খবর, কালের কণ্ঠের- নরসিংদীতে ট্রেন দুর্ঘটনাঃ চালকের ভুল নাশকতারও গন্ধ!

ট্টলা এক্সপ্রেসের চালকের ভুলেই বুধবার নরসিংদী রেলস্টেশনে দুই ট্রেনের মুখোমুখি সংঘর্ষ ঘটে। প্রাথমিক তদন্ত শেষে রেলওয়ের তদন্ত কর্মকর্তারা গতকাল বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানান। তাঁরা বলেছেন, এর পেছনে কোনো নাশকতা ছিল কি না তাও খতিয়ে দেখা হচ্ছে। প্রাথমিক হিসাবে এ দুর্ঘটনায় রেলওয়ের ক্ষতি হয়েছে প্রায় ১০ কোটি টাকা।
এদিকে দুর্ঘটনায় আহত আরো একজন গতকাল ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেছেন। তাঁর নাম সূর্য বানু (৫০)। নিহতের প্রকৃত সংখ্যা নিয়েও দেখা দিয়েছে ধূম্রজাল। বুধবার রাতে উদ্ধারকারী দল ও হাসপাতাল থেকে ১৪ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেলেও গতকাল রেল কর্তৃপক্ষ সাতজনের মৃত্যুর খবর নিশ্চিত করেছে।
অন্যদিকে নরসিংদী জেলা প্রশাসনের হিসাবে নিহতের সংখ্যা ১০ জন। তবে গতকাল দুপুরেও নিখোঁজ যাত্রীদের খোঁজ করতে দেখা গেছে কয়েকজন স্বজনকে। বুধবার রাত থেকে বৃহস্পতিবার দুপুর পর্যন্ত বৃষ্টির কারণে দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনের উদ্ধারকাজ চলে ধীরগতিতে। ফলে গতকাল সন্ধ্যা পর্যন্ত ওই লাইনে রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক হয়নি। ওই সময় পর্যন্ত তিনটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল করে রেল কর্তৃপক্ষ।
বৃষ্টিতে উদ্ধারকাজ ব্যাহত: বুধবার বিকেল পৌনে ৫টায় নরসিংদী স্টেশনে চট্টগ্রামগামী আন্তনগর মহানগর গোধূলী ও ঢাকাগামী চট্টলা এঙ্প্রেসের মুখোমুখি সংঘর্ষ হয়। দুর্ঘটনার পর সেনাবাহিনী, ফায়ার সার্ভিস, পুলিশ, র‌্যাবসহ রেলওয়ের বিভিন্ন বিভাগের নিরাপত্তাকর্মীরা উদ্ধারকাজ শুরু করেন। পরে আখাউড়া ও ঢাকা থেকে দুটি রিলিফ ট্রেনে ৮০ জন উদ্ধারকর্মী এসে তাঁদের সঙ্গে যোগ দেন। বৃষ্টির মধ্যে রাতভর চেষ্টা চালিয়ে দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেন দুটি আলাদা করেন তাঁরা। সেনাবাহিনী ও র‌্যাব সদস্যরা সকালে ঘটনাস্থল ত্যাগ করেন।
রেলের চিফ মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ার শামসুজ্জামান বলেন, 'আমাদের প্রাথমিক কাজ শেষ হয়েছে। ইঞ্জিনগুলোকে আলাদা করা হয়েছে। এখন ক্ষতিগ্রস্ত বগিগুলোকে লাইন থেকে সরিয়ে নেওয়ার কাজ চলছে।'
ক্ষয়ক্ষতি: রেলের বিভাগীয় তদন্ত কমিটির আহ্বায়ক বিভাগীয় ট্রাফিক কর্মকর্তা মো. নাজমুল ইসলাম সাংবাদিকদের বলেন, দুর্ঘটনায় দুটি ট্রেনের ইঞ্জিন এবং চট্টলা এঙ্প্রেসের তিনটি ও মহানগর গোধূলীর একটি বগি ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। মেরামত করে ইঞ্জিন দুটিকে আবার ব্যবহার উপযোগী করার আশা থাকলেও বগি চারটি আর কাজে লাগানো যাবে না। প্রাথমিক হিসাবে এ দুর্ঘটনায় রেলওয়ের প্রায় ১০ কোটি টাকার ক্ষতি হয়েছে।
