প্রবন্ধ- 'রবীন্দ্রজন্মের দেড়শ বছর গায়ক রবীন্দ্রনাথ' by করুণাময় গোস্বামী

রবীন্দ্রসঙ্গীত বলতে আমরা রবীন্দ্রনাথের রচিত গান বুঝি। গায়ক হিসেবে রবীন্দ্রনাথকে কখনো আমরা এর সঙ্গে যুক্ত করি না। তবে অনেক স্থানে রবীন্দ্রনাথ যেমন বলেছেন, তাতে মনে হয়, শুধু রচয়িতা হিসেবে নয়, গায়ক হিসেবেও তাঁর অনেক স্থান থাকুক তেমন একটা ইচ্ছে তিনি পোষণ করতেন। ১৯৩৮ সালে তিনি কথাচ্ছলে বলেছিলেন, “গলা এককালে ছিল বটে! গাইতেও পারতুম গর্ব করবার মতন। তখন কোথাও কোনো মিটিঙে গেলে সবাই চিৎকার করত, ‘রবিঠাকুরের গান, রবিঠাকুরের গান’ বলে। আজকাল রবিঠাকুরের গান বলতে বোঝায় তার রচিত গান, গীত নয়। তোমরা আমায় এখন একবার গাইতে বলেও সম্মান দাও না। যখন গাইতুম তখন গান লিখতে শুরু করিনি তেমন, আর যখন লিখলুম তখন গলা নেই।” এমন কথা তিনি জীবনে বহুবার বলেছেন।

তাঁর এমন আরো কিছু স্মৃতিচারণমূলক বিবৃতি আমি উদ্ধৃত করব, তবে এই সঙ্গে আমার এমন ভাবা ভুল হবে না যে রবীন্দ্রনাথ যখন তাঁর গানে গান গাওয়ার প্রসঙ্গটি আনেন তখন নিজের কথাও ভাবেন জ্ঞাত বা অজ্ঞাতসারে। তাঁর গায়ক সত্তা এর সঙ্গে মিশে যায়। বিস্ময়করভাবে দীর্ঘকাল গায়ক হিসেবে তিনি যে প্রশংসা পেয়েছেন, নিজের গান গাওয়াকে তিনি নিজে যেভাবে আনন্দের সঙ্গে গ্রহণ করেছেন, তাতে তেমন ভাবা অস্বাভাবিক নয় মোটেও। ওপরে যে উদ্ধৃতিটুকু ব্যবহার করলাম এবং জানালাম যে, এমন করে নিজের কথা তিনি অনেকবার বলেছেন, তাতে এই উদ্ধৃতির সামগ্রিক সত্যাসত্য নির্ণয় করা প্রয়োজন। গলা এককালে ছিল বটে! গাইতেও পারতুম গর্ব করবার মতন। এমন কথা তিনি বলতেই পারেন। তাঁর গান গাওয়ার যথেষ্ট প্রশংসার প্রামাণ্য বিবরণ যা-কিছু সংগৃহীত হয়েছে সেখান থেকে বাছাই করা কিছু বিবরণ উপস্থাপিত করা যাবে। কোথাও কোনো মিটিঙে গেলে সবাই চিৎকার করত রবিবাবুর গান, রবিঠাকুরের গান, এ কথাও সত্য। স্মৃতিকথায়, পত্রিকার রিপোর্টে শ্রোতাদর্শকদের এমন আবদারের বিবরণ পাওয়া যায়।

