নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল আওয়ামী লীগ

দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করল আওয়ামী লীগ। দলীয় সভানেত্রী শেখ হাসিনা গোপালগঞ্জ-৩ ও রংপুর-৬ আসনে বিজয়ী হয়েছেন। কৃষিমন্ত্রী বেগম মতিয়া চৌধুরীসহ দলের প্রথম সারির অধিকাংশ নেতাই বিজয়ী হয়েছেন। হেরে গেছেন সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্যাহ। নিজ দলের স্বতন্ত্র প্রার্থী মুজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সনের কাছে পরাজিত হন তিনি। নবগঠিত রাজনৈতিক দল বাংলাদেশ ন্যাশনাল ফ্রন্টের (বিএনএফ) প্রধান সমন্বয়কারী আবুল কালাম আজাদ ঢাকা-১৭ আসন থেকে জয়লাভ করেছেন।
গতকাল রোববার অনুষ্ঠিত নির্বাচনে ১৪৭ আসনের মধ্যে ১০৬ আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থীরা নৌকা প্রতীকে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তরীকত ফেডারেশন নৌকা প্রতীকে ২টি আসনে বিজয়ী হয়। ওয়ার্কার্স পার্টি নৌকা প্রতীকে ২টি ও হাতুড়ি প্রতীকে ২টি আসনে বিজয়ী হয়েছে। জাতীয় পার্টির প্রার্থীরা লাঙ্গল প্রতীক নিয়ে বিজয়ী হয়েছেন ১৩টি আসনে। এ ছাড়া জাসদ মশাল প্রতীকে ২টি, বিএনএফ ১টি এবং ১৫টি আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী জয়লাভ করেছেন। সহিংসতার কারণে ৪টি আসনের ফল স্থগিত করেছে নির্বাচন কমিশন। আসনগুলো হলো_ বগুড়া-৭, দিনাজপুর-৪, কুড়িগ্রাম-৪ ও যশোর-৫। এর আগে ১৫৩ আসনে একক প্রার্থীরা বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় বিজয়ী হওয়ায় গতকাল ১৪৭টি
আসনে নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়। ওই ১৫৩ আসনের মধ্যে আওয়ামী লীগ ১২৭টি, জাতীয় পার্টি ২০টি, জাসদ ৩টি, ওয়ার্কার্স পার্টি ২টি ও জাতীয় পার্টি (জেপি) ১টি আসনে বিজয়ী হয়েছিল। বিগত নবম সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগ পেয়েছিল ২৩০ আসন।
বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় ও নির্বাচিত সব মিলিয়ে জাতীয় সংসদে আওয়ামী লীগের একক আসন সংখ্যা পেঁৗছেছে ২৩৩-এ। জাতীয় পার্টি ৩৩, ওয়ার্কার্স পার্টি ৬টি আসন পেয়েছে। ৩০০ আসনের জাতীয় সংসদে ১৫১ আসন পেলেই সরকার গঠন করা সম্ভব। ২০০ আসন পেলেই নিরঙ্কুশ সংখ্যাগরিষ্ঠতা অর্জন করা যায়।
এবার ঢাকা মহানগরীর ৮টি আসনের মধ্যে একটি আসনে আওয়ামী লীগ প্রার্থী হেরে গেছেন। ঢাকা-৭ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিনকে হারিয়ে ওই আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী হাজি সেলিম বিজয়ী হয়েছেন। এ ছাড়া ঢাকা-৪ আসনে জাতীয় পার্টির সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা ও ঢাকা-৬ আসনে কাজী ফিরোজ রশীদ বিজয়ী হয়েছেন। এ দুটি আসনে আওয়ামী লীগের কোনো প্রার্থী ছিল না।
ঢাকা জেলার ৫টি আসনের মধ্যে মাত্র একটি আসনে (ঢাকা-১) গতকাল ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হয়। সেখানেও আওয়ামী লীগ প্রার্থী সাবেক গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী অ্যাডভোকেট আবদুল মান্নান খানকে হারিয়ে বিজয়ী হয়েছেন জাতীয় পার্টির প্রার্থী ও নির্বাচনকালীন সরকারের মহিলা ও শিশুবিষয়ক প্রতিমন্ত্রী সালমা ইসলাম। জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ লালমনিরহাটে পরাজিত হলেও রংপুর-৩ আসনে জয়ী হয়েছেন। মহাজোট সরকারের সাবেক বাণিজ্যমন্ত্রী ও এরশাদের ভাই জিএম কাদের লালমনিরহাট-৩ আসনে হেরে গেছেন। তিনি প্রার্থিতা প্রত্যাহার করলেও যথাযথ নিয়ম না মানার কারণে ব্যালট পেপারে তার নাম ছিল। এ ছাড়া জাপা নেতাদের মধ্যে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা জিয়াউদ্দিন বাবলু, দলের মহাসচিব এবিএম রুহুল আমীন হাওলাদার, নির্বাচনকালীন সরকারের যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী মুজিবুল হক চুন্নু, কাজী ফিরোজ রশীদ ও সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা বিজয়ী হয়েছেন।

১৪৭ আসনে বিজয়ী হলেন যারা
পঞ্চগড়-১ আসনে জাসদের নাজমুল হক প্রধান (মশাল) ৪৬ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির আবু সালেক (লাঙ্গল) ৩৭ হাজার ৯০৮ ভোট পেয়েছেন।
