খবর- এরশাদের বিচার হওয়া উচিত by মহিউদ্দিন ফারুক

সংবিধানের সপ্তম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া রায়ে হাইকোর্ট বলেছেন, ‘সামরিক শাসন জারির জন্য হুসেইন মুহম্মদ এরশাদ ষড়যন্ত্র ও রাষ্ট্রদ্রোহমূলক অপরাধ করেছেন। এ জন্য তাঁর বিচার হওয়া উচিত। এ বিষয়ে পর্যাপ্ত সাক্ষ্যপ্রমাণ আছে কি না, সরকার তা খতিয়ে দেখতে পারে।’ গত ২৬ আগস্ট এক রায়ে বিচারপতি এ এইচ এম শামসুদ্দিন চৌধুরী ও বিচারপতি শেখ মো. জাকির হোসেন সংবিধানের সপ্তম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করেন।
সপ্তম সংশোধনীতে এরশাদের সামরিক শাসনের বৈধতা দেওয়া হয়েছিল। রায় ঘোষণার প্রায় চার মাস পর গতকাল বুধবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকেলে প্রকাশিত পূর্ণাঙ্গ রায়ে সই করেন বিচারপতিরা। ১৩৬ পৃষ্ঠার রায়ে আদালত বলেন, ‘দণ্ডবিধির ১২১(এ), ১২৪ ও ১২৪(এ) ধারায় মামলার সাক্ষ্যপ্রমাণ আছে কি না, সরকার তা খতিয়ে দেখতে পারে। ভবিষ্যতে যেন এ ধরনের সামরিক শাসন জারির চেষ্টা কেউ না করে, সে জন্য অতীতে যাঁরা সামরিক শাসন জারি করেছিলেন, তাঁদের বিচার হওয়া আবশ্যক। শুধু জেনারেল এরশাদ নন বরং তাঁর সব সঙ্গী-সাথি এবং ১৯৭৫ সালে সামরিক শাসন জারিতে জড়িত ব্যক্তিরা, যাঁরা এখনো বেঁচে আছেন, তাঁদের অবশ্যই বিচারের মুখোমুখি করা বাঞ্ছনীয়। সরকার ও জাতীয় সংসদের উচিত এই অপরাধে জড়িতদের বিচার নিশ্চিত করতে অব্যর্থ আইন প্রণয়ন করা।’
সামরিক শাসন প্রসঙ্গে: যাঁরা অবৈধভাবে ক্ষমতা গ্রহণের চেষ্টা করেন তাঁদের উদ্দেশে রায়ে বলা হয়, সুহার্তো, পিনোশে, ইদি আমিন, আইয়ুব, ইয়াহিয়া, জিয়াউল হক ও পারভেজ মোশাররফের ভাগ্যে কী ঘটেছিল, তা স্মরণ রাখা উচিত। দিনের শেষে কোনো সামরিক শাসকের ভাগ্যেই সুফল আসেনি। এ ব্যাপারে পাকিস্তান সুপ্রিম কোর্টের নজির তুলে ধরে আদালত বলেন, ‘স্বৈরশাসকদের ক্ষমা করা হলে ইতিহাস আমাদের ক্ষমা করবে না। যেসব বিচারপতি সামরিক শাসনের পক্ষে অবস্থান নিয়েছেন, তাঁরা অসদাচরণের দায়ে অপরাধী হবেন।’
মোশতাক, জিয়া ও এরশাদ সম্পর্কে: বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পর মোশতাক ক্ষমতা গ্রহণ করেন। খন্দকার মোশতাক আহমদ স্পিকার বা উপরাষ্ট্রপতি না হয়েও অবৈধভাবে ক্ষমতা দখল করেন। তিনি বৈধ ক্ষমতার দাবিদার ছিলেন না। মোশতাকের কাছ থেকে ক্ষমতা দখল করেন জেনারেল জিয়া। মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সংবিধানের যে মূলনীতি করা হয়, মোশতাক ও জিয়াউর রহমান সামরিক ফরমানবলে তা পরিবর্তন করেন। রাষ্ট্রীয় মূল স্তম্ভের মৃত্যু হয়। মুক্তিযুদ্ধের