গল্প- মৌরস ভৌরস by রিজিয়া রহমান

স্কুলে প্রথম পা রাখার আগে আমার ধারণা হয়েছিল, স্কুল বোধহয় রূপকথার রাজ্য। ধারণাটিতে কিছু অচেনা ভয়ও জড়িয়ে ছিল। তবে সে ভয় কাটতেও সময় লাগেনি। শৈশবে, আমার মতো একটি রোগা-পটকা গো-বেচারি ধরনের বালিকার, যার ছিল প্রচণ্ড বই পড়ার নেশা—তার স্কুলজীবনে দুরন্তপনার বা মজার ঘটনা ঘটানোর গল্প খুব যে বেশি তৈরি হয়েছে, তা কিন্তু নয়। তবে যা হয়েছে তাও খুব কম নয়, সেসব বলতে গেলে শৈশব নিয়ে একটা গ্রন্থই লিখে ফেলতে হয়। আপাতত দু-একটির কথাই বলতে পারি, যেগুলো আমার স্কুলজীবনে প্রথম শ্রেণী থেকে তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর ঘটনা।
স্কুলে দুষ্টুদের তালিকায় আমার নাম ছিল না। কিন্তু আমাদের ক্লাসের দুষ্টু মেয়ে পদ্মার প্ররোচনায় একবার স্কুল থেকে পালিয়েছিলাম। টিফিনের ঘণ্টা পড়তেই পদ্মা আমাকে এসে ফিসফিস করে বলল, রিজিয়া, চল আমরা বাড়ি চলে যাই। আমি তো অবাক! স্কুল ছুটি হয়নি, এখন বাড়িতে চলে যাব কী করে! টিফিনের পর প্রতিভাদির ড্রয়িং ক্লাস! পদ্মা এসব কী বলছে! পদ্মা ততক্ষণে ফুলুকে দলে ভিড়িয়েছে। বলল, বেশ, তুই না যাস, আমি আর ফুলু চলে যাব।
ফুলু আর আমি একই বয়সী। পদ্মা আমাদের চেয়ে বয়স এবং লম্বায় বেশ বড়। গম্ভীর ধমকে বলল, না গেলে না যাবি; কিন্তু খবরদার দিদিমণিকে বলে দিবি না। বললে কাল স্কুলে এসে তোকে মারব! তারপর শেষ চেষ্টা করল, কী রে যাবি আমাদের সঙ্গে? গেলে আয়, টিফিনের ঘণ্টা পড়লেই আমরা পালাব।
রাজি হয়ে গেলাম। সেসব দিনেও টিফিনের সময় গেটের সামনে ভিড় করত তেঁতুল, আমড়া, চিনাবাদাম, ঝুরি ভাজার ফেরিওয়ালারা। স্কুলের মেয়েরা কিনত। যেন আমরা তেঁতুলের আচার কিনব—এ রকম ভাব করে তিনজন বেরিয়ে এলাম গেটের বাইরে। বড় রাস্তার দিকে পা বাড়াতেই গেটে সার্বক্ষণিক পাহারায় থাকা দারোয়ান জলধর জলদগম্ভীর গলায় হাঁক দিল, এই যে দিদিমণিরা ওদিকে কোথায় যাচ্ছ? চলে এসো। গেটের ভেতরে চলে এসো। ভীষণ ভয় পেয়ে গেলাম।
জলধর খুব কড়া দারোয়ান। সবাই ভয় পায় তাকে। এখনো বুঝে উঠতে পারি না, সেদিনের সেই বোকা-সোকা আমি চরম অপরাধের শাস্তি থেকে নিজেকে রক্ষার জন্য ঝট করে একটা বানোয়াট অজুহাত তৈরি করে ফেলেছিলাম কী করে!
