একজন স্বাধীন নাগরিকের সাহস ও বলিষ্ঠতা প্রকাশ পেয়েছে তার কথায় by মইনুল হোসেন
গণমাধ্যমের
প্রতিবেদন পড়ে আমরা গর্বিত বোধ করেছি এটা জেনে যে পেট্রল বোমা হামলার
শিকার এক নারী তার ক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করতে গিয়ে সত্যিকার
দেশপ্রেমিকের সাহস দেখিয়েছেন। গত রোববার প্রধানমন্ত্রী ঢাকার একটি
হাসপাতালে পেট্রল বোমা হামলার অসহায় শিকারদের অবস্থা পরিদর্শন করতে গেলে
ভদ্রমহিলা তার মুখের ওপর বলেন, ‘আমরা অসুস্থ সরকার চাই না।’ এ কথা বলার পর
না থেমে ব্যাখ্যা করতে গিয়ে তিনি অস্পষ্টতার আশ্রয় না নিয়ে বলেছেন,
‘আপনাদের আমরা তৈরি করেছি, আপনারা আমাদের তৈরি করেননি। আমরা আপনার কাছে বা
বেগম খালেদা জিয়ার কাছে সাহায্যের জন্য হাত পাততে যাইনি, কিন্তু আপনারা
আমাদের জীবন নিয়ে খেলা করছেন। যারা ককটেল ছুড়ছে এবং মানুষকে আগুনে পোড়াচ্ছে
তাদেরও একইভাবে সাজা হওয়া উচিত।’ অজ্ঞাত পরিচয় অগ্নিদগ্ধ যে মহিলা এসব কথা
বলেছেন তার নাম হচ্ছে গীতা সেন। তাকে আমাদের জাতীয় সম্মানে ভূষিত করা
উচিত। আমরা নিশ্চিত হতে পারছি না, তার হৃদয়মথিত আবেদন প্রধানমন্ত্রী ও
অন্যদের ওপর কোনো প্রভাব রাখতে সক্ষম হবে কি-না। বুদ্ধিবৃত্তিতে পিছিয়ে
থাকা একজন নারীর এই বলিষ্ঠতা সেই শিক্ষিত লোকদের লজ্জায় ফেলা উচিত, যারা
দীর্ঘকাল ধরে একের পর এক অসুস্থ সরকার গঠন করার জন্য সক্রিয়ভাবে অসুস্থ
রাজনীতিকে উৎসাহিত করে আসছেন। তারা এটা নির্লজ্জভাবে করে আসছেন নিজেদের
ব্যক্তিস্বার্থ উদ্ধারের জন্য। তারা এতই বেপরোয়া যে এতে দেশের বা জনগণের কী
লাভক্ষতি হল, তা নিয়ে তাদের কোনো চিন্তা নেই।
আমাদের এখনকার রাজনৈতিক নেতারা জনগণকে তাদের প্রভু হিসেবে দেখার পরিবর্তে অসহায় মানুষ হিসেবে দেখতে পছন্দ করেন। অথচ তারা রাজকীয় জীবনযাপন করেন জনগণের টাকায়। নির্বাচনে কে বিজয়ী হবে আর কে পরাজিত হবে, সেটা বর্তমান সংকটের আসল কারণ নয়। আসল ব্যাপার হচ্ছে রাজনৈতিকভাবে বিদ্যমান ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখা, যার মাধ্যমে তারা নিজেরা প্রভূত সম্পদশালী হতে পেরেছেন। এ এমন এক ব্যবস্থা, যে ব্যবস্থায় দুর্নীতিবাজদের খুঁজে পাওয়া কঠিন এবং তাদের বিচার করা আরও দুঃসাধ্য। একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সংঘাতে নিরপরাধ লোকদের অমানবিক যন্ত্রণা ও বেদনা দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করাই যথেষ্ট নয়। আমাদের দলীয় রাজনীতি যে পেশিশক্তি ও পুলিশি শক্তির ওপর ভিত্তিশীল, এটা তো সবারই জানা।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে আসন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি দমন করার জন্য কেবল সেনাবাহিনীকে নিয়োগ করা ছাড়া অন্য সব রাষ্ট্রীয় শক্তি বিশেষ করে সীমান্ত রক্ষীদের সক্রিয়ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। সরকার যখন জোরালো গলায় তার জনপ্রিয়তা দাবি করছে, তখন কেন স্বীকৃত একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যাবে না, এ প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। জাতিসংঘের মহাসচিবসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ বারবার আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় প্রধান বেগম খালেদা জিয়াকে তাগিদ দিয়েছেন। কিন্তু ২০ বছর আগে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি যে অপরিবর্তনীয় পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি চালু করেছে, সেই রাজনীতিতে সংলাপ কখনও জায়গা করে নিতে পারেনি। দেশের ভেতরে বিরোধী দলকে একতরফা নির্বাচন ও সহিংস সংঘাতের রাজনীতির বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠ দেখা যাচ্ছে। সুশীল সমাজের সদস্যরাও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের তাগিদ দিচ্ছেন। কিন্তু সবই অরণ্যে রোদন।
গত রোববার জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার নেভি পিল্লাই রাজনৈতিক সহিংসতা বৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে উভয় পক্ষের রাজনীতিকদের ধ্বংসাত্মক পথ পরিহার করার তাগিদ দিয়েছিলেন। একইভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সব দলকে হিংসাÍক পথ ছেড়ে সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি ব্যবস্থার অধীনে নির্বাচন করার আহ্বান জানিয়েছিল, যাতে সব ক’টি দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে। কেবল তখনই তারা নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করবে।
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিংহ ঢাকা এসেছেন। তার এ সফরকে পরিচিতিমূলক বলা হয়েছে। এর অব্যবহিত পর ৬ ডিসেম্বর জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফরে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। নিঃসন্দেহে তারা আসছেন শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো সম্ভাবনা আছে কি-না সেটা মূল্যায়ন করার জন্য।
সরকারের আসল চালিকাশক্তি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গ্র“প। এই উপদেষ্টাদের ভেতরে আবার সবচেয়ে প্রভাবশালী হচ্ছেন অবসরপ্রাপ্ত আমলারা। উপদেষ্টা নামে অথবা অন্য কোনো নামে তাদের অত্যন্ত সক্রিয় দেখতে পাওয়া যাবে সরকারের পক্ষে নির্বাচন তদারকির কাজে। বলা হচ্ছে, এই আমলা-উপদেষ্টারাই নির্বাচনে নিশ্চিত বিজয় লাভের বিষয়টি নিñিদ্র করার পরিকল্পনা তৈরি করেছেন। কোনো কিছুই তাদের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা থেকে পিছু হটাতে পারবে না।
প্রতিবাদকারীদের যখন বলা হচ্ছে নিরীহ লোকদের হত্যা করা, আগুনে পুড়িয়ে মারা গণতান্ত্রিক রাজনীতি নয়, তখন সে কথা তাদের কানে ঢুকছে না। তারা আমাদের চেয়ে বেশি জানেন এবং সেই জানাটা হচ্ছে, ‘গণতন্ত্র’ দুটি দলের কারোরই বিবেচনার বিষয় নয়। বস্তুত সরকার ও বিরোধী পক্ষ রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা ভোগের উদ্দেশ্যে তাদের নিজ নিজ অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার যুদ্ধে লিপ্ত।
কিন্তু রাজনীতি যখন এতটা নিষ্ঠুর এবং জনকল্যাণের সঙ্গে সম্পর্কহীন, তখন আমাদের কাছে জরুরি হচ্ছে জনগণকে রক্ষা করা, দেশকে বাঁচানো।
