সাহিত্যালোচনা- আনোয়ার পাশাঃ জাতিরাষ্ট্রের অংশ ও প্রেরণা by শান্তনু কায়সার

জাতিরাষ্ট্র গঠনের প্রক্রিয়া থেকে বাংলাদেশের জন্ম, তার গতিপথ নানা সময়েই বিঘ্নিত ও বাধাগ্রস্ত হয়েছে। যে নৃতাত্ত্বিক পথে নির্দিষ্ট ভূখণ্ডকে আশ্রয় করে এর অভিযাত্রা নিকট অতীতে, তা যেমন রাজনৈতিক চরিত্র অর্জন করেছে, তেমনি তার সাংস্কৃতিক অভিযাত্রাকেও বিস্মৃত হওয়া সম্ভব নয়। এ ক্ষেত্রে একাত্তরের শহীদ আনোয়ার পাশার সাহিত্যকর্মের মধ্য দিয়ে এর একটি বিশেষ রূপ খুঁজে পাওয়া যায়। ১৯৭১ সালের ১৪ ডিসেম্বর যিনি বিশ্বাসহন্তা ঘাতকদের দ্বারা ধৃত ও নিহত হন,
তিনি তাঁর মাত্র সাড়ে তিন মাস আগে পহেলা সেপ্টেম্বর লেখা ‘সূর্য-সনাথ’ কবিতায় যেন নিজের ও তাঁর সহযোদ্ধাদের এপিটাফ রচনা করেন:
সেই কঙ্কালের আত্মচরিত্র শোনো, শোনাবে তা কাক
শকুন কিংবা কুকুর ও চিল—
তার প্রতি পাতায় পাবে
গুলি, বোমা ও বারুদ
রক্তশোষকের কুটিল ঈর্ষা, লোভ
আজ জিঘাংসার উন্মত্ত বিস্ফোরণ।
আনোয়ার পাশা জন্মেছেন পশ্চিমবঙ্গের মুর্শিদাবাদের ডবকাই (কারও কারও মতে শাহ কাজী) গ্রামে, ১৯২৮ সালের ১৫ এপ্রিল। ১৯৫৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বাংলায় স্নাতকোত্তর পাঠগ্রহণ শেষে পশ্চিমবঙ্গের হাই মাদ্রাসা ও উচ্চমাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার পর ১৯৫৮ সালে পাবনা এডওয়ার্ড কলেজে যোগ দিয়ে সেখানে অধ্যাপনা শেষে ছেষট্টিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে যোগ দেন। ১৯৬৮ সালে উপন্যাস নীড়সন্ধানী, নিশুতি রাতের গাথার পর একাত্তরে মুক্তিযুদ্ধের সময় লেখেন রাইফেল রোটি আওরাত। তাঁর একমাত্র গল্পগ্রন্থ নিরুপায় হরিণী প্রকাশিত হয় ১৯৭০ সালে। দুই খণ্ডে রচনা করেন রবীন্দ্র ছোটগল্প সমীক্ষা এবং সাহিত্যশিল্পী আবুল ফজল। এ ছাড়া মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের সঙ্গে যৌথভাবে সম্পাদনা করেছেন ও ভূমিকা লিখেছেন বেশ কিছু একাডেমিক গ্রন্থের, যেগুলোর মধ্যে রয়েছে চর্যাগীতিকা, বড়ু চণ্ডীদাসের কাব্য, কালকেতু উপাখ্যান ও ঈশ্বর গুপ্তের কবিতা সংগ্রহ।
সমগ্র সাহিত্যকর্মে আনোয়ার পাশা ছিলেন সহজ কিন্তু ঋজু বুদ্ধি ও চারিত্র্য এবং একইসঙ্গে সংবেদনশীলতার অধিকারী। সৃজন ও মননশীল রচনার ভিন্নতা সত্ত্বেও সেগুলোর অখণ্ডতার মধ্যেই রয়েছে তাঁর প্রকৃত পরিচয়। মাত্র তেতাল্লিশ বছর বয়সে তিনি শহীদ হন। কিন্তু সংক্ষিপ্ত ওই জীবনকাঠামোর মধ্যেই তাঁকে খুঁজে পেতে অসুবিধা হয় না। এ বিষয়ে তিনি যথেষ্ট সচেতন ছিলেন বলেও মনে হয়। কবিতায় তিনি ‘ছাব্বিশের উৎসঙ্গে’র পরেই যে ‘উত্তরচল্লিশ’-এর কথা বলেন, তা থেকে বোঝা যায়, সময়ের হিসেব শুধু এর মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকেনি, তাকে তিনি অনেক দূর পর্যন্ত দেখতে চেয়েছেন।