আজকাল রবিঠাকুরের গান বলতে বোঝায় তার রচিত গান, গীত নয়, এ কথাও অতীব সত্যি। তবে যতোটা সত্যি এই ২০১০ সালে এসে বা আরো ২০/৩০ বছর আগেকার জন্যে, ১৯৩৮ সালের জন্যে এ পর্যবেক্ষণ ততোটা সত্যি নয়। তখনো এমন শত শত মানুষ ছিলেন কলকাতায় যাঁরা রবীন্দ্রনাথের স্বকণ্ঠে নানা আসরে গান শুনেছেন, তখন রবীন্দ্রনাথের গাওয়া গানের সঙ্গে প্রৌঢ় বা প্রায় বৃদ্ধ রবীন্দ্রনাথের গাওয়া গানের তুলনা করতে পারতেন। আমাদের শৈশবে ১৯৫০ সালের দিকে, বা তারও পরে আমাদের গ্রামে এমন কয়েকজন লোকের মুখে আমরা শুনেছি, তাঁরা কলকাতায় নানা অনুষ্ঠানে রবীন্দ্রনাথের গান শুনেছেন। রবীন্দ্রনাথের গান শুনতে পাওয়া যাবে বলেই তাঁরা সেসব অনুষ্ঠানে গেছেন, রবিবাবুর গান শোনার জন্যে অনেকের সঙ্গে দাবি তুলেছেন। নানা প্রতিষ্ঠিত মানুষের স্মৃতিকথায় রবীন্দ্রনাথের গায়কশক্তির যে পরিচয় পাওয়া যায়, তাঁরাও ঠিক তেমনি বলতেন। তবে রবিঠাকুরের গান, এভাবে দীর্ঘকাল ধরেই বলা হয় না। বলা হয় রবীন্দ্রসঙ্গীত। এ গান রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর কর্তৃক রচিত। রবীন্দ্রনাথের গান গাওয়ার প্রসঙ্গটি এখন একেবারেই অনুপস্থিত। রবীন্দ্রনাথের গান গাওয়া সম্পর্কে এখন একটা নেতিবাচক ধারণা কাজ করে শ্রোতৃচিত্তে। যে কয়েকটি গান রেকর্ড করা এখন শুনতে পাওয়া যায়, সেগুলো এতোই দুর্বল ও ভঙ্গুর যে, কাউকে বিশ্বাস করানো কঠিন যে, রবীন্দ্রনাথ চমৎকার গান গাইতেন, শত শত মানুষের সমাগমে মাইক ছাড়া গান করতেন, সবাই মুগ্ধচিত্তে তাঁর গান শুনতেন। রবীন্দ্রনাথ গান রেকর্ড করতে যাবেন একটি বাড়িতে সেজন্যে বহু ঘণ্টা আগে থেকেই সে বাড়ির চারপাশ মানুষে ভরে গেছে, বাড়িটা অ্যাভিনিউ থেকে বেরিয়ে আসা সরু রাস্তার ওপর, যারা বাড়ির চারপাশ পর্যন্ত যেতে পারেননি তারা সরু রাস্তার মুখ থেকে লাইন দিয়ে ঘণ্টার পর ঘণ্টা দাঁড়িয়ে আছেন গায়ক রবীন্দ্রনাথকে দেখবেন বলে। সারা কলকাতা রবিবাবুর গান শোনার আনন্দে মাতোয়ারা। তোমরা আমায় এখন একবার গাইতে বলেও সম্মান দাও না, এমন একটা কথা শুনলে যে-কারোর কষ্ট লাগতে পারে। একদিন যার গান শোনার জন্যে সভায় মানুষ ভেঙে পড়তো, এখন কেউ তাঁকে গান গাইতে বলে না। কীভাবে বলবে, গান গাইবার শক্তি তো অবশিষ্ট নেই কণ্ঠে। তবু ডাক্তারের বারণ উপেক্ষা করেও রবীন্দ্রনাথ লুকিয়ে অনুষ্ঠানে চলে এসেছেন। ১৯৩৮ সালে এসে কে তাঁকে বলবে গান করতে, তখন তো তিনি গুরুদেব, গুরুঘাতী হতে যাবে কে? তবে রবীন্দ্রনাথের শেষ কথাটি একেবারেই সত্যি নয়: যখন গান গাইতুম তখন গান লিখতে শুরু করিনি তেমন, আর যখন লিখলুম তখন গলা নেই। একেবারেই সত্যি নয়। রবীন্দ্রনাথ বেমালুম ভুলে গেছেন কখন থেকে তাঁর গলা নেই। এ শুধু বেদনা প্রকাশের জন্যে বলা। এমন বেদনা প্রকাশ করাও অস্বাভাবিক নয়। সারা পৃথিবী আলোকিত করা জীবনমঞ্চ থেকে প্রস্থানের আগে এমন বেদনা তো মনকে আচ্ছন্ন করে দিতেই পারে।

