আলোচনা- এক-এগারোর জুজুটাকে হিমাগারে পাঠান by আব্দুল কাইয়ুম

তৃতীয় কোনো শক্তি নাকি আবার ক্ষমতায় আসতে পারে। কর্নেল (অব.) অলি আহমদ এ রকম আশঙ্কা করেছেন। এক কথায় এক-এগারো বা ওয়ান-ইলেভেন নাকি আসছে। কেউ কেউ বলছেন, ওয়ান-ইলেভেন না, টু-ইলেভেন হবে! অর্থাৎ ডিগ্রিটা চড়ে যাবে। বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন কাদের চৌধুরী বলেছেন, সরল পুনরাবৃত্তি হবে না, এবার আরও ভয়ংকর কিছু হবে। মনে হয় তিনি বেশ আগ্রহ নিয়ে অপেক্ষা করছেন।
কিন্তু সংবিধানবহির্ভূত উপায়ে কোনো শক্তি ক্ষমতায় এলে কি তার বিরুদ্ধে মানবতাবিরোধী অপরাধের অভিযোগ মাফ হয়ে যাবে? সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকার যে কী জিনিস, সেটা তো তাঁর অজানা নয়। তিনি নিজেও সে সময় অনেক নেতার সঙ্গে জেল খেটেছেন। এবার যদি আরও কড়া কিছু আসে, আর যদি গণতন্ত্রহীন অবস্থার সৃষ্টি হয়, তাহলে এর ফল ভোগ করতে হবে সবাইকে। তাই যাঁরা ‘আসছে আসছে’ বলে আশঙ্কা প্রকাশের নামে ভয় দেখাচ্ছেন, তাঁরা বুঝে-শুনে ওসব কথা বলবেন।
তবে শকুনের দোয়ায় যেমন গরু মরে না, তেমনি কিছু রাজনৈতিক নেতার বদদোয়ায় এ দেশে গণতন্ত্র বাধাগ্রস্ত হবে না। কারণ যত সময় যাচ্ছে, তৃতীয় কোনো শক্তির সংবিধানবহির্ভূত উপায়ে ক্ষমতায় আসার পথ ততই কঠিন হয়ে উঠছে। এটা হচ্ছে দুটি কারণে। প্রথমত, মানুষ সামরিক শাসন চায় না। আর দ্বিতীয়ত, নির্বাচন কমিশন ক্রমেই স্বাধীন ও শক্তিশালী হয়ে ওঠার কারণে সবার কাছে গ্রহণযোগ্য নির্বাচন সম্ভব হচ্ছে। বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার মাত্র বছর খানেকের মধ্যে অনুষ্ঠিত চট্টগ্রাম সিটি করপোরেশন নির্বাচনে বিএনপি-সমর্থিত প্রার্থীর কাছে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ-সমর্থিত ও প্রবল প্রতাপশালী নেতা মহিউদ্দিন চৌধুরীর শোচনীয় পরাজয় এর উৎকৃষ্ট প্রমাণ। তার মানে, নির্বাচন কমিশন এতটাই ক্ষমতায়িত যে সরকারি দলের ইচ্ছা-অনিচ্ছায় কোনো নির্বাচনের ফলাফল প্রভাবিত করা সহজ নয়। নাগরিকদের হাতে এখন রয়েছে ভোটার আইডি কার্ড। ছবিসহ ভোটার তালিকা আছে। তারপর আসছে ইলেকট্রনিক ভোটিং মেশিনে ভোট দেওয়ার পদ্ধতি। এখন কোনো ছুতায় কারও পক্ষে গদি দখল ক্রমেই অতীতের ব্যাপার হয়ে উঠছে।
