ঈদে আনন্দ ফ্রি!!!

বাবা: প্রত্যেক নারীকে নিজের মা ভাবো, তুমি ভালো মানুষ হতে পারবে। ছেলে: তাহলে তুমি কি খারাপ লোক?
স্বামী: খোদা তোমাকে দুইটা চোখ দিয়েছেন, চালের দুইটা পাথর খুঁজে বের করতে পারো না!
স্ত্রী: আর, খোদা যে তোমাকে ৩২টা দাঁত দিয়েছেন, সেগুলো দিয়ে ওই দুটি পাথর চিবিয়ে খেয়ে ফেলতে পারো না!


প্রথম বন্ধু: দোস্ত, একটা মেয়ে আমার দিকে তাকিয়ে হাসছে!
দ্বিতীয় বন্ধু: ভালো করে দেখ, তোর দিকে তাকিয়ে হাসছে, নাকি তোকে দেখে হাসছে।

বিমানবন্দর থেকে বেরিয়েই কলিম সাহেব দেখলেন, নিরাপত্তারক্ষীরা গিজগিজ করছেন। তাঁকে দেখে এক নিরাপত্তারক্ষী বললেন, ‘ওয়েট স্যার!’
‘বেশি না, ৬৫ কেজি।’ বলে সামনে হাঁটা ধরলেন কলিম সাহেব।

স্ত্রীর ওপর বিরক্ত স্বামী: ‘পুরুষ: নারীর চালিকাশক্তি’ নামের বইটা আছে আপনাদের কাছে?
মেয়ে বিক্রেতা: কল্পকাহিনির বিভাগটা পাশের রুমে, এদিক দিয়ে যান।

—টারজান যখন একটা মৃত চিতা দেখে, তখন কী ভাবে?
—যাক, আরেকটা নতুন আন্ডারওয়্যারের ব্যবস্থা হলো!

দুধবিষয়ক তিন পাতার রচনা লিখতে দিয়েছিলেন শিক্ষক। সবাই তিন পাতা লিখেছে, কেবল একজন লিখেছে এক পাতা।
শিক্ষক: এক পাতা লিখেছিস কেন?
ছাত্র: স্যার, আমি তো রচনাটা লিখেছি কনডেন্সড মিল্কের ওপর!

No comments

Powered by Blogger.