পঞ্চগড়-২ আসনে আওয়ামী লীগের অ্যাডভোকেট নূরুল ইসলাম সুজন (নৌকা) ১ লাখ ৭ হাজার ৩৬০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের ইমরান আল আমিন (মশাল) ৭ হাজার ২৯২ ভোট পেয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও-১ আসনে রমেশ চন্দ্র সেন (নৌকা) ৮৮ হাজার ৩৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ইমরান চৌধুরী ৩ হাজার ৪৪৪ ভোট পেয়েছেন।
ঠাকুরগাঁও-৩ আসনে ইয়াসিন আলী (হাতুড়ি) ৬২ হাজার ১১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির হাফিজ উদ্দিন আহম্মেদ (লাঙ্গল) ৩৭ হাজার ৮৪৫ ভোট পেয়েছেন।
দিনাজপুর-১ আসনে মনোরঞ্জন শীল গোপাল (নৌকা) ১ লাখ ২৪ হাজার ৩১৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আবদুল হক (হাতুড়ি) পেয়েছেন ২৪ হাজার ৮৭৩ ভোট।
দিনাজপুর-৩ আসনে ইকবালুর রহিম (নৌকা) ৯৬ হাজার ৭০৯ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মাহমুদুল হাসান মানিক (হাতুড়ি) পেয়েছেন ৩ হাজার ৩২৯ ভোট।
দিনাজপুর-৫ আসনে অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার (নৌকা) ৯১ হাজার ১৬৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ওয়ার্কার্স পার্টির আফসার আলী পেয়েছেন ৩ হাজার ১৪৭ ভোট।
দিনাজপুর-৬ আসনে মো. শিবলী সাদিক (নৌকা) ১ লাখ ১৫ হাজার ৩৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী রবীন্দ্রনাথ সরেন (হাতুড়ি) পেয়েছেন ৩ হাজার ৪৯৫ ভোট।
নীলফামারী-১ আসনে মো. আফতাব উদ্দিন সরকার (নৌকা) ৮০ হাজার ৪৩০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির জাফর ইকবাল সিদ্দিকী (লাঙ্গল) ১৫ হাজার ৮৪১ ভোট পেয়েছেন।
নীলফামারী-৩ আসনে গোলাম মোস্তফা (নৌকা) ৮২ হাজার ৩৫৭ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কাজী ফারুক কাদের (লাঙ্গল) ১৮ হাজার ৭৭৮ ভোট পেয়েছেন।
লালমনিরহাট-১ আসনে সাবেক প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন (নৌকা) ১ লাখ ৮৫ হাজার ২৪৫ পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাসদের ছাদেকুল ইসলাম (মশাল) ৬ হাজার ৫৫১ ভোট পেয়েছেন।
লালমনিরহাট-৩ আসনে আবু সালেহ মোহাম্মদ সাঈদ (নৌকা) ৫৭ হাজার ৯১৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম খোরশেদ আলম (মশাল) পেয়েছেন ১ হাজার ৪৩২ ভোট।
রংপুর-৩ আসনে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ (লাঙ্গল) ৫৫ হাজার ৪৫৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. সাবি্বর আহম্মেদ (মশাল) পেয়েছেন ২৫ হাজার ৫৮৬ ভোট।
রংপুর-৪ আসনে টিপু মুনশি (নৌকা) ১ লাখ ১৩ হাজার ৮২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. করিম উদ্দিন ভরসা (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৮৬ ভোট।
রংপুর-৬ আসনে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভানেত্রী শেখ হাসিনা (নৌকা) ১ লাখ ৪৮ হাজার ৫৯৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. নূর আলম মিয়া (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৪ হাজার ৯৫৯ ভোট।
কুড়িগ্রাম-১ আসনে একেএম মোস্তাফিজুর রহমান (লাঙ্গল) ৬৭ হাহার ৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আবদুল হাই (তালা) পেয়েছেন ২৯ হাজার ৩১১ ভোট।
গাইবান্ধা-১ আসনের মো. মনজুরুল ইসলাম (নৌকা) ৪৫ হাজার ৩৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. আবদুল কাদের খান (লাঙ্গল) ৫ হাজার ৯৫ ভোট পেয়েছেন।
গাইবান্ধা-২ আসনের মাহাবুব আরা বেগম গিনি (নৌকা) ৫১ হাজার ৭৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. মকদুবর রহমান সরকার (আনারস) ১০ হাজার ৫৮ ভোট পেয়েছেন।
গাইবান্ধা-৩ আসনে মো. ইউনুস আলী সরকার (নৌকা) ৭০ হাজার ৬২৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী এসএম খাদেমুল ইসলাম (আনারস) পেয়েছেন ১২ হাজার ৭৮১ ভোট।
গাইবান্ধা-৪ আসনে আবুল কালাম আজাদ (আনারস) ৫৯ হাজার ৮৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনোয়ার হোসেন চৌধুরী (নৌকা) ১৮ হাজার ৬০৮ ভোট পেয়েছেন।
বগুড়া-৪ আসনে একেএম রেজাউল করিম (মশাল) ২২ হাজার ২০৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. নূরুল আমিন (লাঙ্গল) পেয়েছেন ১৩ হাজার ৪৮৯ ভোট।
চাঁপাইনবাবগঞ্জ-২ আসনে মুহাম্মদ গোলাম মোস্তফা বিশ্বাস (নৌকা) ৯২ হাজার ৩০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মু. খুরশিদ আলম (আনারস) পেয়েছেন ১৮ হাজার ৬০০ ভোট।