তাঁর সংবেদনশীলতা যেমন তাঁকে মুহম্মদ আবদুল হাইয়ের স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে কবিতা উৎসর্গ করতে অনুপ্রাণিত করেছে, তেমনি আবার রাইফেল রোটি আওরাত-এ একাত্তরে তিনি ফিরে গেছেন আটষট্টির নিষ্ঠুর স্মৃতিতে, ‘মরহুম আবদুল হাইয়ের ছেলেমেয়েরা ওই দালানেই থাকতেন। ড. গুহঠাকুরতার বিপরীত ফ্লাটটিতে। তাঁরাই বা সব গেছেন কোথায়! বেঁচে আছেন তো!...প্রফেসর হাইয়ের মৃত্যুর দিনটি মনে হলে সুদীপ্ত এখনো শিউরে ওঠে। এমন দুর্ভাগ্যও মানুষের হয়! মৃত্যু নির্মম, কিন্তু তা যে কখনো অতি বীভৎসও হতে পারে সে কথা সেদিন সেই রেললাইনের ধারে প্রফেসর হাইয়ের দুর্ঘটনা-কবলিত লাশ দেখার পূর্বে সুদীপ্তর ধারণাতীত ছিল।’
কিন্তু আবার যখন দেখি মুল্যায়নের ক্ষেত্রে তিনি যেমন নির্মোহ, তেমনি সৎ উচ্চারণে অকপট; তখন তাঁর মননশীলতার আশ্চর্য ঋজু মেরুদণ্ডকে সহজেই চিনে নেওয়া যায়। ফররুখ আহমদের প্রসঙ্গ থেকে ব্যাপারটা বোঝা যেতে পারে। আনোয়ার পাশা লিখেছেন, ‘পুরোপুরি বাংলাদেশটাকে অস্বীকার করে যে ব্যক্তি বাংলা ভাষায় কবিতা লেখার চেষ্টা করে গেলেন এবং আজও চেষ্টা ছাড়েননি, সেই আশ্চর্য নামটি হচ্ছে ফররুখ আহমদ।’ প্রত্যক্ষ প্রমাণ দিয়ে তাই তিনি বলেন, ‘ইসলামের মূল মন্ত্র “লা শরীকাল্লাহ” নজরুলের কাব্যে সহজেই মাঝির কণ্ঠে সারি গান হতে পারে কিন্তু ফররুখের বেলায় সে চিন্তাও অসম্ভব।’ এর পরিণততর প্রজ্ঞার পরিচয় পাই, যখন দেখি, রবীন্দ্রনাথের ‘দুরাশা’ গল্পের ব্রাহ্মণত্বের অসারত্ব প্রতিপাদনের বিষয়টিকে লেখক স্পষ্টতর করে তুলেছেন।
দুই
কিন্তু আনোয়ার পাশার মূল গুরুত্ব রয়েছে তাঁর রচিত কথাসাহিত্যে। নীড়সন্ধানীতে যাঁর শুরু, রাইফেল রোটি আওরাত-এ তার পরিণতি। নীড়সন্ধানীর নায়ক জানতে চেয়েছিল, হিন্দুস্তান যদি হয় হিন্দুদের জন্য, পাকিস্তান মুসলমানদের, মানুষের রাষ্ট্র তাহলে কোনটি? এর জবাব তিনি রাইফেল রোটি আওয়াত-এও খুঁজেছেন। মুক্তিযুদ্ধের মধ্য থেকে সেখানে বসে এই জিজ্ঞাসা অধিকতর তাৎপর্যপূর্ণ। ১৯৭১ সালের এপ্রিলে যে উপন্যাস তিনি লিখতে শুরু করেন, এর সমাপ্তি ঘটে জুন মাসে। তাঁর যে বন্ধু কাজী আবদুল মান্নানকে পঁচিশে মার্চ রাতে দাওয়াত করেও খাওয়াতে পারেননি, তিনিই শহীদ বন্ধুর ওই উপন্যাসের পাণ্ডুলিপি সংগ্রহ করেন তাঁদের পরিবার থেকে। লেখক মৃত কিন্তু অমর তাঁর সৃষ্টি। এই উপন্যাসের মূল চরিত্র সুদীপ্ত শাহিন বহু মানুষকে মরে যেতে দেখেছে। কিন্তু তবু তার মনে হয়েছে, ‘মরে যাওয়া অত সহজ নয়। মেরে ফেলা তো আরো কঠিন। তুমি কাকে মারবে? হ্যাঁ তো, সহস্র প্রাণের সেই দীপ্ত পাপড়ি—সেই প্রেম ভালোবাসা বিশ্বাস—এক চুলও মরেনি।’
