মরেনোর মরণ অন্ধকার জগতে

২০০২ বিশ্বকাপে ইতালি-দক্ষিণ কোরিয়া ম্যাচের জন্য ‘কুখ্যাত’ হয়ে আছেন তিনি। অন্তত ইতালিতে। ইকুয়েডরের সাবেক রেফারি বায়রন মরেনো এবার সত্যিই কুখ্যাত হয়ে গেলেন মাদক পাচারের সময় হাতেনাতে ধরা পড়ে। যুক্তরাষ্ট্রের জন এফ কেনেডি বিমানবন্দরে তাঁর দেহতল্লাশি করে ১০ ব্যাগ হেরোইন পাওয়া যায়। প্রায় ১০ পাউন্ড হেরোইন শরীরে লুকিয়ে পাচারের চেষ্টা করছিলেন মরেনো। তাঁকে গ্রেপ্তার করে হাজতে পাঠানো হয়েছে।
মরেনোর গ্রেপ্তারের পর পুরোনো ক্ষোভ উগরে দিয়েছে ইতালিয়ানরা। জিয়ানলুইজি বুফন তো দাবি করেছেন, ২০০২ বিশ্বকাপে নেশা করেই মাঠে নেমেছিলেন মরেনো। ৬ কেজি ড্রাগ নিয়ে মরেনো ধরা পড়ার খবরে তাই মোটেও বিস্মিত নন বুফন, ‘ছয় কেজি ড্রাগ? আমার তো মনে হয়, ২০০২ বিশ্বকাপেও ওর কাছে এর চেয়েও বেশি ছিল; না অন্তর্বাসে নয়, দেহে।’ বুফনদের রাগ হওয়াই স্বাভাবিক। ওই ম্যাচে ইতালির একটা গোল বাতিল করেছিলেন মরেনো। লাল কার্ড দেখিয়েছিলেন টট্টিকে। কোরীয়দের ফাউলের সময় চোখ বন্ধ করে ছিলেন বলেও অভিযোগ ইতালীয়দের।

No comments

Powered by Blogger.