ভুল চিকিৎসায় পুড়ে গেলো কিশোরীর শরীর

১৮ বছর বয়সে মৃগী রোগ ধরা পড়ে অস্ট্রেলিয়ান কিশোরী ড্যানিকা হেরোনের। এর চিকিৎসাও চলছিলো ঠিকমতো। ১৯তম জন্মদিনের কিছুদিন আগে নতুন দুইটি ওষুধ দেয়া হয় তাকে। এর পর থেকেই শুরু হলো শরীরের পরিবর্তন। ভুল ওষুধের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়ায় গত মে মাসে ১৯তম জন্মদিনেই মৃত্যু হয় তার। ওষুধ দুটির নাম ল্যামিকট্যাল এবং কেপর‌্যা। এ দুটো গ্রহণ করার পর শরীরে একটি ফুসকুড়ি দেখা যায়। এবং ঠোঁট দুটো ফুলে অস্বাভাবিক হয়ে যায়। এতে তিনি ডাক্তারের শরণাপন্ন হন। কিন্তু ডাক্তার তাকে চিকেন পক্সের ওষুধ দিতে থাকেন। এতে শরীরের সমস্যা আরো বেড়ে যায়। ফুসকুড়িগুলো আস্তে আস্তে সারা শরীরে ছড়াতে থাকে। অবশেষে তার মা কারমেন হেরোন (৪৩) তাকে নিউ সাউথ ওয়ালসের একটি হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানেও ডাক্তাররা চিকেন পক্স বলেই ধারণা করেন। এ হাসপাতালে চারদিন রেখে একই শহরের অন্য একটি হাসপাতালে তাকে স্থানান্তর করা হয়। ওই হাসপাতালে স্টিভেন জনসন সিন্ড্রমের (এস জে এস) চিকিৎসা চলতে থাকে।
এ রোগটি হলে বিষক্রিয়ার কারণে ভেতর থেকে শরীরের ত্বক পুড়তে পুড়তে বাইরে ছড়িয়ে যায়। এটি সাধারণত ভুল ওষুধ প্রয়োগের কারণে হয়। এ ছাড়াও শরীরের ভেতর থেকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমনও হয়।
দ্বিতীয় হাসপাতালে এস জে এস রোগের চিকিৎসা দেয়া হলেও হেরোনের অবস্থার উন্নতি হয়নি। ফুসকুড়ি ছড়িয়ে তার শরীরের অর্ধেক অংশই পুড়ে যায়। ঠোঁট আরো বেশি ফুলে উঠতে থাকে। এখানে সেখানে ক্ষত তৈরি হতে থাকে। চোখ, মুখ, পিঠ, পেট, উরু এমনকি জনন অঙ্গ থেকেও চামড়া খসে পড়তে থাকে। এসে সে স্থায়ীভাবে অন্ধ হয়ে যায়। এবং ফুসফুস বিকল হয়ে ১৯তম জন্মদিনে পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়।
কিশোরী হেরোনের মা ক্যারমেন হেরোন বলেন, ওকে দেখলেই কান্না উঠতো। মেয়েটা আমার রাতে ঘুমুতেও পারতো না। সারা শরীর ফুসকুড়ি ওঠে ভরে গিয়েছিলো। তার চোখ এবং ঠোঁট চটচটে হয়ে উঠেছিলো। ঘাড় বেঢপ আকারের হয়ে গিয়েছিলো। এ কারণে পানিও খেতে পারতো না সে।
পক্সের ওষুধ দিতে থাকেন।
এতে শরীরের সমস্যা আরো বেড়ে যায়। ফুসকুড়িগুলো আস্তে আস্তে সারা শরীরে ছড়াতে থাকে। অবশেষে তার মা কারমেন হেরোন (৪৩) তাকে নিউ সাউথ ওয়ালসের একটি হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানেও ডাক্তাররা চিকেন পক্স বলেই ধারণা করেন। এ হাসপাতালে চারদিন রেখে একই শহরের অন্য একটি হাসপাতালে তাকে স্থানান্তর করা হয়। ওই হাসপাতালে স্টিভেন জনসন সিন্ড্রমের (এস জে এস) চিকিৎসা চলতে থাকে।

এ রোগটি হলে বিষক্রিয়ার কারণে ভেতর থেকে শরীরের ত্বক পুড়তে পুড়তে বাইরে ছড়িয়ে যায়। এটি সাধারণত ভুল ওষুধ প্রয়োগের কারণে হয়। এ ছাড়াও শরীরের ভেতর থেকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমনও হয়।