স্লোগান জয় বাংলা মুছে ফেলা হয়। বাংলাদেশ বেতারকে রূপান্তর করা হয় রেডিও বাংলাদেশে। স্বাধীনতাবিরোধীদের পুনর্বাসন করেন জিয়া। চিহ্নিত স্বাধীনতাবিরোধী শাহ আজিজুর রহমানকে প্রধানমন্ত্রী বানানো হয়। কর্নেল মুস্তাফিজুর রহমানকে পাকিস্তান থেকে ফিরিয়ে এনে (আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলার বিচারক) বানানো হয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। পাকিস্তানের সহযোগীদের ছেড়ে দেওয়া হয়। ধর্মনিরপেক্ষতা ধ্বংস করে দেন জিয়া। এমনকি বঙ্গবন্ধুর আত্মস্বীকৃত খুনিদের পুনর্বাসন করেন। খুনিদের বিভিন্ন দূতাবাসে চাকরি দেওয়া হয়। জিয়া মোশতাকের সহায়তায় ইনডেমনিটি অধ্যাদেশ জারির মাধ্যমে বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলার বিচারের পথ বন্ধ করেছিলেন। দেশে প্রথম সামরিক শাসনের দ্বার উন্মুক্ত করেন জিয়া ও মোশতাক। জিয়া শুধু সামরিক আইন প্রণয়ন করে ক্ষান্ত হননি, সংবিধানের দুটি মূল স্তম্ভ ধূলিসাৎ করে দিয়েছেন। এ দুটি স্তম্ভ হলো ধর্মনিরপেক্ষতা ও বাঙালি জাতীয়তাবাদ। জিয়া বাঙালি জাতীয়তাবাদ বদলে বাংলাদেশি জাতীয়তাবাদ প্রবর্তন করেন।
রায়ে আরও বলা হয়, জয় বাংলা ছিল স্বাধীনতার উদ্দীপক স্লোগান। এটা পরিবর্তন করে পাকিস্তানি কায়দায় বাংলাদেশ জিন্দাবাদ প্রবর্তন করা হয়। জেনারেল এরশাদ জিয়ার উত্তরসূরি হিসেবে বিচারপতি সাত্তারের কাছ থেকে ক্ষমতা দখল করেন। জনগণের আশা-আকাঙ্ক্ষা ও তাদের সাংবিধানিক অধিকার পদদলিত করে দীর্ঘ চার বছর সংবিধান স্থগিত করেছিলেন তিনি। ক্যাঙ্গারু আদালতের মাধ্যমে বিচারকাজ পরিচালিত হয়। খন্দকার মোশতাক, আবু সা’দাত মোহাম্মদ সায়েম ও জিয়াউর রহমানের মতো এইচ এম এরশাদও অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী। তাঁর এই কাজকে মার্জনা করা যেতে পারে না। অবৈধ ক্ষমতা দখলকারী হিসেবে এরশাদ তাঁর দায় এড়াতে পারেন না। সংবিধানের পঞ্চম সংশোধনীর রায় অনুযায়ী এ ধরনের অবৈধ ক্ষমতা দখলকারীকে যথাযথভাবে শাস্তি দেওয়া যেতে পারে। তবে সংসদ এ বিষয়ে আইন প্রণয়ন করতে পারে।
রায়ে আরও বলা হয়, যদিও এরশাদ প্রত্যক্ষভাবে সংবিধানের কোনো স্তম্ভ ধ্বংস করেননি, কিন্তু জিয়াউর রহমান যেভাবে সংবিধানের মূল স্তম্ভ ধ্বংস করেছিলেন, তার ধারাবাহিকতা বজায় রেখে এরশাদ সংবিধান ধ্বংসের অপরাধ করেছেন, যা রাষ্ট্রদ্রোহের অপরাধের শামিল।