নওগাঁ-৩ আসনে ছলিম উদ্দীন তরফার (কলস) ৭৪ হাজার ৪০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আকরাম হোসেন চৌধুরী (নৌকা) ৪৬ হাজার ৬৬৩ ভোট পেয়েছেন।
নওগাঁ-৪ আসনে মুহাম্মদ ইমাজ উদ্দিন প্রামাণিক (নৌকা) ৬০ হাজার ৩৪৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. সাইদুর রহমান (বাইসাইকেল) ৯ হাজার ৯৬৫ ভোট পেয়েছেন।
নওগাঁ-৫ আসনে মো. আবদুল মালেক (নৌকা) ৪৪ হাজার ২৩৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. রফিকুল ইসলাম (কলস) পেয়েছেন ৩৭ হাজার ৩৯০ ভোট।
রাজশাহী-৩ আসনে মো. আয়েন উদ্দিন (নৌকা) ৬৮ হাজার ৩০৮ পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. মেরাজ উদ্দিন মোল্লা (কলস) পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৮১ ভোট।
রাজশাহী-৬ আসনে শাহরিয়ার আলম (নৌকা) ৭০ হাজার ১১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. রাহেনুল হক (প্রজাপতি) পেয়েছেন ২১ হাজার ৪৬৩ ভোট।
নাটোর-৩ আসনের জুনাইদ আহমদ পলক (নৌকা) ৯১ হাজার ৬৫২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. মিজানুর রহমান (হাতুড়ি) পেয়েছেন ১৩ হাজার ৫০ ভোট।
সিরাজগঞ্জ-৫ আসনে মজিদ ম ল (নৌকা) ৯২ হাজার ৭৩৭ পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আতাউর রহমান (দোয়াত-কলম) ৪ হাজার ২৪৮ ভোট পেয়েছেন।
পাবনা-১ আসনে স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী অ্যাডভোকেট শামসুল হক টুকু (নৌকা) ৬৭ হাজার ২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাবেক তথ্য প্রতিমন্ত্রী অধ্যাপক আবু সাইয়িদ (তালা) পেয়েছেন ৪৪ হাজার ৫৮৯ ভোট।
পাবনা-৩ আসনে মো. মকবুল হোসেন (নৌকা) ১ লাখ ৪৯৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আবুল কালাম আজাদ (আনারস) পেয়েছেন ১২ হাজার ৬৭৩ ভোট।
মেহেরপুর-১ আসনে ফরহাদ হোসেন (নৌকা) ৮০ হাজার ১৪৬ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. ইয়ারুল ইসলাম (ফুটবল) পেয়েছেন ১৩ হাজার ৯১৯ ভোট।
মেহেরপুর-২ আসনে মকবুল হোসেন (ফুটবল) ৪৬ হাজার ৭৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। এমএ খালেক (নৌকা) ৩৬ হাজার ৪৮৯ ভোট পেয়েছেন।
কুষ্টিয়া-১ আসনে রেজাউল হক চৌধুরী (আনারস) ৬২ হাজার ৫২৮ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আফাজ উদ্দিন আহমেদ (নৌকা) পেয়েছেন ৫২ হাজার ৬০৯ ভোট।
কুষ্টিয়া-৩ আসনে মো. মাহবুবউল আলম হানিফ (নৌকা) ১ লাখ ৫ হাজার ৫৭৭ পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী রকিব-র রহমান খান চৌধুরী (টেলিভিশন) পেয়েছেন ৬ হাজার ৪১২ ভোট।
কুষ্টিয়া-৪ আসনে আবদুর রউফ (নৌকা) ৬০ হাজার ১৯৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সদর উদ্দিন খান (কলস) ৫৪ হাজার ৯২২ ভোট পেয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা-১ আসনে সোলায়মান হক জোয়ার্দার (নৌকা) ১ লাখ ৩৫ হাজার ১৩৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. সবেদ আলী (মশাল) ২০ হাজার ১৩৪ ভোট পেয়েছেন।
চুয়াডাঙ্গা-২ আসনে মো. আলী আজগার টগর (নৌকা) ১ লাখ ১৮ হাজার ৩৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী সিরাজুল ইসলাম শেখ (হাতুড়ি) পেয়েছেন ৮ হাজার ৩০ ভোট।
ঝিনাইদহ-১ আসনে মো. আবদুল হাই (নৌকা) ১ লাখ ১১ হাজার ১৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. নায়েব আলী জোয়ার্দার (ফুটবল) ১৮ হাজার ৬২৮ ভোট পেয়েছেন।
ঝিনাইদহ-২ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী তাহজীব আলম সিদ্দিকী (আনারস) ৬৭ হাজার ৯৮৪ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. সফিকুল ইসলাম (নৌকা) ৫১ হাজার ২৪৪ ভোট পেয়েছেন।
ঝিনাইদহ-৩ আসনে মো. নবী নেওয়াজ (নৌকা) ৪৫ হাজার ৭০১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. কামরুজ্জামান (লাঙ্গল) ১ হাজার ৪৭৩ ভোট পেয়েছেন।
ঝিনাইদহ-৪ আসনে মো. আনোয়ারুল আজীম (নৌকা) ১ লাখ ৩ হাজার ৪৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. মোস্তফা আলমগীর (হাতুড়ি) পেয়েছেন ৫ হাজার ৩৯৮ ভোট।
যশোর-২ আসনে মো. মনিরুল ইসলাম (নৌকা) ৯১ হাজার ২১২ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী রফিকুল ইসলাম (কলস) ৪৯ হাজার ৩৩৯ ভোট পেয়েছেন।
