সহজিয়া কড়চা- আজাওজা সরকার ও মহা জুয়া খেলা by সৈয়দ আবুল মকসুদ
জগতে কখনোই একই জাতীয় দুটি বা তারও বেশি
ঘটনা এক রকম হয় না। স্থানবিশেষে, সময়ের কারণে এবং কাদের দ্বারা তা
নিয়ন্ত্রিত, তার ওপর ঘটনার চরিত্র ভিন্ন হয়।
স্থান, কাল,
পাত্র একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। যেমন মহাযুদ্ধ দুটোই, কিন্তু প্রথম
মহাযুদ্ধের সঙ্গে দ্বিতীয় মহাযুদ্ধের পার্থক্য বিরাট। যদি তৃতীয় মহাযুদ্ধ
হয়, তারও চরিত্র হবে আগের দুটি থেকে অন্য রকম।
কোনো দেশের রাজনৈতিক সংকটের ক্ষেত্রেও তাই। উনসত্তরের গণ-আন্দোলন আর নব্বইয়ের গণ-আন্দোলন এক রকম ছিল না। যদিও দুটোই ছিল একনায়কত্বের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রের আন্দোলন। ছিয়ানব্বইয়ের নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের জন্য আন্দোলন আর ২০১৩-র আন্দোলনও এক চরিত্রের হবে না। ২০০৬-এর আন্দোলনের সঙ্গেও এবারের আন্দোলন মিলবে না। সময় ভিন্ন, পরিস্থিতি ভিন্ন, সংকটের চরিত্র ভিন্ন, সুতরাং এবারের সংকট ও তার থেকে বের হওয়ার পথও হবে ভিন্ন। সেই ‘ভিন্নতা’টা যে কী, তা এই মুহূর্তে অনুমানে বলা কারও পক্ষে সম্ভব নয়।
পৃথিবীর গত ৮০০ বছরের ইতিহাসে বাংলার মানুষই বিচিত্র ধরনের সরকার দ্বারা শাসিত হয়েছে। শাসিত হওয়া মানে শোষিত, নির্যাতিত ও নিপীড়িত হওয়া। বাংলার প্রথম উদ্দীনীয় সরকার এবং দ্বিতীয় উদ্দীনীয় সরকার দুটোই ছিল সামরিক শাসক। প্রথম উদ্দীনীয় সরকার ছিল ইখতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার খিলজির সরকার। দ্বিতীয় উদ্দীনীয় সরকার ছিল ফখরুদ্দীন-মইন উ-র সরকার। তাদের মধ্যে সময়ের ব্যবধান ৮০০ বছর। কিন্তু চরিত্রগত দিক থেকে তারা ছিল একই রকম। মূলত সামরিক একনায়কত্ব।
সবশেষে বাংলাদেশে যে সরকার গঠিত হয়েছে, তাকে অনেকে নাম দিয়েছেন ‘সর্বদলীয়’ সরকার বা ‘নির্বাচনকালীন’ সরকার। এই নামকরণ সম্পূর্ণ ভুল। এই সরকারের সঠিক নাম হলো আজাওজা সরকার (আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টি-ওয়ার্কার্স পার্টি-জাসদ সরকার—সংক্ষেপে আ-জা-ও-জা)। সামরিক একনায়কত্ব ও বেসামরিক একনায়কত্বের মধ্যে পার্থক্য হলো কালো চুল ও সাদা চুলের মধ্যে যে পার্থক্য, তা-ই। জিনিস একই, শুধু রংটা আলাদা।
আমরা অনেক সময় শব্দের অর্থ করতে ভুল করি। একটিকে বুঝতে অন্যটি বুঝি। আম আর আমড়া যেমন এক জিনিস নয়, আতাফল ও সরিফাও এক ফল নয়। Cabinet এবং Council of ministers এক জিনিস নয়। ১৯৫৬ সালে আতাউর রহমান খানের নেতৃত্বে গঠিত মন্ত্রিপরিষদ আর ১৯৭১-এর ডাক্তার আবদুল মোত্তালিব মালিকের মন্ত্রিপরিষদ এক জিনিস নয়। ১৯৭৩ সালের প্রধানমন্ত্রী শেখ মুজিবুর রহমানের মন্ত্রিপরিষদ আর ১৯৭৫ সালের রাষ্ট্রপতি খোন্দকার মোশতাক আহমদের মন্ত্রিপরিষদ দুই জিনিস। ২০০৯ সালে গঠিত প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মন্ত্রিপরিষদ আর ২০১৩-র নভেম্বরে গঠিত তাঁর মন্ত্রী-উপদেষ্টা পরিষদ এক জিনিস নয়। জনগণের নির্বাচিত প্রতিনিধিদের দ্বারা গঠিত প্রধানমন্ত্রীর নেতৃত্বে গঠিত রাষ্ট্র পরিচালনার জন্য যে সরকার, সেটাই কেবিনেট। কোনো সর্বময় ক্ষমতার অধিকারী প্রভু হিসেবে তাঁর আস্থাভাজন বা প্রিয় কয়েকজন ব্যক্তিকে মন্ত্রিত্ব পদে নিয়োগ দিলে তাকে কাউন্সিল অব মিনিস্টার্স বলা যেতে পারে, কিন্তু তাঁরা সংঘবদ্ধভাবে কেবিনেট পদবাচ্য নন।