রায়ে বলা হয়, সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে, যেখানে পাকিস্তানি সেনারা আত্মসমর্পণ করেছিল এবং বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান সাতই মার্চ ভাষণ দিয়েছিলেন, সেসব স্মৃতি মুছে ফেলার জন্য সোহরাওয়ার্দী উদ্যানকে জিয়াউর রহমানের সময় শিশু পার্কে পরিণত করা হয়। এ ছাড়া জিয়া ধর্মনিরপেক্ষতার পরিবর্তে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি প্রবর্তন করেন। ‘আমি রাজনীতিবিদদের জন্য রাজনীতি কঠিন করে দেব’ জিয়ার এমন বক্তব্য উদ্ধৃত করে রায়ে বলা হয়, এ কথার প্রতিফলন ঘটাতে তিনি অনেক ব্যক্তিকে অপ্রত্যাশিতভাবে রাজনীতিতে নিয়ে আসেন। মোশতাক-জিয়া চক্র সংবিধানকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়েছিলেন। এ জন্য তাঁরাও রাষ্ট্রদ্রোহের সমঅপরাধ করেছেন। জিয়া সংবিধানের মূল স্তম্ভ ভঙ্গ করেন, এরশাদ তাঁর পথ অনুসরণ করে এই স্তম্ভ নিয়ে দেশ চালিয়ে গেছেন। এরশাদও তাঁর ধারাবাহিকতা বজায় রেখে একই অপরাধে অপরাধী হয়েছেন।
সংবিধান সংশোধন প্রসঙ্গে: সংবিধান সংশোধন বিষয়ে রায়ে বলা হয়, সংবিধানের সঙ্গে সাংঘর্ষিক আইন তৈরির ক্ষমতা সংসদের নেই। ওই আইন বেআইনি ঘোষণার নিরঙ্কুশ এখতিয়ার আদালতের রয়েছে। হাইকোর্ট কোনো আইন অবৈধ ঘোষণা করলে তা এমনিতেই বাতিল হয়ে যায়। সংশোধনীর জন্য তা সংসদে উত্থাপন করার প্রয়োজন নেই। কারণ হাইকোর্ট আইন প্রণয়ন করে না বরং সংবিধানের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণ হলে তা বাতিল করে। এটি হাইকোর্টের চিরন্তন ক্ষমতা। আদালত আরও বলেন, সংবিধানের চতুর্থ তফসিল করা হয়েছিল সাময়িক ও কিছু বিষয়ের জন্য। অথচ এ তফসিলের অপব্যবহার করে সামরিক শাসকেরা তাঁদের ফরমানগুলো বৈধতা দেওয়ার চেষ্টা করেছেন। আদালত চতুর্থ তফসিলের ১৯ অনুচ্ছেদ (যার মাধ্যমে এরশাদের সামরিক ফরমান বৈধতা পায়) তা বাতিল করেছেন। সংবিধান পুনর্মুদ্রণের মাধ্যমে তা সংবিধান থেকে সরিয়ে নেওয়ার জন্য আহ্বান করা হলো। তবে সম্ভাব্য অচলাবস্থা পরিহার করার উদ্দেশ্যে ইতিপূর্বে সম্পন্ন হওয়া কিছু ঘটনা মার্জনা করা হয়েছে (যা ইতিমধ্যে সমাপ্ত হয়েছে) বলেও রায়ে উল্লেখ করা হয়। সংবিধান পুনর্মুদ্রণের মাধ্যমে এ রায়ের প্রতিফলন ঘটাতে সরকারকে নির্দেশ দেওয়া গেল।
রায়ে বলা হয়, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম চেতনা ছিল বাঙালি জাতীয়তাবাদ। এ জন্য স্বাধীনতার পর পরই দেশের আপামর জনগণ ও তাদের অবিসংবাদিত নেতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান বাঙালি জাতীয়তাবাদকে সংবিধানে যুক্ত করেন। জিয়া সামরিক কায়দায় ক্ষমতা দখল করে এ তত্ত্বটি ধূলিসাৎ করেন।