দুর্ঘটনা নাকি নাশকতা : ট্রেন দুর্ঘটনা ও হতাহতের কারণ খতিয়ে দেখতে বাংলাদেশ রেলওয়ের দুটি এবং রেল পুলিশ ও জেলা প্রশাসনের একটি করে তদন্ত কমিটি কাজ শুরু করেছে। প্রাথমিক তথ্যের ভিত্তিতে প্রতিটি তদন্ত কমিটিই এ ঘটনার জন্য চট্টলা এঙ্প্রেসের চালকের ভুলকে দায়ী করছেন। ট্রেনের অন্য দায়িত্বশীল কর্মীদের ভূমিকা নিয়েও প্রশ্ন উঠেছে।
রেলওয়ের চার সদস্যের তদন্ত কমিটির প্রধান রেলওয়ের প্রধান প্রকৌশলী ইউসুফ আলী মৃধা গতকাল কালের কণ্ঠকে বলেন, 'চট্টলা ট্রেনের চালক রফিক উদ্দিন সিগন্যাল অমান্য করে মূল লাইন ছেড়ে প্লাটফরমের লাইনে ঢুকে পড়েন। সে সময় ট্রেনের গতি ঘণ্টায় কমপক্ষে ৫০ কিলোমিটার ছিল। গতি কমানো হলে এ দুর্ঘটনা ঘটত না।'
এটা কি চালকের অসচেতনতা, নাকি নাশকতা_তাও খতিয়ে দেখা হবে উল্লেখ করে ইউসুফ আলী মৃধা বলেন, 'ওরা যখন দেখল যে, সামনে একটা ট্রেন দাঁড়িয়ে আছে, তারপরও গতি না কমিয়ে কেন এত গতিতে চালাল? সে সময় কি তাদের জ্ঞান ছিল? নাকি নাশকতার জন্য কেউ তাদেরকে জোরে ট্রেন চালাতে বাধ্য করেছে? এসব বিষয়ও খতিয়ে দেখা হবে।'
সংকেত দেওয়ার ক্ষেত্রে নরসিংদী স্টেশন কর্তৃপক্ষের কোনো ভুল ছিল না জানিয়ে প্রধান প্রকৌশলী বলেন, 'ওই স্টেশনে স্বয়ংক্রিয় সিগন্যাল ব্যবস্থা রয়েছে। ফলে সংকেতে কোনো ভুল হওয়ার কথা নয়। তারপরও সিগন্যাল রেকর্ড পরীক্ষা করে দেখা হবে।'
রেলওয়ের বিভাগীয় তদন্ত কমিটির প্রধান রেলের ঢাকা বিভাগীয় প্রকৌশলী (সিগন্যাল ও টেলিযোগাযোগ) বেনু রঞ্জন সরকারও বলছেন, চট্টলা এঙ্প্রেস সিগন্যাল অমান্য করে প্লাটফরম অতিক্রম করার কারণেই যে বুধবারের দুর্ঘটনা ঘটেছে, এ বিষয়ে তারা অনেকটা নিশ্চিত। তিনি বলেন, উভয় ট্রেনের চালক গুরুতর আহতাবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন থাকায় তাঁদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিতভাবে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি।
ঢাকা বিভাগীয় রেলওয়ের ব্যবস্থাপক মো. হাবিবুর রহমান বলেন, 'অনেক সময় চালককে জিম্মি করে বড় বড় দুর্ঘটনা ঘটানো হয়। নরসিংদীর ঘটনাটিও নিঃসন্দেহে খুবই ভয়াবহ। আমরা প্রাথমিকভাবে মনে করছি, চট্টলা এঙ্প্রেস ট্রেনের চালক সিগন্যাল অমান্য করায় এ দুর্ঘটনা ঘটেছে।'
ওই ট্রেনের সহকারী চালক, গার্ড ও ক্যাবিন মাস্টার ট্রেন থামানোর চেষ্টা করেছিলেন কি না এমন প্রশ্নের জবাবে হাবিবুর রহমান বলেন, 'ঘটনার সময় ট্রেনের দায়িত্বশীলরা স্বাভাবিক ছিলেন, না তাঁদের চেতনানাশক কিছু খাওয়ানো হয়েছিল_তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। চট্টলা এঙ্প্রেসের চালকসহ চারজনই আহত হয়ে হাসপাতালে থাকায় এখনো তাঁদের বক্তব্য নেওয়া যায়নি। তাঁদের সঙ্গে কথা বললেই দুর্ঘটনার মূল কারণ জানা যাবে।'
