গল্প- দূর গাঁয়ের গল্প by আজাদুর রহমান

ক্ষিণাঞ্চলে গাছিদের সহজ পরিচয় 'শিবলি'। নতুন নামটা এখনো তেমন চোখ সওয়া হয়ে ওঠেনি। ভরবছর কাজ থাকে না, পৌষে কুয়াশা মেখে গাছগুলো রসবতী হলেই কেবল ঠুঙ্গি কোমরে ঝুলিয়ে গাছিরা মাঠে মাঠে বেরিয়ে পড়ে। দড়া বেঁধে গাছে চড়ে, ডাল-কাঁটা কেটেকুটে সাফ-সাফাই করে নেয়। তারপর রসের ভাবগতি জেনে চাঁছার জন্য অপেক্ষা করতে থাকে তারা। দেহ পুরোপুরি রসে ভরে উঠলে আর বিরাম থাকে না। ফিনফিনে কুয়াশা মাথায় করে রামনগরের পথে তাই বেরুতে হলো।
সুদূরের রামনগরে যাওয়া সহজ কথা নয়। দুপাশ থেকে উজাড় করা গাছগাছালি, লম্বা ধানমাঠ, সাদা জলে নীল জলেশ্বরীর বয়ান শুনতে শুনতে আমরা ছুটতে থাকি দক্ষিণে। রেওয়াজ করে দেখা দিচ্ছে পাথারি খেজুর। এতো গাছ কেউ দরদ করে লাগায়নি। এমনি এমনি হয়েছে। বড়ো চিংড়ির ঘের কোথায় গিয়ে ঠেকেছে কে জানে? জলাভূমি ছেড়ে ধানক্ষেত তারপর জলাভূমি, ফের ধানক্ষেত লাফ দিয়ে দিয়ে থিতু হয়েছে জংগলের পায়ের তলায়, ভাবতে ভাবতে ঝাপসা হয়ে আসে গুটিধরা গ্রাম। জমি জলের ক্ষণিক বিরতিতে নেমে এসেছে সাদা রঙের বকগুলো। পিচ, ইট বিছানো পথ, কোথাওবা পুরোটাই কাদা। খানাখন্দকের জবরদস্ত হাঙ্গামা আর রোদ-ছায়ার ঝিলিমিলির মধ্যে উড়ে যাচ্ছে মোটরসাইকেল। সাথে কলারোয়ার লাভলু এসেছে। শহর বেড়িয়ে ফিংড়ী। তারপর ঢুকে যেতে হলো ব্যাংদহ ইউনিয়নে। গাঁওয়ালি পথ। কাদাকুটো বিলগাড়ি, আইল মাড়িয়ে পেঁৗছুতে হবে বুধহাটায়। বুধহাটার পরে আশাশুনির মাথায় দরগাপুর। লাভলু নিজেই ড্রাইভ করছে। নোনা বাতাসে বোতামখোলা হাওয়াই শার্ট ওড়াতে ওড়াতে চলে যাচ্ছে হাওয়ার পাল্কি। একটানা চলে বুধহাটা বাজারে গিয়ে আমরা জিরিয়ে নিই। তারপর চা-সিগেরেট খেয়ে ফের দক্ষিণে। দরগাপুরের মুখেই খোলাপাথার। বাড়ি-ভিটে,রাস্তা, মাঠ_সবখানেই খেজুর। কোথাও আবার এতোই গাছ যে মনে হলো সৌদি আরবের কোন জায়গায় এসে গেছি। দরগাপুর হাইস্কুলের সামনে দাঁড়িয়ে পড়ি। তারপর পথিকের কাছে ঠিকানা মেনে বামের সরু রাস্তায় নেমে যাই। ক্রমেই ফসলের আনুকূল্য। গেরুয়া আবাদ চিরে মেঠোপথ এঁকেবেঁকে এক সময় পিচে ধরেছে। হাত পঞ্চাশেক পর আরো একটা রাস্তা ত্রিমোহনা করেছে। গোটাকয়েক ঝুপড়ি মতোন দোকান আছে। সার বেঁধে লোকজন দোকানে রাখা টেলিভিশনে ভিডিও দেখছে। করিম গাছির ছেলে আশরাফুলকে বাজারেই পাওয়া গেলো। ভ্যান চালায়। পরিচয় পেয়ে আগবাড়িয়ে আমাদেরকে ভ্যানে উঠে বসতে বলল সে। আমরা ইতঃস্তত করি। সে আশ্বস্ত করে, চাচার দোকানে মটরসাইকেল রাখেন, কুনো অসুবিধা নাই। আমাদের বাড়িটা তো পাথারের