এক-এগারো তো এসেছিল। তাদের মনে কী ছিল বা ছিল না, সে কথায় না গিয়েও বলা যায়, তারা কিন্তু দুই বছরের মাথায় নির্বাচন দিয়ে চলে গেছে। কেন গেছে? এটাকে তাদের সদিচ্ছা বলতে আপত্তি নেই। কিন্তু সেই সদিচ্ছাটা আপনাআপনি আসেনি। ক্ষমতায় আসার মাত্র সাত মাসের মাথায় যখন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা রাজপথে নেমে এলেন, তখন তাদের টনক নড়ল। জনগণের ইচ্ছার প্রতিফলন না থাকলে এত শক্ত প্রতিরোধ হওয়ার কথা নয়। কথিত তৃতীয় শক্তি যে জনগণের মনের কথা বুঝতে পেরে নির্বাচন দিয়ে সরে গেছে, সেটা তাদের কৃতিত্ব। কিন্তু বারবার এ ধরনের কৃতিত্বের অধিকারী হওয়ার সুযোগ তারা পাবে বা সুযোগ অবধারিতভাবে তাদের কাছে এসে উপস্থিত হবে, এমন মনে করার কোনো কারণ নেই।
যখন বলা হয় যে এক-এগারো থেকে রজনীতিবিদেরা শিক্ষা গ্রহণ করেননি, রাজনীতিতে গুণগত পরিবর্তন আনেননি, পাল্টাপাল্টি ও হানাহানির রাজনীতি চলছে, সংসদ বর্জন চলছে, তখন এই তিক্ত বাস্তবতা কেউ অস্বীকার করবে না। এর অবসান দরকার। সরকার ও বিরোধী দলের মধ্যে অন্তত মৌলিক কিছু বিষয়ে সমঝোতা হতে হবে। কিন্তু কেউ যখন রাজনৈতিক অস্থিরতাকে কারণ দেখিয়ে এক-এগারোর জুজুর ভয় দেখায়, তখন তাকে চক্রান্তমূলক ও অপরাজনীতির অংশ হিসেবেই ধরে নিতে হবে।
সংবিধানবহির্ভূত উপায়ে তৃতীয় শক্তির আবির্ভাবের সুযোগ সারা বিশ্বেই প্রায় শূন্যের কোঠায় চলে গেছে। পাকিস্তানে সামরিক শাসকদের চলে যেতে হয়েছে। আবার আসি আসি করছে, কিন্তু বর্তমান বিশ্ববাস্তবতায় কতটা সম্ভব তা দেখতে হবে। যদি সম্ভব হতো, তাহলে মিয়ানমারের সামরিক জান্তা নির্বাচন দিত না। সত্যি যে সেই সামরিক শক্তির প্রত্যক্ষ হস্তক্ষেপে অনুষ্ঠিত নির্বাচন প্রহসন ছাড়া আর কিছুই না। কিন্তু মিয়ানমারের নেত্রী সু চি এই তথাকথিত নির্বাচনকে আগামী গণতন্ত্রের প্রাথমিক সূচনা হিসেবে দেখছেন। ২০০৬ সালে থাইল্যান্ডে যে সামরিক শাসন এসেছিল, তাকেও চলে যেতে হয়েছে, নির্বাচন দিতে হয়েছে এবং এরপর থাকসিন-সমর্থকদের সহিংস ও রক্তক্ষয়ী আন্দোলনের মুখেও সামরিক শাসন জারি হয়নি, যদিও সে রকম আশঙ্কা অনেকেই করেছিলেন। এই বিশ্বপরিস্থিতিতে বাংলাদেশে কয়েক দিন পরপর এক-এগারোর কল্পনা যাঁরা করেন, তাঁরা দিবাস্বপ্ন দেখছেন।
তবে অনির্বাচিত সরকারের ক্ষমতা নিয়ে নেওয়ার আশঙ্কা আজকাল কমে যাচ্ছে বলে নির্বাচিত সরকারের অনিয়ম-অব্যবস্থাপনা, দুর্নীতি, দলীয়করণ মানুষ মেনে নেবে না। জিনিসপত্রের দাম নিয়ন্ত্রণে রাখা, চাকরির ব্যবস্থা, আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে রাখা না গেলে সরকারকে জনপ্রতিরোধের মুখে পড়তে হবে। ইতিমধ্যেই এর লক্ষণ দেখা যাচ্ছে। গ্যাস-বিদ্যুতের সমস্যা মেটাতে হবে। এটা এক দিনে যে হবে না, তা সবাই বোঝে। কিন্তু আগামী দিনে যে হবে, তার বিশ্বাসযোগ্য নমুনা মানুষের কাছে পরস্ফুিট করতে হবে।
