প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়া অনেক শক্তিশালী। বিরোধী দল তাদের সহযোগিতা পাবে। কিন্তু কোনো অবস্থায়ই এ প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে হরতাল দিয়ে অর্থনীতিকে পঙ্গু করা ঠিক হবে না। গতকাল (২৪.১১.২০১০) খাদ্যমন্ত্রী জানালেন, প্রতিবছর ভিয়েতনাম থেকে তিন-চার লাখ মেট্রিক টন চাল আমদানি করা হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় গোটা বিশ্বে যে পরিমাণ বোমা ফেলা হয়েছিল, তার চেয়ে বেশি বোমা মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামে নিক্ষেপ করেছিল (একমাত্র আণবিক বোমা ছাড়া)। সেই ভিয়েতনাম আজ কিভাবে এগিয়ে চলছে অর্থনৈতিক উন্নতির দিকে। আমাদের প্রয়োজন, ব্যক্তি ও দলের স্বার্থের ঊধর্ে্ব দেশের স্বার্থকে স্থান দিয়ে রাজনীতি করা।
ফিরে আসি শেয়ারবাজারে। বর্তমানে একটা ব্যাপক ভিত্তি তৈরি হয়েছে এ বাজারের। বিও অ্যাকাউন্টের সংখ্যা অচিরেই ৩০ লাখ ছাড়িয়ে যাবে। সবচেয়ে বড় কথা, সর্বস্তরের জনগণ শেয়ারবাজারে এসেছে। ফলে শিল্পোদ্যোক্তাদের বড় একটা সুযোগ এসেছে ব্যাংক থেকে ঋণ নেওয়ার পরিবর্তে আইপিওর মাধ্যমে জনগণের কাছ থেকে পুঁজি সংগ্রহ করার। আর এতে কী সুবিধা, তা ব্যাখ্যার প্রয়োজন নেই। সরকারও ব্যবস্থা নিচ্ছে তার মালিকানার উল্লেখযোগ্য শেয়ার ছেড়ে দেওয়ার। ফলে সরকারকে ব্যাংক থেকে কম ঋণ নিতে হবে। এদিকে শেয়ারবাজারের চাহিদাও মেটানো হবে। কিন্তু সেই সঙ্গে আমরা একটা উদ্বেগজনক খবর পাচ্ছি। পুঁজিবাজারের নিয়ন্ত্রণ সংস্থা সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এঙ্চেঞ্জ কমিশন (এসইসি) সম্প্রতি ১৫টি কম্পানির শেয়ার লেনদেন পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থগিত করেছে। এদের বেশির ভাগের মৌল ভিত খুব দুর্বল। আবার কিছু কম্পানির উৎপাদনই বন্ধ। শেয়ারের দাম বাড়িয়ে ইতিবাচক কোনো তথ্য এদের নেই। তা সত্ত্বেও অস্বাভাবিক হারে দাম বেড়ে চলেছে। এর পেছনে নিশ্চয়ই সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানের কিছু কর্তাব্যক্তি এবং শেয়ারবাজারের কিছু লোক জড়িত রয়েছেন। '৯৬ সালেও বেশ কিছু প্রতিষ্ঠানের মালিক এবং স্টক এঙ্চেঞ্জের সদস্য সে বছরের কেলেঙ্কারিতে জড়িত ছিলেন। এ নিয়ে মামলা-মোকদ্দমা হয়েছে। তবে একটি কথা জোর দিয়ে বলা যায়, বর্তমান প্রেক্ষাপট ভিন্ন। শেয়ার বিনিয়োগকারীর সংখ্যা অনেক। মিডিয়ার বদৌলতে অনেক তথ্য পাচ্ছে। এই যে এত কম্পানির শেয়ার লেনদেন বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে, এতে তাদের ওপর কোনো প্রভাব পড়েনি। শেয়ারবাজার তার গতিতে চলছে। তবে একেবারে শতভাগ আত্মতৃপ্তিতে থাকা ঠিক হবে না। কেননা একের পর এক আঘাত এলে ছোট