যশোর-৪ আসনে রণজিত কুমার রায় (নৌকা) ৭৭ হাজার ৩৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী বর্তমান এমপি ও আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী শেখ আবদুল ওহাব (কলস) পেয়েছেন ৩৫ হাজার ৮৬০ ভোট।
যশোর-৬ আসনে ইসমাত আরা সাদেক (নৌকা) ৫৫ হাজার ২৭০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী বিএনএফের প্রশান্ত বিশ্বাস (টেলিভিশন) পেয়েছেন ১ হাজার ৩২৮ ভোট।
মাগুরা-১ আসনে মোহাম্মদ সিরাজুল আকবর (নৌকা) ৫৬ হাজার ৫১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী কুতুবুল্লাহ হোসেন মিয়া (হরিণ) ৪৬ হাজার ৪৭৩ ভোট পেয়েছেন।
মাগুরা-২ আসনে বীরেন শিকদার (নৌকা) ৭২ হাজার ৭১১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ. মান্নান (হরিণ) ৩০ হাজার ৭৭৫ ভোট পেয়েছেন।
নড়াইল-২ আসনে শেখ হাফিজুর রহমান (নৌকা) ৯৫ হাজার ৩১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সোহরাব হোসেন বিশ্বাস (কলস) পেয়েছেন ২২ হাজার ৩২০ ভোট।
বাগেরহাট-৪ আসনে মো. মোজাম্মেল হোসেন (নৌকা) ৬১ হাজার ৩০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আবদুর রহিম খান (আনারস) ২১ হাজার ২৬১ ভোট পেয়েছেন।
খুলনা-১ আসনে পঞ্চানন বিশ্বাস (নৌকা) ৬৩ হাজার ২১০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ননীগোপাল ম পয়েছেন।
খুলনা-২ আসনে মুহাম্মদ মিজানুর রহমান (নৌকা) ৬৯ হাজার ১৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী রাশিদা করিম (বাইসাইকেল) পেয়েছেন ৩ হাজার ৬৪৯ ভোট।
খুলনা-৩ আসনে মন্নুজান সুফিয়ান (নৌকা) ৪৫ হাজার ৯৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. মনিরুজ্জামান খান (মোরগ) ৬ হাজার ৪২৪ ভোট পেয়েছেন।
সাতক্ষীরা-১ আসনে মুস্তফা লুৎফুল্লাহ (ওয়ার্কার্স পার্টি-নৌকা) ৯২ হাজার ২০০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এসএম মুজিবর রহমান (হরিণ) ২৩ হাজার ৬১৩ ভোট পেয়েছেন।
সাতক্ষীরা-২ আসনে মীর মোস্তাক আহমেদ (নৌকা) ৯ হাজার ৭৪১ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী ছাইফুল করিম (হরিণ) ৬ হাজার ৩০৯ ভোট পেয়েছেন।
বরগুনা-১ আসনে ধীরেন্দ্র দেবনাথ শম্ভু (নৌকা) ৮৫ হাজার ৩৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী মো. দেলোয়ার হোসেন (মোরগ) ৬২ হাজার ৪২৬ ভোট পেয়েছেন।
বরগুনা-২ আসনে শওকত হাচানুর রহমান (নৌকা) ১ লাখ ১৭ হাজার ৩৮২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. আবুল হোসেন শিকদার (মোরগ) ১৬ হাজার ১২৯ ভোট পেয়েছেন।
পটুয়াখালী-১ আসনে এবিএম রুহুল আমীন হাওলাদার (লাঙ্গল) ১৪৪টির মধ্যে ১১৪টি কেন্দ্রে ৭৫ হাজার ৫৬৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. শফিকুল ইসলাম (আনারস) পেয়েছেন ২৭ হাজার ১১২ ভোট।
পটুয়াখালী-৩ আসনে আ খ ম জাহাঙ্গীর হোসাইন (নৌকা) ১ লাখ ৫৩ হাজার ৮৪০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এওয়াইএম কামরুল ইসলাম (টেলিভিশন) ৩ হাজার ১০৫ ভোট পেয়েছেন।
ভোলা-২ আসনে আলী আজম (নৌকা) ১ লাখ ৬৫ হাজার ৬৯৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. ছালাউদ্দিন (বাইসাইকেল) পেয়েছেন ৮ হাজার ৫৬১ ভোট।
ভোলা-৩ আসনে নুরুন্নবী চৌধুরী শাওন (নৌকা) ১ লাখ ৭১ হাজার ৮৫৫ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী একেএম নজরুল ইসলাম মিয়া (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৯ হাজার ৭২ ভোট।
বরিশাল-২ আসনে তালুকদার মো. ইউনূস (নৌকা) ১ লাখ ৩৫ হাজার ১৯ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. নাসির উদ্দিন নাসিম হাওলাদার (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৫ হাজার ১৬৬ ভোট।
বরিশাল-৩ আসনে ওয়ার্কার্স পার্টির অ্যাডভোকেট টিপু সুলতান (হাতুড়ি) ৩৫ হাজার ৬৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী গোলাম কিবরিয়া টিপু (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২৩ হাজার ৪৬৪ ভোট।
বরিশাল-৪ আসনে পংকজ দেবনাথ (নৌকা) ১ লাখ ৭৫ হাজার ৪৬৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আঞ্জুমান সালাহউদ্দিন (টেলিভিশন) ৫ হাজার ৫৭৮ ভোট পেয়েছেন।
ঝালকাঠি-১ আসনে বজলুল হক হারুন (নৌকা) ৯০ হাজার ৯৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. নাসির উদ্দীন (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ১৯৭ ভোট।