ফুলু ফ্যাল ফ্যাল করে তাকিয়ে আছে। অভিযানের দলনেত্রী পদ্মা দেবীর মুখেও কথা নেই। আমিই বলে বসলাম, জলধর দাদা, আমাদের তো খুব খিদে পেয়েছে। তাই আমরা বাড়ি থেকে ভাত খেয়ে আসতে যাচ্ছি। পদ্মাও বলে ওঠে, আমরা ভাত খেতে যাচ্ছি। ফুলুকে দেখিয়ে বলে, ওরও খুব খিদে পেয়েছে। জলধরের দৃষ্টিতে সন্দেহ। সে জিজ্ঞেস করে, বড় মাসিমাকে জিজ্ঞেস করে নিয়েছ? পদ্মা সাহসী হয়ে যায়—মাসিমাকে জিজ্ঞেস করেই তো আমরা ভাত খেতে যাচ্ছি। জলধর বলে, ভাত খেয়ে টিফিনের ঘণ্টা শেষ হওয়ার আগেই ফিরে আসবে। তিনজন একসঙ্গেই মাথা ঝাঁকাই—আসব।
পদ্মার হাত ধরে আমরা এত তাড়াতাড়ি হাঁটতে শুরু করি, যেন জলধর আমাদের পেছনে ছুটে আসছে। ধরতে পারলেই চ্যাংদোলা করে ধরে নিয়ে হাজির করবে বড় মাসিমার সামনে। ফুলু আর পদ্মাদের বাড়ি খালের ওপারে। কাঠের পুল পেরিয়ে ওরা চলে গেল। আমাকে বাড়ির রাস্তায় রেখে গেল। বাড়িতে ঢুকতেই মা অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করলেন, এত তাড়াতাড়ি চলে এলে যে! মা হয়তো ভেবেছিলেন পেটব্যথা হয়েছে আমার। সে সময় প্রায়ই পেটব্যথায় ভুগতাম। পেটব্যথার কথা ভুলেও বললাম না। পেটব্যথা শুনলে মা আমাকে দুপুরে ভাত খেতে দেবেন না। ভেজা চিঁড়ে, নয়তো ফ্যানের মতো বার্লির পানি খাইয়ে দিয়ে শুয়ে থাকতে বলবেন। বিকেলে সবাই যখন মজা করে ঘি-চিনি দিয়ে মুড়ি মাখা খাবে, আমাকে খেতে হবে লেবু চিপড়ে চিঁড়ের মণ্ড। এ জিনিস আমার একেবারেই অপছন্দ। জলধরকে ফাঁকি দিয়ে বানিয়ে কথা বলার সাহস আরেকটু বেড়েছে। অনায়াসে মাকে বলে দিলাম, স্কুল আজ তাড়াতাড়ি ছুটি হয়ে গেল যে।
স্কুল পালিয়ে ফুলু ওর মায়ের কাছে ধরা পড়ে গিয়েছিল। ফুলুর মা ওকে বলে দিয়েছেন, পদ্মা দুষ্টু মেয়ে, তোমরা ওর সঙ্গে আর মিশবে না।
স্কুলের স্পোর্টসে কমলা-রেসে ঘটেছিল এক মজার ঘটনা। বার্ষিক খেলাধুলা প্রতিযোগিতায় আমাদের জন্য নির্ধারিত ছিল কমলা-রেসে অংশ নেওয়া। দু-চার দিন প্র্যাকটিসও করানো হয়েছে, অবশ্য কমলা ছাড়াই। অনুশীলনে প্রতিবারই সবার পেছনে পড়েছি আমি। খেলার দিন প্রথমেই এল আমাদের পালা। আমরা ক্লাস ওয়ানের ছাত্রীরা লাইন করে এসে মাঠে দাঁড়ালাম। মাঠের আরেক প্রান্তে লম্বা টুলের ওপর সাজানো রয়েছে মাথাপিছু একটি করে কমলালেবু। ছুটে গিয়ে কমলা খেয়ে আবার ফিরে আসতে হবে। গেমটিচার