মদ্দিখানে ওকানে মোটরসাইকেল যাবে না তাছাড়া খেতির মদ্যি দি যাতি হবি; আইলে কাদা আছে। মোটরসাইকেল ফেলে আমরা খোলা ভ্যানে উঠে পড়ি। অাঁড়াজঙ্গল আর কাঁচাপথ পেরিয়ে পুকুরপাড়। নামতে বলাতে হাফ ছাড়ি_'আমরা তাহলে এসে গেছি, নাকি'? আশরাফ হাসিমুখে অাঁঙ্গুল উঁচিয়ে পাথারি বাড়িটা দেখায়। ধানকাটা মাঠে হেঁটে হেঁটে আমরা বাড়ির উঠোনে যাই। ছয় সাত ঘর মানুষ নিয়ে দ্বীপ মতোন ফ্যালনাপাড়া। উঠোনকে আলাদা করে ভাবা যাচ্ছে না বরং পুকুরের সমান্তরালে একফালি গলি মতোন জায়গাটাই এদের কমন উঠোন। আশরাফ দুইটা কাঠের চেয়ার ডাবগাছের তলে এনে পেতে দিলে আমরা বসে পড়ি। মিনিটের মধ্যে পাড়ার সবগুলো বাচ্চা আমাদের চারপাশে জড়ো হয়ে গ্যালো। এখানকার ছেলেমেয়েগুলো অন্য বাচ্চাগুলোর মতো নয়। এরা ভিড় করে ভীতুমুখে চুপচাপ ভদ্রভঙ্গীতে দাঁড়িয়ে থাকে কিন্তু গা টেপাটিপি করে না। করিমের একটাই ঘর। করিমের স্ত্রী বিলকিস ছাপড়াতলে চুলায় ভাত চড়িয়েছে। হেঁসেলে জ্বালানি ঠেলে দিয়ে কোমরে শাড়ি গুঁজতে গিয়ে লাজুকমুখে জবাব দেয়, 'উনিয়ে তো হোসেনপুরে বাঁশ কাটতি গ্যাছে'। ছোট জা ফাতেমা কথা কেঁড়ে নেয়, 'আফনেরা বসেন, অখনি আইসে পড়বি'। কোন্ ফাঁকে আশরাফুল দা হাতে কোনাকুনি পা ফেলে কায়দামতো পাশের ডাব গাছটায় উঠে যায় এবং প্রায় সাথেসাথেই গোটাতিনেক ডাব হাতে নেমে আসে। তারপর ডাবগুলোর মুখ কেটে আমাদের হাতে ধরিয়ে দিয়ে বলে, 'ন্যান'। মোঙ্গার বাজারে একটা ভ্যানওয়ালা এভাবে আপ্যায়ন করতে পারে ভাবাই যায়না। আমরা পরস্পর মুখে মুখ রাখি কিন্তু ধন্যবাদ দেই না বরং টাট্কা টলটলে পানি ডাব উপুড় করে গেলাসে ঢালি। তারপর ঢক্ঢক্ করে খেয়ে আরামের আহ্ শব্দ করে ফের দিগবিদিকে চেয়ে দেখি। শরিফুল এক কোপে কাঁচা ডাব দুটো দুই ফালা করে আমাদের মুখের সামনে তুলে ধরে। হ্যাবলা হয়ে প্রশ্ন করি, করো কি! শরিফুল দাঁত বের করে হেসে ওঠে তারপর বলে_'কোমলা শাঁস; আফনারা খাবেন তাই'। কিছু বলার থাকে না। অন্যমনস্কের মতো ইতিউতি চোখ ঘোরাতে গিয়ে দৃশ্যটা আটকে যায়। লাগোয়া পুকুর থেকে দুঘর বাদের এক মহিলা গোসল সেরে ভেজা শাড়ি শরীরে পেঁচিয়ে দ্রুত হরিণের মতো পা ফেলে লাউয়ের মাচার তলে চলে যায়। অগত্যা আমরা সেখান থেকে চোখ ফিরিয়ে আনি। কিন্তু দৃশ্যটা মাথার ভেতর বেশ খানিক্ষণ ঘোরপাক খেতে থাকে। তারপর একসময় ছবিগুলো হাবিজাবি রেখাময় হয়ে মিলে গেলে রোদেল মাঠে লম্বা পা ফেলে দোহারা করিম ফিরে আসে। জওয়ান মানুষ। গতর খেটে খেটে তাঁর পেশীগুলো কামারদের মতো গোটা গোটা হয়ে গ্যাছে। নতুন করে কথা জমতে শুরু করে।