১৯৮০ ও নব্বইয়ের দশকে জাহানারা ইমাম ও আমি হপ্তায় তিন দিন বিকেলে হাঁটতে যেতাম। কোনো দিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে, কোনো দিন সংসদ ভবন চত্বরে। আরও অনেকেই হাঁটতেন। প্রফেসর আহমদ শরীফ খুবই নিয়মিত। একদিন খালাম্মা উল্টো দিক থেকে আসা এক ভদ্রলোককে দেখিয়ে বললেন, এই লোকটি গভর্নর মালিকের মন্ত্রী ছিলেন।
হাঁটতে হাঁটতে একপর্যায়ে কিছুক্ষণ জিরাতে হতো। শরীফ স্যার উদ্যানের গোলচত্বরে বসে অনুরাগীদের সঙ্গে তর্ক করতেন। কখনো আমিও যোগ দিতাম। খালাম্মা একটুখানি দাঁড়িয়ে বিশ্রাম নিতেন। অপারেশনের পরে তিনি বেশিক্ষণ খুব জোরে হাঁটতে পারতেন না। একদিন ওই বিশ্রামের সময় আমি ওই ভদ্রলোককে জিজ্ঞেস করলাম, আপনি কি রাজনীতি করেন? বললেন, একসময় করতাম। বললাম, কখনো কি মন্ত্রী হয়েছিলেন? বললেন, হ্যাঁ। একাত্তরে মন্ত্রী ছিলাম। তথ্যমন্ত্রী। কথাটি বললেন খুব স্বাভাবিকভাবে। তাঁর মধ্যে অনুশোচনার লেশমাত্র নেই। আমি বললাম, ওই ভয়াবহ সময় মন্ত্রী হয়েছিলেন, কাজটা কি ঠিক করেছিলেন? তিনি খুব সাবলীল ভঙ্গিতে বললেন, কেন ঠিক করিনি, অবশ্যই ঠিক সিদ্ধান্ত ছিল।
যা হোক, সে ভিন্ন প্রসঙ্গ। সাধারণত যাঁরা মন্ত্রী হন, তাঁরা মনে করেন জীবনের সর্বোচ্চ প্রাপ্তি ঘটল। জীবন পূর্ণ হলো। মন্ত্রিত্ব চলে গেলেও অভিধাটির আগে ‘সাবেক’ কথাটি বসবে আমৃত্যু। সাবেক শব্দটি আর সরাতে পারবে না কেউ। এমনকি মৃত্যুর পরেও সন্তান-সন্ততি ও বংশধরদের বিয়েশাদি উপলক্ষে মন্ত্রী ছিলেন—সে প্রসঙ্গ উঠবেই। মন্ত্রিত্বের মধু বড়ই মিষ্টি মধু। এক নব মন্ত্রী (প্রথমবার মন্ত্রী) বলেছেন, ‘গণতন্ত্র ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার রাজনৈতিক দায়িত্ববোধ থেকেই তিনি সর্বদলীয় সরকারে যোগ দিয়েছেন।’ [সমকাল]
সর্বদলীয় সরকার নয়, আজাওজা সরকারে জাতীয় পার্টির যোগদান ও ব্যাপক প্রাপ্তিযোগে অনেক কাগজের প্রতিবেদক ও কলাম লেখকেরা কিঞ্চিৎ বিস্ময় প্রকাশ করেছেন দেখে আমি বিস্মিত হয়েছি। আজাওজা সরকারে যোগ না দিলেই বরং তা হতো শতাব্দীর সেরা বিস্ময়। পটুয়া কামরুল হাসানকে হাজার সালাম। জীবনের অন্তিম স্কেচটির শিরোনাম দিয়েছিলেন ‘বিশ্ব বেহায়া’। আজ বেঁচে থাকলে ওই শিরোনাম কেটে তিনি লিখতেন, ‘মহাবিশ্বের মেগা বেহায়া’। আওয়ামী লীগ সরকারকে প্রকাশ্যে তীব্র সমালোচনা করে গোপনে রোডম্যাপের অংশীদার হয়ে পাঁচ-পাঁচটি উজির ও এক উপদেষ্টা উপহার পাওয়া শুধু তাঁর পক্ষেই সম্ভব। তাঁর রাজনৈতিক বেইমানিতে দলের এক নেতার হূদ্যন্ত্রের বৈকল্য দেখা দিয়েছে। এবং হাসপাতালের শয্যা থেকে তিনি এক বিবৃতিও দিয়েছেন। তিনি ‘ফ্যামিলি মেম্বার’ হলেও দলের যে মেম্বার থাকবেন, সে ভরসা কম।
সম্রাট আকবরের নবরত্নের সংখ্যা ছিল নয়জন। বর্তমান আজাওজা প্রশাসনের রত্নের সংখ্যা দুটি বেশি। এগারো জন। সংখ্যা ক্রমাগত আরও যে বাড়বে না, সে গ্যারান্টি একেবারেই নেই। উপমহাদেশে ভাত ছিটালে কাকের অভাব হয় না। বাংলার মাটিতে পদ ছিটালেও লোকের অভাব হয় না। মন্ত্রিত্বের পদ হোক, উপদেষ্টার পদ হোক, সচিবের পদ হোক বা যেকোনো বড় পদ হোক—ছিটালে লোকের অভাব হওয়ার সম্ভাবনা নেই। বর্তমান মহাজোট সরকার পদ-পদবি উপহার দিতে পৃথিবীর ইতিহাসেই অদ্বিতীয়।