পিরোজপুর-৩ আসনে রুস্তম আলী ফরাজী (আনারস) ২৯ হাজার ৩৪২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আনোয়ার হোসেন (নৌকা) ২৫ হাজার ৪০৯ ভোট পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল-২ আসনে খন্দকার আসাদুজ্জামান (নৌকা) ১ লাখ ৪০ হাজার ৭৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আজিজুর রহমান তরফদার (বাইসাইকেল) ৮ হাজার ১৭ ভোট পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল-৫ আসনে ছানোয়ার হোসেন (আওয়ামী লীগ-নৌকা) ৬৭ হাজার ৯৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুরাদ সিদ্দিকী ৫৯ হাজার ৩৯৮ ভোট পেয়েছেন।
টাঙ্গাইল-৬ আসনে খন্দকার আবদুল বাতেন (নৌকা) ৬৬ হাজার ২৯২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী কাজী এটিএম আনিসুর রহমান (আনারস) পেয়েছেন ১৪ হাজার ৬২১ ভোট।
জামালপুর-১ আসনে আবুল কালাম আজাদ (নৌকা) ১ লাখ ৭৯ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আজিজ আহমেদ হাসান (আনারস) পেয়েছেন ৫ হাজার ৯৬ ভোট।
জামালপুর-২ আসনে মো. ফরিদুল হক খান (নৌকা) ১ লাখ ১২ হাজার ১০৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. আতিকুর রহমান (আপেল) ৩ হাজার ৩৭৬ ভোট পেয়েছেন।
জামালপুর-৪ আসনে মোহা. মামুনুর রশিদ (লাঙ্গল) ৪৯ হাজার ২৬৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মোস্তাফা বাবুল (টেলিভিশন) ১৭ হাজার ১২৪ ভোট পেয়েছেন।
জামালপুর-৫ আসনে রেজাউল করিম হীরা (নৌকা) ২ লাখ ২০ হাজার ২০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. বাবর আলী খান (বাইসাইকেল) পেয়েছেন ৬ হাজার ৫৩ ভোট।
শেরপুর-১ আসনে মো. আতিউর রহমান আতিক (নৌকা) ২ লাখ ৭ হাজার ৩২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মনিরুল ইসলাম লিটন (মশাল) পেয়েছেন ৪ হাজার ১১৭ ভোট।
শেরপুর-২ আসনে সাবেক কৃষিমন্ত্রী মতিয়া চৌধুরী (নৌকা) ১ লাখ ৩৪ হাজার ৪১২ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী কৃষিবিদ বদিউজ্জামান বাদশা (আনারস) ৩৬ হাজার ১৫ ভোট পেয়েছেন।
শেরপুর-৩ আসনের একেএম ফজলুল হক (নৌকা) ৯৬ হাজার ৩৩৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হেদায়েতুল ইসলাম (আনারস) ৮ হাজার ৫৪৮ ভোট পেয়েছেন।
ময়মনসিংহ-৩ আসনে সাবেক স্বাস্থ্য প্রতিমন্ত্রী মজিবুর রহমান ফকির (নৌকা) ২৯ হাজার ২৫০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাজনীন আলম (হরিণ) পেয়েছেন ১৫ হাজার ৩৭৩ ভোট।
ময়মনসিংহ-৬ আসনে মোসলেম উদ্দিন (নৌকা) ১ লাখ ৬৪ হাজার ২১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. আবদুর রহমান (মশাল) ৮ হাজার ২৯৪ ভোট পেয়েছেন।
ময়মনসিংহ-৭ আসনে এমএ হান্নান (লাঙ্গল) ৩৬ হাজার ৯৬৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. হাফেজ রুহুল আমীন মাদানী (আনারস) ৩৩ হাজার ৩৬৪ ভোট পেয়েছেন।
ময়মনসিংহ-১০ আসনে ফাহমী গোলন্দাজ বাবেল (নৌকা) ১ লাখ ৮৫ হাজার ৭৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. নুরুল ইসলাম খান (রিকশা) পেয়েছেন ৪ হাজার ১৮৪ ভোট।
ময়মনসিংহ-১১ আসনে মোহাম্মদ আমানউল্লাহ (নৌকা) ৯১ হাজার ৫৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. সাহাদাত ইসলাম চৌধুরী (আনারস) পেয়েছেন ১০ হাজার ৪১৩ ভোট।
নেত্রকোনা-১ আসনে ছবি বিশ্বাস (নৌকা) ৫৪ হাজার ১৯৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী শাহ কুতুবউদ্দিন তালুকদার রুয়েল (হরিণ) ৩০ হাজার ৯৫২ ভোট পেয়েছেন।
নেত্রকোনা-২ আসনে আরিফ খান (নৌকা) ৮৯ হাজার ১৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আবদুন নূর খান (আনারস) পেয়েছেন ২৬ হাজার ১৪২ ভোট।
নেত্রকোনা-৩ আসনে ইফতিকার উদ্দিন তালুকদার (নৌকা) ১ লাখ ৬৪ হাজার ৯৮০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. জসিম উদ্দিন ভূঞা (লাঙ্গল) পেয়েছেন ১১ হাজার ৪৬৫ ভোট।
কিশোরগঞ্জ-৩ আসনের মো. মুজিবুল হক (লাঙ্গল) ৭৯ হাজার ৩৯২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মিজানুল হক (হরিণ) পেয়েছেন ১৬ হাজার ৪৭৪ ভোট।
মানিকগঞ্জ-১ আসনে এএম নাঈমুর রহমান দুর্জয় (নৌকা) ৬৬ হাজার ৮২৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আফজাল হোসেন খান (মশাল) পেয়েছেন ১৪ হাজার ৩০০ ভোট।