ইতিমধ্যে হোসেনপুরের আজাহারুল, আব্দুর রহমানসহ পাশর্্ববর্তী গাছিরা হাজির হয়ে যায়। গল্পগুলো শেষ হতে চায় না বরং ডালে ডালে ছড়িয়ে যেতে থাকে। একসময় আলাপ সালাপের মধ্যে মেয়েরাও কথা তোলে। ক্রমেই ভিড় বাড়ে। কথার লাইন থাকে না। গাছ বাইতে বাইতে করিমের একটা ঠিকানা হয়ে গেছে। গাছে হাত দিলেই সে রসের ভাবগতি বুঝতে পারে। রস পুরা হলে প্রথমে কাঁটাওয়ালা ডালপালাগুলো কেঁটে চাঁঙড় তুলতে হয়। এ হলো 'গাছতোলা'। ৪/৫ দিন বাদে চাঁছ দিয়ে ডিজাইন মতো কোনাকুনি কাটিং করে দিন কয়েক সুকান দেয়া লাগে। একে বলে 'হিঁরকাঁটা'। হিঁরকাঁটা'র ৪/৫ দিন পর ফুল চাঁছ দিলে কাঁটাপথ ধরে রস নামতে শুরু করে। রসকে একপথে আনতে নলিন-খিলিন করতে হয়। মানে আগারি কঞ্চি ফেড়ে ফালির চোখা মাথা ড্রেনকাটা পয়েন্টে ঠুকে ঠুকে মারতে হয়। এবারে দুপাশে খিলান পুঁতে ভাড়া ঝুলিয়ে দিলেই হয়ে গেলো। গাছতোলা, হিঁরকাটা এবং ফুল চাঁছের জন্য আলাদা রকমের দা লাগে। দায়ের বর্ণনার ফাঁকে বিলকিস কথা বলে ওঠে_'উ লোকের বছরে চার/পাঁচ খান দা লাগে। বিয়ের পর থেকেই দেখছি সে গাছ কাইট্যে। উ তো একলাই বিশ গন্ডা করে গাছ কাটে । উ আবার বেশি ছাড়া কম কাঁটতি পারে না'। স্বামীর এহেন তাকতের বর্ণনা করতে গিয়ে তাঁর মুখে লজ্জা এবং গর্ব একসাথে মিশেল হতে থাকে। আমরা সেদিকে খেয়াল করতে চাই না বরং অন্যকথা তুলি। গল্পগুলো সহজ হতে শুরু করে। খেঁজুরের গল্পের সাথে যোগ হয় বিলকিসের পারিবারিক বিষয় আশয়। প্রথম স্ত্রী বছর বিশেক আগে মারা যাওয়ার পর কলারোয়ার বিলকিসকে বিয়ে করে এনেছিলো করিম। আগের স্ত্রীর বিষয়ে বিলকিসের আলাদা কোন বিকার নেই বরং তাঁর শরীরের বাঁধন বেশ মোটা। মামুলি বিষয় তাঁকে কোনদিনই ভাবিয়ে তোলেনি। আশরাফুল আগের স্ত্রীর দিককার হলেও বিলকিস নিজের সন্তানের মতোই দেখভাল করে তাঁকে। এরকম একটা গরিবি অথচ সুখী পরিবারের সাথে আলাপ করতে গিয়ে একসময় আমরা রসের গুনাগুন নিয়ে কথা তুলি। চাঁছা গাছে দুদিন রস সংগ্রহ করে তিন দিন লাগাতার সুকান দিতে হয়। তারপর পুনরায় হেসুয়ায় চেঁছে জমানো রস দুই দিনে নামাতে হয়। পয়লা রাতের রসের নাম 'জিরান রস'। পরের দিন-রাতের রস হলো 'ওলা রস'। ওলা রসটা জিরানের মতো অতো সুস্বাদু নয় বরং ঘোলা ঘোলা এবং খানেক হালকা কিসিমের। জিরান রসের কোয়ালিটি সবদিক থেকে ভালো বলে এ রসে সুমিষ্ট পাটালি তৈরি করা যায়; অন্যদিকে ওলা রস জ্বালালে পাটালির মতো অতো জমানো যায় না, গুঁড়ো গুঁড়ো হয়ে যায় । ওলা থেকে বড় জোর ঝোলাগুড় হয় । কথার ফাঁকে করিমকে জিজ্ঞাসা করলাম, প্রতিদিন গাছ চাঁছা যায়না? এরকম