উইকিলিকস- পরাশক্তির বিরুদ্ধে এক ‘ভবঘুরের’ স্পর্ধা by ফারুক ওয়াসিফ

ত্তেজনা ও গোলমাল এই যুগের আবহ। সেই আবহে উইকি একসঙ্গে চমক ও চিন্তা দুটোই জোগাল। মঞ্চের আলোর মাঝখানে হঠাৎ মুখোশ খসে গেলে দেখা গেল, সিংহাসনে বসা লোকটি আসলে খলনায়ক। সাধু হয়ে গেল চোর আর চোর হলো সাধু।
কে চোর কে সাধু?
আমেরিকাসহ রাষ্ট্রীয় ও বাণিজ্যিক শক্তিরা এত দিন একচেটিয়াভাবে অন্যের তথ্য চুরি করে বেড়িয়েছে।
ঢুকে পড়েছে ব্যক্তিগত এলাকায়, ক্যামেরায় ধরেছে গোপন মুহূর্ত, আড়ি পেতে শুনেছে ফোনালাপ, পাসওয়ার্ড ভেঙে ঢুকেছে ব্যক্তিগত ই-মেইল অ্যাকাউন্টে। মানুষের মনের কথা, জিনের নকশা (ডিএনএ) পর্যন্ত চুরি হয়েছে। কিন্তু চোরের দশ দিনের পর গেরস্তেরও দিন আসে। চোরের ঘরেও চুরি হয়। যে শক্তি এত দিন ব্যক্তির গোপনীয়তা নষ্ট করেছে, তার গোপনীয়তা চুরমার হলো এক ব্যক্তি জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের হাতেই। ব্র্যাডলি ম্যানিং নামের যুবক মার্কিন সেনা এসব গোপন রাষ্ট্রীয় তথ্য, কূটনৈতিক চিঠি, গোয়েন্দাদের গোপন আলাপের তথ্য পাচার করেছেন। তিনি যেন সেই কাঠের ঘোড়া, যা না হলে অপরাজেয় ট্রয় নগরের ভেতরে ঢোকাই সম্ভব হতো না। নিঃসন্দেহে, উইকিলিকস তথ্য চুরি করেছে। কিন্তু এই চুরি মহৎ। কারণ, তা সাধুবেশী খলকে চিনতে সাহায্য করেছে, অনেক ষড়যন্ত্রের কথা ফাঁস করে দিয়েছে। কূটনৈতিক কাজের আড়ালে যে বিভিন্ন দেশের গোপন কথা চুরি করা হতো, কূটনীতিবিদেরা যে কার্যত গোয়েন্দাবৃত্তিতে লিপ্ত, তা জানা ও জানানোর দরকার ছিল। সাধুবেশী আমেরিকা হলো চোর আর চোর বলে অভিযুক্ত উইকিলিকস পেল সাধু সাধু অভিনন্দন।
আল-কায়েদা ও উইকিলিকস
জর্জ বুশের প্রতিপক্ষ ছিল আল-কায়েদা ও বিন লাদেন, আর বারাক ওবামার কাল হলো উইকিলিকস ও তার নায়ক জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ। চুরি করা মার্কিন বিমান দিয়েই মার্কিন গর্বের টুইন টাওয়ার ধসানো হয়েছিল, আর চুরি করা মার্কিন গোপন তথ্যের বোমার আঘাতেই তাদের মান-মর্যাদা ধুলায় লুটাল। লাদেন ছিলেন বুশ প্রশাসনের এক নম্বর শত্রু, আর ওবামা প্রশাসনের এক নম্বর শত্রু বলা হচ্ছে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জকে। হত্যা পরোয়ানা হাতে লাদেনকে এখনো খুঁজে চলেছে যুক্তরাষ্ট্র, আর উইকিলিকসকে ‘সন্ত্রাসী’ ঘোষণা এবং জুলিয়ানকে হত্যার ডাক দিয়েছে মার্কিন প্রশাসনের শীর্ষস্থানীয় ব্যক্তিরা। মার্কিন ভূখণ্ডে হামলার অভিযোগ তুলে আফগানিস্তানে আগ্রাসন হয়েছে, আর আমেরিকার গোপন-তথ্যভান্ডার ফাঁস করার অভিযোগে শুরু হয়েছে সাইবার-যুদ্ধ।
নতুন লাদেন, না সাইবার চে?
