আলোচনা- মানবাধিকার লঙ্ঘন দেশে দেশে by আশরাফ-উল-আলম

মানুষ সক্রিয় আন্দোলনের মাধ্যমে মানবাধিকার অর্জনের চেষ্টা করে যাচ্ছে। বর্তমানে মানবাধিকার আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি পেয়েছে। মানবাধিকারের ধারণাও সুপ্রাচীন। আন্তর্জাতিক সনদ ও কনভেনশন মানবাধিকার সভ্যতার এক অপরিহার্য অঙ্গ হিসেবে চিহ্নিত করতে সাহায্য করেছে। রাষ্ট্রপুঞ্জ বা ইউনাইটেড নেশনস বা জাতিসংঘ সনদ নতুন করে আস্থা জাগিয়েছে মানুষের মৌলিক অধিকারের প্রতি, যেকোনো ব্যক্তির মর্যাদা ও মূল্যবোধের প্রতি এবং নারী-পুরুষ নির্বিশেষে ছোট-বড় সব দেশের মানুষের সমান অধিকারের প্রতি।
জাতিসংঘের সাধারণ সভায় ১৯৪৮ সালের ১০ ডিসেম্বর গৃহীত হয় মানবাধিকারের একটি সর্বজনীন ঘোষণা। সেই থেকে ১০ ডিসেম্বর বিশ্ব মানবাধিকার দিবস হিসেবে পালিত হয়ে আসছে এ দিনটি। মানবাধিকারের সর্বজনীন ঘোষণাপত্রে স্বাক্ষর করেছে বিশ্বের শক্তিশালী রাষ্ট্রসহ উন্নয়নশীল দেশ ও তৃতীয় বিশ্বের দেশগুলো। মানবাধিকার রক্ষায় দেশে দেশে আইন প্রণয়ন করা হয়েছে। এসব দেশের সংবিধানেও মানবাধিকার রক্ষার কথা বলা হয়েছে। কিন্তু বাস্তবে দেশে দেশে এখনো মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটছে। আন্তর্জাতিক মানবাধিকার সংগঠন অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল মানবাধিকার লঙ্ঘনের এসব ঘটনা পর্যবেক্ষণ করছে। এ সংগঠনটি উদ্বেগ প্রকাশও করে যাচ্ছে। প্রতিকারের আহ্বান জানাচ্ছে।
ইরাক আক্রমণের সময় জাতিসংঘ বাহিনীর নামে আমেরিকা ও ব্রিটেনের নেতৃত্বে গঠিত সেনাসদস্যরা নির্বিচারে বেসামরিক ব্যক্তিদের হত্যা করেছে। শান্তিপ্রিয় এ দেশগুলো বিরোধিতা করলেও ইরাকি জনগণের ওপর নির্যাতন কমেনি। একই সঙ্গে বিনা বিচারে আটকের ঘটনাও ঘটেছে সেখানে। আটক ব্যক্তিদের কারাগারে নির্যাতন ছিল নিষ্ঠুরতম। ফিলিস্তিনিদের ওপর ইসরায়েলের অমানবিক নির্যাতন চলছেই। একের পর এক মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটলেও জাতিসংঘ মানবাধিকার কমিশন কোনো ব্যবস্থা নেয়নি! অ্যামনেস্টি দাবি করে, ২০০৭ সালের ১২ জুলাই যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী হেলিকপ্টার থেকে গুলিবর্ষণ করায় ইরাকে এক সাংবাদিকসহ ১২ বেসামরিক ব্যক্তি নিহত হন। এ ঘটনার তদন্ত হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের গোপন কারাগারগুলোয় আটক বন্দিদের জিজ্ঞাসাবাদের নামে নিষ্ঠুরতর পদ্ধতিগুলো প্রয়োগ করা হয়। আর এ নিষ্ঠুরতম পদ্ধতি ব্যবহারের অনুমতি দিয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের সাবেক রাষ্ট্রপতি জর্জ ডাবি্লউ বুশ! তিনি নিজেই এটা স্বীকার করেছেন। নিষ্ঠুরতম পদ্ধতির মধ্যে রয়েছে দীর্ঘ সময় বন্দিদের নগ্ন করে রাখা, হুমকি দেওয়া, অত্যন্ত ঠাণ্ডায় থাকতে দেওয়া, শিকল দিয়ে বেঁধে রাখা, ঘুমাতে না দেওয়া ও ওয়াটার বোর্ডিং (নাকে-মুখে পানি ঢালা)!