একসময় ছিল যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইস্তফা দিলে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের ব্যাপারে সমাধান সহজ হতো। প্রধানমন্ত্রীও বলেছিলেন, তার কাছে প্রধানমন্ত্রিত্বই সবকিছু নয়। চরম হিংসাত্মক আন্দোলনের মুখে এখন প্রধানমন্ত্রী বিদায় নিতে রাজি হলেও যে সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে সে বিষয়েও যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। যদিও শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রিত্ব ত্যাগ করবেন এমনটি আশা করতে ভরসা পাচ্ছি না আমরা।
যখন দুই নেত্রী একমত হতে পারবেন না, তখন বোধহয় সর্বোত্তম পন্থা হবে বাংলাদেশের একটা দীর্ঘমেয়াদি অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবস্থায় থাকা, যেমনটি সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম সুপারিশ করেছিলেন এবং কিছুদিন আগে তার এই সুপারিশ এখানকার সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল।
দলীয় রাজনীতির জন্য নয়, সার্বভৌম জনগণের জন্য যা সর্বোত্তম হবে, এই মুহূর্তে সেটাকেই বিবেচনায় সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে।
ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন : আইনজীবী ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ
আমাদের এখনকার রাজনৈতিক নেতারা জনগণকে তাদের প্রভু হিসেবে দেখার পরিবর্তে অসহায় মানুষ হিসেবে দেখতে পছন্দ করেন। অথচ তারা রাজকীয় জীবনযাপন করেন জনগণের টাকায়। নির্বাচনে কে বিজয়ী হবে আর কে পরাজিত হবে, সেটা বর্তমান সংকটের আসল কারণ নয়। আসল ব্যাপার হচ্ছে রাজনৈতিকভাবে বিদ্যমান ব্যবস্থাকে টিকিয়ে রাখা, যার মাধ্যমে তারা নিজেরা প্রভূত সম্পদশালী হতে পেরেছেন। এ এমন এক ব্যবস্থা, যে ব্যবস্থায় দুর্নীতিবাজদের খুঁজে পাওয়া কঠিন এবং তাদের বিচার করা আরও দুঃসাধ্য। একতরফা নির্বাচন অনুষ্ঠানকে কেন্দ্র করে সৃষ্ট সংঘাতে নিরপরাধ লোকদের অমানবিক যন্ত্রণা ও বেদনা দেখে উদ্বেগ প্রকাশ করাই যথেষ্ট নয়। আমাদের দলীয় রাজনীতি যে পেশিশক্তি ও পুলিশি শক্তির ওপর ভিত্তিশীল, এটা তো সবারই জানা।
নির্দলীয় সরকারের অধীনে আসন্ন নির্বাচন অনুষ্ঠানের দাবি দমন করার জন্য কেবল সেনাবাহিনীকে নিয়োগ করা ছাড়া অন্য সব রাষ্ট্রীয় শক্তি বিশেষ করে সীমান্ত রক্ষীদের সক্রিয়ভাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। সরকার যখন জোরালো গলায় তার জনপ্রিয়তা দাবি করছে, তখন কেন স্বীকৃত একটি নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা যাবে না, এ প্রশ্নের কোনো উত্তর নেই। জাতিসংঘের মহাসচিবসহ আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের নেতৃবৃন্দ বারবার আলোচনার মাধ্যমে সংকট নিরসন করার জন্য প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও বিরোধীদলীয় প্রধান বেগম খালেদা জিয়াকে তাগিদ দিয়েছেন। কিন্তু ২০ বছর আগে আওয়ামী লীগ ও বিএনপি যে অপরিবর্তনীয় পরিবারতান্ত্রিক রাজনীতি চালু করেছে, সেই রাজনীতিতে সংলাপ কখনও জায়গা করে নিতে পারেনি। দেশের ভেতরে বিরোধী দলকে একতরফা নির্বাচন ও সহিংস সংঘাতের রাজনীতির বিরুদ্ধে উচ্চকণ্ঠ দেখা যাচ্ছে। সুশীল সমাজের সদস্যরাও নিরপেক্ষ সরকারের অধীনে নির্বাচন অনুষ্ঠানের তাগিদ দিচ্ছেন। কিন্তু সবই অরণ্যে রোদন।
