শিল্প-অর্থনীতি- ক্ষুদ্রঋণ ও বাংলাদেশের দারিদ্র্য by ড. তারেক শামসুর রেহমান

ড. ইউনূস বিতর্কিত হলেন। ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে তিনি আন্তর্জাতিক প্রসিদ্ধি পেয়েছিলেন। পেয়েছিলেন নোবেল শান্তি পুরস্কার। তিনি দারিদ্র্যকে মিউজিয়ামে পাঠাতে চেয়েছেন। তিনি যখন অত্যন্ত জোর ও গর্বের সঙ্গে বলেন, 'বাংলাদেশে ভবিষ্যতে আর দরিদ্র মানুষ বাস করবে না', তখন আমরা আশ্বস্ত হই। তাঁর ক্ষুদ্রঋণের ধারণা নিয়ে বিদেশে, অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ে কাজ হচ্ছে, গবেষণা হচ্ছে। এমনকি আমাদের দেশেও বিষয়টি একাডেমিক বিষয়ে পরিণত হয়েছে।
এই ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে নানা কথা চালু থাকলেও এ দেশের সুশীল সমাজ 'সেই কথাকে' কখনো গুরুত্ব দেয়নি। ক্ষুদ্রঋণ পরিশোধ করতে না পেরে গ্রামাঞ্চলে নারীর আত্মহত্যার খবর পত্রিকায় পড়লেও এটা যতটা না আলোড়ন তুলেছে, তার চেয়ে বেশি আলোড়ন তুলেছে অতিসম্প্রতি ডেনমার্কের প্রামাণ্যচিত্র নির্মাতা টম হাইনেমানের প্রতিবেদনটি, যেখানে তিনি দেখাতে চেয়েছেন ক্ষুদ্রঋণ বাংলাদেশের দারিদ্র্য হ্রাসে কোনো বড় অবদান রাখতে পারেনি। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে বিষয় তা হচ্ছে, গ্রামীণ ব্যাংকে আসা ৭০০ কোটি টাকা সহায়তা তিনি গ্রামীণ কল্যাণ ট্রাস্টে হস্তান্তর করেছেন! খোদ দাতারাই এমন প্রশ্ন তুলেছেন। তাঁরা তদন্ত করছেন এবং তাঁদের তরফে এখন পর্যন্ত বলা হচ্ছে দুর্নীতি নয়, অনিয়ম হয়েছে। বিষয়টি তদন্ত করবে বাংলাদেশ ব্যাংকও। অন্যদিকে ১১ ডিসেম্বর ড. মুহাম্মদ ইউনূস তাঁর বিরুদ্ধে ওঠা অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে বলেছেন, অভিযোগ নিষ্পত্তি না হওয়া পর্যন্ত যেন শাস্তি না দেওয়া হয়।
ক্ষুদ্রঋণ, ড. ইউনূস আর গ্রামীণ ব্যাংক পরস্পরের সঙ্গে সম্পৃক্ত। একটির সঙ্গে অন্যটিকে আলাদা করা যায় না। ক্ষুদ্রঋণের নাম করে তিনি বিদেশ থেকে ফান্ড সংগ্রহ করতেন। বিশাল এক 'সাম্রাজ্য' তিনি গড়ে তুলেছেন। গ্রামীণ ব্যাংককে সামনে রেখেই তিনি একের পর এক কম্পানি গঠন করেছেন। গ্রামীণ চেক থেকে শুরু করে গ্রামীণ শক্তি ইত্যাদি। এটা অস্বীকার করা যাবে না যে বাংলাদেশের গ্রামীণ মানুষের, বিশেষ করে মহিলাদের দারিদ্র্যকে পুঁজি করেই তিনি বিদেশ থেকে ফান্ড সংগ্রহ করতেন। স্পেনের রানি কিংবা হিলারি ক্লিনটনের মতো বিশ্ববরেণ্য ব্যক্তিরা