শুধু যুক্তরাষ্ট্রই নয়, মানবাধিকার লঙ্ঘিত হচ্ছে দেশে দেশে। মিয়ানমার থেকে জাপান বা বাংলাদেশ থেকে অস্ট্রেলিয়া। মানবাধিকার আইন হচ্ছে; কিন্তু মানবাধিকার সুরক্ষিত হচ্ছে না। মানবাধিকার লঙ্ঘনের বেশ কিছু ঘটনা সম্প্রতি আলোড়ন সৃষ্টি করেছে। দেশের নামসহ এমন কিছু ঘটনা তুলে ধরা হলো_
মিয়ানমার : মিয়ানমারের সামরিক জান্তা সরকার সে দেশের গণতন্ত্রকামী নেত্রী অং সান সু চিকে আটক রেখে মানবাধিকার লঙ্ঘন করেছে। সু চি মিয়ানমারসহ সারা বিশ্বে সর্বাধিক পরিচিত বিবেক বন্দি, যিনি বিগত ২১ বছরের মধ্যে ১৫ বছরই গৃহবন্দি ছিলেন। ওই দেশের সাবেক ছাত্রনেতা গণতন্ত্রীপন্থী আন্দোলনকারী মিন কো লাইং ৬৫ বছরের সাজা খাটছেন। অল বার্ম মংকস অ্যালায়েন্স নেতা ইউ গাম্বিয়া ২০০৭ সাল থেকে বিক্ষোভ করার অভিযোগে ৬৩ বছরের সাজা খাটছেন। শান ন্যাশনালিস্ট লিগ ফর ডেমোক্রেসির সভাপতি ৬৭ বছর বয়সী ইউ খুন হতুনকে সরকারের নতুন সংবিধান প্রণয়নের বিরোধিতা করায় ১৩ বছরের সাজা দেওয়া হয়েছে। এ ছাড়া দেশটিতে রাজনৈতিক নির্যাতন চলেছে, যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন।
ভারত : ভারতে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড চলছে। এ ছাড়া জম্মু ও কাশ্মীরে রাজনৈতিক হয়রানিমূলক নির্যাতন চলছে। গত ২৭ জুলাই প্রকাশিত অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে উদ্বেগ প্রকাশ করে বলা হয়, জম্মু ও কাশ্মীর হাইকোর্ট বার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মিয়া আবদুল কাইয়ুম ও মহাসচিব গোলাম নবী শাহীনকে বিনা অভিযোগে গ্রেপ্তার করে অনির্দিষ্টকালের জন্য আটক রাখা হয়েছে। গত জুলাই মাসে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়। কাশ্মীরের ১৪ বছর বয়সী কিশোর মুশতাক আহমেদ শেখকে পুলিশের প্রতি পাথর ছুড়ে মারার অভিযোগে গ্রেপ্তার করে কারাগারে রাখা হয়েছে। শিশু-কিশোরসহ ৩২২ জনকে বিনা বিচার আটকে রেখেছে ভারত সরকার। আর যেসব কারাগারে আটক রাখা হয়েছে, সেসব কারাগারে শিশুদের জন্য বিশেষায়িত কোনো ব্যবস্থা নেই।
কুয়েত : মুহাম্মদ আবদ আল-কাদের আল-জাসেম নামে কুয়েতের এক লেখককে কুয়েতের প্রধানমন্ত্রীর সমালোচনা করার অভিযোগে সম্প্রতি আটক রাখা হয়! মানবাধিকার সংগঠনগুলো দাবি করেছে, একজন লেখকের এ আটকাদেশ মতপ্রকাশের স্বাধীনতার ওপর হস্তক্ষেপ।
