রাজনৈতিক আলোচনা- 'প্রয়োজন সরকার ও বিরোধী দলের সহাবস্থান' by ড. তারেক শামসুর রেহমান

ঠাৎ করেই রাজনীতি উত্তপ্ত হয়ে উঠেছে। রাজনীতি নতুন করে আবার কোন পথে যায় সে নিয়েও বিস্তর সংশয় রয়েছে। বাড়ি থেকে উচ্ছেদের পর বেগম জিয়া কাঁদলেন এবং কাঁদালেন সবাইকে। জিয়া পরিবারের নামে বরাদ্দকৃত সেনানিবাসের বাড়িটি নিয়ে যে ঘটনা ঘটল তাতে দুটি বড় দলের মধ্যে বিরোধ আরো বাড়লেও তা একটি মূল প্রশ্নের কোনো জবাব দেয় না। আর তা হচ্ছে গণতন্ত্রে সহনশীলতা ও পারস্পরিক যে আস্থার কথা বলা হয়, দীর্ঘ ৩৯ বছর পার হওয়ার পরও সেই আস্থার ঘাটতি রয়েছে দেশে। বেগম জিয়াকে সেনানিবাসের বাড়ি থেকে উচ্ছেদের ঘটনায় সারা দেশে হরতাল পালিত হয়েছে। মঙ্গলবার আবার ডাকা হয়েছে হরতাল অন্য ইস্যুতে।
সামনে আরো কঠোর কর্মসূচির হুমকি দিয়েছেন বিএনপির মহাসচিব খোন্দকার দেলোয়ার হোসেন। এর অর্থ পরিষ্কার_এক বড় ধরনের রাজনৈতিক সংকটে পড়তে যাচ্ছে দেশ।
বেগম জিয়া নিজে সেনানিবাসের বাড়িটি বরাদ্দ নেননি। রাষ্ট্রপতি জিয়াউর রহমান বিপথগামী কিছু সৈনিক দ্বারা নিহত হলে ১৯৮১ সালে তাঁর পরিবারকে এই বাড়িটি দেওয়া হয়। বাড়িটি বরাদ্দের ব্যাপারে আইনগত ত্রুটি ছিল। কিন্তু অবাক লাগে গত ২৯ বছর এই বিষয়টি আলোচনায় আসেনি। এমনকি ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডকেও অতীতে কখনো বলতে শোনা যায়নি যে সেনাবাহিনীর কোনো সম্পত্তি কোনো বেসামরিক নাগরিককে দেওয়া যায় না। দীর্ঘ ৩৮ বছর জিয়া পরিবার এই সম্পত্তি ভোগদখল করে আসছে। বাড়িটি এই পরিবারকে দলিল করেও দেওয়া হয়েছে। দীর্ঘদিন একটি পরিবার একটি বাড়িতে যখন বসবাস করে, তখন একধরনের 'দখলিস্বত্ব' প্রতিষ্ঠিত হয়ে যায়। প্রথা অনুযায়ীই ওই পরিবারকে উচ্ছেদ করা যায় না। যাঁরা ওই সময়ে এই বাড়িটি বরাদ্দ দিয়েছিলেন, তাঁরা তখন আইনগত ত্রুটিটি দেখলেন না কেন, কিংবা বিগত বছরগুলোয় এই আইনগত ত্রুটিটি নিয়ে কেউ কেন কোনো প্রশ্ন করলেন না, সেটাও এখন একটা বড় প্রশ্ন। বেগম জিয়ার আশপাশে যাঁরা আছেন, তাঁদের একটা বড় অংশই আইনজীবী। ব্যারিস্টার। ভাবতে অবাক লাগে, এই আইনগত ত্রুটিটি তাঁদের নজরে এল না কেন? কেনইবা তাঁরা ত্রুটিটি সংশোধনের উদ্যোগ নেননি? বিএনপি তো দু-দুবার রাষ্ট্রক্ষমতায় ছিল। ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড যখন বাড়িটি ছেড়ে দেওয়ার নোটিশ দেয়, তখন বেগম জিয়া এটা নিয়ে রিট পিটিশন করলেন কেন? জমিজমাসংক্রান্ত বিষয়াদি তো নিম্ন আদালতের কাজ। বেগম জিয়াকে তাঁর আইনজীবীরা সঠিক পরামর্শ দিয়েছিলেন বলেও মনে হয় না। আমাদের সংবিধান রাষ্ট্রপতিকে বেশ কিছু ক্ষমতা দিয়েছে। সংবিধানের ৪৯ অনুচ্ছেদে স্পষ্ট করে বলা হয়েছে, রাষ্ট্রপতি যদি কোনো দণ্ড মাফ করে দেন, তা চ্যালেঞ্জ করা যাবে না। প্রধান বিচারপতি নিয়োগের ক্ষেত্র ছাড়া রাষ্ট্রপতি তাঁর সব দায়িত্ব পালনে প্রধানমন্ত্রীর পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করবেন (৪৮-৩)। এ ক্ষেত্রে বলা হয়েছে, 'প্রধানমন্ত্রী রাষ্ট্রপতিকে আদৌ কোনো পরামর্শ দান করেছেন কি না, তা কোনো আদালতে চ্যালেঞ্জ করা যাবে না।' এ ক্ষেত্রে সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ যখন জিয়া পরিবারকে এই বাড়িটি বরাদ্দ দেন, তখন দেশে প্রধানমন্ত্রীর কোনো অস্তিত্ব ছিল না। সুতরাং রাষ্ট্রপতি হিসেবে তিনি যে সিদ্ধান্ত দিয়ে গেছেন, তা কি চ্যালেঞ্জ করা যায়? আমি আইনের ছাত্র নই। বেগম জিয়ার বিজ্ঞ(?) আইনজীবীরা বিষয়টির কী ব্যাখ্যা দিয়েছেন, তা বলতে পারব না। তবে স্পষ্টতই বিষয়টি বিবেচনায় আসেনি। সরকারের নির্দেশে ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড যে তড়িঘড়ি করে বেগম জিয়াকে ওই বাড়ি থেকে উচ্ছেদের উদ্যোগ নেয়, তা তাঁরা এড়িয়ে যান কিভাবে? বেগম জিয়ার রিট পিটিশনটি যখন হাইকোর্ট খারিজ করে দেন, তখন আপিল বিভাগে বিষয়টি নিষ্পত্তির অপেক্ষায় ছিল। ২৯ নভেম্বর শুনানির তারিখ নির্ধারিত ছিল। ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড ওই তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করল না কেন? সংগত কারণেই ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন উঠবে। এমনকি তারা এখন আদালত অবমাননার অভিযোগেও অভিযুক্ত হতে পারে। তখন আদালত বন্ধ থাকায় বেগম জিয়ার স্টে চাওয়ার কোনো সুযোগ ছিল না। আর এই সময়টাই বেছে নেয় ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড। সুতরাং তাদের উদ্দেশ্য নিয়ে প্রশ্ন থাকবেই।
ক্যান্টনমেন্ট বোর্ডের পাশাপাশি আইএসপিআরের ভূমিকাও নানা প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তাদের অতি উৎসাহী ভূমিকা, রাজনৈতিক দলগুলোর মতো বারবার প্রেস ব্রিফিং করা ও সর্বোপরি বেগম জিয়ার সাক্ষাৎকার সাংবাদিকদের নিয়ে যাওয়া ইত্যাদি নানা প্রশ্নের জন্ম দেবে। প্রথমত, আইএসপিআর এ কাজটি করতে পারে