সফল, সক্ষম, শ্রোতাদের কাছ থেকে আরো গান গাওয়ার দাবিতে উৎফুল্ল গায়ক রবীন্দ্রনাথ এবং গলা দুর্বল হয়ে যাচ্ছে, জনসমাগমে গান গাইতে যে কুণ্ঠিত গায়ক রবীন্দ্রনাথ, এর ভেতরকার যে সীমান্তরেখা সে হচ্ছে ১৯২০। অনেকেই মনে করেন একে আরো কয়েক বছর টেনে নামিয়ে নোবেল প্রাইজ পাওয়ার সময়ে নিয়ে আসা যায়। অর্থাৎ ১৯১৩। নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পর রবীন্দ্রনাথের খ্যাতি বেড়ে যায় বিপুলভাবে, তিনি নানা সাংগঠনিক, সামাজিক, রাজনৈতিক কাজের সঙ্গে এমনভাবে যুক্ত হতে থাকেন যে, আগেকার মতো গায়ক হিসেবে কোনো ভূমিকা পালন তাঁর পক্ষে অসম্ভব হয়ে পড়ে। সময়ের সংকট সত্ত্বেও রবীন্দ্রনাথ নোবেল প্রাইজ পাওয়ার পরেও বহু অনুষ্ঠানে গান করেছেন ও প্রশংসা পেয়েছেন। ১৯২০ সালে এসে তো রবীন্দ্রনাথ বলতে পারেন না, যখন লিখলুম তখন গলা নেই, ১৯১৩ সালে এসে বলতে পারেন না। এমনকি ১৯১০ সালে এসেও বলতে পারেন না, যদি আমরা সেই সীমান্তরেখাকে ১৯১০ সালে টেনে নামাই। ১৯১০ সালের উল্লেখ করছি বিশেষ কারণে। সে বছর গীতাঞ্জলি বা রাজা প্রকাশিত হয়। শান্তিনিকেতনে রাজার অভিনয় হয় পর পর দু’রাত। অভিনয় করা ছাড়াও সব দিক সামলে ক্লান্ত রবীন্দ্রনাথ। তৃতীয় দিন বিকেলের গাড়িতে কলকাতা থেকে আগত অতিথিরা শান্তিনিকেতন ছেড়ে যাবেন। সকাল বেলা তাঁরা খবর পাঠালেন, রবীন্দ্রনাথের গান শুনতে চান। রবীন্দ্রনাথ সংবাদদাতাকে বললেন, পর পর দু’রাতের খাটুনিতে কাহিল, গান গাইতে পারবো কি? দ্বিতীয় চিন্তায় বললেন, ঠিক আছে ব্যবস্থা করো গাইবো গান। গান ধরলেন তো ধরলেনই, এক বসায় ৫০টি গান গেয়ে ফেললেন। ১৯১০ সালে এসে তো আর বলতে পারবেন না, যখন লিখলুম তখন আর গানের গলা নেই।