জিম্বাবুয়ে : জিম্বাবুয়ের রাষ্ট্রপতি রবার্ট মুগাবেকে উৎখাতের আন্দোলনে অংশগ্রহণকারীদের বিনা বিচারে গ্রেপ্তারসহ নির্যাতনের ঘটনা এখনো ঘটছে। ওই দেশের মানবাধিকার সংস্থা হিউম্যান রাইটস অ্যাসোসিয়েশন (জিমরাইটস) নির্যাতনের প্রতিবাদ করে এলেও নির্যাতনের মাত্রা থামছে না। বরং সে দেশের পুলিশ মানবাধিকার কর্মীদের বিভিন্ন কর্মকাণ্ডে অংশ নেওয়ার ওপর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে।
চীন : চীনেও সরকারের সমালোচনা করলে জেল খাটতে হয়। সরকারি বাহিনী দমন-পীড়ন চালিয়ে যাচ্ছে বলে অভিযোগ রয়েছে। চীন সরকার সে দেশের মানবাধিকার আইনজীবীদের সনদ বাতিল করার ভয়ভীতি দেখাচ্ছে! মানবাধিকার রক্ষায় এসব আইনজীবী আদালতে তর্ক করেন বলে সরকার এ উদ্যোগ নিতে যায়।
একটি ব্যয়বহুল প্রদর্শনী আয়োজন করতে এ বছর চীন সরকার মিনহাং জেলার কমপক্ষে তিন হাজার পরিবারকে উচ্ছেদ করেছে। তাদের পুনর্বাসন না করা মানবাধিকার লঙ্ঘন বলে অ্যামনেস্টি দাবি করেছে। এ উচ্ছেদের প্রতিবাদ করতে গিয়ে অনেকে পুলিশের হাতে আটক হয়েছেন। আবার অনলাইন পত্রিকায় বিদ্রূপাত্মক লেখা প্রকাশ করায় চেং নামে এক ব্যক্তিকে এক বছরের আটকাদেশ দেওয়া হয়।
নাইজেরিয়া : সম্প্রতি নাইজেরীয় সরকার সে দেশের কারাগারগুলোর গাদাগাদি অবস্থা কমাতে মৃত্যুদণ্ডের জন্য অপেক্ষমাণ বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড দ্রুত কার্যকর করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। আবার নাইজেরীয় কারাগারে আটক ৬০ শতাংশ বন্দি এখনো অপরাধী সাব্যস্ত হয়নি। সে দেশে নির্লজ্জ ধরনের অন্যায্য বিচার হয় বলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের গত ২২ এপ্রিলের একটি প্রতিবেদনে দাবি করা হয়। নাইজেরিয়ার বিচারব্যবস্থাই মানবাধিকারের লঙ্ঘন বলে মানবাধিকার সংগঠনের দাবি। এ দেশে মানবাধিকার কর্মীরাও পুলিশ কর্তৃক বেআইনিভাবে আটক হচ্ছেন ও নির্যাতিত হচ্ছেন বলে অভিযোগ রয়েছে।
মালয়েশিয়া : মালয়েশিয়ায় গত মার্চের এক সপ্তাহে ১৪০ অভিবাসীকে সে দেশের কর্তৃপক্ষ গ্রেপ্তার করায় অ্যামনেস্টি উদ্বেগ প্রকাশ করে। গত ফেব্রুয়ারি থেকে সে দেশে অভিবাসী শ্রমিকদের গ্রেপ্তার অভিযান চলে। বর্তমানেও অভিযান অব্যাহত রয়েছে। বিনা বিচারে অভিবাসীদের আটক রাখা, তাদের নির্যাতন করা মানবাধিকারের লঙ্ঘন। মালয়েশিয়ার বিচারব্যবস্থায়