এই অমরতার কাহিনি অথবা বার্তাই রাইফেল রোটি আওরাত। তবে সে উপন্যাসও বটে। এতে ডকুমেন্টেশন যেমন আছে, তেমনি এর চেয়ে বেশি আছে তাকে ছাড়িয়ে গিয়ে একটি জনগোষ্ঠীর হয়ে ওঠার ইতিহাস। ঔপন্যাসিক যখন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী নূরুল আমীন এবং তাঁর দল মুসলিম লীগ...বাংলাদেশকে পাকিস্তান বানাচ্ছিলেন’ এখন আমরা তার মধ্যে প্রবেশ করি। নূরুল আমীন পুতুল মাত্র, তাঁকে যারা চালাচ্ছিলেন, তাঁরা যেমন ছিলেন নেপথ্যে, তেমনি ছিলেন আন্তর্জাতিক মুরুব্বিরাও। কিন্তু তাঁদের, অথবা সমষ্টিগতভাবে তাঁকে একত্রে ‘না’ বলাটাই হচ্ছে উপন্যাসের মূল কথা। এর শেষে ন্যাশনালিস্টের সঙ্গে কমিউনিস্টদের যোগাযোগ মোটেই কাকতালীয় নয়।
আর উপন্যাসের একেবারে শেষ অনুচ্ছেদে মেঝেতে পাতা ঢালাও বিছানায় অপরিচিতেরা যে অত্যন্ত নিকট সম্বন্ধে আবদ্ধ হয়, সেখান থেকেই ঘটে নতুন সম্পর্কের সূত্রপাত। কী সেই সত্য ও সম্পর্ক? ‘পুরনো জীবনটা সেই পঁচিশের রাতেই লয় পেয়েছে। আহা তাই সত্য হোক। নতুন মানুষ, নতুন পরিচয় এবং নতুন একটি প্রভাত। সে আর কতো দূরে? বেশী দূর হতে পারে না। মাত্র এই রাতটুকু তো। মাভৈঃ। কেটে যাবে।’
কিন্তু কার জন্য ছিল সেই প্রতীক ও প্রত্যাশা? একটি জাতিরাষ্ট্রের জন্যই তো, যেখানে উচিত বৃত্তির উচিত প্রকাশ ও বিকাশ ঘটবে। সুদীপ্ত শাহিন জানে, সে সম্পর্ক দ্বান্দ্বিকও বটে এবং তাকে শিখতে হবে তৃণমূল থেকে। সুদীপ্ত দেখেছে, ‘...র একদল ছাত্র অন্য একটি ছাত্র-প্রতিষ্ঠানের আয়োজিত সভা পণ্ড করতে গিয়ে মারামারি বাধিয়েছিল।’ সেই মারামারিতে যে মারা গেছে, সে নাকি শহীদ। কিন্তু তার চেয়েও বড় কথা, এর বিরুদ্ধে লড়ার জন্য ‘পলিটিশিয়ানকে...দার্শনিক হতে হয়, সমাজবিজ্ঞান ও ইতিহাসচেতনার উপর দাঁড়িয়ে অগ্রপশ্চাৎ বিবেচনা করে...সিদ্ধান্ত নিতে হয়।’
এই পটভূমিতে একদিকে যেমন আছেন গোবিন্দ দেব, জ্যোতির্ময় গুহঠাকুরতা, আসাদ, শামসুজ্জোহা; তেমনি অন্যদিকে আছেন খালেক-মালেক ভ্রাতাদ্বয়ের মতো ব্যক্তিরা। পাকিস্তানি বাস্তবতায় সুদীপ্ত শাহিন এফিডেভিট করে একটা পোশাকি নাম নিলেও নিজের পরিচয়েই সে তাতে স্থিত থেকেছে। অন্যদিকে মালেকের মতো চরিত্রেরা হয়ে উঠেছে সর্বতোভাবে সুযোগসন্ধানী। প্রয়োজনে সে বা তারা প্রবন্ধ লিখে যেমন ‘প্রমাণ’ করেছে ‘পাকিস্তানী জাতির জন্য রবীন্দ্রচর্চা বিপজ্জনক’, তেমনি আবার দরকারমতো পূর্ব বাংলা নিয়ে কবিতা লিখে এবং চুয়ান্নর সাধারণ নির্বাচনের পরবর্তী সময়ে নিজেদের ভোল পাল্টাবারও অপপ্রয়াস চালিয়েছে। এরা আসলে পাকিস্তানি শাসকদের ফরমাশমতো তৈরি করা ‘বুদ্ধিমান চরিত্রহীন মানুষ।’ এরই চূড়ান্ত প্রকাশ ঘটে একাত্তরে ‘মালে গণিমৎ’ তত্ত্বে অথবা এই অপপ্রচারে যে ‘এরা শেখ মুজিবুর রহমানের নেতৃত্বে ইসলামকে ভুলে গিয়ে সকলে হিন্দু হয়ে যাচ্ছে।’