প্রশ্ন শুনে করিম হেসে ফেলে, তারপর বলে, 'শোনেন, রস নামানি বুজানিতে বেশ জ্ঞিয়ান (জ্ঞান) খাটানি লাগে। যেমন ধরেন প্রতিদিন যদি গাছ কাটি তালি পরে রস হলদে হয়ে সময়তি গ্যাজা উঠি যাপে। রস আর ভালো হবি না। আবার ধরেন, যদি আমি ২য় দিন পর সুকানি না দিয়ে ফির ভাঁড়া দি, তাহলিও টক রস বের হবি। তবে পুষের (পৌষ) মদ্যিখানে তিন দিনের দিনও রস নামানি যায়। ওগাকে নমঝড়া বলে। রস নামা-পাড়ার প্রত্যেক বারেবারে ভাড়া পাল্টানি লাগে'। আলাপের মধ্যখানে বিলকিস এসে পানি এবং পান দিলে করিম জর্দাভেজা পান মুখে দিতে দিতে আমাদের কাছে জেনে নেয় যে আমরাও পান খাবো কিনা। বিলকিস আবারো লজ্জা পেয়ে যায়_'আপনেরা ভাত খাইয়ে যাবান। খালি এ্যানা ডিম ভাজি করা লাগবি'। বিলকিসের এহেন আবদারি শুনে হাসিমুখে বলি-আবার একদিন আসবো তখন খেয়ে যাবো। বিলকিসের যেন বিশ্বাস হতে চায় না। সে আগের মতো লজ্জা মুখে আমাদের মুখ পানে চেয়ে থাকে।
ম্যাচ জ্বালানোর আগে করিম বিড়িমুখে আরো কিছু কথাবার্তা চালিয়ে যায়। তারপর আমরা ফের ভাঁড়ার গল্পে ফিরে আসি। ভাঁড়া গাছে নেবার আগে সারবেঁধে খেঁজুরের ডালপালা (বেইলিস্ন) জ্বালিয়ে 'পাইন' দেওয়া লাগে। ভালো রকম পাইন তুলতে না পারলে ভাঁড়ার রস ঘোলা হয়ে যায়। আসলে রস সংগ্রহ এবং জ্বালিয়ে গুড় বানানোর পুরোটা সময় বুঝে ভাগমতো করতে হয়। এমনকি গাছ থেকে ভাঁড়া নামিয়ে রেখে দিলে জিরিন রসও টক হয়ে যায়। উনিশ-বিশ হলেই গুড়ের দাম পড়ে যায়। মেধাময় কাজগুলোর জন্য করিমকে আলাদা করে পড়াশুনা করতে হয়নি বরং গত বিশ-তিরিশ বছরের অভিজ্ঞতাই তাঁকে আপনা-আপনি সব বলে দিতে থাকে কখন কী করতে হবে।
মৌসুমে এমনিতেই বিলকিসরা রস জ্বালানো এবং ঘরকন্না নিয়ে হিমসিম খেতে থাকে, তার উপর পৌষ-মাঘে যখন রসের চাপ বেড়ে যায় তখন মাটিতে ভালো করে পা পাতার সময় থাকে না। বিলকিস নিজেই সেসবের বয়ান করে-'পরিশ্রম তো হয়ই। ছ মাস খুব ঝামিলা হয়। গুড় জ্বালিয়ে রান্নার জো হয় না'। তবুও তাঁর মুখটাকে দুঃখিত মনে হয় না। আমরা জিজ্ঞাসা করি_এ কাজ করতে আপনাদের কেমন লাগে? কোনায় বসা রহমান গাছি কথা বলে ওঠে_'কাজের কতা কি বলবো, একবার তো করিম গাছ থেকে দড়া ছিঁড়ে পড়ে গিয়িলো। অনেকদিন তর ধরেন বিছানায় পড়ে ছ্যালো। তয় কাজ আমাদের ভালোই লাগে। জোন খাটা ছাড়া অন্য কাজ পারি না। বছরের ছ মাস এ কাজ করার পর বাদবাকি সময়তি জোন খাটি। এতো কাজ করেও আমাদের দিন আর ঠিকমতো চলে না। খেয়ে না খেয়ে ধরেন কঠিন কাজগুলান করানি লাগে। কী করা যায় কন্! তাও যদি আমাদের কিছুটা মান দিতো। লোকে তাচ্ছিল্য