এখনো দোররা মারার ব্যবস্থা প্রচলিত রয়েছে, যা মানবাধিকারের লঙ্ঘন।
কেনিয়া : কেনিয়ার নাইরোবিতে ২০ লাখ মানুষ বস্তিতে বসবাস করে। এরা মানবাধিকারের অন্ধকূপে বাস করছে বলে অভিযোগ রয়েছে। বলা হচ্ছে, এসব বস্তিবাসী অযোগ্য পরিবেশে বাস করছে। তারা অনিরাপত্তা ও প্রান্তিকতার শিকার হচ্ছে। তাদের কথা শোনার কেউ নেই। এদের সুরক্ষা দিতে মানবাধিকার সংগঠনগুলো কেনিয়া সরকারকে বারবার আহ্বান জানালেও সরকার নিশ্চুপ রয়েছে।
সৌদি আরব : সৌদি সরকার সন্ত্রাস মোকাবিলার নামে অব্যাহতভাবে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে চলেছে বলে ২০০৯ সালের জুলাই মাসে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনালের এক প্রতিবেদনে অভিযোগ করা হয়। ওই প্রতিবেদনে উল্লেখ করা হয়, সরকার হাজার হাজার নাগরিককে গ্রেপ্তার ও বিনা বিচারে আটকে রাখছে। অনেককে হত্যা করা হচ্ছে। শত শত মানুষ গোপন ও সংক্ষিপ্ত বিচারের মুখোমুখি হয়ে কারাভোগ করছে। স্বীকারোক্তি আদায়ের নামে নির্যাতনের ঘটনাও ঘটছে সেখানে।
কলম্বিয়া : কলম্বিয়ায় আদিবাসীরা নির্যাতন ও গণহত্যার শিকার হয় প্রায়ই। তাদের রক্ষায় সরকার এগিয়ে আসেনি, এমনকি কোনো পদক্ষেপও নেয়নি। ২০০৯ সালের আগস্টে এ প্রতিবেদন প্রকাশ করা হয়।
শ্রীলঙ্কা : স্বাধীনভাবে মতপ্রকাশের অধিকার শ্রীলঙ্কায় নেই। সরকারের সমালোচনা করায় সে দেশের হাইকোর্ট গত বছর সাংবাদিক জয় প্রকাশ সিন্ডাম পালাম তিশাইনাইয়াগামকে ২০ বছরের কারাদণ্ড দেন। শ্রীলঙ্কায় অনেক নাগরিককেই বিনা বিচারে জেল খাটতে হয়।
নেপাল : নেপালে 'অন্তর্ধান আইন' আন্তর্জাতিক আইনের সঙ্গে সামঞ্জস্যপূর্ণ নয়; মানবাধিকারের পরিপন্থী।
জাপান : জাপান মানসিকভাবে অসুস্থ বন্দিদের মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করা অব্যাহত রেখেছে বলে সম্প্রতি ব্যাপক সমালোচনা হয়।
সিয়েরা লিওন : সিয়েরা লিওনে মাতৃমৃত্যুর হার 'মানবাধিকারের জন্য জরুরি অবস্থা' ঘোষণা করে। কিন্তু রাষ্ট্র কার্যকর ব্যবস্থা নিতে পারছে না।
চাদ : জাতিসংঘের নিরাপত্তা বাহিনীর উপস্থিতি সত্ত্বেও চাদে নারী ও শিশুরা ধর্ষণের শিকার হচ্ছে। ধর্ষণের হাত থেকে সরকার তাদের সুরক্ষা দিতে পারছে না। উদ্বাস্তু শিবিরে এসব ঘটনা ঘটছে, যদিও প্রতিটি শিবিরে ৮০০ নিরাপত্তা কর্মী রয়েছে।