গত রোববার জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার নেভি পিল্লাই রাজনৈতিক সহিংসতা বৃদ্ধিতে গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করে উভয় পক্ষের রাজনীতিকদের ধ্বংসাত্মক পথ পরিহার করার তাগিদ দিয়েছিলেন। একইভাবে ইউরোপীয় ইউনিয়ন সব দলকে হিংসাÍক পথ ছেড়ে সব পক্ষের কাছে গ্রহণযোগ্য একটি ব্যবস্থার অধীনে নির্বাচন করার আহ্বান জানিয়েছিল, যাতে সব ক’টি দল নির্বাচনে অংশগ্রহণ করতে পারে। কেবল তখনই তারা নির্বাচনে পর্যবেক্ষক পাঠানোর বিষয়টি বিবেচনা করবে।
ভারতের পররাষ্ট্র সচিব সুজাতা সিংহ ঢাকা এসেছেন। তার এ সফরকে পরিচিতিমূলক বলা হয়েছে। এর অব্যবহিত পর ৬ ডিসেম্বর জাতিসংঘ মহাসচিব বান কি মুনের প্রতিনিধি বাংলাদেশ সফরে আসবেন বলে আশা করা হচ্ছে। নিঃসন্দেহে তারা আসছেন শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের কোনো সম্ভাবনা আছে কি-না সেটা মূল্যায়ন করার জন্য।
সরকারের আসল চালিকাশক্তি হচ্ছে প্রধানমন্ত্রীর উপদেষ্টা গ্র“প। এই উপদেষ্টাদের ভেতরে আবার সবচেয়ে প্রভাবশালী হচ্ছেন অবসরপ্রাপ্ত আমলারা। উপদেষ্টা নামে অথবা অন্য কোনো নামে তাদের অত্যন্ত সক্রিয় দেখতে পাওয়া যাবে সরকারের পক্ষে নির্বাচন তদারকির কাজে। বলা হচ্ছে, এই আমলা-উপদেষ্টারাই নির্বাচনে নিশ্চিত বিজয় লাভের বিষয়টি নিñিদ্র করার পরিকল্পনা তৈরি করেছেন। কোনো কিছুই তাদের এই পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা থেকে পিছু হটাতে পারবে না।
প্রতিবাদকারীদের যখন বলা হচ্ছে নিরীহ লোকদের হত্যা করা, আগুনে পুড়িয়ে মারা গণতান্ত্রিক রাজনীতি নয়, তখন সে কথা তাদের কানে ঢুকছে না। তারা আমাদের চেয়ে বেশি জানেন এবং সেই জানাটা হচ্ছে, ‘গণতন্ত্র’ দুটি দলের কারোরই বিবেচনার বিষয় নয়। বস্তুত সরকার ও বিরোধী পক্ষ রাষ্ট্রীয় সুযোগ-সুবিধা ভোগের উদ্দেশ্যে তাদের নিজ নিজ অস্তিত্ব টিকিয়ে রাখার যুদ্ধে লিপ্ত।
কিন্তু রাজনীতি যখন এতটা নিষ্ঠুর এবং জনকল্যাণের সঙ্গে সম্পর্কহীন, তখন আমাদের কাছে জরুরি হচ্ছে জনগণকে রক্ষা করা, দেশকে বাঁচানো।
একসময় ছিল যখন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ইস্তফা দিলে নির্বাচনকালীন সরকার গঠনের ব্যাপারে সমাধান সহজ হতো। প্রধানমন্ত্রীও বলেছিলেন, তার কাছে প্রধানমন্ত্রিত্বই সবকিছু নয়। চরম হিংসাত্মক আন্দোলনের মুখে এখন প্রধানমন্ত্রী বিদায় নিতে রাজি হলেও যে সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধান হবে সে বিষয়েও যথেষ্ট সন্দেহ রয়েছে। যদিও শেখ হাসিনা প্রধানমন্ত্রিত্ব ত্যাগ করবেন এমনটি আশা করতে ভরসা পাচ্ছি না আমরা।
যখন দুই নেত্রী একমত হতে পারবেন না, তখন বোধহয় সর্বোত্তম পন্থা হবে বাংলাদেশের একটা দীর্ঘমেয়াদি অন্তর্বর্তী সরকার ব্যবস্থায় থাকা, যেমনটি সাবেক মার্কিন রাষ্ট্রদূত উইলিয়াম বি মাইলাম সুপারিশ করেছিলেন এবং কিছুদিন আগে তার এই সুপারিশ এখানকার সংবাদপত্রে প্রকাশিত হয়েছিল।
দলীয় রাজনীতির জন্য নয়, সার্বভৌম জনগণের জন্য যা সর্বোত্তম হবে, এই মুহূর্তে সেটাকেই বিবেচনায় সর্বাধিক গুরুত্ব দিতে হবে।
ব্যারিস্টার মইনুল হোসেন : আইনজীবী ও সংবিধান বিশেষজ্ঞ
No comments