হুইসেল বাজালেই দিল সবাই দৌড়। আমিও। বলা বাহুল্য, কমলার টুলের কাছে পৌঁছালাম সবার শেষে। দুর্ভাগ্যই আমার, যে কমলাটি আমার ভাগে পড়েছে, সেটি আকারে প্রায় ছোটখাটো একটা বাতাবিলেবুর মতোই। আমার কমলার খোসা ছাড়ানো না হতেই দেখি, অন্যরা পেছন ফিরে উল্টো দৌড় দিয়েছে। কেউ পুরোটা, কেউবা অর্ধেক, অনেকে দু-এক কোয়া খেয়েই ফিরে দৌড়াচ্ছে। একমাত্র আমিই দাঁড়িয়ে আছি কমলা হাতে নিয়ে। না বুঝেই করে বসলাম এক নাটকীয় কাণ্ড। টুলের ওপর পা ঝুলিয়ে বসে কমলা খেতে শুরু করলাম। ওদিকে যখন কমলা-রেসে ফার্স্ট, সেকেন্ড, থার্ড বিজয়ীদের নাম ঘোষণা হচ্ছে, আমি তখন নিশ্চিন্তে কমলার কোয়া চুষে চলেছি। মাঠের পাশে ভিড় করে থাকা ছাত্রীরা, তাদের অভিভাবকেরা আমার কাণ্ড দেখে হাসতে শুরু করেছেন। গণ্যমান্য অতিথি আর শিক্ষিকারাও হাসছেন। ছাত্রীরা অনেকে মজার মন্তব্য করছে। আমার কোনো ভ্রূক্ষেপ নেই। টুলে বসে কমলা খাচ্ছি আর নির্বিকার দেখছি সবাইকে। অত বড় কমলার অর্ধেকটাও তখনো খাওয়া হয়নি। গেমটিচার ছুটে এলেন—এই মেয়ে, এখনো বসে কমলা খাচ্ছ, এসো, চলে এসো। মাঠে এখন আরেকটা খেলা শুরু হবে। গেমটিচারের হাত ধরে যখন মাঠ পার হই, তখনো আমার হাতে ধরা রয়েছে আধখানা কমলা। কমলা-রেসে প্রথম হয়েছিল বাচ্চু। আমাকে বলল, এ মা, ছিঃ ছিঃ রিজিয়া, তুই লাস্ট হয়েছিস!
লজ্জা পেলাম। লাস্ট হওয়া যে খুব খারাপ এবং লজ্জার ব্যাপার, যেন তখনই বুঝলাম। ভাবলাম, কমলাটা পুরো খেয়ে উঠতে পারিনি বলেই আমি কমলা-রেসে লাস্ট হয়েছি।
ছন্দা আর আমি দুই বছর একসঙ্গে পড়েছি। এর মধ্যে ছন্দার দুষ্টুমির জ্বালা কম সহ্য করতে হয়নি! তখন বোধহয় ক্লাস ফোরে উঠে গেছি। পরীক্ষায় সেকেন্ড হয়ে লেখাপড়ায় মন দিয়েছি। অন্যমনস্কতায় একটা অঙ্ক ভুল করায় প্রথম হতে পারিনি। পণ করেছিলাম অঙ্ক শিখব মন দিয়ে। সেদিন প্রথম পিরিয়ডে অঙ্কের ক্লাস চলছে। ছন্দা আমার পাশেই বসে। ও ছিল অঙ্কে ভালো; মন দিয়ে অঙ্ক কষছে। এর মধ্যেই ফস করে টেনে নিল আমার খাতা-পেনসিল। এমনই করে ও। চোখ পাকিয়ে তাকাই। খাতা কেড়ে নিই। ছন্দার দুষ্টুমি কমে না, বরং বাড়ে। কেড়ে নেয় বারবার। বেঞ্চের তলা দিয়ে হাঁটুতে মারে গোত্তা। তারপর পিঠে কুটুস করে এক রাম চিমটি। অস্ফুট শব্দ করি—উহঃ চাপা শব্দে শাসাই, ওই ছন্দা। ওই ছন্দা। নিঃশব্দে জিভ ভেঙায় ছন্দা। কনুইয়ে খোঁচা মারে আমার পাঁজরে। আমি ওকে ঠেলে দিই।