যখন ড. ইউনূসকে সঙ্গে নিয়ে তাঁর ক্ষুদ্রঋণের প্রকল্প দেখতে যান, তখন বিশ্ব মিডিয়া তা ফলাও করে প্রচার করে। ক্লিনটনের সঙ্গে ব্যক্তিগত বন্ধুত্ব তাঁর খ্যাতি ইতিমধ্যে আরো বাড়িয়ে দিয়েছে। তিনি পরিচিতি পেয়েছেন একজন 'ওয়ার্ল্ড সিটিজেন'-এ। তাই বছরের একটা বড় সময়ই তিনি দেশের বাইরে থাকেন, বক্তৃতা দিয়ে বেড়ান। বিশ্বনেতারা মন দিয়ে শোনেন তাঁর কথা, যেখানে তিনি বলার চেষ্টা করেন ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ঋণ দিয়ে তিনি গ্রামের মহিলাদের ভাগ্য পরিবর্তন করেছেন, তাঁদের করেছেন স্বাবলম্বী! এ নিয়ে কেউ কখনো প্রশ্ন করেন না।
ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র ঋণ নিয়ে গ্রামের মহিলারা কোথাও কোথাও উপকৃত হয়েছেন_এটা অস্বীকার করা যাবে না। ২৬ থেকে ৩০ শতাংশ সুদ গুনে তাঁরা ঋণ নিতে 'বাধ্য' হন। কেননা অন্য কোনো সূত্র থেকে তাঁরা ঋণ পান না। গ্রামীণ ব্যাংক ক্ষুদ্রঋণ নিয়ে তাঁদের বাড়ি বাড়ি যায়, তাঁদের উদ্বুদ্ধ করে ঋণ গ্রহণ করতে। 'সব কিছু হারানো' এক মহিলা যখন পাঁচ হাজার টাকা হাতের কাছে পান, তখন তিনি বাঁচার স্বপ্ন দেখেন। এই টাকাটা তো অন্য কেউ তাঁকে দেয়নি। তিনি তখন চিন্তা করেন না, তাঁকে ১০০ টাকায় সুদ দিতে হবে ৩০ টাকা! ক্ষুদ্রঋণের এ কাজটি করতে পারত কৃষি ব্যাংক। কিন্তু কৃষি ব্যাংক এ ক্ষেত্রে চরম ব্যর্থ। আমাদের নীতিনির্ধারকরা কখনো কৃষি ব্যাংককে কৃষকদের কিংবা গ্রামীণ মহিলাদের কাছে নিয়ে যেতে পারেননি। আর এ সুযোগটিই গ্রহণ করেছে গ্রামীণ ব্যাংক কিংবা অন্য এনজিওগুলো। পাঁচ হাজার টাকায় এক গ্রাম্যবধূর ভাগ্য গ্রামীণ ব্যাংক বদলাতে পারেনি কিংবা গ্রামীণ জনপদের দারিদ্র্যও দূর করতে পারেনি; কিন্তু ওই পাঁচ হাজার টাকা ওই সময় তাঁর খুব প্রয়োজন ছিল। তবে এটা মানতেই হবে, গ্রামীণ ব্যাংক যে সুদ আদায় করত, তা যেকোনো ব্যাংকের চেয়ে ছিল বেশি। এ ক্ষেত্রে কেন্দ্রীয় ব্যাংক কোনো নিয়ন্ত্রণ আরোপ করতে পারেনি। তারা সুদের হারও নির্দিষ্ট করে দিতে পারেনি। ভদ্র ভাষায় গ্রামীণ ব্যাংক এটাকে বলত 'সার্ভিস চার্জ'। অর্থাৎ গ্রামীণ ব্যাংক যে সার্ভিস দিচ্ছে, তার বিনিময়ে তারা অতিরিক্ত কিছু অর্থ নিচ্ছে। ড. ইউনূস একাধিকবার অতিরিক্ত সার্ভিস চার্জের পেছনে যুক্তি দেখিয়েছেন, এটা নিয়ে দু-একটি সংবাদপত্র কথা বললেও কেন্দ্রীয় ব্যাংক ছিল নির্লিপ্ত।