সংবিধান ও সামরিক শাসন: বাংলাদেশের সংবিধান আপাদমস্তক গণতান্ত্রিক সংবিধান। এখানে সামরিক শাসনের কোনো স্থান নেই। বারবার সামরিক শাসনের কারণে দুর্নীতি, অস্ত্রবাজিসহ নানা অঘটন ঘটেছে। দেশের জনগণ বারবার সামরিক শাসন প্রত্যাখ্যান করেছে। পুনঃপুন সামরিক শাসনের কারণে কয়েক যুগ পিছিয়ে গেছে। নতুবা এর মধ্যে সোনার বাংলা প্রতিষ্ঠিত হতো।
১৫০ অনুচ্ছেদ সম্পর্কে: সংবিধানের ১৫০ অনুচ্ছেদে মুজিবনগর সরকার গঠন থেকে সংবিধান কার্যকর করার সময় পর্যন্ত গ্রহণ করা সব কাজকে ক্রান্তিকালীন বিধান হিসেবে বৈধতা দেওয়া হয়। ১৯৭২ সালে প্রথম সংসদ গঠন হওয়ার পরই এর কার্যকারিতা বাতিল হয়। কিন্তু এর সুযোগ নিয়ে এরশাদ ও জিয়াউর রহমান তাঁদের ক্ষমতা দখল ও ক্ষমতা ছেড়ে দেওয়ার বৈধতা নেওয়ার চেষ্টা করেছেন। এটা সম্পূর্ণ বেআইনি ও দুষ্কর্ম। রায়ে বলা হয়েছে, ১৫০ অনুচ্ছেদ বন্ধ করা হলো।
রিট আবেদনকারীর প্রসঙ্গ: আবেদনকারী সিদ্দিক আহমেদের বিচারের বিষয়ে রায়ে বলা হয়, ন্যায়বিচার পাওয়ার সাংবিধানিক অধিকার তার অবশ্যই রয়েছে। সামরিক আদালত ক্যাঙ্গারু আদালত ছাড়া কিছুই নয়। আবেদনকারীর সাজার মেয়াদ সমাপ্ত হয়নি, তাই মার্জনার শ্রেণীভুক্ত নয়। এ ছাড়া কিছু জটিলতার কারণে রিট এখতিয়ারের মাধ্যমে তাঁর প্রতিকার পাওয়া সম্ভব নয়। তাই তাঁকে প্রতিকারের জন্য অন্য এখতিয়ারে যেতে হবে। তাঁকে নিম্ন আদালতে আত্মসমর্পণ করার পরামর্শ দেওয়া হলো।
ফিরে দেখা: ১৯৮৪ সালের ১২ নভেম্বর চট্টগ্রামের মসলা ব্যবসায়ী আবু তাহের খুন হন। ওই বছরের ২৪ ডিসেম্বর এ ঘটনায় চট্টগ্রামের কোতোয়ালি থানায় হত্যা মামলা করা হয়। সাধারণ আদালতে মামলাটি চলছিল। ’৮৬ সালের ১২ মার্চ এক আদেশে মামলাটি বিশেষ মার্শাল ল আদালত-৩-এ (চট্টগ্রাম) স্থানান্তর করা হয়। ওই বছরের ২০ মার্চ আদালত সিদ্দিক আহমেদ, নূর মোহাম্মদ ও নুরুল আনোয়ারকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়ে রায় দেন। রায়ের সময় সিদ্দিক আহমেদ পলাতক ছিলেন। এরপর ২০০৬ সালের ২ আগস্ট তাঁকে গ্রেপ্তার করা হয়। সামরিক শাসন জারি, সামরিক আদালতে বিচার ও দণ্ডের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে গত ২৪ জানুয়ারি রিট দায়ের করেন সিদ্দিক আহমেদ। বর্তমানে তিনি জামিনে আছেন।
সিদ্দিক আহমেদের রিটের পরিপ্রেক্ষিতে গত ৫ এপ্রিল হাইকোর্ট রুল জারি করেন। এতে এরশাদের ক্ষমতা গ্রহণ ও ’৮২ থেকে ’৮৬ সাল পর্যন্ত জারি করা সামরিক আইন, ফরমান, আদেশ ও নির্দেশকে বৈধতাদানকারী সংবিধানের সপ্তম সংশোধনী কেন অবৈধ নয়, তা জানতে চাওয়া হয়। রুলের ওপর শুনানি শেষে গত ২৬ আগস্ট আদালত রুল আংশিক মঞ্জুর করে রায় দেন।
