খবর, কালের কণ্ঠের- কেয়ার্নের সঙ্গে স্বার্থবিরোধী চুক্তির পেছনেও জ্বালানি উপদেষ্টা

দেশের বর্তমান ও ভবিষ্যৎ জ্বালানি নিরাপত্তার জন্য ক্ষতিকর হওয়া সত্ত্বেও গভীর সমুদ্র ব্লকের একমাত্র ক্ষেত্র সাঙ্গুর সম্প্রসারিত অংশের গ্যাস তৃতীয় পক্ষের কাছে বিক্রির অনুমোদন পেয়েছে স্কটিশ কম্পানি কেয়ার্ন এনার্জি। আর্থিক অনিয়মসহ নানা কারণে বিতর্কিত এ বহুজাতিক কম্পানিকে বাড়তি এই সুবিধা দেওয়ার পেছনে এককভাবে জ্বালানি উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহীর বড় ধরনের ভূমিকা রয়েছে বলে জানা গেছে।
কেয়ার্নের সঙ্গে উৎপাদন বণ্টন চুক্তির (পিএসসি) আগের শর্ত শিথিল করে সরকার তৃতীয় পক্ষের কাছে সরাসরি গ্যাস বিক্রির অনুমোদন দেওয়ায় আন্তর্জাতিক এ কম্পানিটি অনেক বেশি লাভবান হবে। এতে সরকার স্বল্প দামে গ্যাস পাওয়া থেকে বঞ্চিত হবে এবং গ্রাহকদের অনেক বেশি দামে গ্যাস কিনতে হবে। দেশের জন্য আর্থিকভাবে বিপুল ক্ষতির কারণ হওয়ার পরেও জ্বালানি উপদেষ্টার বিশেষ আগ্রহে এ চুক্তি করা হয় বলে অভিযোগ উঠেছে।
জানা গেছে, সাঙ্গু গ্যাসক্ষেত্রটির মজুদ নষ্ট হওয়ার জন্য দায়ী কেয়ার্নের সঙ্গে পিএসসি সংশোধনের বিষয়ে জ্বালানি মন্ত্রণালয় এবং রাষ্ট্রায়ত্ত তেল, গ্যাস ও খনিজ সম্পদ সংস্থার (পেট্রোবাংলা) একাধিক কর্মকর্তা বিরোধিতা করেছিলেন। জ্বালানি খাতের সংশ্লিষ্ট বিশেষজ্ঞরাও তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির উদ্যোগ না নেওয়ার দাবি জানিয়েছিলেন। সব পক্ষের নেতিবাচক অবস্থানের পরও শুধু তৌফিক-ই-ইলাহীর ইচ্ছায় জাতীয় স্বার্থবিরোধী এ চুক্তি করা হয়। উপদেষ্টার বিশেষ আগ্রহের কারণে বহুজাতিক কম্পানিটিকে বিভিন্ন সুবিধা দিতে শুধু তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রি নয়, নিয়ম ভেঙে দুই দফা পিএসসিও সংশোধন করা হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে।
তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির অনুমোদন পাওয়ার পরই কিছুদিনের মধ্যে কেয়ার্ন বেশি দামে বাংলাদেশের সব শেয়ার অস্ট্রেলিয়ান কম্পানি সান্তোসের কাছে বিক্রি করে এ দেশ থেকে তাদের সব ব্যবসা গুটিয়ে নেয়। অতিরিক্ত সুবিধা পাওয়ার পরই কেয়ার্নের এ পদক্ষেপের পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মনে করেন।
জ্বালানি খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা অভিযোগ করেন, কেয়ার্নকে এই অন্যায্য সুবিধা দেওয়ায় এটি ভবিষ্যতে গ্যাস অনুসন্ধানে বিদেশি কম্পানির সঙ্গে চুক্তির ক্ষেত্রে বিপদ ডেকে আনবে। বর্তমানে দেশে গ্যাস অনুসন্ধানে নিয়োজিত ও ভবিষ্যতে কাজ করতে আগ্রহী আন্তর্জাতিক তেল কম্পানিগুলো (আইওসি) এ সুযোগ নিতে চাইবে। এতে বেশি দামে কোটি কোটি টাকার গ্যাস কিনতে বাধ্য হবে পেট্রোবাংলা। এমনকি তারা তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির নামে বিদেশে রপ্তানির তৎপরতাও চালাতে শুরু করবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাঙ্গুর সম্প্রসারিত অংশ মগনামা ও হাতিয়ার অনুসন্ধান ব্যয় তুলতে কেয়ার্ন তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির দাবি জানিয়ে আসছিল। ২০০৮ সালের আগস্ট মাসে তারা প্রথম এ অনুমতি চায়। তা না হলে তারা সেখানে অনুসন্ধান চালাবে না বলে জানিয়ে দেয়। কিন্তু তত্ত্বাবধায়ক সরকার দেশের জন্য ক্ষতিকর ভেবে এই অনুমোদন দেয়নি।