আজাওজা সরকার শুধু বাদ রেখেছে একটিমাত্র গোত্রকে পদ ও প্রমোশন দেওয়া। সে গোত্রটি হলো উপসম্পাদকীয় লেখক। ধারণা করি, নির্বাচনের আগে আজাওজাপন্থী কলাম লেখকেরা, যাঁরা সরকারের কার্যকলাপকে সমর্থন দিয়ে হপ্তায় তিন-চারটি কাগজে কলাম লেখেন, তাঁদের দেওয়া হবে উপমন্ত্রীর মর্যাদা। অন্যদিকে যাঁরা সরকারকে সমালোচনা করে লেখেন, তাঁদের দেওয়া হবে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার পদমর্যাদা। মুড়িমুড়কির মতো এত প্রমোশন ও পদমর্যাদা বিতরণের পর ভোট আর যাবে কোন দলে?
কিছুদিন যাবৎ আমার নিজের একটি প্রত্যয় জন্মেছে যে ১৯৮০ সালের আগে থেকে যাঁরা আওয়ামী লীগ করছেন, তাঁরা যদি শেখ হাসিনার নেতৃত্বেই সরকার চালাতেন— পরিস্থিতি এই পর্যায়ে পৌঁছাত না। রোডম্যাপ তৈরি হয়েছে আওয়ামী লীগের বাইরে থেকে। তা বাস্তবায়নের দায়িত্বটা বর্তেছে শেখ হাসিনার ওপর। তিনি তা স্বেচ্ছায় গ্রহণ করেছেন। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে নির্বাচনের বা ক্ষমতার বাইরে রাখার পূর্বপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে থাকবে। সেই সিদ্ধান্তে উৎসাহ যাঁরা জুগিয়েছেন, কেউই আওয়ামী লীগের মূল লোক নন। স্বনিয়োজিত আওয়ামীবন্ধু। দেশের বা আওয়ামী লীগের বড় বিপর্যয় ঘটলে, তখন তাঁরা রং বদলাবেন এবং সব দোষ চাপাবেন সরকারপ্রধানের ঘাড়ে। পঁচাত্তরের ১৬ আগস্ট থেকে আমরা তা দেখেছি।
দেশ-বিদেশের মিডিয়া ও বাংলাদেশের সাধারণ মানুষ প্রকাশ্যেই যা আলোচনা করছে, তা হলো ভারত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে চায়। বাংলাদেশের অনেক প্রখ্যাত প্রগতিশীল ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীরাও তা চান। স্বনামধন্য কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিকেরাও তা চান। সে লক্ষ্যে তাঁরা প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে বহু ব্যয়বহুল কর্মকাণ্ড করছেন। তাঁদের এককথা: শেখ হাসিনার সরকার না থাকলে বাংলাদেশ আধুনিক, ডিজিটাল, ধর্মনিরপেক্ষ ও প্রগতিশীল থাকবে না।
অন্যদিকে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যদি মনে করে, তারা অল্প আধুনিক, অল্প মাত্রায় ধর্মনিরপেক্ষ ও অল্পস্বল্প প্রগতিশীল থাকবে—তাতেই বা তাদের দোষ দেব কেন? ঘাড় ধরে কোনো জনগোষ্ঠীকে সেক্যুলার, আধুনিক ও প্রগতিশীল করা সম্ভব নয়—যদি না তারা নিজেরা তা না হয়ে ওঠে।
আজাওজা সরকার একটি সুপরিকল্পিত সরকার। এখনো সময় আছে। আগামী ২৪ জানুয়ারি পর্যন্ত সংসদ আছে। একটি সমঝোতায় পৌঁছা সম্ভব। একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন করে যদি এই বর্তমান প্রশাসন জনপ্রতিনিধিদের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করে—ইতিহাসে তার জায়গা হবে একরকম। তা না হলে আজাওজা প্রশাসনই যদি টিকে যায়, তাহলে মানুষ শেখ হাসিনাকে প্রধানমন্ত্রীর চেয়ে প্রশাসক হিসেবেই অভিহিত করবে।