কিন্তু এই অপপ্রচার থেকে বেরিয়ে এসে বাংলাদেশের মানুষ যে তার স্বদেশকে খুঁজে পায়, সেটাই এই উপন্যাসের বিবেচ্য মূল প্রেরণা। জাতিসত্তা ও জাতিরাষ্ট্রের এই কাঠামোয় সে শোষণ থেকেও অথবা শোষণ থেকেই মুক্তি খুঁজেছে। একাত্তরের ২৮ মার্চ ঠিক আগের দুই রাতের অভিজ্ঞতা থেকে সুদীপ্তর তাই মনে হয়, ‘বিগত দুই যুগের মনোভাবের সংহত প্রকাশমূর্তি। শাসন ও শোষণ। শোষণে অসুবিধে হলে? শাসন তীব্র কর। আরো তীব্র শাসন।’
তিন
রাইফেল রোটি আওরাত আনোয়ার পাশার আত্মজৈবনিক উপন্যাস, কিন্তু সেখানেও রয়েছে নিজের সঙ্গে নিজের বোঝাপড়া। ‘সবি জানে সুদীপ্ত। কিন্তু...গল্প কিংবা উপন্যাস লিখতে পারে না।’ কিন্তু একাত্তরে যারা মানুষ ও ভালো মানুষদের হত্যা করেছে এবং যারা পশুদের মেরেছে, তাদের যে বিরোধ ও দ্বন্দ্ব, তা ভুলে গেলে বাংলাদেশ তার গন্তব্যে পৌঁছাতে পারবে না। পর্দানশিন হয়েও যিনি স্বামীর মৃত্যুর পরেও ভাই ভেবে প্রবীন হিন্দু অধ্যাপকের মুখে জল দিতে পারেন, তাঁকে বা তাঁদের ভুলে গেলে বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ বিপন্ন হবে। মুক্তিযুদ্ধে যে বাবা নিজের শরীরকে ঢাল বানিয়ে পুত্রকে রক্ষা করতে গিয়ে উভয়ে আত্মাহুতি দেন কিংবা বাঙালি হত্যার প্রতিশোধ নিতে গিয়ে শরীরে মাইন জড়িয়ে যে বীর নারী শত্রুর ট্যাঙ্কের নিচে গিয়ে আত্মাহুতি দেন, তাঁদের যেন আমরা ভুলে না যাই। বিশ্বাসের মৃত্যু নেই ঠিকই, কিন্তু লোভ ও সংকীর্ণ স্বার্থের বিরুদ্ধে নিরন্তর লড়াই চালিয়ে যেতে না পারলে তাকে রক্ষা করাও কঠিন হবে।
ব্যাপারটা শুধু বস্তুগত নয়, ভাবনা ও দর্শনগতও বটে। একটি চরিত্র প্রসঙ্গে সুদীপ্ত ভাবছে, ‘এসএসসি ক্লাসে যখন বিজ্ঞান পড়ান তখন বৈজ্ঞানিক বৈকি। এই বৈজ্ঞানিক সাহেব সাহিত্য কিংবা পলিটিক্স বোঝেন না।’ মূর্খ এই জ্ঞানপাপীরা আমাদের প্রবল প্রতিবন্ধক এবং বহাল তবিয়তে বর্তমান। এটিও বিশেষভাবে উল্লেখ্য, তাঁরা পলিটিক্স বোঝেন, তবে সম্পূর্ণ ভুল অর্থে।
মুক্তিযুদ্ধের সময় আমাদের প্রতিপক্ষেরা ভেবেছে, ‘ছেলে পড়াচ্ছ, পড়াও।’ ‘আমরা কোন দিক দিয়ে উড়োজাহাজ চালাই, কোন ঘাঁটি থেকে তেল নেই, সে আমরা বুঝব।’ ‘বলি, দেশের ভাল-মন্দ চিন্তাটা কি, তোমাদের? না আমাদের? কি বললে? দেশের ভাল-মন্দ তোমরাও বুঝতে চাও?’