দ্বিতীয় হাসপাতালে এস জে এস রোগের চিকিৎসা দেয়া হলেও হেরোনের অবস্থার উন্নতি হয়নি। ফুসকুড়ি ছড়িয়ে তার শরীরের অর্ধেক অংশই পুড়ে যায়। ঠোঁট আরো বেশি ফুলে উঠতে থাকে। এখানে সেখানে ক্ষত তৈরি হতে থাকে। চোখ, মুখ, পিঠ, পেট, উরু এমনকি জনন অঙ্গ থেকেও চামড়া খসে পড়তে থাকে।

এসে সে স্থায়ীভাবে অন্ধ হয়ে যায়। এবং ফুসফুস বিকল হয়ে ১৯তম জন্মদিনে পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়।

কিশোরী হেরোনের মা ক্যারমেন হেরোন বলেন, ওকে দেখলেই কান্না উঠতো। মেয়েটা আমার রাতে ঘুমুতেও পারতো না। সারা শরীর ফুসকুড়ি ওঠে ভরে গিয়েছিলো। তার চোখ এবং ঠোঁট চটচটে হয়ে উঠেছিলো। ঘাড় বেঢপ আকারের হয়ে গিয়েছিলো। এ কারণে পানিও খেতে পারতো না সে।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/details.php?nayadiganta=OTExNDM=&sec=MjM=&t=%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0#sthash.6fHaZynY.dpuf
পক্সের ওষুধ দিতে থাকেন।
এতে শরীরের সমস্যা আরো বেড়ে যায়। ফুসকুড়িগুলো আস্তে আস্তে সারা শরীরে ছড়াতে থাকে। অবশেষে তার মা কারমেন হেরোন (৪৩) তাকে নিউ সাউথ ওয়ালসের একটি হাসপাতালে ভর্তি করান। সেখানেও ডাক্তাররা চিকেন পক্স বলেই ধারণা করেন। এ হাসপাতালে চারদিন রেখে একই শহরের অন্য একটি হাসপাতালে তাকে স্থানান্তর করা হয়। ওই হাসপাতালে স্টিভেন জনসন সিন্ড্রমের (এস জে এস) চিকিৎসা চলতে থাকে।

এ রোগটি হলে বিষক্রিয়ার কারণে ভেতর থেকে শরীরের ত্বক পুড়তে পুড়তে বাইরে ছড়িয়ে যায়। এটি সাধারণত ভুল ওষুধ প্রয়োগের কারণে হয়। এ ছাড়াও শরীরের ভেতর থেকে ব্যাকটেরিয়ার সংক্রমনও হয়।

দ্বিতীয় হাসপাতালে এস জে এস রোগের চিকিৎসা দেয়া হলেও হেরোনের অবস্থার উন্নতি হয়নি। ফুসকুড়ি ছড়িয়ে তার শরীরের অর্ধেক অংশই পুড়ে যায়। ঠোঁট আরো বেশি ফুলে উঠতে থাকে। এখানে সেখানে ক্ষত তৈরি হতে থাকে। চোখ, মুখ, পিঠ, পেট, উরু এমনকি জনন অঙ্গ থেকেও চামড়া খসে পড়তে থাকে।

এসে সে স্থায়ীভাবে অন্ধ হয়ে যায়। এবং ফুসফুস বিকল হয়ে ১৯তম জন্মদিনে পৃথিবী ছেড়ে চলে যায়।

কিশোরী হেরোনের মা ক্যারমেন হেরোন বলেন, ওকে দেখলেই কান্না উঠতো। মেয়েটা আমার রাতে ঘুমুতেও পারতো না। সারা শরীর ফুসকুড়ি ওঠে ভরে গিয়েছিলো। তার চোখ এবং ঠোঁট চটচটে হয়ে উঠেছিলো। ঘাড় বেঢপ আকারের হয়ে গিয়েছিলো। এ কারণে পানিও খেতে পারতো না সে।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/details.php?nayadiganta=OTExNDM=&sec=MjM=&t=%E0%A6%AD%E0%A7%81%E0%A6%B2-%E0%A6%9A%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A7%8E%E0%A6%B8%E0%A6%BE%E0%A7%9F-%E0%A6%AA%E0%A7%81%E0%A7%9C%E0%A7%87-%E0%A6%97%E0%A7%87%E0%A6%B2%E0%A7%8B-%E0%A6%95%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8B%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0-%E0%A6%B6%E0%A6%B0%E0%A7%80%E0%A6%B0#sthash.6fHaZynY.dpuf

No comments

Powered by Blogger.