আর্সেনাল-চেলসির বড় জয়

৬৪ বছর পর ইংলিশ প্রিমিয়ার লিগে টানা তিন হ্যাটট্রিক করার সুযোগ ছিল তাঁর সামনে। গতকাল এক গোলও করতে পারলেন না দিদিয়ের দ্রগবা। তাতে চেলসির কিছু এসে গেল না। সলোমন কালু ও নিকোলাস আনেলকার জোড়া গোল এবং মালুদা ও বেনাইয়নের গোলে উইগান অ্যাথলেটিককে হারাল তারা ৬-০ গোলে।
দ্রগবা না পারলেও কাল প্রিমিয়ার লিগে হ্যাটট্রিক করেছেন থিও ওয়ালকট। ওয়ালকটের তিন গোল এবং আরশাভিন, দিয়াবি ও চামাখের গোলে ব্ল্যাকপুলের বিপক্ষে ৬-০ ব্যবধানে জিতেছে আর্সেনাল।
ওদিকে পরশু বুন্দেসলিগায় বায়ার্নকে শুভসূচনা এনে দিয়েছেন টমাস মুলার ও বাস্তিয়ান শোয়েনস্টাইগার। তাঁদের দুই গোলে নতুন মৌসুমে ভলফসবুর্গকে ২-১ গোলে হারিয়েছে বায়ার্ন।
ম্যাচের ৯ মিনিটেই বায়ার্নকে এগিয়ে দিয়েছিলেন বিশ্বকাপের গোল্ডেন বুট জেতা মুলার। তবে তাঁর এ গোলটি ফেরত দিয়ে ভলফসবুর্গকে সমতায় ফেরান এডিন জেকো। এরপর কিছুতেই আর গোলের দেখা পাচ্ছিল না বায়ার্ন। অবশেষে শেষ বাঁশি বাজার কয়েক সেকেন্ড আগে বায়ার্নের জয়সূচক গোলটি করেন শোয়েনস্টাইগার।
জার্মানি কিংবা বায়ার্ন মিউনিখ, দুই দলে গোল করানোই মুলার কিংবা শোয়েনস্টাইগারের মূল কাজ। কিন্তু এদিন বায়ার্নের গোল দুটি করলেন মাঝ মাঠের এই দুই খেলোয়াড়।
শোয়েনস্টাইগার তো কথাটা বলেই ফেললেন, ‘গোল করা আমার আসল কাজ নয়। কিন্তু মাঝেমধ্যেই আমরা গোল করি। জয়সূচক গোল করার মাহাত্ম্য তো আলাদাই।’ মুলার অবশ্য বিশ্বকাপের মতো নিজের গোলের ধারা বজায় থাকার চেয়ে দলের জয়টাকেই দেখছেন বড় করে, ‘প্রথম ম্যাচেই জয় দলের জন্য একটা খুশির খবর।’

No comments

Powered by Blogger.