অভিযোগ রয়েছে, বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর কেয়ার্ন নানাভাবে জ্বালানি উপদেষ্টাকে এ অনুমোদন দেওয়ার জন্য রাজি করায়। উপদেষ্টার ইঙ্গিত পাওয়ার পর পেট্রোবাংলার উপর্যুপরি তাগাদার পরও কেয়ার্ন মগনামা ও হাতিয়ায় অনুসন্ধান বন্ধ রাখে। এটিকে অজুহাত হিসেবে ব্যবহার করে তারা নিজেদের দাবিতে অটল থাকে এবং অনুমোদন দিতে পেট্রোবাংলাকে বাধ্য করে। এ জন্য পিএসসির তৃতীয় সংশোধনও করা হয় আগস্ট মাসে। আর গত ২৬ সেপ্টেম্বর দেশে প্রথমবারের মতো তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির অনুমতি দিয়ে কেয়ার্নের সঙ্গে চুক্তি করে পেট্রোবাংলা। আগের নিয়ম অনুযায়ী সাঙ্গুতে উৎপাদিত সব গ্যাস পেট্রোবাংলার কাছে বিক্রি বা সরবরাহ করতে বাধ্য ছিল কেয়ার্ন। দেশের সব আইওসিও গ্যাস বিক্রির ক্ষেত্রে এ নিয়ম মানা হচ্ছে। শুধু কেয়ার্নকেই তৃতীয় পক্ষকে বিক্রির বাড়তি সুবিধা দিল সরকার।
কেয়ার্ন বঙ্গোপসাগরের সাঙ্গুর (১৬ নম্বর ব্লক) অন্তর্ভুক্ত মগনামায় ২০০৭ সালে প্রায় ২০ কোটি ডলার ব্যয়ে দুটি কূপ খনন ও ভূ-তাত্তি্বক জরিপ (সিসমিক সার্ভে) করে। এর মধ্যে মগনামায় গ্যাস পাওয়া যায়। এর পরিপ্রেক্ষিতে কেয়ার্ন দাবি করছে, মগনামা ও হাতিয়ায় গ্যাস রয়েছে। তবে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে উৎপাদন করলে তা লাভজনক হবে কি না, তা খতিয়ে দেখতে আরো ত্রিমাত্রিক জরিপ ও কূপ খনন করতে হবে। এই বাড়তি বিনিয়োগের অর্থের জন্য তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির দাবি জানায় তারা।
আনুষ্ঠানিকভাবে চুক্তির কিছুদিন পরই কেয়ার্ন দারুণভাবে তৎপর হয়ে ওঠে। ধ্বংস হতে যাওয়া সাঙ্গু ও সম্প্রসারিত অংশে গ্যাস অনুসন্ধানে কেয়ার্নের হাতে থাকা সব শেয়ার অস্ট্রেলিয়ান কম্পানি সান্তোসের কাছে বিক্রি করে এ দেশ থেকে তাদের সব ব্যবসা গুটিয়ে নেয়। এতে সাঙ্গু ধ্বংস এবং নানা অনিয়ম ও দুর্নীতির জন্য দায়ী কেয়ার্নকে আর ধরা যাবে না।
তেল-গ্যাস-খনিজ সম্পদ ও বিদ্যুৎ বন্দর রক্ষা কমিটির সদস্যসচিব অধ্যাপক আনু মুহাম্মদ এ প্রসঙ্গে কালের কণ্ঠকে বলেন, উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী বিদ্যুৎ ও জ্বালানি মন্ত্রণালয়ের সব কিছু নিয়ন্ত্রণ করছেন। সর্বক্ষেত্রে তাঁর কর্তৃত্ব রয়েছে। অথচ কাগজে-কলমে কোনো প্রমাণ না রাখায় তাঁকে জবাবদিহির আওতায় আনা কঠিন। এটি খুবই বিপজ্জনক পরিস্থিতি। দেশের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সম্পদ রয়েছে যে মন্ত্রণালয়ের অধীনে, সেটির দেখভালের দায়িত্বে রয়েছেন জ্বালানি উপদেষ্টার মতো পরীক্ষিত বহুজাতিক কম্পানির এজেন্টরা। এ কারণে বিদেশি কম্পানিগুলোর বিরুদ্ধে সহজে কিছু করা যায় না। এটি জাতির জন্য সবচেয়ে বড় দুর্ভাগ্যের বিষয় বলে তিনি মন্তব্য করেন।
তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির বিষয়ে কেয়ার্নের সঙ্গে চুক্তি দেশের জ্বালানি ও অর্থনৈতিক নিরাপত্তার জন্য হুমকি উল্লেখ করে আনু মুহাম্মদ বলেন, এতে বেশি দামে গ্যাস কিনতে হওয়ায় দেশের বিপুল আর্থিক ক্ষতি হবে। আর সান্তোসের কাছে বিক্রির আগে এ চুক্তির সুবিধা নিয়ে কেয়ার্ন নিজেদের কম্পানির বাজার মূল্য কয়েক শ কোটি টাকা বাড়িয়ে মুনাফা লুটেছে।
কেয়ার্নের বিরুদ্ধে যত অভিযোগ : দেশের গভীর সমুদ্র ব্লকের একমাত্র সাঙ্গু গ্যাসক্ষেত্রটি কেয়ার্ন ১৯৯৬ সালে আবিষ্কার করে এবং ১৯৯৮ সাল থেকে গ্যাস উত্তোলন শুরু করে। এ ক্ষেত্র থেকে বর্তমানে দৈনিক ২২ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাচ্ছে। গত বছরও এ ক্ষেত্র থেকে গ্যাস উৎপাদনের পরিমাণ ২৫ মিলিয়ন ঘনফুটের বেশি থাকলেও পরে তা কমতে থাকে। বর্তমানে এর মজুদ নিঃশেষ হওয়ার পথে। মজুদ বেশি দেখিয়ে কেয়ার্ন এ ক্ষেত্র থেকে অধিক পরিমাণ গ্যাস তোলায় ক্ষেত্রটির ব্যাপক ক্ষতি হয়েছে।
সাঙ্গু ক্ষেত্রটি ধ্বংসের ব্যাপারে সবাই একযোগে কেয়ার্নকে দায়ী করছে। ১০ বছর আগে কেয়ার্ন বলেছে, সাঙ্গুতে এক ট্রিলিয়ন ঘনফুটের বেশি গ্যাস আছে। সেই হিসাব দেখিয়ে চার-পাঁচ বছর আগে এটি থেকে দৈনিক ২৫ থেকে ২৭ কোটি ঘনফুটের মতো গ্যাস তোলা হয়। সাঙ্গু থেকে অতিরিক্ত গ্যাস তোলার কারণে এখন সেটি মৃত্যুপথযাত্রী। পেট্রোবাংলার তথ্য অনুযায়ী এ ক্ষেত্রে এখন মজুদের পরিমাণ এক হাজার ২০০ কোটি ঘনফুট।
মজুদ নিয়ে বিভ্রান্তিকর তথ্য দেওয়া ছাড়াও সাঙ্গু ও মগনামায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধান এবং উত্তোলনের নামে কেয়ার্নের কোটি কোটি ডলারের দুর্নীতি ও অনিয়মের প্রমাণ পেয়েছে সরকার। সাঙ্গুর উৎপাদন বাড়াতে ২০০৭ সালে ১০ নম্বর কূপ খনন করা হয়। এ জন্য ব্যয় দেখানো হয়েছে প্রায় তিন কোটি ৮০ লাখ ডলার। কিন্তু মাত্র ৭০ লাখ ডলার সমমূল্যের গ্যাস তুলে কূপটি বন্ধ করে দেওয়া হয়। কূপ খননের সময় সি ড্রিল নামে একটি জরাজীর্ণ পুরনো রিগ আনা হয়, যেটি ১০০ দিনের মধ্যে ৪০ দিনই কাজ করতে পারেনি। কিন্তু প্রতিদিনের ভাড়া দেওয়া হয়েছে। রিগের প্রতিদিনের ভাড়া ছিল এক লাখ ৬০ হাজার ডলার।
মগনামায় অনুসন্ধান কূপ খননেও প্রচুর অনিয়ম হয়েছে। এ কূপ খননে চার কোটি ৬৫ লাখ ৬০ হাজার ডলার ব্যয় হয়েছে। নিশ্চিত না হয়ে এভাবে অনুসন্ধান কূপ খননের যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। ২০০৭ সালে বিবি-৫ নামের একটি রিগ দিয়ে এ কূপ খনন করা হয়। দিনপ্রতি এর ভাড়া ছিল দুই লাখ ১০ হাজার ডলার। এ রিগ দিয়ে মগনামায় চার হাজার ৫৪১ মিটার পর্যন্ত খননের পরিকল্পনা ছিল কেয়ার্নের। তবে রিগটি চার হাজার ৬০ মিটারের পর আর খনন করেনি। দিনের পর দিন লাখ লাখ ডলার ভাড়া দিয়ে কেন রিগটি দিয়ে আর খনন কাজ চালানো হলো না, তা আজও রহস্য।