বাংলাদেশের দারিদ্র্য একধরনের 'ব্যবসা' এসব ক্ষুদ্রঋণদাতার কাছে। এটাকে পুঁজি করেই তাঁরা বিদেশ থেকে টাকা এনেছেন, আর নিজেরা সে টাকায় প্রাসাদ তৈরি করেছেন। কিন্তু একজন অতুল মামুদ যখন অভাবের তাড়নায় তেলের ঘানি টানা গরুটি বিক্রি করে দিতে বাধ্য হন, তখন কোনো ক্ষুদ্রঋণদাতাকে আমি অতুল মামুদের পাশে গিয়ে দাঁড়াতে দেখিনি। ৬০ বছরের বৃদ্ধ অতুল মামুদের তেলের ঘানি টানার সচিত্র প্রতিবেদন ছাপা হয়েছিল একটি জাতীয় দৈনিকে গত ১১ ফেব্রুয়ারি। নীলফামারীর কিশোরগঞ্জ উপজেলার ফরুয়াপাড়া গ্রামের অতুল মামুদ আর রাজশাহীর বাগমারা গ্রামের হামিরকুৎসা গ্রামের মুস্তারি বেগমের কাহিনী একই। মুস্তারি বেগম অভাবের কারণে মাত্র ১০০ টাকায় তাঁর কন্যাসন্তানকে বিক্রি করেছিলেন (দিনকাল, ৫ নভেম্বর ২০০৯)। সেদিন কোনো ক্ষুদ্রঋণদাতা অতুল মামুদ কিংবা মুস্তারি বেগমের পাশে গিয়ে দাঁড়াননি। মিরপুরের গ্রামীণ ব্যাংক টাওয়ারে বসে ড. ইউনূস যখন স্বপ্ন দেখেন 'দরিদ্রতাকে জাদুঘরে' পাঠানোর, তখন কি অতুল মামুদ আর মুস্তারি বেগমের কথা তাঁর মনে হয়েছিল? দারিদ্র্য বিমোচনের নাম করে ক্ষুদ্রঋণদাতারা ৩০ বছরে বিদেশ থেকে কত হাজার কোটি টাকা এনেছেন, তার হিসাব জানা নেই। সম্ভবত বাংলাদেশ সরকারের কাছেও নেই। কিন্তু এ দেশে দারিদ্র্য কী হারে বাড়ছে, তার হিসাব আছে। সিপিডির এক গবেষণায় দেখানো হয়েছে, আড়াই বছরে সাড়ে ৮ শতাংশ মানুষ নতুন করে দারিদ্র্যসীমার নিচে চলে গেছে। ২০০৫ সালে দেশের ৪০ শতাংশ মানুষ দারিদ্র্যসীমার নিচে বাস করলেও ২০০৭ সালে এসে তা ৪৮ দশমিক ৫ শতাংশে পেঁৗছেছে। সাম্প্রতিক বন্যা, খরা, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, বিশ্বমন্দার কারণে তিন কোটি লোক নেমে গেছে দারিদ্র্যসীমার অনেক নিচে। সরকারের খুব ঘনিষ্ঠ অর্থনীতিবিদ আবুল বারকাতের মতে, দেড় বছরে ৫০ হাজার ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ হয়েছে। তিন লাখ হকার কাজ হারিয়েছে। ১৫ কোটির মধ্যে ১০ কোটি মানুষ খাদ্যসংকটে আছে। চার কোটি লোক তিন বেলার মাঝে একবেলাও খেতে পারছে না। ইউএনডিপি প্রতিবছরই যে হিউম্যান ডেভেলপমেন্ট ইনডেস্ক (এইচডিআই) প্রকাশ করে, তাতে বাংলাদেশের অবস্থা ০.৫৪৭, আর বাংলাদেশের ৫ শতাংশ ওপরে শ্রীলঙ্কা (০.৭৪৩); অর্থাৎ ভালো। ১৭৭টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের অবস্থান ১৪০, আর শ্রীলঙ্কার মাত্র ৯৯। দীর্ঘ গৃহযুদ্ধের পরও শ্রীলঙ্কার অবস্থা আমাদের চেয়ে অনেক ভালো। সাধারণত শিক্ষা, গড় আয়ু ও ভদ্রভাবে জীবনধারণের ক্ষমতাকে বিবেচনায় নিয়ে এই এইচডিআই প্রণয়ন করা হয়। বাংলাদেশে মানব নিরাপত্তার প্রশ্নে অতিদরিদ্র একটি বড় ভূমিকা পালন করছে। হিসাবমতে, ১৯৮১ সালে ২৬.