এত মিল বলেই হয়তো আল-কায়েদা আর উইকিলিকসের মধ্যে তুলনার লোভ হচ্ছে অনেকের। কিন্তু যা দেখায়, অনেক সময় ভেতরের সত্য একদম বিপরীত বলে ধরা পড়ে। রাষ্ট্রনেতাদের প্রকাশ্য কথাবার্তা আর কূটনৈতিক বার্তার মধ্যেও এই বৈপরীত্য ধরা পড়ে। আল-কায়েদাই টুইন টাওয়ারে হামলা করেছে, এমন দাবি অনেকে মানেন না। তা মেনে নিলেও বলতে হয়, আল-কায়েদা আর উইকিলিকস এক জাতের জিনিস নয় আর লাদেন ও অ্যাসাঞ্জও নন এক ধাতুতে গড়া। প্রথমত, আল-কায়েদা নামে যা হয়েছে তা শেষ পর্যন্ত মার্কিন স্বার্থের হাতিয়ার হিসেবে কাজে লেগেছে। তাকে দমনের দোহাই দিয়েই জর্জ বুশ দুটি দেশ দখল করেন, স্বদেশে দুই দফা দাপটের সঙ্গে প্রেসিডেন্টগিরি চালান এবং বিশ্বব্যাপী মার্কিন আধিপত্যকে আরও বিস্তৃত ও গভীর করার সুযোগ পান। অন্যদিকে, উইকিলিকসের কারণে বিশ্বব্যাপী মার্কিন ভাবমূর্তি ও বিশ্বাসযোগ্যতা গভীরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। মিত্রদের মধ্যে দূরত্ব বাড়ে, স্বদেশের নাগরিকেরাও তাদের রাষ্ট্রের গুপ্তচরিত্র জেনে বিক্ষুব্ধ হয়। লাদেন ছিলেন জুজু আর জুলিয়ান বাস্তব। সন্ত্রাসবাদের ভয় দেখানোই ছিল বুশের রাজনীতি, আর ওবামার ভয় উইকিলিকসের প্রকাশ করা সত্যে। আল-কায়েদা মিথ্যার কাকতাড়ুয়া, উইকিলিকস সত্যের সৈনিক। আল-কায়েদা আমেরিকাকে শক্তিশালী করেছে কিন্তু উইকিলিকসের কাজে সাম্রাজ্য দুর্বল হয়েছে। ঘটনাটি এতই নতুন ধরনের যে, লাদেন বা চে-এর তুলনা তাই বেমানান।
ট্রিগার বনাম ক্লিক
আল-কায়েদার কাজকারবার স্থানভিত্তিক, মাটির দুনিয়ার আশ্রয়ভিত্তিক। কিন্তু উইকিলিকসের বিচরণ ইন্টারনেটের গায়েবি দুনিয়ায়। কোনো আঞ্চলিক ঘাঁটির প্রয়োজন তাদের পড়ে না। সন্ত্রাসবাদীদের লাগে ভারী অস্ত্র, বোমা, টাকা ও যোগাযোগ। অন্যদিকে, সাইবার-যোদ্ধাদের জোর টাকা বা অস্ত্র নয়, প্রাযুক্তিক জ্ঞান, কৌশল ও সাহস। সন্ত্রাসবাদী ও পরাশক্তি উভয়েরই হাত থাকে বোমার সুইচ অথবা অস্ত্রের ট্রিগারে। আর জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের যুদ্ধ শুরু হয় মাউসের ছোট্ট একটি ক্লিকে, চোখের পলকে। সন্ত্রাসবাদীর একটি বোমার সমর্থনে অজস্র মানুষ অজস্র বোমা ছোড়ে না। কিন্তু নিমেষেই এক উইকিলিকস ওয়েবসাইট থেকে তৈরি হয় শত শত অবিকল ওয়েবসাইট। এই বহুরূপিতাই তার শক্তি। তথ্য অনলাইন হওয়া মাত্রই অসীম সংখ্যায় তা কপি হতে থাকে। অ্যাসাঞ্জ বা উইকি না থাকলেও এসব তথ্যের বিস্তার চলতেই থাকবে। এক লাদেন মরলে বা বাঁচলে অজস্র লাদেন তৈরি হয় না। অথচ অ্যাসাঞ্জ গ্রেপ্তার হওয়ামাত্রই অনেক হ্যাকার অদৃশ্য অবস্থান শুরু করে ‘পে ব্যাক’ বা শোধ নেওয়ার যুদ্ধ। সন্ত্রাসবাদী বা রাষ্ট্রের আক্রমণে রক্ত ঝরে, কিন্তু সাইবার-যুদ্ধে কেউ মরে না অথচ আধিপত্যবাদী ক্ষমতার প্রাণশক্তি কমে যায়। সবচেয়ে বড় কথা, বিন লাদেন সাম্রাজ্যবাদের সৃষ্টি কিন্তু উইকির জন্ম সাম্রাজ্যের বাইরে। উইকিলিকস চলে সাধারণ মানুষের চাঁদায়, তার অবস্থান বিদ্যমান ক্ষমতা-কাঠামোর বাইরে। ক্ষমতাবান রাষ্ট্র ও বাণিজ্যিক শক্তিগুলোর সাহায্য নিয়ে নয়, বরং তাদের বিরুদ্ধেই এর জন্ম।