করে। গাছির কাজটাকে মানুষ ছোট শ্রেণীর কাজ মনে করে'। আব্দুর রহমান একটানা বলে যান। আড্ডা জুড়ে একটা বিষন্নভাব চলে আসে। হালকা করার জন্য প্রসঙ্গ পাল্টে জিজ্ঞাসা করি-'গাছে কাজ করতে গেলে খেঁজুরের কাঁটা ফোটে না? এরকম প্রশ্নের জবাবে কেউ তেমন আমল দেয় না। এসব কথা বললে বলে, এগুলো তো হালকা, মামুলি ব্যাপার। বেলা গড়ালে গোধূলি নামে। আরো কিছু আনন্দ-বেদনার গল্প যোগ হয়। রামনগরের গাছিপাড়ার ছেলে-মেয়ে এবং কিছু গ্রাম্য নারী-পুরুষ পুকুরের পাড় ধরে পাথার পার করে দিতে আসে। সদর রাস্তায় ওঠার পর পিছনে তাকিয়ে রামনগরকে আরেকবার দেখে নিই। অস্তাচলের আলসে আলোতে আচ্ছন্ন হয়ে আছে গাছিগাঁও।
=========================
সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠা  সাহিত্যালোচনা- কবিতার হয়ে ওঠাই কবির তপস্যা  পাঁচ গাড়িসহ দুই ছেলের মালপত্র বুঝে নেওয়া হলো আজ বাকিগুলো  গল্প- 'কোনো এক গাঁয়ের বিয়ে'  গল্প- মৌরস ভৌরস  শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম  গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির  স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি  স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর  ফিচার- তাঁহাদের দান  ফিচার- ডায়ানার আংটি  গল্প- 'অভিমান'  গল্প- 'মাটির ব্যাংক'  গল্পসল্প- 'সাগরকে যাঁরা পোষ মানালেন'  স্মরণ- 'আমাদের সেলিনা আপা'  আলোচনা- 'বেতন-ভাতা না নেওয়ার ‘নীতিগত’ সিদ্ধান্ত নয় কেন?  ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরীক্ষা করছে নরওয়ে  খালেদার মালপত্র আজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে  আলোচনা- 'পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি ও অশান্তির মনস্তত্ত্ব'  সাক্ষাৎকার- পাহাড়ে পাহাড়িদের সংখ্যালঘু করা হচ্ছে  আলোচনা- 'শান্তিচুক্তির ১৩ বছর'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'উন্মত্ত নৈরাজ্যের শক্তি বনাম সোনালি সম্ভাবনা'  আলোচনা- ''ট্রানজিট' না 'করিডোর' না 'কানেকটিভিটি'  আলোচনা- 'ওরাও মানুষ আছে ওদের অধিকার'  আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি ও গণতন্ত্রের পথ  শিল্প-অর্থনীতি 'আঞ্চলিক রফতানি বাণিজ্য এবং বাংলাদেশ  স্মরণ- 'সিদ্ধার্থকে মনে পড়ে' by খুশবন্ত সিং  আলোচনা- প্রসঙ্গ:বেসরকারী চ্যানেলে বিটিভি'র খবর  আলোচনা- 'আজও পাহাড় অশান্ত'


দৈনিক ইত্তেফাকে এর সৌজন্যে
লেখকঃ আজাদুর রহমান


এই গল্প'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.