এত অভিযোগের পরও উপদেষ্টা তৌফিক-ই-ইলাহী কেয়ার্নের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার পরিবর্তে বহুজাতিক এ কম্পানিকে অতিরিক্ত সুবিধা দিতে তৃতীয় পক্ষের কাছে গ্যাস বিক্রির অনুমোদন দিতে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। দেশের জন্য ক্ষতিকর হলেও কেয়ার্নের পক্ষে তার সরাসরি অবস্থানের পেছনে ভিন্ন উদ্দেশ্য রয়েছে বলে জ্বালানি খাত সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা মন্তব্য করেন।
==========================
উইকিলিকস জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের আত্মসমর্পণ  সবুজ মাঠ পেরিয়ে  আলোচনা- 'আরো অনুদানের টাকা সরিয়েছিলেন ইউনূস'  আলোচনা- 'একটি 'উজ্জ্বল ভাবমূর্তির' এভারেস্ট থেকে পতন  গল্পালোচনা- 'আসি আসি করে আশিতে আসবে!'  রাষ্ট্র ও রাজনীতিঃ সবুজ মাঠ পেরিয়ে  স্মরণ- 'রবীন্দ্রনাথ—সার্ধশত জন্মবার্ষিকীতে'  স্মরণ- 'জননেতা দেওয়ান ফরিদ গাজী'  আলোচনা- 'প্রধানমন্ত্রীর জাপান সফর ও দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের নতুন পর্যায়'  আলোচনা- 'কর্মপরিবেশঃ স্বর্গে তৈরি'  গল্পালোচনা- ‘দেখা হয় নাই চক্ষু মেলিয়া...’  আন্তর্জাতিক- উইকিলিকসঃ হাটে হাঁড়ি ভাঙা জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ  গল্পসল্প- ওরা ধান কুড়ানির দল  শিক্ষা- আদিবাসী পাহাড়ে বিশ্ববিদ্যালয় চাই  জঙ্গি ও সন্ত্রাসীদের অর্থের মূল উৎস সৌদি আরব  রাজনৈতিক আলোচনা- এমন বন্ধু থাকলে...  শিল্প-অর্থনীতি শেয়ারবাজারের সুন্দরী প্রতিযোগিতা-তত্ত্ব  সাক্ষাৎকার- খাদ্যনিরাপত্তার জন্য বিকল্প উপায় খুঁজতা হবে  খবর, প্রথম আলোর-  দলীয় স্বার্থ বড় করে দেখবেন না  মার্কিন কূটনীতিকদের গোপন তারবার্তাঃ পাকিস্তানে জঙ্গি নির্মূলে ১০-১৫ বছর লাগবে  অধ্যাপক ইউনূসের অর্থ স্থানান্তর : গ্রামীণ ব্যাংকের ব্যাখ্যা  শিল্প-অর্থনীতি 'সময় এসেছে মাথা তুলে দাঁড়াবার'  প্রকৃতি- 'কিয়োটো প্রটোকল ভেস্তে যাচ্ছে, কানকুনে কী হবে?  আলোচনা- 'মেয়েদের লাঞ্ছনা বন্ধ করতে কঠোর হতে হবে'  যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'আগ্নেয়গিরির ওপরে পিকনিক'  আলোচনা- 'হিমালয়ের কোলে এক টুকরো দক্ষিণ এশিয়া'  স্মরণ- 'মানুষের জন্য যিনি জেগে থাকতেন'  রাজনৈতিক আলোচনা- 'আবার আসিব ফিরে!'  আলোচনা- 'রাজকীয় সম্মেলন'  যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'অসারের তর্জন-গর্জন'  আলোচনা- 'একজন নোবেল বিজয়ী, বাংলাদেশের ভাবমূর্তি ও ক্ষুদ্রঋণের ফাঁদ'  স্মৃতি ও গল্প- সেই আমি এই আমি  গল্প- 'ঘুঁটি'  আন্তর্জাতিক- অং সান সু চির মুক্তি : মিয়ানমারে কি কি গণতন্ত্র আসছে?


দৈনিক কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যর

এই খবর'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.