এবার দেখা যেতে পারে ১৯১০ সাল নাগাদ কতো গান তিনি লিখলেন, রচনাগত উৎকর্ষে যে সব রচনার উজ্জ্বলতার স্বরূপ কী! ১৯১০ সাল নাগাদ রবীন্দ্রনাথ প্রায় ১০০০ গান রচনা করেছেন। এরই মধ্যে গীতি রচয়িতা ও সংগীত রচয়িতা হিসেবে তাঁর বিস্ময়কর অর্জনের স্বরূপ উন্মোচিত হয়েছে। শুভ গুহঠাকুরতা ও ধূর্জটিপ্রসাদ মুখোপাধ্যায় রবীন্দ্রনাথের সঙ্গীত রচনার তিনটি স্তর নির্দেশ করেছেন। প্রতি স্তরের স্থায়িত্ব বিশ বছর। প্রথম স্তরকে বলা হয়েছে শিক্ষানবিশির স্তর, দ্বিতীয় স্তরকে বলা হয়েছে পরীক্ষার স্তর এবং তৃতীয় স্তরকে বলা হয়েছে পরিণতির স্তর। যে ধরনের রচনাকে আমরা পরিণত রবীন্দ্রসঙ্গীত রচনা বলে জানি সে সব, তাঁদের ধারণায় শেষের বিশ বছরের অর্থাৎ ১৯২১-১৯৪১ কালপর্বের রচনা। এ ধারণা সত্যি নয়। আগের ৪০ বছরেও রবীন্দ্রনাথ অসামান্য কাজ করেছেন। প্রথম বিশ বছরেও রবীন্দ্রনাথ অসামান্য সব কাজ করেছেন যাদের ভেতর দিয়ে রচয়িতা হিসেবে তাঁর পরিপূর্ণ শক্তিকে অনুভব করা যায়। স্তর বিভাজনের ভালোমন্দ আমার বর্তমান বিবেচনার বিষয় নয়। কথাটা আসলো এ জন্যে যে রবীন্দ্রনাথের বেলায় ‘যখন লিখলুম’ বলে কোনো কথা নেই। তাঁর ভানুসিংহের যে কয়েকটি সংগীতভঙ্গি গড়ে তুললেন ভানুসিংহের পদের জন্যে সে এক বিস্ময়কর কাণ্ড। ১৮৭৭ সালে ১৬ বছর বয়সে তিনি ভানুসিংহের বৈষ্ণবপদ রচনা শুরু করেন, ১৮৮৪ সালে গিয়ে তেমন পদ রচনায় তিনি ইতি টানেন। আনুমানিক ১৮৯০ সালের দিকে গিয়ে তিনি নয়টি ভানুসিংহপদে সংগীত যোজনা করেন। এর বছর দুয়েক আগে ১৮৮৮ সালে তিনি রচনা করেছেন গীতিনাট্য মায়ার খেলা। কী অসাধারণ সব গান সে নাটকে, আধুনিক বাংলা গানের কী বিস্ময়কর সমারোহ মায়ার খেলার দৃশ্যক্রমে। একটা প্রচলিত ধারণা এবং আমি নিজেও এর আগে অনেক জায়গায় লিখেছি যে, আধুনিক বাংলা গান ১৯৩০-এর দশকের একটি ঘটনা। এর সঙ্গে রেকর্ড কোম্পানি, ফিল্ম কোম্পানির ব্যবসায়ী উদ্যোগের সম্পর্ক আছে। কিন্তু আসলে তা নয়, আধুনিক গান বলতে সংগীত রচনার যে মুক্ত পদ্ধতিটি বুঝি তার প্রবর্তনা রবীন্দ্রনাথে। ত্রিশের দশকে এসে এর সঙ্গে বাজার-ব্যাবসার প্রসঙ্গটি যুক্ত হয়, শ্রমবিভাজনের ধারণা স্থান পায়। কিন্তু প্রধান যে কাজ, আধুনিক গানের মুক্তরীতির সংগীতকলা নির্মাণ, সেতো রবীন্দ্রনাথ করেছেন আরো ৫০ বছর আগে। ১৯১০ সাল নাগাদ রবীন্দ্রনাথ তাঁর ধ্রুপদের ধারণাটি স্পষ্ট রূপায়িত করেন, তাঁর খেয়ালের, টপ্পার ধারণগুলো স্পষ্ট হয়ে ওঠে, তিনি বাউলের নানামাত্রিক ব্যবহার গড়ে তোলেন, কীর্তন সংগীতকে নিজের মতো করে নিজের গানে যুক্ত করেন। অর্থাৎ সমগ্র সংগীত রচয়িতা রবীন্দ্রনাথকে আমরা পেয়ে যাই। তাই যখন লিখলুম তখন গলা নেই বলার কোনো অবকাশ নেই। গাইছেন আর লিখছেন, লিখছেন আর গাইছেন সেটিই যথার্থ কথা। এক সময় আর গাইতে পারছেন না, দম থাকে না, আওয়াজ আসছে না, এই যা। সেতো হতেই পারে, সবার ব্যাপারেই হয়।

