ক্যামেরন ভেবেছিলেন নিউইয়র্কে স্ত্রী সামান্থা মারা গেছেন
২০০১ সালের ১১ সেপ্টেম্বর যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার সময় ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী ডেডিভ ক্যামেরনের স্ত্রী সামান্থা ব্যবসায়িক সফরে নিউইয়র্কে ছিলেন। এ সময় ক্যামেরন স্ত্রীর কণ্ঠস্বর শোনার জন্য কয়েক ঘণ্টা চরম উদ্বেগের সঙ্গে কাটান। তিনি ভেবেছিলেন, হামলায় হয়তো তাঁর স্ত্রী মারা গেছেন।
যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার দশম বার্ষিকী উপলক্ষে আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষা ৎ কারে ডেভিড ক্যামেরন এ কথা জানান। তিনি বলেন, স্ত্রী সামান্থার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কয়েকটি ঘণ্টা তাঁর চরম উদ্বেগের মধ্যে কেটেছে।
হামলার সময় দেশে অক্সফোর্ডশায়ারের পারিবারিক বাড়িতে ছিলেন ক্যামেরন। আর তাঁর দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী সামান্থা ছিলেন নিউইয়র্কে। ব্রিটিশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্মিথসনের নতুন শাখা উদ্বোধনের জন্য তিনি সেখানে গিয়েছিলেন। সামান্থা এখনো স্মিথসনে কর্মরত।
হামলার সময় সামান্থা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে একটি দোকানে থাকলেও পাঁচ ঘণ্টা পর্যন্ত স্বামীকে জানাতে পারেননি যে তিনি নিরাপদে আছেন। হামলার পরপরই ফোন ও মুঠোফোনের পুরো নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পড়েছিল। অবশ্য হামলার কয়েক ঘণ্টা পর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে সক্ষম হন ক্যামেরন।
যুক্তরাষ্ট্রে সন্ত্রাসী হামলার দশম বার্ষিকী উপলক্ষে আল-জাজিরাকে দেওয়া এক সাক্ষা ৎ কারে ডেভিড ক্যামেরন এ কথা জানান। তিনি বলেন, স্ত্রী সামান্থার সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টায় কয়েকটি ঘণ্টা তাঁর চরম উদ্বেগের মধ্যে কেটেছে।
হামলার সময় দেশে অক্সফোর্ডশায়ারের পারিবারিক বাড়িতে ছিলেন ক্যামেরন। আর তাঁর দুই মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী সামান্থা ছিলেন নিউইয়র্কে। ব্রিটিশ ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান স্মিথসনের নতুন শাখা উদ্বোধনের জন্য তিনি সেখানে গিয়েছিলেন। সামান্থা এখনো স্মিথসনে কর্মরত।
হামলার সময় সামান্থা ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টার থেকে কয়েক কিলোমিটার দূরে একটি দোকানে থাকলেও পাঁচ ঘণ্টা পর্যন্ত স্বামীকে জানাতে পারেননি যে তিনি নিরাপদে আছেন। হামলার পরপরই ফোন ও মুঠোফোনের পুরো নেটওয়ার্ক অচল হয়ে পড়েছিল। অবশ্য হামলার কয়েক ঘণ্টা পর স্ত্রীর সঙ্গে কথা বলতে সক্ষম হন ক্যামেরন।
No comments