বিএনপির নীতি-আদর্শ কী জানি না। তাদের যোগ্যতা-দক্ষতা সম্পর্কেও আমার কোনো স্পষ্ট ধারণা নেই। মহাজোটের প্রতি বিরূপতা থেকে তাদের জনপ্রিয়তা বেড়েছে। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতিতে তা হতে পারে। সরকারের মনোবাসনা পূরণ করে যদি তারা নির্বাচন বর্জন করে, তা হবে আজাওজা সরকারের জন্য মহা আনন্দের। তখন যে নির্বাচন হবে, তাতে বিশেষ কারচুপির প্রয়োজন হবে না। নির্বাচন কমিশনও কিছু ঝামেলা
থেকে বাঁচে।
বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং সময়টি ক্লাইভ-মীর জাফরের সময়ের চেয়ে ভালো—এ কথা যাঁরা প্রচুর উপসম্পাদকীয় রচনা লেখেন, তাঁরা বিশ্বাস করলেও আমার মতো নাদান বিশ্বাস করে না। সম্ভবত কিছু বিশিষ্টজন ছাড়া জনগণের একটি বিরাট অংশও বিশ্বাস করে না। সবচেয়ে বেদনাদায়ক বিষয় হলো, দেশের বিখ্যাত বিদ্বানদের একটি অংশ যদি দাসত্বকেই স্বাধীনতা ও যুক্তি মনে করেন, তখন জনগণের দুঃখের আর শেষ থাকে না।
বাংলাদেশকে নিয়ে একটি ‘গ্রেট গেম’ বা মহা জুয়া খেলা চলছে। ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা সেই জুয়ার একটি উপাদানে পরিণত হয়েছে। আজাওজা মহাজোট ওই জুয়া খেলায় না জড়ালেই পারত। দেশ আজ আর জনগণের অধিকারে নেই। বাংলাদেশকে আবার ঠিক জায়গায় আনতে জনগণকে কত ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, তা কেউ জানে না। তবে এ কথা ধ্রুব সত্য যে, কোনো জনগোষ্ঠীকে খুব বেশি দিন ‘দাবায়ে রাখতে’ পারে না কোনো শক্তি। হেমন্ত ও শীতের পরে সব জনপদেই বসন্ত আসে। বাংলার বসন্তও খুব বেশি দেরিতে আসবে, তা মনে করার কোনো কারণ নেই।
সৈয়দ আবুল মকসুদ: গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক।
প্রথম আলো পাঠকের ( ১০৮ ) মন্তব্য সহ
- Shahzubair Khan২০১৩-১১-২৬ ০২:৫৬ via computer১৫১০১বিএনপি জাতীয়তাবাদে বিশ্বাসী যাকে অনেকে বিজাতীয় দল বলে থাকে অনেকে "বি" জাতীয় দলও বলে সেই দল ও তাদের দোসররা দেশের অস্থিতিশীল পরিস্থিতিকে মওকা হিসেবে ধরে নিয়ে সন্ত্রাসবাদকে উসকে দিয়ে রাজনৈতিক ফায়দা লুটার যে অপচেষ্টা করে যাচ্ছে, অনেক নামীদামী তকমা লাগানো লেখক গোষ্ঠী নানা আকারে ইঙ্গিতে ওদের কার্যক্রমকে বৈধতাও যে দিয়ে যাচ্ছে এটাও আজ দিবালোকের মতোই স্পষ্ট হয়ে উঠেছে। অথচ তারা কি ভেবে দেখেছে যে সভ্য সমাজে প্রতিদন্দ্বিতা হয় যৌক্তিকতার মাপকাঠিতে; কয়টা বাস ভাংলাম, আন্দোলনে কয়টা লাশ পেলাম ওটাতে নয়। কোন জাতি যদি সভ্যতাকে ধারনের প্রচেষ্টাকে অব্যাহত না রেখে পশ্চাদমুখীতাকে লালন করে এই ভুয়া আশ্বাসে যে " যায় দিন ভালো আর আসে দিন মন্দ", তবে সেই জাতির ললাটে যে কিসের তিলক জোটার সম্ভাবনা রয়েছে তা সহজেই বোধগম্য।
- uddin shimul২০১৩-১১-২৬ ০৩:৩৪ via computer৬৩৪বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং সময়টি ক্লাইভ-মীর জাফরের সময়ের চেয়ে ভালো—এ কথা যাঁরা প্রচুর উপসম্পাদকীয় রচনা লেখেন, তাঁরা বিশ্বাস করলেও আমার মতো নাদান বিশ্বাস করে না। সম্ভবত কিছু বিশিষ্টজন ছাড়া জনগণের একটি বিরাট অংশও বিশ্বাস করে না। সবচেয়ে বেদনাদায়ক বিষয় হলো, দেশের বিখ্যাত বিদ্বানদের একটি অংশ যদি দাসত্বকেই স্বাধীনতা ও যুক্তি মনে করেন, তখন জনগণের দুঃখের আর শেষ থাকে না। This lines for you!!