সম্প্রতি ভেনিজুয়েলায় ভয়াবহ বন্যা হলে মানুষের ঘরবাড়ি ভেসে যায়। প্রেসিডেন্ট হুগো শ্যাভেজ তখন তাঁর রাজপ্রাসাদ খুলে দেন বন্যার্ত মানুষের থাকার জন্য (দি গার্ডিয়ান, ২ ডিসেম্বর, ২০১০)। বিবিসিতে এই খবর বেশ গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করা হয়েছে। আমাদের দেশে যখন বিদ্যুতের অভাবে মানুষ কষ্ট পাচ্ছে, তখন প্রধানমন্ত্রী-মন্ত্রীরা যদি বলেন যে সুব্যবস্থা না হওয়া পর্যন্ত তাঁদের বাসায় সন্ধ্যার পিক আওয়ারে এক ঘণ্টা করে দুই দফা বিদ্যুৎ থাকবে না এবং শুধু কথায় নয়, আন্তরিকতা নিয়ে যদি সেই নীতি অনুসরণ করেন, তাহলে হাজার কষ্টেও মানুষ বুঝবে যে সমস্যার সমাধানে সরকার সচেষ্ট। আমাদের দেশের মানুষ সব সময়ই কষ্টে থাকে। এই কষ্ট অসহনীয়, কিন্তু মনের কষ্ট আরও বেশি ভয়াবহ। অন্তত মনের কষ্টটা দূর করুন, সেটা হবে আসল সমস্যার সমাধানে প্রথম পদক্ষেপ। সরকারের জন্য এর চেয়ে জরুরি এখন আর কিছু নেই।
৫ ডিসেম্বর সংবাদ সম্মেলনে মানবজমিন পত্রিকার সম্পাদক মতিউর রহমান চৌধুরী এক-এগারো থেকে রাজনীতিবিদদের কোনো শিক্ষা না নেওয়ার বিষয়ে পর্যবেক্ষকদের মতের বিষয়টি কীভাবে দেখেন তা জানতে চাইলে প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশে অনেক ঝড় এসেছে, কিন্তু কেউ জনগণকে টলাতে পারেনি। তিনি ঠিক কথাই বলেছেন। পঁচাত্তরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবকে সপরিবারে নৃশংসভাবে হত্যা, জেলখানায় চার নেতা হত্যা, জেনারেল জিয়ার ক্ষমতা দখল, এরশাদের সামরিক শাসন, কত কিছুই তো হয়ে গেল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত সবাইকে বিদায় নিতে হয়েছে। নব্বইয়ের গণ-অভ্যুত্থানের পর থেকে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রা অনেকাংশে বাধামুক্ত। যদিও এক-এগারো হয়েছে, কিন্তু অনির্বাচিত তৃতীয় শক্তিকে আড়ালে থাকতে হয়েছে। সুতরাং জনগণই আসল শক্তি। আর নির্বাচিত সরকারই জনগণের চাহিদা।