চিড় অনেক বড় ফাটল হয়ে দেখা যাবে। এটা তো পরিষ্কার যে শেয়ারবাজারের এই ব্যাপক আকার থেকে অনেকে নানা কৌশলে তাদের পচা মাল বিক্রি করে বেরিয়ে যেতে চাইছে। এটি চিরন্তন স্বভাব সুযোগসন্ধানীদের। কোনো সচেতন বিনিয়োগকারী এমন কোনো কম্পানির শেয়ার কিনবেন না, যার উৎপাদন বন্ধ কিংবা আর্থিক ভিত নড়বড়ে। তার পরও কেন এমনটা হচ্ছে। এসইসিকে হস্তক্ষেপ করতে হচ্ছে। ডিএসই ও সিএসই কী করছে? যে কম্পানির উৎপাদন বছরের পর বছর বন্ধ, সেই কম্পানি স্টক এঙ্চেঞ্জে তালিকাভুক্ত থাকে কী করে, তা সে যে গ্রুপে হোক না কেন? আর ওটিসি মার্কেটের অপব্যাখ্যা দিয়ে স্টক এঙ্চেঞ্জের অন্য কাউন্টারে পচা মাল বিক্রি হবে কেন? বর্তমানে ডিএসইতে নতুন সদস্য হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। এর বাজারমূল্যের কথা বলতে গেলে বলতে হয় যে আকাশ হলো সীমানা। ফলে নতুন চিন্তাচেতনার বা উদ্ভাবনী শক্তির কারো পক্ষে স্টক এঙ্চেঞ্জে এসে অবদান রাখার কোনো সুযোগ নেই। অথচ বর্তমান অবস্থায় স্টক এঙ্চেঞ্জকে গতিশীল করার জন্য নতুন মুখের খুবই প্রয়োজন ছিল। ডিএসই কর্তৃপক্ষ কি এ রকম কোনো শক্ত উদ্যোগ গ্রহণ করবে যে কারা এসব অপকর্মের পেছনে রয়েছে। এরা কোনো না কোনো সদস্যের আশ্রয়ে কাজ করছে। কী সর্বনাশের এসব কাজ, তা কি তারা ভেবে দেখেছে? আমরা লক্ষ করেছি, সব সদস্য প্রতিষ্ঠান কর্তৃপক্ষ নিজেদের সদস্যের প্রতি কঠোর হতে পারে না বা প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে পারে না। ডিএসইও এর ব্যতিক্রম নয়। মুম্বাই স্টক এঙ্চেঞ্জের এ রকম স্থবিরতা এসেছিল। কিছুতেই সরকার টলাতে পারছিল না। পরবর্তী সময়ে সরকারের উদ্যোগে ন্যাশনাল স্টক এঙ্চেঞ্জ স্থাপিত হয়। ফলে যে মুম্বাই স্টক এঙ্চেঞ্জ আর্থিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, তা নয়; তারা আরো গতিশীল হয়েছে। আমাদের এখানে শেয়ার বিনিয়োগকারীর সংখ্যা বাড়ানোর সুযোগ রয়েছে অনেক। কিন্তু ডিএসই মনোপলি ভোগ করায় সে তার স্টাইলে চলছে। আর একচেটিয়া ব্যবস্থা হলে তার কুফল কী? কুফল হলো পরিষেবার মান পড়ে যায়, আর ব্যবসায়ীদের স্বৈরাচারী আচরণ। কোনো পরামর্শ তারা শুনতে রাজি নয়, উৎপাদন তো অনেক পরের কথা। মনোপলির এ বিষয়গুলো শুধু বাংলাদেশের জন্য নয়, এটি সর্বজনীনভাবে প্রযোজ্য। আর এ কারণে উন্নত দেশ, যারা মুক্তবাজার অর্থনীতির ধারক এবং বাহক_সেখানেও সরকার মনোপলিকে খর্ব করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়ে থাকে। বিশ্বে একসময় একচেটিয়া ক্ষমতা প্রতিষ্ঠিত হওয়ার ফল কী হয়েছিল, তা আমরা দেখেছি। এখন অবশ্য একে চ্যালেঞ্জ করার মতো শক্তি ক্রমেই বিকশিত হচ্ছে রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক উভয় ক্ষেত্রে।