- মিলন, নেছারাবাদ-পিরোজপুর।২০১৩-১১-২৬ ০৪:০৪ via computer৬৩৮সুন্দর নাম আজাওজা সরকার।ইতিহাসের পাতার লিখা হবে ২০১৩ সালের আজাওজা সরকারের নাম।যা জনগনের প্রত্যাশার বিপরীতে গঠন করা হয়েছে।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ০৮:৩৯ via computer২৮৫Bangladeshi PM Hasina is suffering from the sickness of "Admiral General Aladeen’s Dilution Syndrome".
- messi২০১৩-১১-২৬ ০৯:০৮ via computer২৪৩বর্তমান মহাজোট সরকার পদ-পদবি উপহার দিতে পৃথিবীর ইতিহাসেই অদ্বিতীয়। আজাওজা সরকার শুধু বাদ রেখেছে একটিমাত্র গোত্রকে পদ ও প্রমোশন দেওয়া। সে গোত্রটি হলো উপসম্পাদকীয় লেখক। ধারণা করি, নির্বাচনের আগে আজাওজাপন্থী কলাম লেখকেরা, যাঁরা সরকারের কার্যকলাপকে সমর্থন দিয়ে হপ্তায় তিন-চারটি কাগজে কলাম লেখেন, তাঁদের দেওয়া হবে উপমন্ত্রীর মর্যাদা।
- Sakib Nazmus২০১৩-১১-২৬ ০৯:৪৫ via computer৩১৩ভাত ছিটালে কাকের অভাব হয় না। পাঠক মন্তব্যের শুরুতেই কাক দেখা গেল!
- S. A. Jahan২০১৩-১১-২৬ ১১:২২ via computer১১২সামনে কী হবে জানি না ? তবে অতীতে এরশাদের স্বৈরাশাসক কার্ফূ দিনে বাসার বারান্দা দাড়ীয়ে >>> প্রিয় জন্মভূমি বাংলাদেশকে দেখতাম আর ভাবতাম এটিই আমার বাংলাদেশ ????
- mahamud২০১৩-১১-২৬ ১২:১৬ via tablet০০Sakib nazmus@ যার কথা বলছেন উনাকে দোষ দিবেন না কারন কিছু না কিছু মীরজাফর, উমিচাদ , রায় দুলভ সব সময়ই থাকে ।
- Sheikh Bulbul Ahmed২০১৩-১১-২৬ ১৩:০৯ via computer১০কিসের মধে কি পান্তা ভাতে ঘি .
- আবেশ আবদুল্লাহ২০১৩-১১-২৬ ১৪:০১ via computer০১বাংলাদেশ আওয়ামিলীগ (AL) দেশকে শুধু বিভক্তির দিকেই নিয়ে যাচ্ছে। কলাম লেখকের সাথে আমি একমত।
- Md. Jamal Hossen২০১৩-১১-২৬ ০৩:০০ via computer৬৪৬এই সরকারের সঠিক নাম হলো আজাওজা সরকার (আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টি-ওয়ার্কার্স পার্টি-জাসদ সরকার—সংক্ষেপে আ-জা-ও-জা) like this sentence .........
- uddin shimul২০১৩-১১-২৬ ০৩:৪২ via computer৪৮৪বাংলাদেশকে নিয়ে একটি ‘গ্রেট গেম’ বা মহা জুয়া খেলা চলছে। ধর্মীয় সংখ্যালঘুরা সেই জুয়ার একটি উপাদানে পরিণত হয়েছে। আজাওজা মহাজোট ওই জুয়া খেলায় না জড়ালেই পারত। দেশ আজ আর জনগণের অধিকারে নেই। I agree with this. .
- Shahidul Islam২০১৩-১১-২৬ ০৩:০৪ via computer৪৬৫মন্ত্রিত্বের মধু বড়ই মিষ্টি মধু। এক নব মন্ত্রী (প্রথমবার মন্ত্রী) বলেছেন, ‘গণতন্ত্র ও সাংবিধানিক ধারাবাহিকতা অব্যাহত রাখার রাজনৈতিক দায়িত্ববোধ থেকেই তিনি সর্বদলীয় সরকারে যোগ দিয়েছেন।’
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ০৩:০৮ via computer৪৬৩Excellent, you included a lot of messages in your article. Thanks a lot.
