বিশ্বকাপের পোশাকি মহড়া

ঢাকায় নেমেই সৌরভ গাঙ্গুলী করেছিলেন প্রশ্নটা, ‘জিম্বাবুয়ে কবে আসবে?’ উত্তর পেয়ে হাবেভাবে বুঝিয়ে দিয়েছিলেন, জিম্বাবুয়ের জন্য তাঁর ‘মায়া’ হচ্ছে। বাংলাদেশের খেলোয়াড়েরা হয়তো এত অতি আত্মবিশ্বাসে ভুগছেন না। তবে নিউজিল্যান্ডকে হারানোর পর জিম্বাবুয়ের জন্য সানন্দ অপেক্ষা তো চলতেই পারে।
২৬ নভেম্বর জিম্বাবুয়ের দলের ঢাকা পৌঁছানোর মধ্য দিয়ে সেই অপেক্ষার সমাপ্তি হবে। আর অপেক্ষাটা আসলেই ‘মধুর’ ছিল কি না, সেটা বোঝা যাবে ১ ডিসেম্বর থেকে। ১ থেকে ১৭ ডিসেম্বর পর্যন্ত ঢাকা ও চট্টগ্রামে ৫টি এক দিনের আন্তর্জাতিক ম্যাচ খেলবে বাংলাদেশ ও জিম্বাবুয়ে।
ডিসেম্বরের ১, ৩ ও ৬ তারিখ প্রথম তিনটি ম্যাচ হবে ঢাকার মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে। ১০ ও ১২ তারিখ শেষ দুটো ম্যাচ চট্টগ্রামে। সিরিজের তৃতীয় ম্যাচটি হবে দিবারাত্রির।
এই সুযোগে বিশ্বকাপ উপলক্ষে মিরপুরে বসা নতুন ফ্লাডলাইটের একটা পরীক্ষাও হয়ে যাবে। শুধু ফ্লাডলাইট নয়, মিরপুর ও চট্টগ্রামের দুটি ভেন্যুর প্রতিটি সংস্কারকাজের পরীক্ষাও হয়ে যাবে এই সিরিজে। অন্তত সিরিজটাকে সেভাবেই নিচ্ছেন বাংলাদেশের বিশ্বকাপ আয়োজকেরা।
২৬ নভেম্বর বাংলাদেশে পৌঁছানোর পর ২৯ নভেম্বর জিম্বাবুয়ে খেলবে তাদের একমাত্র প্রস্তুতি ম্যাচটি; বিকেএসপিতে ওই ম্যাচের প্রতিপক্ষ বিসিবি একাদশ।

No comments

Powered by Blogger.