“প্রসঙ্গত, এর আগে গত ২ ফেব্রুয়ারি পঞ্চম সংশোধনী অবৈধ ঘোষণা করে দেওয়া হাইকোর্টের রায়ের বিরুদ্ধে আপিলের আবেদন খারিজ করেন আপিল বিভাগ। ২০০৫ সালের ২৯ আগস্ট দেওয়া হাইকোর্টের রায়ে পঁচাত্তরের ১৫ আগস্ট থেকে ’৭৯ সাল পর্যন্ত মোশতাক আহমদ, আবু সা’দাত মোহাম্মদ সায়েম ও জিয়াউর রহমানের শাসনকে বেআইনি ঘোষণা করা হয়।
প্রতিক্রিয়া: রায়ের অনুলিপি পাওয়ার পর অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম সাংবাদিকদের বলেন, ভবিষ্যতে যাতে সামরিক শাসন আসতে না পারে, সে জন্য রায়ে হুঁশিয়ারি উচ্চারণ করা হয়েছে। আদালত সামরিক শাসনকে কঠোরভাবে ভর্ৎসনা করে বলেছেন, তাঁরা জনবিরোধী ও দেশদ্রোহী কাজ করেছেন। সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘বিভিন্ন দেশে যাঁরা স্বৈরশাসক ছিলেন, তাঁদের বিচার হয়েছে। আমাদের দেশে এ বিষয়টি সংসদ ও সরকারের ওপর ছেড়ে দেওয়া হয়েছে।’
রিট আবেদনকারীর পক্ষের আইনজীবী মির্জা আল-মাহমুদ প্রথম আলোকে বলেন, ‘রায়ের পূর্ণাঙ্গ অনুলিপি এখনো পাইনি। পেলে এ ব্যাপারে মন্তব্য করা যাবে।’
====================
ছোটদের বড় সাফল্য  প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি  বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ  দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব  গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস  উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ  সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি  জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি  ব্যাংকের টাকা নয়ছয় হওয়া উচিত নয়  একটি পুরনো সম্পর্কের স্মৃতিচিত্র  পাটশিল্প ঘুরিয়ে দিতে পারে অর্থনীতির চাকা  ড. ইউনূসকে বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে হবে  সুশিক্ষার পথে এখনও বাধা অনেক  ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ ও মর্যাদাহানির পরিণাম কখনই শুভ হয় না ঘুষ ও লুটপাট উভয়ের বিরুদ্ধে একই সাথে লড়তে হবে  সুনীতি ও সুশাসন  আমি কেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের পক্ষে  শ্রমিক অসন্তোষ বর্তমান প্রেক্ষিত  জীবন ব্যাকরণঃ দর্জির মুক্তিযুদ্ধ  তথ্যের অধিকার ও জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ  শালীন ও সংযত কথাবার্তা কি শুধু একতরফা হতে হবে?  একটি অসমাপ্ত গল্প  মুসলিম বিশ্বে সেক্যুলারিজমের বর্তমান ও ভবিষ্যত  চীন দেশের কথা  হিকমতে হুজ্জতেদের কথা  মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে বিশ্বসভায়

দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে

এই খবর'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.