- Reza Chowdhury২০১৩-১১-২৬ ০৩:১১ via computer৪২৩আজাওজা মহাজোট ওই জুয়া খেলায় না জড়ালেই পারত। দেশ আজ আর জনগণের অধিকারে নেই। বাংলাদেশকে আবার ঠিক জায়গায় আনতে জনগণকে কত ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, তা কেউ জানে না। তবে এ কথা ধ্রুব সত্য যে, কোনো জনগোষ্ঠীকে খুব বেশি দিন ‘দাবায়ে রাখতে’ পারে না কোনো শক্তি। হেমন্ত ও শীতের পরে সব জনপদেই বসন্ত আসে। বাংলার বসন্তও খুব বেশি দেরিতে আসবে, তা মনে করার কোনো কারণ নেই।
- Anisoor২০১৩-১১-২৬ ১২:০১ via computer৪২This is the only wish and hope this comes sooner than later.
- Md. Abdul Kayum২০১৩-১১-২৬ ১৫:০১ via computer০১বিএনপির নীত-িআর্দশ কী জানি না। তাদরে যোগ্যতা-দক্ষতা সর্ম্পকওে আমার কোনো স্পষ্ট ধারণা নইে। মহাজোটরে প্রতি বরিূপতা থকেে তাদরে জনপ্রযি়তা বডে়ছে।ে–স্যার আপনি কি মনে করেন জামাতকে সাতে নিয়ে BNP ক্ষমতায় এলে দেশের ভাল হবে? আর একবার সুযোগ পেলে আপনার মত বুদ্ধিজিবীকে কি জামাত বাঁচতে দেবে এ দেশে? এ দেশকে কি তারা আফগান না বানিয়ে ছারবে বলে আপনি মনে করেন? এবার ক্ষমতায় এলে কি তারা শুধু ৬৪ জেলায়ই বোমা ফাটাবে বলে মনে করেন, প্রতিটি ঘরে কি ফাটাবে না?
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৬:৩৮ via computer০১খুব বেশী দেরী না হলেও ২/৩ বছর পর্যন্ত লেগে যেতে পারে বলে মনে হয় কারন বিএনপির শক্তি এত আছে বলে মনে হয় না্
- ROB২০১৩-১১-২৬ ০৩:১১ via tablet৩৩৪What a nice article! Most peoples are worried and annoyed on the govt who created this crisis by cancelling caretaker. This may help the nation to be off with these two lady in future as govt chief. Lets wait and see.
- Anayet Hossain২০১৩-১১-২৬ ০৩:১৩ via computer৩৫৩এই আজাওজা সরকার দিয়ে কি বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়া যাবে?
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৬:৪২ via computer১০বঙ্গবন্ধু আমাদের সবার গর্ব। তিনি আমাদের স্বাধীনতার সর্বাধিনায়ক। তিনি শুধু আওয়ামী লীগের ব্যক্তি সম্পত্তি নয়। আওয়ামী লীগ বরং তাকে দলীয় করে ছোট করেছে। তিনি এইসব নোংরা দলের অনেক উপরের মানুষ। আজকের আওয়ামী লীগ আর বঙ্গবন্ধু এক জিনিষ নয়। আজকের আওয়ামী লীগ বঙ্গবন্ধুর আদর্শ থেকে যোজন যোজন দূরে।
- uddin shimul২০১৩-১১-২৬ ০৩:২৭ via computer২৮৩আওয়ামী লীগ সরকারকে প্রকাশ্যে তীব্র সমালোচনা করে গোপনে রোডম্যাপের অংশীদার হয়ে পাঁচ-পাঁচটি উজির ও এক উপদেষ্টা উপহার পাওয়া শুধু তাঁর পক্ষেই সম্ভব। তাঁর রাজনৈতিক বেইমানিতে দলের এক নেতার হূদ্যন্ত্রের বৈকল্য দেখা দিয়েছ:p
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ০৩:৩৬ via computer১১৩৪রাজনীতিকরা যা করছে তা সঠিক না ভূল তা আমার মতো অতি মাত্রায় সাধারণের অজানা, কিন্তু গবেষক, প্রাবন্ধিক ও কলাম লেখক জনাব সৈয়দ আবুল মকসুদ স্যার কি বলবেন, বিএনপি কি চাইলে সরকারকে বাধ্য করতে পারতো না সঠিক পথে থেকে দেশ পরিচালনা করতে। তারা স্বাধীনতা-বিরোধীদের হাতটা ছেড়ে দিলেই তো সরকারদলীয় স্বাধীনতা-বিরোধীরা পালাতে দিশেহারা হবার কথা। দেশ পরিচালনায় বিরোধীদল সরকারের চেয়ে বেশি পরিমানে এবং বেশি সহজে ভূমিকা রাখতে পারে বলে আমি বিশ্বাস করি। আর নির্বাচন নিয়ে যদি ভাবি তবে, আজ হোক আর কাল হোক, কিছু সমস্যার সমাধান না করা গেলেও নির্বাচিত প্রতিনিধিদের অধীনে দেশ পরিচালিত হয়ে থাকা অবস্থায় দেশপরিচালনার নির্ধারিত সময়ের প্রান্তে আরেকটি নির্বাচন অনুস্ঠান এবং নব নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিগণ তার পূর্বের নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের দ্বারা দায়িত্বপ্রাপ্ত হবেন, সেই দৃশ্যটি কি আপনি স্বপ্নে দেখেন না ? স্যারের মূল্যবান ব্যক্তব্য জানার অপেক্ষায় আছি।
