বিশ্ব জয় করতে চান নেইমার
বয়স মাত্র ১৯। পেশাদার ক্যারিয়ারও শুরু করেছেন দুই বছর পুরো হয়নি। এরই মধ্যে সাফল্য যেন নিজে থেকে এগিয়ে এসে নেইমারের পায়ে লুটোচ্ছে। ব্রাজিলের এই উঠতি তারকাও যেন বিশ্ব জয় করতে আত্মবিশ্বাসী হয়ে উঠছেন, ‘এবার আমি বিশ্ব জয় করতে চাই।’
সেটাই তাঁর পরবর্তী লক্ষ্য হওয়ার কথা। সান্তোসের হয়ে এরই মধ্যে দুই বছরে চারটি ট্রফি জিতেছেন। সদ্যই জিতলেন দক্ষিণ আমেরিকার ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ কোপা লিবার্তোদোরেস। নেইমার এখন বিশ্ব জয়ে নামতেই পারেন।
আক্ষরিক অর্থেই। কারণ মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুবাদে এ বছর ডিসেম্বরে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ টুর্নামেন্টে খেলবে সান্তোস। স্বাভাবিকভাবেই টুর্নামেন্টের সেরা দুই ফেবারিট ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা ও দক্ষিণ আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন সান্তোস। ২০০৬ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ দিয়েই নিজেকে ভালোমতো চিনিয়েছিলেন পাতো। পরের বছরই তাঁকে কিনে নিয়েছিল এসি মিলান।
নেইমার অবশ্য আগে থেকেই ইউরোপের ক্লাবগুলোর আগ্রহের কেন্দ্রে। চেলসি তো গতবার তাঁকে কেনার জন্য হন্যে হয়ে পড়েছিল। এবার শোনা যাচ্ছে রিয়াল মাদ্রিদেরও নাম। এবং খোদ পেলেই বলছেন, রিয়াল মাদ্রিদই হতে পারে নেইমারের যোগ্য ঠিকানা।
নেইমারের মতটাও জানা জরুরি। স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক এএস-এর সাংবাদিক মওকা মতো পেয়ে ছুড়ে দিয়েছিলেন প্রশ্নটা—বিশ্ব জয় করতে চান মানে মাদ্রিদেই আসছেন? নেইমারের হেঁয়ালিমাখা উত্তর, ‘আমি জানি না। ভবিষ্যতে কী হতে পারে কে-ই বা জানে!’ নেইমার অবশ্য আরও কিছুদিন সান্তোসে খেলতেই আগ্রহী। তবে সান্তোস কোচ রামালহো ভালো করেই জানেন, শেষ পর্যন্ত ব্রাজিল তারকাদের ঠিকানা হয় ইউরোপেই, ‘আমি ওকে ইউরোপে যেতে নিষেধ করতে পারি না। আমি নিজে খেলোয়াড় ছিলাম বলেই জানি খেলোয়াড়দের কাছে এটা কত বড় একটা স্বপ্ন।’ আর নেইমার যে ইউরোপে খেলতে পারেন সেই প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছেন সান্তোসেরই আরেক আবিষ্কার রবিনহো।
বিশ্বজয়ের পথ এখন হাতছানি দিয়ে ডাকছে নেইমারকে!
সেটাই তাঁর পরবর্তী লক্ষ্য হওয়ার কথা। সান্তোসের হয়ে এরই মধ্যে দুই বছরে চারটি ট্রফি জিতেছেন। সদ্যই জিতলেন দক্ষিণ আমেরিকার ক্লাব চ্যাম্পিয়নশিপ কোপা লিবার্তোদোরেস। নেইমার এখন বিশ্ব জয়ে নামতেই পারেন।
আক্ষরিক অর্থেই। কারণ মহাদেশীয় চ্যাম্পিয়ন হওয়ার সুবাদে এ বছর ডিসেম্বরে ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ টুর্নামেন্টে খেলবে সান্তোস। স্বাভাবিকভাবেই টুর্নামেন্টের সেরা দুই ফেবারিট ইউরোপ চ্যাম্পিয়ন বার্সেলোনা ও দক্ষিণ আমেরিকা চ্যাম্পিয়ন সান্তোস। ২০০৬ ফিফা ক্লাব বিশ্বকাপ দিয়েই নিজেকে ভালোমতো চিনিয়েছিলেন পাতো। পরের বছরই তাঁকে কিনে নিয়েছিল এসি মিলান।
নেইমার অবশ্য আগে থেকেই ইউরোপের ক্লাবগুলোর আগ্রহের কেন্দ্রে। চেলসি তো গতবার তাঁকে কেনার জন্য হন্যে হয়ে পড়েছিল। এবার শোনা যাচ্ছে রিয়াল মাদ্রিদেরও নাম। এবং খোদ পেলেই বলছেন, রিয়াল মাদ্রিদই হতে পারে নেইমারের যোগ্য ঠিকানা।
নেইমারের মতটাও জানা জরুরি। স্প্যানিশ ক্রীড়া দৈনিক এএস-এর সাংবাদিক মওকা মতো পেয়ে ছুড়ে দিয়েছিলেন প্রশ্নটা—বিশ্ব জয় করতে চান মানে মাদ্রিদেই আসছেন? নেইমারের হেঁয়ালিমাখা উত্তর, ‘আমি জানি না। ভবিষ্যতে কী হতে পারে কে-ই বা জানে!’ নেইমার অবশ্য আরও কিছুদিন সান্তোসে খেলতেই আগ্রহী। তবে সান্তোস কোচ রামালহো ভালো করেই জানেন, শেষ পর্যন্ত ব্রাজিল তারকাদের ঠিকানা হয় ইউরোপেই, ‘আমি ওকে ইউরোপে যেতে নিষেধ করতে পারি না। আমি নিজে খেলোয়াড় ছিলাম বলেই জানি খেলোয়াড়দের কাছে এটা কত বড় একটা স্বপ্ন।’ আর নেইমার যে ইউরোপে খেলতে পারেন সেই প্রত্যয়নপত্র দিচ্ছেন সান্তোসেরই আরেক আবিষ্কার রবিনহো।
বিশ্বজয়ের পথ এখন হাতছানি দিয়ে ডাকছে নেইমারকে!
No comments