মুন্সীগঞ্জ-১ আসনে সুকুমার রঞ্জন ঘোষ (নৌকা) ১ লাখ ৯৬ হাজার ১৮৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জেপির নূর মোহাম্মদ (বাইসাইকেল) ৬ হাজার ৯৫৭ ভোট পেয়েছেন।
মুন্সীগঞ্জ-২ আসনে সাগুফতা ইয়াসমিন (নৌকা) ১ লাখ ৩০ হাজার ২৬৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মাহবুব উদ্দিন আহমদ (আনারস) পেয়েছেন ৮ হাজার ৪৬১ ভোট।
ঢাকা-১ আসনে সালমা ইসলাম (লাঙ্গল) ৫৪ হাজার ৩৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আবদুল মান্নান খান (নৌকা) পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৩৩১ ভোট।
ঢাকা-৪ আসনে সৈয়দ আবু হোসেন বাবলা (লাঙ্গল) ১৭ হাজার ৭৭২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. আওলাদ হোসেন (হাতি) পেয়েছেন ১৪ হাজার ৭৮৭ ভোট।
ঢাকা-৫ আসনে হাবিবুর রহমান মোল্লা (নৌকা) ১ লাখ ৬ হাজার ৬৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তরীকত ফেডারেশনের আরজু শাহ সায়দাবাদী (মালা) পেয়েছেন ২ হাজার ৪০৭ ভোট।
ঢাকা-৬ জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ ৪৫ হাজার ৩৯১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সাইদুর রহমান শহীদ (হাতি) ৭ হাজার ২৫৯ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-৭ আসনে আওয়ামী লীগের বিদ্রোহী প্রার্থী হাজি মো. সেলিম (হাতি) ৪২ হাজার ৭২৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোস্তফা জালাল মহিউদ্দিন (নৌকা) ৩০ হাজার ৭৩৩ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-১৫ আসনে কামাল আহমেদ মজুমদার (নৌকা) ৩০ হাজার ৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মোহাম্মদ এখলাস উদ্দিন মোল্লা (হাতি) পেয়েছেন ৩ হাজার ৯০৯ ভোট।
ঢাকা-১৬ আসনে মো. ইলিয়াস উদ্দিন মোল্লা (নৌকা) ৩৫ হাজার ৮৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী সর্দার মোহাম্মদ মান্নন (আনারস) পেয়েছেন ২৫ হাজার ১৩৩ ভোট।
ঢাকা-১৭ আসনে বিএনএফের এসএম আবুল কালাম আজাদ (টেলিভিশন) ৪৩ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম এমএ হান্নান মৃধা ৪ হাজার ৪৬ ভোট পেয়েছেন।
ঢাকা-১৮ আসনে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন (নৌকা) ১ লাখ ৬০ হাজার ৮২০ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আতিকুর রহমান নাজিম (টেলিভিশন) পেয়েছেন ৬ হাজার ৪১৭ ভোট।
গাজীপুর-৪ আসনে বাংলাদেশের প্রথম প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমেদের কন্যা সিমিন হোসেন রিমি (নৌকা) ১ লাখ ১২ হাজার ৮৮৭ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী এম এম আনোয়ার হোসেন (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৩৩ ভোট।
নরসিংদী-১ আসনের মোহাম্মদ নজরুল ইসলাম (নৌকা) ৭৯ হাজার ৭৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মোহাম্মদ মোস্তফা জামাল (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৪ হাজার ৫৮৩ ভোট।
নরসিংদী-২ আসনে কামরুল আশরাফ খান (দোয়াত-কলম) ৩৮ হাজার ২১৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জায়েদুল কবির (নৌকা) ২৭ হাজার ২৩৪ ভোট পেয়েছেন।
নরসিংদী-৩ আসনের সিরাজুল ইসলাম মোল্লা (হাঁস) ৫৪ হাজার ৬৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জহিরুল হক ভূঞা মোহন (নৌকা) ৩১ হাজার ৯৪৩ ভোট পেয়েছেন।
নারায়ণগঞ্জ-১ আসনে গোলাম দস্তগীর গাজী (নৌকা) ১ লাখ ৪৫ হাজার ৩৫০ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্ব্বন্দ্বী মো. শওকত আলী (তালা) ৬ হাজার ৬৫৮ ভোট পেয়েছেন।
ফরিদপুর-৪ আসনে মজিবুর রহমান চৌধুরী নিক্সন (আনারস) ৯৮ হাজার ৩শ' ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য কাজী জাফরউল্যাহ (নৌকা) পেয়েছেন ৭২ হাজার ২৮৩ ভোট।
গোপালগঞ্জ-১ আসনে মুহাম্মদ ফারুক খান (নৌকা) ২ লাখ ৪০ হাজার ৩০৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী দীপা মজুমদার (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৫ হাজার ৮৮৫ ভোট।
গোপালগঞ্জ-২ আসনে শেখ ফজলুল করিম সেলিম (নৌকা) ২ লাখ ৩৭ হাজার ৬০৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী কাজী শাহীন (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৪ হাজার ৮৩ ভোট।