উপন্যাসে এ প্রসঙ্গে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের মধুদার কথা এসেছে। ‘ছাত্রদের তিনি কী দৃষ্টিতে দেখতেন?’ ‘তোমরা দেশকে বাঁচাবে আর আমি তোমাদের বাঁচাব না?’
নিশ্চয়ই, তবে দৃষ্টি ও তার প্রয়োগটা ঠিক হওয়া চাই। তবেই না আমরা উপযুক্ত প্রেরণা থেকে জাতিরাষ্ট্রের গন্তব্যে পৌঁছাতে পারব।
===========================
মুনীর চৌধুরীঃ তাঁর নাটক  জেগে ওঠার গল্প  এখন শুনবেন বিশ্ব-সংবাদ  বাঘ  বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ২০১০  তাঁরা সমালোচিত, আমরা বিব্রত  মুজিবকে নিয়ে সিরাজের একমাত্র লেখা  ঢাকা সিটি করপোরেশন বিভক্তির উদ্যোগ  মহাস্থানগড়ের ধ্বংস-পরিস্থিতিঃ পর্যবেক্ষণ  ওয়ান-ইলেভেনের চেয়ে ভয়াবহ দুর্যোগ আসছে!  ডিসেম্বরঃ গৌরব ও গর্বের মাস  উইকিলিকস বনাম যুক্তরাষ্ট্র  দুর্নীতি বেড়েছে দুনিয়াজুড়ে  উইকিলিকসঃ বাঘের ঘরে ঘোগ  আইন অপূর্ণাঙ্গঃ মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার কঠিন  ১০০ কোটি ডলারে ঋণঃ ভারতের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত  ট্রেন দুর্ঘটনাঃ চালকের ভুল নাশকতারও গন্ধ!  ‘যুদ্ধ’ চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা উইকিলিকস সমর্থকদের  কানকুনঃ মুমূর্ষু পৃথিবীর নিষ্ঠুর মানুষ  নারীর হার-নারীর জিত, বেগম রোকেয়া প্রাসঙ্গিক  সামাজিক ও রাজনৈতিক ব্যবস্থার মধ্যে দুর্নীতির বীজ লুক্কায়িত  বরুণ রায়—কিংবদন্তিতুল্য এক ব্যক্তিত্ব  মুক্তির গান  এক-এগারোর জুজুটাকে হিমাগারে পাঠান  জব্দকৃত অর্থ ফিরিয়ে দিয়ে জাতীয় অর্থনীতিতে জাগরণ সৃষ্টি করুন  সংসদীয় গণতন্ত্রের গল্পসল্প  রাষ্ট্রীয় সমাজে চিন্তা করার স্বাধীনতার প্রয়োজন  বাঙালের জলবায়ু দর্শন: ইঁদুরই কি শ্রেষ্ঠ জীব  প্রকৃতি- পাহাড়টির সঙ্গে ধ্বংস হবে ঐতিহ্যও  স্মরণ- আজও প্রাসঙ্গিক বেগম রোকেয়া  আলোচনা- উইকিলিকসঃ জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের ত্রিমুখী সংগ্রাম  মুক্তিযুদ্ধ- মুজিব বললেনঃ তোমাদের এখনই ঢাকা ত্যাগ করা উচিত  আলোচনা- ডিজিটাল-প্র্রযুক্তিই মানুষকে আরও বেশি মানবিক করে!  খবর- সংরক্ষিত বনে শুঁটকিপল্লি  ট্রেনের ওপর ট্রেন


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ শান্তনু কায়সার


এই সাহিত্যালোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.