তবু কেন এই গানের আকুলতা? ৩৪ বছর বয়সে রবীন্দ্রনাথ ঋতুপরিবর্তনের যে প্রকৃতিতে যে আকুলতা জাগে তাতে বিস্ময় প্রকাশ করে একটি গান লিখেছিলেন: একি আকুলতা ভুবনে! একি চঞ্চলতা পবনে! রবীন্দ্রনাথের গান ব্যাকুলতাও বিস্ময়কর। ১৯৪১ সালের মে মাসে তিনি রাণী চন্দকে বলেছেন, অবনীন্দ্রনাথের বহুমুখী প্রতিভার কথা। বলছেন, “লোকের সৃষ্টিশক্তির ধারা কত প্রকারে প্রবাহিত হয় দেখ। ছবি আঁকত, তার পরে এটা থেকে ওটা থেকে, এখন খেলনা করতে শুরু করেছে। তবু থামতে পারছে না। আমার লেখার মতো। না অবনের সৃষ্টিশক্তি অদ্ভুত। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জিৎ আমারি। অবন আর যাই করুক, গান গাইতে পারে না—সেখানে ওকে হার মানতেই হবে।” এর পরে আর কী থাকতে পারে বলার, শুধু বিস্ময় প্রকাশ করা যেতে পারে যে গান গাওয়ার ব্যাপারটা কিছুতেই রবীন্দ্রনাথকে রেহাই দিচ্ছে না। সারাক্ষণ শুধু গান গাইতে ইচ্ছে করছে, যেন শুনতে পাচ্ছেন রবিবাবুর গান, রবিঠাকুরের গান বলে চারদিক থেকে শ্রোতার দল চিৎকার করছে, উৎফুল্ল মেজাজে তিনি একের পর এক গান গেয়ে যাচ্ছেন। আমার এই গান গাওয়াতেই আনন্দ, এ হচ্ছে রবীন্দ্রনাথের অন্তরঙ্গতম কথা।
==============================
করুণাময় গোস্বামী
জন্ম
ময়মনসিংহ, ১১ মার্চ ১৯৪৩।

শিক্ষা: মাধ্যমিক বাহদুরাবাদ উচ্চ বিদ্যালয়; উচ্চ মাধ্যমিক গুরুদয়াল কলেজ; স্নাতক গুরুদয়াল কলেজ; স্নাতকোত্তর (ইংরেজি) ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় (১৯৬৪); পিএইচডি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়(১৯৮৮)।


পেশা
প্রফেসর ইউআইটিসি।

প্রকাশিত গ্রন্থ
নজরুল গীতি প্রসঙ্গ
সংগীত নৃত্যকলা পরিভাষা-কোষ
ভারতীয় সংস্কৃতিতে ইসলামের প্রভাব
আফ্রিকার কবিতা

পুরস্কার
নজরুল ইনস্টিটিউট প্রদত্ত নজরুল স্মৃতি পুরস্কার ও স্বর্ণপদক (১৯৮৭), বাংলা একাডেমী সাহিত্য পুরস্কার (২০০৮)।
============================
উপন্যাস- 'রৌরব'  by লীসা গাজী »»»   (পর্ব-এক) # (পর্ব-দুই) # (পর্ব-তিন) # (পর্ব-চার শেষ)   গল্প- 'পান্নালালের বাস্তু' by সিউতি সবুর   গল্প- 'গোপন কথাটি' by উম্মে মুসলিমা  আহমদ ছফার অগ্রন্থিত রচনা কর্ণফুলীর ধারে  আলোচনা- 'খানিক ছফানামা' by কামরুজ্জামান জাহাঙ্গীর  প্রবন্ধ- অল্পবিদ্যা কংকরবোমা : 'ফ্রয়েড, এডোয়ার্ড স. প্রবন্ধ- 'তাদের সঙ্গে, তাদের এলাকায়' by আকিমুন রহম  প্রবন্ধ- 'রবীন্দ্রনাথের ছোটগল্পে ও গদ্যে মুসলমানের.   প্রবন্ধ- 'কবিতা, মানবজাতির মাতৃভাষা' by মাসুদ খান   প্রবন্ধ- 'কাজী নজরুল:রবীন্দ্রনাথ ও জীবনানন্দের পার   প্রবন্ধ- 'জাতীয় কবিতা উৎসব ২০০৯-এ পঠিত প্রবন্ধ সাম   প্রবন্ধ- 'রবীন্দ্রজন্মের দেড়শ বছর “একজন তৃতীয় সারি



bdnews24 এর সৌজন্যে
লেখকঃ করুণাময় গোস্বামী


এই প্রবন্ধ'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.