চুয়াডাঙ্গায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ নিহত ১

চুয়াডাঙ্গায় পুলিশের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ কেতু (৪৮) নামে একজন নিহত হয়েছেন। পুলিশের দাবি, কেতু চুয়াডাঙ্গা জেলা পুলিশের মোস্ট ওয়ান্টেন্ড তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী ও চরমপন্থী সংগঠন জনযুদ্ধের শীর্ষ নেতা। তার বিরুদ্ধে তিনটি হত্যাসহ ছয়টি মামলা রয়েছে।  এসময় পুলিশের ৫ সদস্য আহত হয়েছেন। মঙ্গলবার দিবাগত রাত ২টার দিকে চুয়াডাঙ্গা-মেহেরপুর সড়কের ভালাইপুর কবরস্থানের কাছে এ ঘটনা ঘটে। নিহত কেতু চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলার আকন্দবাড়িয়া গ্রামের শওকত আলীর ছেলে।
ঘটনাস্থল থেকে একটি এলজি, দুই রাউন্ড গুলি, ৬টি ককটেল ও ৬টি রামদা উদ্ধার করেছে পুলিশ। চুয়াডাঙ্গা সদর থানার ইন্সপেক্টর (অপারেশন) আমির আব্বাস জানান, মঙ্গলবার ভোরে ঢাকার কেরানীগঞ্জ এলাকা থেকে কেতুকে গ্রেফতার করা হয়। পরে সন্ধ্যায় তাকে চুয়াডাঙ্গায় নিয়ে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। পরে মঙ্গলবার রাত ২টার দিকে পুলিশের একটি দল কেতুকে নিয়ে ভালাইপুর কবরস্থানের কাছে অস্ত্র উদ্ধারে যায়। সেখানে আগে থেকে ওঁৎ পেতে থাকা কেতুর সহযোগীরা পুলিশকে লক্ষ্য করে গুলিবর্ষণ করে। পুলিশও পাল্টা গুলি চালায়। এ সময় কেতু পালানোর চেষ্টা করলে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। তবে পালিয়ে যান কেতুর সহযোগীরা। নিহত কেতুর বিরুদ্ধে তিনটি হত্যাসহ ছয়টি মামলা রয়েছে বলে জানান পুলিশের ওই কর্মকর্তা।

No comments

Powered by Blogger.