পরাশক্তির বিরুদ্ধে এক ভবঘুরে
গ্রেপ্তার হওয়ার আগে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ একে একে ব্যাংক-কার্ড, মোবাইল, ঠিকানা সব ত্যাগ করেছিলেন। তাঁর দেশ অস্ট্রেলিয়াও তাঁকে অস্বীকার করে। রুশ বিপ্লবের নায়ক নির্বাসিত ট্রটস্কির মতো তাঁরও দশা হয়, ‘এ প্ল্যানেট উইদাউট এ ভিসা’। ছিলেন ভবঘুরের মতো নিঃসঙ্গ ও স্বাধীন। গল্পটা যেন পৌরাণিক বালক ডেভিডের সঙ্গে শক্তিমান গলিয়াথের অসম যুদ্ধের। তার কোনো প্রতিরক্ষা নেই। ক্ষমতাবানদের জগতে ঢুকে পড়া এক ‘স্ট্রেঞ্জার’ তিনি। সাইবার-যোদ্ধারা ভূতের মতো, তাদের কোনো অবয়ব নেই, হাজিরার সময় নেই, বসবাসের স্থান নেই, তারা যেন স্থান-কাল-পাত্রের ঊর্ধ্বে। পরাশক্তি দৃশ্যমান কিন্তু উইকিসেনারা অদৃশ্য। তাদের থামানো যাচ্ছে না, রিয়েল মার খাচ্ছে ভার্চুয়ালের কাছে।
যেদিন ‘নিঃশব্দ শব্দকে খাবে’
সুপারপাওয়ার অন্য পাওয়ারের সঙ্গে খেলতে জানে, কিন্তু নন-পাওয়ারের সঙ্গে লড়াইয়ের কায়দা তার অজানা। অনস্তিত্ব এভাবে অস্তিত্বকে খেতে পারে। ‘যেদিন নিঃশব্দ শব্দকে খাবে’, লালনের এই দর্শনই যেন ফলে গেল। পশ্চিমা সাম্রাজ্যের ক্ষমতা যতই সামরিকায়িত ও বিস্তৃত হচ্ছে, তার প্রতিরক্ষাও ততটাই তরল হয়ে যাচ্ছে। সে জন্যই অটুট প্রাযুক্তিক বর্ম আর সেনা-পুঁজির দুর্ভেদ্য নেটওয়ার্কও ভাঙা সম্ভব হচ্ছে। অসীম ক্ষমতার বিরুদ্ধে এই অসীম ‘অক্ষমতা’র কার্যকারিতাই দেখাল উইকি। তুলনা করতে হলে এর সঙ্গে অবরুদ্ধ গাজাবাসীর তুলনা চলে। ইসরায়েলের দুর্ভেদ্য পাহারা আর বোমা বর্ষণের মধ্যে চোরাই সুড়ঙ্গ বানিয়ে প্রতিরোধ টিকিয়ে রাখতে পারে একমাত্র তারাই। উইকিলিকসও ইন্টারনেটের দুর্গের ভেতর সুড়ঙ্গ বানিয়ে মুক্তাঞ্চল সৃষ্টি করছে। মাটিতে দাঁড়ানো ক্ষমতাকে তারা অনলাইনে নাজেহাল করেছে। এখন মাটির ক্ষমতা চাইছে অনলাইনের ক্ষমতাকে গ্রাউন্ডলাইনে নামিয়ে আনতে। তার গ্রেপ্তার বিষ খাওয়ার সমান। যে জনসমর্থন তাঁর, যত বিখ্যাত ব্যক্তি তাঁর পক্ষে, তাতে এই বিষ হজম করা হবে খুবই কঠিন। তথ্যজগৎকে সরকার ও করপোরেশনের হাত থেকে মুক্ত করার দস্যু রবিনহুড। তাদের ঘাঁটি ভার্চুয়াল জগতে হলেও তার অভিঘাত লাগে মাটির দুনিয়ার গায়েই। এই রুদ্ধশ্বাস কাহিনিতে জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ যেন বিখ্যাত ম্যাট্রিকস ফিল্মের নায়ক নিও। অচিরেই অ্যাসাঞ্জকে নিয়ে ছবি বানাবে হলিউড।
লেজ যখন গরু নাড়ায়