আমাদের প্রত্যাশা, সরকার এ বিষয়টি অনুধাবন করে অচিরেই ন্যাশনাল স্টক এঙ্চেঞ্জ স্থাপনের জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে। এটাই উপযুক্ত সময়। এখন যে জোয়ার বইছে শেয়ারবাজারে, তাকে কাজে লাগাতে হবে। এখানে একটি কথা উল্লেখ করতে হয়। একটি শহরে একাধিক স্টক এঙ্চেঞ্জ থাকতে পারে না। এ রকম কোনো আইনগত বাধা নেই, থাকতে পারে না। কেননা সেটা হবে ন্যায়বিচারের পরিপন্থী। অর্থ মন্ত্রণালয় অনেকটা গায়ের জোরে একে ঠেকিয়ে রাখে। এখন সরকারকে সিদ্ধান্ত নিতে হবে, একটি প্রতিষ্ঠানের স্বার্থ দেখবে, না রাষ্ট্রের তথা জনগণের স্বার্থ দেখবে। আগেই উল্লেখ করেছি, জনগণের শেয়ারে বিনিয়োগে যে অভূতপূর্ব সাড়া পরিলক্ষিত হচ্ছে, সেটিকে কাজে লাগাতে হলে প্রয়োজন নতুন মুখের। ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়তে হলে এর কোনো বিকল্প নেই।
====================
রাজনৈতিক আলোচনা- 'গণতন্ত্র : চাইলেই ধরা দেয় না' by এমাজউদ্দীন আহমদ  আন্তর্জাতিক- 'কোরীয় অঞ্চলে নতুন উত্তেজনা কত দূর যেতে পারে?' by জগলুল আহমেদ চৌধূরী  আলোচনা- 'মানসিক নির্যাতনের প্রতিকার কোথায়' by আশরাফ-উল-আলম  আসুন, ওদের দিকে মমতার হাত বাড়িয়ে দিইঃ গোলটেবিল বৈঠক।এইচআইভি/এইডস : প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সেবা ও মানবাধিকার  আলোচনা- 'আন্তর্জাতিক নারী নির্যাতন প্রতিরোধ দিবস'  আলোচনা- 'নেত্রীর অশ্রুপাত, হরতাল এবং অ্যাকশনে বিএনপি' by সঞ্জীব রায়  আলোচনা- 'আরো আলোকিত হোক জনশক্তি রপ্তানি খাত'  আলোচনা- 'কানকুন সম্মেলনে আমাদের প্রত্যাশা' by শিরীন আখতার  আলোচনা- 'জনসংখ্যার বিপদ ও পরিত্রাণের পথ'  শিল্প-অর্থনীতি 'বিনিয়োগ ও মূল্যস্ফীতি:দুর্ভাবনার বিষয়' by ড. আর. এম. দেবনাথ  গল্পসল্প- 'হায়রে নাড়ি ছেঁড়াধন' by শিখা ব্যানার্জী  গল্পসল্প- 'জননী ও জন্মভূমি' by শুভ রহমান  গল্পালোচনা- ''বিভীষণ' বিদায় ও হরতাল সমাচার' by শুভ রহমান  খবর- হরতালের বিরুদ্ধে একজোট, উদ্বিগ্ন ব্যবসায়ীরা  আলোচনা- 'হজ ব্যবস্থাপনা প্রসঙ্গে কিছু কথা' by এয়ার কমোডর (অব.) মুহম্মদ জাকীউল ইসলাম  শিল্প-অর্থনীতি 'কেন্দ্রীয় ব্যাংকের বেতন-কাঠামো' by খন্দকার ইব্রাহিম খালেদ  স্মরণ- 'মীর শওকত আলী বীর উত্তম : একজন বীরের প্রতিকৃতি' by ড. আশকার ইবনে শাইখ  আন্তর্জাতিক- 'মিয়ানমারে গণতন্ত্রের ভবিষ্যৎ' by আহসান হাবীব  রাজনৈতিক আলোচনা- 'বিচিত্র সংকটের আবর্তে একটি বাড়ি' by এবিএম মূসা  ইতিহাস- 'হাজংমাতা শহীদ রাশিমনির স্মৃতিসৌধে' by দীপংকর চন্দ



দৈনিক কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ সৈয়দ মাহবুবুর রশিদ
সাবেক ইপিএস ও কলামিস্ট


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.