গোপালগঞ্জ-৩ আসনে শেখ হাসিনা (নৌকা) ১ লাখ ৮৭ হাজার ১৮৫ ভোট পেয়ে বেসরকাভিাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী এ জেড অপু শেখ (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২ হাজার ৪৩০ ভোট।
সুনামগঞ্জ-১ আসনের মোয়াজ্জেম হোসেন রতন (নৌকা) ৮৮ হাজার ৯৮১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছে। তার নিকটতম প্রার্থী সৈয়দ রফিকুল হক (ফুটবল) পেয়েছেন ৩২ হাজার ৫৮১ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৩ আসনের এম এ মান্নান (নৌকা) ৫২ হাজার ১৫৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আজিজুস সামাদ আজাদ (ফুটবল) পেয়েছেন ৪১ হাজার ৩৪৯ ভোট।
সুনামগঞ্জ-৫ আসনের মুহিবুর রহমান মানিক (নৌকা) ১ লাখ ৬৪ হাজার ৪৮৬ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম বিএনএফের প্রার্থী মোহাম্মদ আশরাফ হোসেন (টেলিভিশন) পেয়েছেন ৩ হাজার ২৬৪ ভোট।
সিলেট-২ আসনে মো. ইয়াহইয়া চৌধুরী (লাঙ্গল) ৪৮ হাজার ১৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মুহিবুর রহমান (আনারস) ১৭ হাজার ৩৮৯ ভোট পেয়েছেন।
সিলেট-৪ আসনের ইমরান আহমদ (নৌকা) ৬৩ হাজার ৩২৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মোহাম্মদ ফারুক আহমদ (আনারস) পেয়েছেন ২৪ হাজার ২৭৮ ভোট।
মৌলভীবাজার-১ আসনে মো. শাহাব উদ্দিন (নৌকা) ১ লাখ ৪ হাজার ২০ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আহমেদ রিয়াজ উদ্দিন (লাঙ্গল) ৯ হাজার ৬৪৯ ভোট পেয়েছেন।
মৌলভীবাজার-২ আসনে মো. আবদুল মতিন (আনারস) ৩০ হাজার ৮৭১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মহিবুল কাদির চৌধুরী (লাঙ্গল) ২৫ হাজার ২৪১ ভোট পেয়েছেন।
হবিগঞ্জ-২ আসনের মো. আবদুল মজিদ খান (নৌকা) ৬৫ হাজার ৩৬২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির শংকর পাল (লাঙ্গল) ২১ হাজার ৫৬৯ ভোট পেয়েছেন।
হবিগঞ্জ-৩ আসনের মো. আবু জাহির (নৌকা) ৯৮ হাজার ১৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ আতিকুর রহমান (লাঙ্গল) পেয়েছেন ২০ হাজার ৮৩৭ ভোট।
হবিগঞ্জ-৪ আসনের মো. মাহবুব আলী (নৌকা) ১ লাখ ২২ হাজার ৪৩৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী সৈয়দ তানভীর আহমেদ (তালা) ১৪ হাজার ৭৬০ ভোট পেয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-১ আসনের মোহাম্মদ ছায়েদুল হক (নৌকা) ৬৯ হাজার ৫৭৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী রেজোওয়ান আহমেদ (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৭ হাজার ৮৯৪ ভোট।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-২ আসনে জাতীয় পার্টির জিয়াউল হক মৃধা (লাঙ্গল) ৩৭ হজার ৫০৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নায়ার কবীর (আনারস) ৩০ হাজার ৪৬ ভোট পেয়েছেন।
ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ আসনের র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী (নৌকা) ২ লাখ ৬৮ হাজার ২৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মোহাম্মদ ফরিদ আহমদ (বাইসাইকেল) পেয়েছেন ৬ হাজার ৭৮৬ ভোট। ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৫ আসনের ফয়জুর রহমান (নৌকা) ১ লাখ ৪০ হাজার ৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. মামুনুর রশিদ (লাঙ্গল) ১০ হাজার ৯৩৫ ভোট পেয়েছেন।
কুমিল্লা-১ আসনের মোহাম্মদ সুবিদ আলী ভূঁইয়া (নৌকা) ৯০ হাজার ৩৭৬ ভোটে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী নাঈম হাসান (কলস) ১৮ হাজার ৫৭২ ভোট পেয়েছেন।
কুমিল্লা-৩ আসনের ইউসুফ আবদুল্লাহ হারুন (আনারস) ৭৮ হাজার ৬৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আহসানুল আলম কিশোর (স্বতন্ত্র ফুটবল) ৫৬ হাজার ৩৩৬ ভোট পেয়েছেন।
কুমিল্লা-৪ আসনে স্বতন্ত্র প্রার্থী রাজী মোহাম্মদ ফখরুল (হাতি) ৩২ হাজার ৮০৩ ভোট পেয়ে বিজয়ী হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মো. ইকবাল হোসেন (লাঙ্গল) ২৮ হাজার ৫৩৬ ভোট পেয়েছেন।
কুমিল্লা-৫ আসনে আবদুল মতিন খসরু (নৌকা) ১ লাখ ২৪ হাজার ৯৩১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী সফিকুর রহমান (লাঙ্গল) ৮ হাজার ১৫৭ ভোট পেয়েছেন।
কুমিল্লা-৬ আসনের আ ক ম বাহাউদ্দিন (নৌকা) ৫৯ হাজার ২৫ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মাসুদ পারভেজ খান (আনারস) ৩৮ হাজার ২৯৩ ভোট পেয়েছেন।