২ শতাংশ জনসংখ্যার দৈনিক আয় এক ডলারের নিচে ছিল। ২০০০ সালে তা ৩৬.০০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। দেশের ৫০ শতাংশ পরিবার ভূমিহীন হয়েছে, যেখানে মাত্র ৬ শতাংশ পরিবারের নিয়ন্ত্রণে রয়েছে ৪০ শতাংশ জমি। গ্রামীণ দারিদ্র্যের এটা অন্যতম কারণ। মনে রাখতে হবে, খাদ্য কিনতে পারছে না_এমন হতদরিদ্র ও গরিবের সংখ্যা প্রতিবছরই বাড়ছে ১০ লাখ করে। আজ তাই সংগত কারণেই যে প্রশ্নটি করা যায় তা হচ্ছে, হাজার হাজার কোটি টাকার ক্ষুদ্রঋণ তাহলে কোথায় গেল? যে ক্ষুদ্রঋণ মুস্তারি বেগমদের সন্তান বিক্রি ঠেকাতে পারে না, যে ঋণ অতুল মামুদের ঘানি টানা বন্ধ করতে পারে না_সেই ঋণের কি প্রয়োজন আছে?
দুঃখ লাগে ড. ইউনূসের জন্য। তিনি বিতর্কিত হলেন। ৭০০ কোটি টাকা তিনি অন্যত্র সরিয়ে নিয়েছেন। যে ফান্ডে তিনি টাকাটা সরিয়েছেন, ওই ফান্ডের জন্য তো দাতারা টাকা দেননি। তিনি মূলত এখন 'ব্যবসায়ী'। তিনি এখন বলছেন, 'সামাজিক ব্যবসা'র কথা। গ্রামের সাধারণ মানুষ অর্থনীতির তত্ত্বকথা বুঝবে না। তবে ক্ষুদ্রঋণের অতিরিক্ত সার্ভিস চার্জ থেকে মুক্তি চায়। উদ্দেশ্য যদি হয়ে থাকে দরিদ্রদের সাহায্য করা, তাহলে অতিরিক্ত সার্ভিস চার্জ কেন?
টম হাইনেমানের প্রতিবেদনটিতে শুধু ড. ইউনূসই বিতর্কিত হননি, বাংলাদেশের ভাবমূর্তিও তাতে নষ্ট হয়েছে। গ্রামীণ ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এ ব্যাপারে ব্যাখ্যা দিয়েছে। ড. ইউনূস নিজে পর্তুগাল থেকে একটি ব্যাখ্যা পাঠিয়েছেন; কিন্তু তাতে করে কি মূল প্রশ্নের কোনো সমাধান হবে? প্রধানমন্ত্রী তাঁর প্রতিক্রিয়া দেখিয়েছেন। প্রধানমন্ত্রীর এই প্রতিক্রিয়া অত্যন্ত ন্যায়সংগত। সরকার বলছে, এ ব্যাপারে তারা তদন্ত করবে। এ সিদ্ধান্তটি ভালো। প্রশ্ন হচ্ছে, কাদের মাধ্যমে এ তদন্ত হবে? বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা, যাঁরা ড. ইউনূসের খুব ঘনিষ্ঠ ও সুবিধাভোগী; তাঁদের দিয়ে তদন্তকাজ পরিচালনা করলে, আশঙ্কা করছি তাতে সত্য না-ও বেরিয়ে আসতে পারে। আরো একটি কথা, শুধু গ্রামীণ ব্যাংকের ক্ষুদ্রঋণ কেন? ব্র্যাক, আশা কিংবা প্রশিকার মতো বড় বড় প্রতিষ্ঠান, যারা ক্ষুদ্র ঋণ দেয়, তাদের ব্যাপারেও তদন্ত চালানো