তবে প্রধানমন্ত্রী শুধু জনগণের প্রতিবাদী ভূমিকার কথা বলেই দায়িত্ব শেষ করতে পারেন না। জনগণের জীবনের সমস্যাগুলোর সমাধান করাই আসল ব্যাপার। এবং কথিত তৃতীয় শক্তির সম্ভাব্য আগমন রোধের সেটাই সবচেয়ে ভালো উপায়। মুখে মানুষের সমস্যার সমাধানের কথা সবাই বলছেন। ছাত্র ও যুবলীগের টেন্ডারবাজি, চাঁদাবাজি রোধে ছাড় না দেওয়ার কথা অনর্গল বলে যাচ্ছেন। এমন কথাও বলা হচ্ছে যে সরকারের কোনো মন্ত্রী বা নেতার বিরুদ্ধে দুর্নীতির বিশ্বাসযোগ্য অভিযোগ নেই। কিন্তু এসব কথায় দাবি করার দরকার কী? কাজে দেখান না। মন্ত্রীরা দুর্নীতি না করলে কে করবে? দুই বছর তো প্রায় হয়ে গেল। অবস্থার পরিবর্তন কি হয়েছে? ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনালের ধারণা সূচকে দুর্নীতি পরিস্থিতির কোনো উন্নতি হলো না কেন? আর বর্তমান গতিশীল বিশ্বে এক জায়গায় থেমে থাকা মানে তো পিছিয়ে পড়া।
জনজীবনের সমস্যাকে পুঁজি করে বিরোধী দল যদি ভাবে যে একটা পরিস্থিতি সৃষ্টি করে ফেলবে আর গোলযোগের ফাঁকে কোনো এক শক্তি এসে সরকারকে সরে যেতে বাধ্য করবে, তাহলে সেটা হবে মারাত্মক কৌশলগত ভুল। মানুষ হরতাল চায় না। সরকারের ব্যর্থতার জবাব কীভাবে দিতে হয়, সেটা মানুষ ভালোভাবেই জানে। ভোটের জোরে হাওয়া ভবন যদি হাওয়া করে দেওয়া যায়, তাহলে মিছেমিছি রাস্তায় নেমে পণ্ডশ্রমের কোনো দরকার আছে কি? প্রয়োজনে আগামী নির্বাচনে হাওয়া ভবনের মতো সুধা ভবনকেও সুধাবঞ্চিত করতে মানুষ দ্বিধা করবে না। জনগণকে সেই সুযোগ দিতে দ্বিধা কেন? সংসদে যাবেন না, তারপর আবার পদত্যাগপত্র জড়ো করা হচ্ছে। যদি জমা না দেওয়া হয়, তাহলে সেটা হবে বিচক্ষণতার পরিচয়। আর যদি খেয়ালের বশে পদত্যাগের নীতি নেওয়া হয়, তাহলে সবচেয়ে ক্ষতি হবে বিএনপির। কারণ সরকারি দল তখন একটা চাল চালতে পারে। বলতে পারে, ওসব আসনে জনগণ যেহেতু বিরোধী দলকে ভোট দিয়েছিল, ওগুলোতে আবার বিরোধী দলেরই প্রতিনিধি নির্বাচিত হয়ে আসুক, উপনির্বাচনে তারা নামমাত্র প্রার্থী দেবে। এরপর বিএনপি কি তার দলের লোকজনকে ধরে রাখতে পারবে? তাই পদত্যাগ হবে আত্মঘাতী। এটা তারা করবে না, না করাই ভালো।
তাই পরিস্থিতি সৃষ্টি করে একটা কিছু ঘটিয়ে ফেলা যাবে বলে যাঁরা ভাবছেন, তাঁরা বিরাট ভুল করছেন। কারণ, দিনে দিনে তৃতীয় শক্তির আসার পথ সরু হয়ে যাচ্ছে। আদালত যে পঞ্চম সংশোধনী বাতিলের রায় দিয়েছেন এবং সংবিধানবহির্ভূত উপায়ে ক্ষমতা গ্রহণকে যেভাবে শাস্তিযোগ্য অপরাধ বলে চিহ্নিত করা হয়েছে, তারপর সবাইকে একটু বুঝে-শুনে চলতে হবে। আদালতের রায়ের আলোকে সংসদকে এখন কঠিন আইন করতে হবে। আইন ভঙ্গ করলে কঠোর সাজার ব্যবস্থা থাকবে। কেউ বলবেন, যারা আসবে তারা সংবিধান দেখে আসবে না। ঠিক। কিন্তু এত কিছুর পর যারা আসবে, তাদের যাওয়ার পথটা বেশ কণ্টকাকীর্ণ হবে, সেই বুঝ তাদের আছে। রায়ের আগে ও পরে পরিস্থিতির পরিবর্তন হতে বাধ্য।