যাত্রীদের ভোগান্তি : এদিকে উদ্ধারকাজ শুরুর পর বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে স্টেশনের তৃতীয় লাইন দিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। ওই সময় ঢাকা থেকে চট্টগ্রামগামী সুবর্ণ এঙ্প্রেস নরসিংদী স্টেশন অতিক্রম করে। এরপর উদ্ধার কাজের মধ্যেই বিরতি দিয়ে দিয়ে ট্রেন চলাচল শুরু হয়। সব মিলিয়ে ট্রেনের স্বাভাবিক শিডিউল ভেঙে পড়ে। ফলে বিভিন্ন গন্তব্যের যাত্রীরা চরম ভোগান্তির মধ্যে পড়েন।
নরসিংদী স্টেশনের সহকারী মাস্টার এ টি এম মুসা জানান, গতকাল ঢাকা-চট্টগ্রাম রেলপথে তিনটি ট্রেনের যাত্রা বাতিল করা হয়। এ ছাড়া ঢাকা, চট্টগ্রাম, সিলেট, নোয়াখালী, কিশোরগঞ্জ ও ময়মনসিংহ রেলপথের ট্রেনগুলোও বিলম্বে চলাচল শুরু করে।
নরসিংদী শহরের পশ্চিম কান্দাপাড়া মহল্লার গৃহবধূ রুমা রায় জানান, পরিবারের সদস্যদের নিয়ে কিশোরগঞ্জে যাওয়ার জন্য এগারসিন্ধুর ট্রেনের টিকিট কিনেছিলেন তিনি। কিন্তু দুর্ঘটনার কারণে বৃহস্পতিবার সকাল ৯টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত নরসিংদী স্টেশনে অপেক্ষা করেও ট্রেনের দেখা পাননি।
নিহতদের পরিচয় : নরসিংদীর জেলা প্রশাসক অমৃত বাড়ৈ জানান, নিহতদের মধ্যে সাতজনের পরিচয় পেয়েছেন তাঁরা। তাঁরা হলেন_ট্রেনচালক (দায়িত্বরত ছিলেন না) জহিরুল হক, বাংলাদেশ রেলওয়ের নিরাপত্তাকর্মী মফিজুল ইসলাম (৩০), নরসিংদী সদর উপজেলার বাদুয়ারচর গ্রামের হাফিজ উদ্দিন (৫০), ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা সদরের ফরিদ সরকার (৩৫), কিশোরগঞ্জের ভৈরব উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকার ইব্রাহিম মিয়ার ছেলে রাজীব (৪০), ফেনী উপজেলা সদরের দগনভূঁঞা গ্রামের মামুন মিয়ার ছেলে সাফায়েত হোসেন (১৫) ও রেলওয়ের নিরাপত্তাকর্মী সফিকুর রহমান (৩৫)। এ ছাড়া অজ্ঞাতপরিচয় এক নারী, এক পুরুষ ও একটি কিশোর দুর্ঘটনায় নিহত হয় বলে জেলা প্রশাসক জানান। তিনি বলেন, নিহতদের মধ্যে আটজন ঘটনাস্থলে, সফিকুর রহমান ঢাকার পঙ্গু হাসপাতালে এবং অজ্ঞাতপরিচয় এক নারী (৪০) ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মারা যান।
রেলওয়ে নিরাপত্তা বাহিনীর ঢাকা বিভাগের সহকারী কমানড্যান্ট মো. নজমুল নেওয়াজ জানান, দুর্ঘটনাকবলিত ট্রেনগুলোতে রেলের ছয়জন প্রহরী দায়িত্ব পালন করছিলেন। দুর্ঘটনায় তাঁদের দুইজনের মৃত্যু হয়েছে। আহত হয়েছেন চারজন। নিহতদের মধ্যে মফিজুল ইসলাম ঘটনাস্থলে এবং নরসিংদী সদর হাসপাতাল থেকে ঢাকা নেওয়ার পথে সফিকুর রহমানের মৃত্যু হয়।
রেলের বিভাগীয় ট্রাফিক কর্মকর্তা মো. নাজমুল ইসলাম জানান, রেলওয়ে আইন অনুযায়ী নিহত যাত্রী ও রেল কর্মচারীদের প্রত্যেকের পরিবারকে ১০ হাজার টাকা করে আর্থিক ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে।
লাশ সরিয়ে ফেলার অভিযোগ : গতকাল নরসিংদী রেলস্টেশনে জাহানারা বেগম নামের এক পঞ্চাশোর্ধ্ব নারীকে স্টেশন মাস্টারের কক্ষ ও উদ্ধারকর্মীদের কাছে বারবার ছোটাছুটি করতে দেখা যায়। তিনি বলছিলেন, 'আমার পোলারে আইন্যা দাও। তোমরা আমার পোলা ইউনুসরে কই লুকাইয়া রাখছ?'