আমার উশখুশ, চাপা কথা ক্লাসের নৈঃশব্দ্য ভাঙে। অঙ্কের শিক্ষক চশমার ভেতর দিয়ে তাকান আমার দিকেই—উঁহু! গণ্ডগোল করবে না একদম, লক্ষ্মী হয়ে বসো। অঙ্কে মন দাও।
ছন্দার নামে নালিশ করার সাহস আমার আর থাকে না। তা ছাড়া ও তখন এমন মনোযোগী ছাত্রীর মতো ভালোমানুষি মুখ করে অঙ্ক খাতায় ঝুঁকে আছে, যেন ক্লাসে দুষ্টুমি করা কী, ও জানেই না। ক্লাস শেষ হলে ওকে তাড়া করি। ও দুষ্টু হাসে, ‘ভৌরস’ ‘ভৌরস’ বলে মুখ ভেংচে ছুটে পালায়। ধরতে পারি না ওকে। ‘ভৌরস’ সম্বোধনে যে আমি ভীষণ খেপে যাই, ছন্দা তা জানে। ওর আবিষ্কৃত ‘ভৌরস’ শব্দের ইতিহাসটি ছন্দারই সৃষ্টি। আমাদের পাঠ্য ইতিহাস বইতে ছিল সোহরাব-রুস্তমের গল্প। ক্লাসে তা পড়ানো হচ্ছিল। ইতিহাস স্যার পড়ে শোনাচ্ছেন, ‘রুস্তম তাঁহার স্ত্রী তাহমিনাকে বলিলেন, আমি যুদ্ধে যাইতেছি, কবে ফিরিব জানি না। যদি তোমার কোনো পুত্রসন্তান জন্ম নেয়, তাহা হইলে...।’ পড়াতে পড়াতে থেমে গেলেন ইতিহাস শিক্ষক। কপালে ভাঁজ ফেলে বলে উঠলেন, এ কী! এ কেমন কথা!
আমরা সারা ক্লাস হাঁ করে তাকিয়ে থাকি শিক্ষকের দিকে। শঙ্কিতও হই, যেন কী অপরাধ করে ফেলেছি আমরা। আজ তো কেউ কোনো দুষ্টুমি করেনি, ছন্দাও নয়। টুঁ-শব্দটি করিনি আমরা কেউ! আমাদের নিরুদ্বিগ্ন করে গম্ভীরভাবে ইতিহাস স্যার বললেন, বইতে ভুল আছে, একটা শব্দ বাদ পড়েছে। এটা হবে, ‘রুস্তম তাঁহার স্ত্রী তাহমিনাকে বলিলেন, আমি যুদ্ধে যাইতেছি, কবে ফিরিব জানি না। যদি আমার ঔরসে তোমার কোনো পুত্রসন্তান জন্ম নেয়...।’ স্যার বই থেকে চোখ তুলে বললেন, তোমরা সবাই বইতে ‘ঔরসে’ শব্দটা লিখে নাও। আমরা লিখে নিলাম। আমার অগোচরে ছন্দা একটা অপকর্ম করে রাখল। আমার বইয়ে ঔরস শব্দ কেটে ‘মৌরসে’ করে রাখল। ক্লাস শেষ হলে ছন্দাকে জিজ্ঞেস করলে নির্বিকারে বলে দিল, স্যার ভুল বলেছে। ঔরসে আবার কোনো শব্দ হয়! ওটা হবে মৌরসে। আমি আমার বইতে মৌরসে লিখেছি, তোর বইয়েও লিখে দিলাম।
অবাক হয়ে জিজ্ঞেস করি, ‘মৌরসে’ কী রে ছন্দা?
বোকারাম। মৌরসেও বুঝিস না? মৌরসে হচ্ছে মৌ আমের রস। ঝটপট বুঝিয়ে দিয়ে ছন্দা চলে যায় বাইরে।
পরের ইতিহাস ক্লাসেই ঘটল চরম ঘটনাটি। ক্লাসে এসে ইতিহাস স্যার পড়া ধরলেন প্রথমে আমাকেই—বলো, রুস্তম যুদ্ধে যাওয়ার সময় তাহমিনাকে কী বলে গেলেন? কী দিলেন?