কুমিল্লা-৮ আসনে নূরুল ইসলাম মিলন (লাঙ্গল) প্রতীকে ৫০ হাজার ৮১৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী হচ্ছেন স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম কামরুল ইসলাম (আনারস) পেয়েছেন ১৭ হাজার ১০৬ ভোট।
কুমিল্লা-৯ আসনে মো. তাজুল ইসলাম (নৌকা) ১ লাখ ৬৩ হাজার ১৯৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী মো. গোলাম মোস্তফা কামাল (লাঙ্গল) ১২ হাজার ১৯২ ভোট পেয়েছেন।
ফেনী-৩ আসনে স্বতন্ত্র রহিম উল্লাহ (হরিণ) ৫৭ হাজার ৬১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী জাতীয় পার্টির আনোয়ারুল কবির রিন্টু (লাঙ্গল) ১৫ হাজার ৩৫১ ভোট।
নোয়াখালী-৬ আসনের আয়েশা ফেরদাউস (নৌকা) ৬৭ হাজার ৫৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আমীরুল ইসলাম (হরিণ) ৩১ হাজার ৫ ভোট পেয়েছেন।
লক্ষ্মীপুর-১ আসনের এম এ আউয়াল (নৌকা) ৩২ হাজার ৫৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সফিকুল ইসলাম (আনারস) ২০ হাজার ৯১১ ভোট পেয়েছেন।
লক্ষ্মীপুর-৪ আসনের মো. আবদুল্লাহ আল মামুন (নৌকা) ১ লাখ ৩১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আজাদ উদ্দিন চৌধুরী (হরিণ) ৭ হাজার ৭৮৮ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম-২ আসনের সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভাণ্ডারী (নৌকা) ১ লাখ ২৫ হাজার ৩৫১ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী ড. মাহমুদ হাসান (আনারস) ১২ হাজার ৪৩৩ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৩ আসনে মাহফুজুর রহমান মিতা (নৌকা) ১ লাখ ১১ হাজার ৭৪৩ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী এম এ ছালাম (লাঙ্গল) ৩ হাজার ৪৬৪ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৪ আসনের দিদারুল আলম (নৌকা) ১ লাখ ৫৩ হাজার ৮১৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আ ফ ম মফিজুর রহমান (জাসদ-মশাল) ৪ হাজার ৪৬২ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম-৯ আসনের জিয়াউদ্দীন আহমেদ বাবলু (লাঙ্গল) ৭৯ হাজার ৭৭৯ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী মোহাম্মদ আবু হানিফ পেয়েছেন ৩ হাজার ৫৯৯ ভোট।
চট্টগ্রাম-১১ আসনের এম আবদুল লতিফ (নৌকা) ৬৪ হাজার ৩২ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী কামাল উদ্দিন চৌধুরী (লাঙ্গল) ১ হাজার ৯৯০ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১২ আসনের সামশুল হক চৌধুরী (নৌকা) ১ লাখ ২৮ হাজার ২১৪ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী (লাঙ্গল) পেয়েছেন ১০ হাজার ১৯৭ ভোট।
চট্টগ্রাম-১৩ আসনের সাইফুজ্জামান চৌধুরী (নৌকা) ১ লাখ ৭৮ হাজার ৯৮৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তপন চক্রবর্তী (লাঙ্গল) ৫ হাজার ৪১৮ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৫ আসনের আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন (নৌকা) ১ লাখ ১ হাজার ৮৬৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রার্থী আলহাজ জয়নাল আবেদীন কাদেরী (টেলিভিশন) ৪ হাজার ৪৪৮ ভোট পেয়েছেন।
চট্টগ্রাম-১৬ আসনের মোস্তাফিজুর রহমান চৌধুরী (নৌকা) ১ লাখ ৪৭ হাজার ৮৫৫ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী অ আ ম হায়দার আলী চৌধুরী (বাইসাইকেল) পেয়েছেন ৬ হাজার ৬৮৪ ভোট।
কক্সবাজার-৪ আসনের আবদুর রহমান বদি (নৌকা) ১ লাখ ৫ হাজার ৬৮৬ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী তাহা ইয়াহিয়া (লাঙ্গল) পেয়েছেন ৭ হাজার ২৯০ ভোট।
খাগড়াছড়ি :কুজেন্দ্র লাল ত্রিপুরা (নৌকা) ৯৯ হাজার ৫৮ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রসিত বিকাশ খীসা (স্বতন্ত্র-হাতি) ৬৭ হাজার ৭০০ ভোট পেয়েছেন।
রাঙামাটি :ঊষাতন তালুকদার (স্বতন্ত্র-হাতি) ১৯৭ কেন্দ্রের ফলাফল অনুযায়ী ৯১ হাজার ৪৭ ভোট পেয়ে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী দীপংকর তালুকদার (নৌকা) ৭৭ হাজার ৩০৭।
বান্দরবান :বীর বাহাদুর উ শৈ সিং (নৌকা) ৫৭ হাজার ১৩৯ ভোট পেয়ে এগিয়ে রয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী প্রসন্ন কান্তি তঞ্চঙ্গ্যা (স্বতন্ত্র-টেবিল ঘড়ি) ২৮ হাজার ৭৮৩ ভোট পেয়েছেন।

No comments

Powered by Blogger.