- messi২০১৩-১১-২৬ ০৯:১২ via computer১২২বাংলাদেশের বর্তমান পরিস্থিতি এবং সময়টি ক্লাইভ-মীর জাফরের সময়ের চেয়ে ভালো—এ কথা যাঁরা প্রচুর উপসম্পাদকীয় রচনা লেখেন, তাঁরা বিশ্বাস করলেও আমার মতো নাদান বিশ্বাস করে না। সম্ভবত কিছু বিশিষ্টজন ছাড়া জনগণের একটি বিরাট অংশও বিশ্বাস করে না। সবচেয়ে বেদনাদায়ক বিষয় হলো, দেশের বিখ্যাত বিদ্বানদের একটি অংশ যদি দাসত্বকেই স্বাধীনতা ও যুক্তি মনে করেন, তখন জনগণের দুঃখের আর শেষ থাকে না।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১০:০৩ via computer৭১উলোবনে মুক্তা নয়, উলোই ছড়াতে হয়। তাই স্যারের আজকের এই কলাম - ----------------।
- Md. Faruk Hossain২০১৩-১১-২৬ ১০:১৮ via computer১৩১"দেশ পরিচালনায় বিরোধীদল সরকারের চেয়ে বেশি পরিমানে এবং বেশি সহজে ভূমিকা রাখতে পারে বলে আমি বিশ্বাস করি" এমন অদ্ভুদ কথা জীবনে প্রথম শুনলাম।গনতান্ত্রিক রাষ্ট্রে বিরোধীদলের ভূমিকা অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিন্তু সেই ভূমিকা কি করে সরকারের চেয়ে বেশী হয় আমার বোধগম্য নয়। আর যতদিন না আমাদের কুলাঙ্গার রাজনীতিবিদেরা পরস্পরের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হচ্ছে ততদিন আপনার দৃশ্যকল্পটি স্বপ্নেই মানায়।
- Anisoor২০১৩-১১-২৬ ১২:২০ via computer০০The platform was not there for the opposition to guide the government. Don't you think so? Do you think there will be a fair election and will it reflect the people's opinion?
- Sheikh Bulbul Ahmed২০১৩-১১-২৬ ১৩:১৩ via computer০০কিসের মধে কি পান্তা ভাতে ঘি।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৩:২২ via computer০০Md. Faruk Hossain, কেন নয়, বিরোধীদলের হাতে তুলনামূলক বেশি সময় থাকে দেশবাসীকে সচেতন করে তোলায়, সরকারকে যেমন পুরোটা সময় দেশবাসীর স্বার্থসংশ্লিষ্ট ব্যাপারে সদাসজাগ থাকতে হয়, তেমনি বিরোধী দলকেও তো জনগণকে নিরাপত্তা দিতে হবে, তবে সেটা আন্দোলন করে নয়, স্পষ্টভাবে জানিয়ে যে সরকার ঠিক কোন জায়গায় ভুল করছে আর সেজন্য তাদের জনসংযোগের কার্যক্রম হাতে নেয়া উচিত, কিন্তু সরকারের এই সুবিধা তো নেই, কারণ তাদেরকে সরকারী কার্যক্রম গ্রহণ ও বাস্তবায়নেই বেশী ব্যস্ত থাকতেই হয়। অথচ এদেশে যারাই বিরোধীদলে থাকে, তারা বিরোধীতা করে ক্ষমতার জন্য, আর সরকারী দল করে গুয়ার্তোমি। এটাই তো হয়ে আসছে। আর কি পরিবর্তন হবে না ? পরিবর্তন যদি হতেই হয়, সাধারণ জনগণকে সবার আগে সচেতন হতে হবে। নির্বাচন যেভাবেই হোক, এখন তো আর সেই দিন নাই যে, আমার ভোটাধিকার অন্য কেউ প্রয়োগ করার দু:সাহস করবে! আমি যদি সচেতন থাকি, অবশ্যই আমি নিজস্ব চিন্তা-ভাবনা করে আমার ভোট আমি দিবো।