অস্ট্রেলিয়া : অস্ট্রেলিয়ায় ৪৫ হাজার আদিবাসী দীর্ঘদিন ধরে অমর্যাদার শিকার হচ্ছে। সরকারের পৃষ্ঠপোষকতায় তারা বর্ণবৈষম্যের শিকার হচ্ছে বলে অ্যামনেস্টি ইন্টারন্যাশনাল গত বছরের ১৮ নভেম্বর এক প্রতিবেদনে বলেছে।
বাংলাদেশ : বাংলাদেশে বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ড মানবাধিকার লঙ্ঘনের সবচেয়ে বড় উদাহরণ। রাষ্ট্রের পৃষ্ঠপোষকতায় আইনশৃঙ্খলা বাহিনী কয়েক বছর ধরে এ কাজটি করছে। দেশ-বিদেশের মানবাধিকার সংগঠন এ ঘটনায় উদ্বেগ জানিয়ে তা বন্ধ করার দাবি জানালেও এটা থামছে না, এমনকি আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী হাইকোর্টের নির্দেশও মানছে না। এ দেশে বিরোধী দলের ওপর সব সরকারই সব সময় দমন-পীড়ন চালিয়ে থাকে।
=============================
ক্ষমতা যেভাবে মানবাধিকার আর ন্যায়বিচারের পথ রুদ্ধ করে  চাক্কু মারা 'মশা' কাহিনী  উল্কির ভেলকি  এইচআইভি/এইডস্  উইকিলিকসঃ জুলিয়ান চে গুয়েভারা!  তিন কালের সাক্ষী  বাবর আলীর ইশকুল  এ মাটির মায়ায়  মধ্যবিত্তের উত্থান, না ভোক্তাশ্রেণীর উদ্ভব  হিমালয়ের পায়ের কাছেঃ গোধূলির ছায়াপথে  পতিত স্বৈরাচারের আস্ফালন ও আওয়ামী লীগের নীরবতা  ৪০ বছর পড়ে থাকা লাশটার সৎকার করতে চাই  এই কি আমাদের মানবাধিকার?  ঐতিহ্যের মধ্যে সমকাল  কেমন দেখতে চাইঃ ঢাকা আন্তর্জাতিক বইমেলা  দ্রীপ প্রতিভার দ্যুতিময় স্মারক  গল্প- বৃষ্টি  শহীদুল্লা কায়সারঃ রাজনৈতিক সৃষ্টিশীলতা  আনোয়ার পাশাঃ জাতিরাষ্ট্রের অংশ ও প্রেরণা  মুনীর চৌধুরীঃ তাঁর নাটক  জেগে ওঠার গল্প  এখন শুনবেন বিশ্ব-সংবাদ  বাঘ  বাংলাদেশের মানবাধিকার পরিস্থিতি ২০১০  তাঁরা সমালোচিত, আমরা বিব্রত  মুজিবকে নিয়ে সিরাজের একমাত্র লেখা  ঢাকা সিটি করপোরেশন বিভক্তির উদ্যোগ  মহাস্থানগড়ের ধ্বংস-পরিস্থিতিঃ পর্যবেক্ষণ  ওয়ান-ইলেভেনের চেয়ে ভয়াবহ দুর্যোগ আসছে!  ডিসেম্বরঃ গৌরব ও গর্বের মাস  উইকিলিকস বনাম যুক্তরাষ্ট্র  দুর্নীতি বেড়েছে দুনিয়াজুড়ে  উইকিলিকসঃ বাঘের ঘরে ঘোগ  আইন অপূর্ণাঙ্গঃ মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিচার কঠিন  ১০০ কোটি ডলারে ঋণঃ ভারতের সিদ্ধান্তই চুড়ান্ত  ট্রেন দুর্ঘটনাঃ চালকের ভুল নাশকতারও গন্ধ!


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে
লেখকঃ আশরাফ-উল-আলম


এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.