যেসব উপহারে বেশি খুশি হন প্রিয়জন

আর মাত্র একদিন পর ভ্যালেন্টাইনস ডে। এই বিশেষ দিনে সবাই চান প্রিয় মানুষকে খুশি রাখতে। এ জন্য কত আয়োজন। বড় ও দামি উপহার দিতে প্রস্তুত আমরা। কিন্তু আপনি জানেন কী? সামান্য উপহারেও দিনটিতে কাছের মানুষকে খুশি রাখা যায়। তো আর দেরি কেন? চলুন জেনে নিই- যে উপহার দিলে প্রিয়জনের কাছে তা সারা জীবন স্পেশাল ও স্মরণীয় হয়ে থাকবে।
লাল গোলাপ : এটি ভালোবাসার প্রতীক। এতে অসীম ভালোবাসার বহিঃপ্রকাশ ঘটে। বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে প্রিয়জনকে খুশি রাখতে তাই দিতে পারেন একগুচ্ছ লাল গোলাপ। কাউকে প্রপোজ করতেও এর জুড়ি মেলাভার।
চকলেট : এটি অনেকেরই প্রিয় খাবার। তাই এই দিনে ভালোবাসা আরও মিষ্টি করতে উপহার হিসেবে দিতে পারেন চকলেট।
ফটোফ্রেম : কথায় আছে- সিম্পল ইজ দ্য বেস্ট। যতগুলো উপহার আছে, তন্মধ্যে এটি সাধারণ মনে হতে পারে। তবে উপহার হিসেবে এর কদর রয়েছে। বিশেষ দিনটিতে প্রিয়জনকে এটি দিতে পারেন। যাতে ভালো লাগার কিছু মুহূর্তের ছবি ফ্রেমবন্দি করে রাখা যায়।
চিঠি : সাধারণত এখন আর কেউ চিঠি লিখে না। তবে ভালোবাসা প্রকাশে এখনও এর ভূমিকা মেসেজ, ফোন কল ও মেইলের চেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। এর মাধ্যমে মনের নানা অব্যক্ত কথা সহজেই প্রকাশ করা যায়। ফলে বিশেষ দিনটিতে আপনারা প্রিয়জনকে চিঠিও লিখতে পারেন।
বই : উপহার হিসেবে বইয়ের চেয়ে উত্তম আর কিছুই নেই। ভালোবাসা দিবসে প্রিয়জনকে খুশি রাখতে তাই দিতে পারেন রোমান্টিক ঘরানার কবিতা, গল্প বা উপন্যাসের বই। চাইলে প্রথম পাতায় কিছু লিখেও দিতে পারেন।
গিফট বক্স : ভালোবাসা দিবসে প্রিয়জনকে উপহার হিসেবে দেয়া যেতে পারে গিফট বক্স। খেয়াল রাখবেন, আকর্ষণীয় মোড়কে এতে যেন থাকে প্রিয়জনের প্রিয় কিছু।
হাতের তৈরি কিছু : বিশেষ দিনে বিশেষ কিছু হিসেবে প্রিয়জনকে হাতের তৈরি নানা জিনিসদেয়া যায়। সেটি হতে পারে নানা রঙের ও ঢঙের কার্ড, কারুকাজ করা রুমাল, নকশিকাঁথা, ওয়ালমেট।
লক্ষ্য রাখবেন, উপহার যাই হোক, তা যেন উপস্থাপন করা হয় আকর্ষণীয় ঢঙে। কারণ এর মাধ্যমেই দিনটি স্মরণীয় হয়ে থাকবে।

No comments

Powered by Blogger.