পড়া আমার ঝরঝরে মুখস্থ। দাঁড়িয়ে গড়গড় করে বলে গেলাম—‘রুস্তম বলিলেন, আমি যুদ্ধে যাইতেছি, কবে ফিরিব জানি না। যদি আমার মৌরসে তোমার কোনো পুত্রসন্তান...।’
ইতিহাস শিক্ষক একটানে সোজা হয়ে গেলেন—কী! কী বললে? কী রসে?
—মৌরসে। ভয়ে ভয়ে উত্তর দিই।
—মৌরস! তা আবার কী? এটা তুমি কোথায় পেলে?
—ছন্দা চক্রবর্তী বলেছে স্যার। ও বলেছে এটা মৌ আমের রস।
হোঃ হোঃ করে হেসে ওঠেন ইতিহাস স্যার। ক্লাসের সবাই হাসতে শুরু করে, হয়তো না বুঝেই। আর ছন্দা দুম করে আমার পিঠে বসায় শক্ত মুঠির এক কিল। লজ্জা, অপমান, কিলের ব্যথায় কেঁদে ফেলা ছাড়া আমার আর কিছুই করার থাকে না।
ছুটির পরে ছন্দাকে জানিয়ে দিই, তোর সঙ্গে আমার আড়ি। তিন সত্যির আড়ি, জন্মের আড়ি। ছন্দা নির্বিকার! আড়ি না ঘোড়ার ডিমের হাঁড়ি। লজ্জা করে না টমি কুকুরের মতো ভৌ ভৌ করে ক্লাসে কাঁদতে! তুই তো রিজিয়া নয়, তোর নাম ভৌ, ভৌরস। ভৌরস, ভৌরস বলে আমাকে খেপাতে খেপাতে ছন্দা তার দুষ্টু হাসি হাসতে থাকে।
===========================
শিল্পি- ড্রয়িং, স্কেচ না পূর্ণাঙ্গ চিত্রকর্ম  গল্পসল্প- নারী শিক্ষা মন্দির  স্মৃতি ও গল্প- ছিন্নস্মৃতি  স্মৃতি ও গল্প- স্কুল জীবনে বাঁকুড়া, জলপাইগুড়ি ও যশোর  ফিচার- তাঁহাদের দান  ফিচার- ডায়ানার আংটি  গল্প- 'অভিমান'  গল্প- 'মাটির ব্যাংক'  গল্পসল্প- 'সাগরকে যাঁরা পোষ মানালেন'  স্মরণ- 'আমাদের সেলিনা আপা'  আলোচনা- 'বেতন-ভাতা না নেওয়ার ‘নীতিগত’ সিদ্ধান্ত নয় কেন?  ড. ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ পরীক্ষা করছে নরওয়ে  খালেদার মালপত্র আজ বুঝিয়ে দেওয়া হবে  আলোচনা- 'পার্বত্য অঞ্চলে শান্তি ও অশান্তির মনস্তত্ত্ব'  সাক্ষাৎকার- পাহাড়ে পাহাড়িদের সংখ্যালঘু করা হচ্ছে  আলোচনা- 'শান্তিচুক্তির ১৩ বছর'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'উন্মত্ত নৈরাজ্যের শক্তি বনাম সোনালি সম্ভাবনা'  আলোচনা- ''ট্রানজিট' না 'করিডোর' না 'কানেকটিভিটি'  আলোচনা- 'ওরাও মানুষ আছে ওদের অধিকার'  আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি ও গণতন্ত্রের পথ  শিল্প-অর্থনীতি 'আঞ্চলিক রফতানি বাণিজ্য এবং বাংলাদেশ  স্মরণ- 'সিদ্ধার্থকে মনে পড়ে' by খুশবন্ত সিং  আলোচনা- প্রসঙ্গ:বেসরকারী চ্যানেলে বিটিভি'র খবর  আলোচনা- 'আজও পাহাড় অশান্ত'  আন্তর্জাতিক- 'চীনের দৃষ্টিতে এক হবে দুই কোরিয়া ইরাকে গণতন্ত্র চাননি মুবারক'  আন্তর্জাতিক- 'তরুণদের ভবিষ্যৎ মানে দেশের ভবিষ্যৎ'


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ রিজিয়া রহমান

এই গল্প'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.