লেজ গরু নাড়ায় না, গরুই লেজ নাড়ায়। উইকিলিকস প্রতিষ্ঠানবিরোধী এক খুদে মিডিয়া, যাকে অস্বীকার করে এসেছে বড় মিডিয়া। বিপরীতে বিবিসি, আল-জাজিরা বা নিউইয়র্ক টাইমস-এর মতো বিগ ব্রাদার মিডিয়ায় চাপা পড়া খবরই তারা তারা প্রকাশ করে। কিন্তু এখন দেখছি, নিউইয়র্ক টাইমস, গার্ডিয়ান, ডার স্পিগেল ও এল পাইস উইকিলিকসের তুলে দেওয়া তথ্যগুলো প্রকাশ করে যেতে বাধ্য হচ্ছে। উইকিলিকস কার্যত কয়েক দিনের জন্য বৈশ্বিক মিডিয়াশক্তিকে কবজা করে রেখেছিল। ধুয়ে-মুছে মসলা মাখিয়ে রান্না করা সংবাদের চেয়ে উইকির ‘র’ তথ্য যেন সেই ক্ষার, যা দিয়ে সংবাদের গা থেকে ময়লা ধোয়া যায়। এক উইকি-সমর্থক তাই ব্লগে লিখেছেন, গণতন্ত্র ও সত্যের জন্য আমাদের বড় মিডিয়ার দরকার নেই, দরকার অনেক উইকি।
‘স্মল ইজ বিউটিফুল’
উইকিলিকসের পর দুনিয়া বদলে যায়নি, কিন্তু তা বিশ্বের বর্তমান বাস্তবতা সম্পর্কে মোহ কাটাতে মোক্ষম ধাক্কা দিয়েছে। আশির দশকের গোড়ায় ব্রিটিশ অর্থনীতিবিদ ই এফ শুমেকার ‘বড়ই শ্রেষ্ঠ’ এমন ধারণার বিরোধিতা করে বলেছিলেন, ‘স্মল ইজ বিউটিফুল’। তাঁর অভিযোগ ছিল বিশ্বের বর্তমান অর্থনৈতিক ব্যবস্থার বিরুদ্ধে। শুমেকার সাহেবের তত্ত্বের প্রতিধ্বনি তুলে বৃহৎ গণমাধ্যমের সীমাবদ্ধতা ও খুদে উইকির সামর্থ্য বিষয়ে তাই বলা যায়, ‘মানুষ ছোট এবং সে জন্যই ছোট সুন্দর।’ ব্যক্তি মানুষের অধিকারের বাধা বড় শক্তি, বিশ্বকাঁপানো ডাক দিয়ে সেই কথাটাই বলে গেল উইকিলিকস, নিজে কোনো কথা না বলে।
======================
আবু সাঈদ চৌধুরীর ভাষণ দেওয়া হলো না  শুভ নববর্ষ ২০১১- দিনে দিনে বর্ষ হলো গত  এরশাদের বিচারে দুই দলেরই আগ্রহ কম  কিশোরদের সাদামাটা ফল  জিপিএ-৫ পেয়েছে আট হাজার ৫২ জন  এরশাদের বিচার হওয়া উচিত  ছোটদের বড় সাফল্য  প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি  বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ  দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব  গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস  উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ  সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি  জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি  ব্যাংকের টাকা নয়ছয় হওয়া উচিত নয়  একটি পুরনো সম্পর্কের স্মৃতিচিত্র  পাটশিল্প ঘুরিয়ে দিতে পারে অর্থনীতির চাকা  ড. ইউনূসকে বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে হবে  সুশিক্ষার পথে এখনও বাধা অনেক  ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ ও মর্যাদাহানির পরিণাম কখনই শুভ হয় না ঘুষ ও লুটপাট উভয়ের বিরুদ্ধে একই সাথে লড়তে হবে  সুনীতি ও সুশাসন  আমি কেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের পক্ষে  শ্রমিক অসন্তোষ বর্তমান প্রেক্ষিত  জীবন ব্যাকরণঃ দর্জির মুক্তিযুদ্ধ  তথ্যের অধিকার ও জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ ফারুক ওয়াসিফ
সাংবাদিক।


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.