উচিত। এমনকি একটি সংসদীয় তদন্ত কমিটিও গঠিত হতে পারে। ব্র্যাক এখন একটি আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠান। বিদেশেও তারা কাজ করছে। বিশাল এক 'সাম্রাজ্য' গড়ে তুলছে ব্র্যাক। ক্ষুদ্রঋণ থেকে শুরু করে এখন তারা বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় পর্যন্ত চালায়। তাদেরও অর্থের উৎস, দায়বদ্ধতা থাকা উচিত। গ্রামীণ ব্যাংক কিংবা ব্র্যাকের কর্মকাণ্ডকে ছোট করে দেখছি না। কিন্তু বাংলাদেশের দারিদ্র্যকে পুঁজি করে যাঁরা বিদেশ থেকে টাকা আনেন এবং সেই টাকায় যদি 'পাজেরো জিপ' কিংবা উচ্চ অট্টালিকা তৈরি করা হয়, তাহলে তা নিয়ে প্রশ্ন থাকবেই। প্রয়োজনে আইন করে ক্ষুদ্রঋণ সুদমুক্ত করা হোক। ক্ষুদ্রঋণ আদায়ের যে খরচ, তা অন্য সূত্র থেকে মেটানো সম্ভব।
=========================
শেয়ারবাজারে লঙ্কাকাণ্ড  মুক্তিযুদ্ধের অঙ্গীকার  শক্ত ভিত ছাড়া উঁচু ভবন হয় না  ট্রেন টু বেনাপোল  বনের নাম দুধপুকুরিয়া  নথি প্রকাশ অব্যাহত রাখার অঙ্গীকার অ্যাসাঞ্জের  ছিটমহলবাসীর নাগরিক অধিকার  শিক্ষা আসলে কোনটা  জীবন ব্যাকরণঃ হিরালি  ন্যাটো ও রাশিয়ার সমঝোতা ইরানের ওপর কি প্রভাব ফেলবে  জার্নি বাই ট্রেন  পারিষদদলে বলেঃ  চরাঞ্চলের ভূমি ব্যবস্থাপনা  সচেতন হলে শিশু প্রতিবন্ধী হয় না  স্মৃতির জানালায় বিজয়ের মাস  বিচারপতিদের সামনে যখন ‘ঘুষ’  কয়লানীতিঃ প্রথম থেকে দশম খসড়ার পূর্বাপর  শ্বাপদসংকুল পথ  মুক্তিযুদ্ধে গ্রাম  ১২ বছর আগে বিষয়টি নিষ্পত্তি হয়েছে  চট্টগ্রাম ইপিজেডে সংঘর্ষে নিহত ৪  ড. ইউনূস : প্রতিটি বাংলাদেশির গৌরব  জলাভূমিবাসীদের দুনিয়ায় আবার..  আসুন, আমরা গর্বিত নাগরিক হই  স্মৃতির শহীদ মির্জা লেন  ইয়াংওয়ান গ্রুপের পোশাক কারখানা বন্ধ  ট্রানজিটে ১১ খাতের লাভ-ক্ষতির হিসাব শুরু  চট্টগ্রামের বনাঞ্চল ছাড়ছে হাতি  ট্রেন  স্বপ্নের সিঁড়ি বেয়ে জাতীয় শিক্ষানীতি  মানবাধিকার লঙ্ঘন ও যুদ্ধাপরাধের বিচার  মানবাধিকার লঙ্ঘন দেশে দেশে  ক্ষমতা যেভাবে মানবাধিকার আর ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ করে  চাক্কু মারা 'মশা' কাহিনী  উল্কির ভেলকি  এইচআইভি/এইডস্  উইকিলিকসঃ জুলিয়ান চে গুয়েভারা!  তিন কালের সাক্ষী  বাবর আলীর ইশকুল


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ ড. তারেক শামসুর রেহমান
অধ্যাপক, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.