জাহানারা জানান, ব্রাহ্মণবাড়িয়া স্টেশন চট্টলায় চড়ে রওনা দেওয়ার পর ইউনুসের আর কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না। দুর্ঘটনার পর থেকে তার মোবাইল ফোনটিও বন্ধ। তাঁর ধারণা, ইউনুস দুর্ঘটনায় মারা গেছে এবং রেল কর্তৃপক্ষ লাশ সরিয়ে ফেলেছে।
একই রকম অভিযোগ করেছেন নরসিংদী সদর উপজেলার বাদুয়ারচর এলাকার দেলোয়ার হোসেন (৩৫)। তিনি জানান, তাঁর শ্বশুর নরসিংদী জেলার রায়পুরা উপজেলার হাসনাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের মেম্বার আবদুল কাদির মহানগর গোধূলীতে করে ঢাকা থেকে নরসিংদী আসছিলেন। শ্বশুরের সঙ্গে তাঁর সর্বশেষ ফোনে কথা হয় বুধবার বিকেল সাড়ে ৩টায়। কিন্তু দুর্ঘটনার পর থেকে আবদুল কাদিরের কোনো খোঁজ পাওয়া যাচ্ছে না।
ঢাকায় চিকিৎসাধীন ২২ জন
নরসিংদীতে ট্রেন দুর্ঘটনার পর বুধবার রাতেই ১৩ জনকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। তাঁদের মধ্যে সূর্য বানু গতকাল ভোরে মারা যান। এ ছাড়া গতকাল চট্টলা এঙ্প্রেসের আহত চালক রফিক উদ্দিনের মাথায় অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। মহানগর গোধূলীর সহকারী চালক আরিফুর রহমান রাসেল ও চট্টলার সহকারী চালক মাইনুদ্দিনের অবস্থা অপরিবর্তিত রয়েছে বলে চিকিৎসকরা জানিয়েছেন।
আহতদের মধ্যে জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে চিকিৎসাধীন আছেন আটজন। হাসপাতালের পরিচালক অধ্যাপক ডা. খন্দকার আবদুল আউয়াল রিজভী জানান, আহতদের অবস্থা উন্নতির দিকে।
============================
‘যুদ্ধ’ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা উইকিলিকস সমর্থকদের  কানকুনঃ মুমূর্ষু পৃথিবীর নিষ্ঠুর মানুষ  নারীর হার-নারীর জিত, বেগম রোকেয়া প্রাসঙ্গিক  সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে দুর্নীতির বীজ লুক্কায়িত  বরুণ রায়—কিংবদন্তিতুল্য এক ব্যক্তিত্ব  মুক্তির গান  এক-এগারোর জুজুটাকে হিমাগারে পাঠান  জব্দকৃত অর্থ ফিরিয়ে দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে জাগরণ সৃষ্টি করুন  সংসদীয় গণতন্ত্রের গল্পসল্প  রাষ্ট্রীয় সমাজে চিন্তা করার স্বাধীনতার প্রয়োজন  বাঙালের জলবায়ু দর্শন: ইঁদুরই কি শ্রেষ্ঠ জীব  প্রকৃতি- পাহাড়টির সঙ্গে ধ্বংস হবে ঐতিহ্যও  স্মরণ- আজও প্রাসঙ্গিক বেগম রোকেয়া  আলোচনা- উইকিলিকসঃ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের ত্রিমুখী সংগ্রাম  মুক্তিযুদ্ধ- মুজিব বললেনঃ তোমাদের এখনই ঢাকা ত্যাগ করা উচিত  আলোচনা- ডিজিটাল-প্র্রযুক্তিই মানুষকে আরও বেশি মানবিক করে!  খবর- সংরক্ষিত বনে শুঁটকিপল্লি  ট্রেনের ওপর ট্রেন  সংকেত অমান্য, দুই ট্রেনের সংঘর্ষ  আলোচনা- রবীন্দ্রনাথের কৃষি ও পল্লী উন্নয়ন ভাবনা  আলোচনা- 'ধনতান্ত্রিক অর্থব্যবস্থায় ঠাঁয় নেই দরিদ্রর উচ্চ শিক্ষা  বিশেষ আলোচনা- ফিরে দেখা গঙ্গা চুক্তি  আলোচনা- 'সংসদ বর্জনের অপসংস্কৃতি বন্ধ হোক'  আলোচনা- 'উইকিলিকসে বাংলাদেশ, তারপর?  আলোচনা- 'ওয়াংগালাঃ গারোদের জাতীয় উৎসব'  স্মরণ- 'বাঘা যতীনঃ অগ্নিযুগের মহানায়ক'  খবর, কালের কণ্ঠের- আগেই ধ্বংস মহাস্থানগঃ হাইকোর্টের নির্দেশে কাজ বন্ধ  কেয়ার্নের সঙ্গে স্বার্থবিরোধী চুক্তির পেছনেও জ্বালানি উপদেষ্টা  উইকিলিকস জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের আত্মসমর্পণ  সবুজ মাঠ পেরিয়ে  আলোচনা- 'আরো অনুদানের টাকা সরিয়েছিলেন ইউনূস'  আলোচনা- 'একটি 'উজ্জ্বল ভাবমূর্তির' এভারেস্ট থেকে পতন  গল্পালোচনা- 'আসি আসি করে আশিতে আসবে!'  রাষ্ট্র ও রাজনীতিঃ সবুজ মাঠ পেরিয়ে


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে

এই খবর'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.