তাই এক-এগারোর জুজুটাকে আপাতত হিমাগারে পাঠানোই ভালো।
=========================
জব্দকৃত অর্থ ফিরিয়ে দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে জাগরণ সৃষ্টি করুন  সংসদীয় গণতন্ত্রের গল্পসল্প  রাষ্ট্রীয় সমাজে চিন্তা করার স্বাধীনতার প্রয়োজন  বাঙালের জলবায়ু দর্শন: ইঁদুরই কি শ্রেষ্ঠ জীব  প্রকৃতি- পাহাড়টির সঙ্গে ধ্বংস হবে ঐতিহ্যও  স্মরণ- আজও প্রাসঙ্গিক বেগম রোকেয়া  আলোচনা- উইকিলিকসঃ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের ত্রিমুখী সংগ্রাম  মুক্তিযুদ্ধ- মুজিব বললেনঃ তোমাদের এখনই ঢাকা ত্যাগ করা উচিত  আলোচনা- ডিজিটাল-প্র্রযুক্তিই মানুষকে আরও বেশি মানবিক করে!  খবর- সংরক্ষিত বনে শুঁটকিপল্লি  ট্রেনের ওপর ট্রেন  সংকেত অমান্য, দুই ট্রেনের সংঘর্ষ  আলোচনা- রবীন্দ্রনাথের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন ভাবনা  আলোচনা- 'ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ঠাঁয় নেই দরিদ্রর উচ্চ শিক্ষা  বিশেষ আলোচনা- ফিরে দেখা গঙ্গা চুক্তি  আলোচনা- 'সংসদ বর্জনের অপসংস্কৃতি বন্ধ হোক'  আলোচনা- 'উইকিলিকসে বাংলাদেশ, তারপর?  আলোচনা- 'ওয়াংগালাঃ গারোদের জাতীয় উৎসব'  স্মরণ- 'বাঘা যতীনঃ অগ্নিযুগের মহানায়ক'  খবর, কালের কণ্ঠের- আগেই ধ্বংস মহাস্থানগঃ হাইকোর্টের নির্দেশে কাজ বন্ধ  কেয়ার্নের সঙ্গে স্বার্থবিরোধী চুক্তির পেছনেও জ্বালানি উপদেষ্টা  উইকিলিকস জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের আত্মসমর্পণ  সবুজ মাঠ পেরিয়ে  আলোচনা- 'আরো অনুদানের টাকা সরিয়েছিলেন ইউনূস'  আলোচনা- 'একটি 'উজ্জ্বল ভাবমূর্তির' এভারেস্ট থেকে পতন  গল্পালোচনা- 'আসি আসি করে আশিতে আসবে!'  রাষ্ট্র ও রাজনীতিঃ সবুজ মাঠ পেরিয়ে  স্মরণ- 'রবীন্দ্রনাথ—সার্ধশত জন্মবার্ষিকীতে'  স্মরণ- 'জননেতা দেওয়ান ফরিদ গাজী'  আলোচনা- 'প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের নতুন পর্যায়'  আলোচনা- 'কর্মপরিবেশঃ স্বর্গে তৈরি'  গল্পালোচনা- ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া...’  আন্তর্জাতিক- উইকিলিকসঃ হাটে হাঁড়ি ভাঙা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ  গল্পসল্প- ওরা ধান কুড়ানির দল


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ আব্দুল কাইয়ুম
সাংবাদিক


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.