কি না? অতীতে আমরা কখনো আইএসপিআরকে এ ধরনের ভূমিকায় দেখিনি। দ্বিতীয়ত, বেগম জিয়ার বাসভবনে সাংবাদিকদের নিয়ে যাওয়া এবং বেগম জিয়ার শয়নকক্ষ দেখানো (ফ্রিজে বিয়ারের ক্যান পাওয়া_আমার দেশ) ইত্যাদি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কি না, নিন্দুকেরা এ প্রশ্ন করতেই পারে। তৃতীয়ত, আইএসপিআরের পরিচালকের বক্তব্য (বেগম জিয়া স্বেচ্ছায় বাসাটি ছেড়েছেন), আর বেগম জিয়ার বক্তব্য (আমাকে বের করে দেওয়া হয়েছে) পরস্পরবিরোধী। বেগম জিয়া যদি স্বেচ্ছায় বাসা ছেড়ে দেবেন, তাহলে কেন তিনি প্রেস ব্রিফিং করবেন? কেন তিনি তাঁর অভিজ্ঞতার কথা বলতে গিয়ে কান্নায় ভেঙে পড়বেন? আইএসপিআরের পরিচালকের কথায় সাধারণ মানুষ আস্থা রাখতে পারেনি। আইএসপিআর এ ধরনের ভূমিকায় না গেলেও পারত।
বেগম জিয়া প্রেস ব্রিফিংয়ে কতগুলো গুরুতর অভিযোগ করেছেন। এক. তিনি তাঁর আইনজীবীদের সঙ্গে কথা বলতে চেয়েছিলেন। তাঁকে সেই সুযোগ দেওয়া হয়নি। দুই. উচ্ছেদের আগে তাঁর বাসার টেলিফোন, বিদ্যুৎ ও পানির লাইন কেটে দেওয়া হয়। তিন. তাঁকে এক কাপড়ে বের করে দেওয়া হয়েছে। চার. তিনি অপমানিত, লাঞ্ছিত ও লজ্জিত। পাঁচ. তাঁর শয়নকক্ষের দরজা ভেঙে প্রবেশ করে লোকজন! একপর্যায়ে তাঁকে 'কোলে উঠিয়ে নিয়ে আসার' কথাও বলা হয়। তাঁকে ধাক্কা দিয়ে গাড়িতে ওঠানো হয়। ছয়. বাড়ির মালামাল আইনসিদ্ধভাবে তালিকাভুক্ত করা হয়নি। নিঃসন্দেহে এ ধরনের অভিযোগ গুরুতর। বেগম জিয়া দু-দুবার পূর্ণ সময়কালীন ও একবার স্বল্পসময়ের জন্য প্রধানমন্ত্রী ছিলেন। বর্তমানে বিরোধী দলের নেতা। প্রটোকল অনুযায়ী তাঁর অবস্থান একজন সিনিয়র মন্ত্রীর। যেভাবে তাঁকে উচ্ছেদ করা হয়েছে, তা শোভনীয় হয়নি। স্পষ্টতই উচ্ছেদের সময় বাড়াবাড়ি হয়েছে। একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী, যিনি একজন সেনাপরিবারের সদস্য ও সাবেক রাষ্ট্রপতির স্ত্রীও বটে, তিনি যদি নূ্যনতম সম্মানটুকু না পান, তা দুঃখজনক। কোনো গণতান্ত্রিক সমাজে এমনটি চিন্তাও করা যায় না। পত্রপত্রিকার খবর অনুযায়ী প্রধান বিচারপতির মৌখিক আশ্বাস সত্ত্বেও যখন বেগম জিয়াকে তাঁর বাসভবন থেকে উচ্ছেদ করা হয়, তখন সংগত কারণেই গুজবের ডালপালা গজাবে। যদিও মৌখিক আশ্বাসের কোনো আইনগত ভিত্তি নেই। উচ্ছেদের পেছনে আইনগত ও প্রশাসনিক বাধ্যবাধকতা যতটুকুই থাকুক না কেন, একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীকে এভাবে উচ্ছেদ করা ঠিক হয়নি। এটা অশোভনীয়। দলীয় প্রধানকে বাড়ি থেকে উচ্ছেদের বিষয়টি 'ব্যক্তিগত' হলেও, বিষয়টি যখন বেগম জিয়াকে নিয়ে, তখন এটা আর ব্যক্তিগত বিষয় থাকে না, দলীয় বিষয় হয়ে যায়। প্রতিক্রিয়া হিসেবে বিএনপি হরতাল ডাকে এবং হরতালে যা হয়, তা-ই হয়েছে। গাড়ি ভাঙচুর, আর গ্রেপ্তারের মধ্য দিয়ে হরতাল শেষ হয়েছে। কিন্তু সম্ভবত এখানেই এর শেষ নয়। সামনের হরতালে পরিস্থিতি কোন দিকে যায় তা বলা মুশকিল। সম্ভবত আরো অনেক 'সংকট' আমাদের জন্য অপেক্ষা করছে। ইতিমধ্যে কোনো কোনো সংবাদপত্রে আভাস দেওয়া হয়েছে, বিএনপির সংসদ সদস্যরা পদত্যাগ করতে পারেন। পরিস্থিতি যদি সেদিকেই যায়, তাহলে সেটা হবে আমাদের জন্য দুঃখজনক একটি সংবাদ।
আমরা বারবার বলে আসছি, যেভাবে বাংলাদেশে গণতন্ত্র বিকশিত হচ্ছে, এই পথটা গণতন্ত্রের পথ নয়। গণতন্ত্র আস্থা ও পারস্পরিক বিশ্বাসের কথা বলে। শুধু নির্বাচন ও নির্বাচনে বিজয়ী একটি দলের সরকার গঠনের নাম গণতন্ত্র নয়। এভাবে চলতে থাকলে গণতন্ত্রের বিকাশ মুখ থুবড়ে পড়বে। দুঃখজনক হলেও সত্য, দেশে দুটি বড় দল_আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে আস্থাহীনতা আজ এত বেশি যে এই আস্থাহীনতা ও অবিশ্বাস নানা ধরনের সংকটের জন্ম দিয়েছে। নির্বাচন হয়েছে। নির্বাচনের মধ্য দিয়ে একটি নির্বাচিত সরকার আমরা পেয়েছি। সংসদ গঠিত হয়েছে বটে, কিন্তু সেখানে বিরোধী দলের কোনো অংশগ্রহণ নেই। অথচ দেশে নানা সমস্যা রয়েছে। জ্বালানি সংকট আমাদের উন্নয়নের গতির লাগাম টেনে ধরেছে। বিদেশে শ্রমবাজারের বিস্তৃতি ঘটছে না ভ্রান্ত নীতির কারণে। মধ্যপ্রাচ্যে শ্রমবাজার এখনো উন্মুক্ত নয়। রেমিট্যান্সের প্রভাব কমে গেছে। বেকারের সংখ্যা প্রায় দুই কোটি। শিল্পপ্রতিষ্ঠান ছাড়া বেকার সমস্যার সমাধান সম্ভব নয়। দেশজুড়ে সরকারি ছাত্র ও যুব সংগঠনের অপতৎপরতা খোদ দলের ভেতরেই বিতর্কের সৃষ্টি করেছে। এমনই এক পরিস্থিতিতে যেখানে সরকার ও বিরোধী দলের সহাবস্থান দরকার, সেখানে দুই পক্ষ এখন রীতিমতো 'যুদ্ধে' লিপ্ত। বিএনপি হরতাল পালন করল এমন এক সময় যখন তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী স্বয়ং ঢাকায় উপস্থিত। আমরা তুরস্ককে বাংলাদেশে বিনিয়োগ করতে আহ্বান জানিয়েছি। কিন্তু তুরস্কের প্রধানমন্ত্রী যখন হরতাল দেখে গেলেন, যখন শুনে গেলেন ভবিষ্যতে আরো এ ধরনের কর্মসূচি আসছে_তখন কি আমরা তুরস্কের বিনিয়োগ আশা করতে পারি? আর বিনিয়োগ না হলে বেকার সমস্যা, যা কিনা আমাদের নিরাপত্তার জন্য হুমকি হয়ে দেখা দেবে।
সরকার মানেই তো অভিভাবক। যাঁরা সরকারে যান, তাঁদের সহনশীল হতে হয়। বেগম জিয়ার বাড়ি নিয়ে যা ঘটল, একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রী যখন কাঁদলেন, তখন বাড়ির প্রশ্নটি বড় হয়ে দেখা দেয় না। দেখা দেয় একজন সাবেক প্রধানমন্ত্রীর অসম্মানের বিষয়টি। প্রতিহিংসার প্রশ্নটি কেউ যদি তখন করেন, তখন তিনি ভুল করবেন না। বেগম জিয়ার এই কান্না আমাদের অনেক প্রশ্নেরই কোনো জবাব দিল না।
============================
আলোচনা- 'উপকূলের মাটির মানুষের কান্না' by জয়নুল আবেদীন  আগামী দিনের লক্ষ্য নির্ধারণে দ্বিতীয় শীর্ষ সম্মেলন  দারিদ্র্যমুক্ত পৃথিবী গড়ার স্বপ্নের নতুন পথ  প্রকৃতি- বাংলাদেশের ঝুঁকি বাড়ছে কমেনি কার্বন নিঃসরণ by ইফতেখার মাহমুদ  প্রথম আলোর সাথে সাক্ষাৎকারে ড. মুহাম্মদ ইউনূস 'সামাজিক ব্যবসা অনেক ক্ষেত্রেই বেশিকার্যকর'  আলোচনা- 'তথ্য অধিকার আইন বাস্তবায়নে করণীয়' by by মোহাম্মদ জমির  রাজনৈতিক আলোচনা- 'গণতন্ত্রের স্বার্থে পারস্পারিক সম্মানবোধ' by ড. আবু এন. এম. ওয়াহিদ  শিল্প-অর্থনীতি 'চরম দরিদ্রদের তালিকা প্রণয়ন করা হবে' by জাহাঙ্গীর শাহ  বিশেষ রচনা- মেডির মিরাকল by মাসুদ রহমান  ভ্রমণ- 'ঘুরি দেশে দেশে' by মাহফুজ রহমান  প্রকৃতি- 'বিশ্বব্যাংক দিচ্ছে হাঁক, দ্বিগুণ হবে বনের বাঘ' by খসরু চৌধুরী  যুক্তি তর্ক গল্পালোচনা- 'সংসদীয় গণতন্ত্র, না ভানুমতির খেল' by সোহরাব হাসান  গল্পালোচনা- 'এই দীনতা ক্ষমা করো প্রভু...' by মুস্তাফা জামান আব্বাসী  ফিচার গল্প- ‘ইতালির রাস্তায় পুলিশ খুঁজতাম' by বাবুল আক্তার  খবর- মৃত ভেবে মাছুমার নিথর দেহ ওরা ফেলে দেয় মহাসড়কে  অদ্ভুত ফিচার- 'বাংলার বিস্ময়ঃ আশ্চর্য কুলাগিনা' by মেহরিন জাহান  স্মরণ- 'ডা. মিলনকে যেন না ভুলি' by পলাশ আহসান  রাজনৈতিক আলোচনা- 'যার যা কাজ' by আতাউস সামাদ  নিবন্ধ- 'অবলা বলে কেন না-বলা থাকবে' by মোস্তফা হোসেইন  ইতিহাস- সিপাহি বিদ্রোহঃ সে আগুন ছড়িয়ে গেল সবখানে 


দৈনিক কালের কণ্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ ড. তারেক শামসুর রেহমান
অধ্যাপক, সরকার ও রাজনীতি বিভাগ, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় ও রাজনৈতিক বিশ্লেষক


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.