- rahman mizan২০১৩-১১-২৬ ০৩:৪৯ via computer২৪৩খুব সহজ ভাবে একটি অপ্রুজনীয় একতরফা খেলার ফলাফল লিখেছেন। জাতির বিরাট অংশ সেটা মনে করে নিজের মাথা দেআলে মারতেসে কিন্তু প্রকাশ করতে পার্তেসেনা। বাংলাদেশ বিগ গেইমে ডুকেনি, তাকে জুর করে এই সার্থন্নেসি একটি মত, দলের লোকেরা দুকিয়েহে শুধু নিজেদের অন্যায় অর্থনৈতিক লালসা পূরণ করার জন্যে। এই অদৃস্য পরাদিনতা থেকে আমাদের বেরিয়ে আসার সময় এখনি নতুবা আগামীতে শুধু বোবা কান্না ছাড়া কিছুই থাকবে না।
- FOHAD২০১৩-১১-২৬ ১২:০০ via computer৬৬মানুষ মারা গেলে ৩দিন পর আর কাদেনা, এখানেও সেই একই ঘটনার পুনাবৃত্তি ঘটবে - রাজাকার জোট এবং তার হিতাকাংখিরা দুচারদিন চিল্লা ফাল্লা করে হয়রান হয়ে কিছু চুপ হয়ে যাবে, বাকি কিছু লোক সরকারের ধরনা দেবে ব্যাবসা বানিজ্য বা অন্য কোন সুবিদার আসায়।
- Sheikh Bulbul Ahmed২০১৩-১১-২৬ ১৩:১৫ via computer০০ঠিক বলেছন
- হিফজুর রহমান২০১৩-১১-২৬ ০৪:০৫ via computer৩১২'দেশ আজ আর জনগণের অধিকারে নেই। বাংলাদেশকে আবার ঠিক জায়গায় আনতে জনগণকে কত ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, তা কেউ জানে না। তবে এ কথা ধ্রুব সত্য যে, কোনো জনগোষ্ঠীকে খুব বেশি দিন ‘দাবায়ে রাখতে’ পারে না কোনো শক্তি। হেমন্ত ও শীতের পরে সব জনপদেই বসন্ত আসে। বাংলার বসন্তও খুব বেশি দেরিতে আসবে, তা মনে করার কোনো কারণ নেই।' যথার্থই বলেছেন। আর সময় নেই। গর্জে উঠো বাংলাদেশ।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৬:৪৯ via computer০০হিফজুর রহমান সাহেব, আমি জানিনা আপনি বিএনপি বা জামাতের সমর্থক কি না। যদি হন তবে আগে আপনার গর্জে দেখান দেখি কতটুকু ক্ষমতা আছে। আপনাদের নেতা-নেত্রীরাতো আটক হবার ভয়ে লেজ গুটিয়ে পালালো আগেরবার। এবার তো হান্নান শাহ আটকা পড়লো, দেখি আপনাদের অন্য নেতারা কী অশ্বডিম্বটা দেখান জাতিকে। শুনেন, জোর যার মুল্লুক তার।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ০৪:৫৪ via computer২৮৩Excellent, you included a lot of hints in your article. Thanks a lot.Now a days nobody speak the real talk
- Mohamed Akhlak২০১৩-১১-২৬ ০৪:৫৮ via computer২৮৪এ রকম এক তরফা নির্বাচন কোনো ভাবেই মানে নেয়া যায় না। ভারতের পরামর্শ, স্বার্থ ও প্রশ্রয়ে শেখ হাসিনা দেশকে কোথায় নিয়ে যাচ্ছেন তা কি তিনি একবারের জন্য ও ভেবে দেখছেন না।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৬:৫০ via computer০০মানা যায়না বুঝলাম, কিন্তু আপনি কী করবেন?
- Rubel২০১৩-১১-২৬ ০৫:২০ via computer৫৪০যত ক্ষোভ শুধু আওয়ামী লীগের উপর? যারা নবীন ভোটার তারা হয়তো বিগত বিএনপি শাসনআমলের কথা নাও মনে থাকতে পারে, কিন্ত আপনার মত বিদগ্ধ বুদ্ধিজীবির পক্ষে তো তা মানায় না। বিএনপির ব্যাপারে আপনার এ্যাসেসেমেন্ট মাত্র ২টি বাক্যেই সেরে ফেললন?
- Mohammad Naimul Arif২০১৩-১১-২৬ ১৩:২১ via computer১০বিএনপি'র গত আমলের দুঃশাসনের কথা মনে রাইখ্যাই পাবলিক আউআমি লীগরে ভোট দিছিলো ভাই। ভোট দিছিলো দিন বদলানোর কথা হুইন্যা। মাগার দিন এমন বদলানই বদলাইলো যে আমাগো কপালটাই 'বদকপাইল্যা' হইয়া গেলো।
- Md. Shafiqur Rahman২০১৩-১১-২৬ ১৫:০৯ via computer১০রাষ্ট্রবিজ্ঞানের ভাষায় রা্ষ্ট্র পরিচালনায় অনেক কলা কোশল প্রয়োগ করতে হয়। আমি কাকে ভোট দিব ৭ বছর আগে বিএনপি আমাদের কি দিয়েছে, গণতন্ত্রে ভাষায় আমি কি পেয়েছি। বর্তমান সরকার কি দিয়েছে। দেশ কি কিছ্র পেয়েছে। তারা হিসাব মানুষ দৃশ্যমান অবস্থার হিসাব করা ভাল। বিজ্ঞানের ভাষায় আমাদের দেশের যে অঞ্চলে মাটি পলি ও জৈব পদার্থের ভরা তা যেমন উর্বর কিন্ত সেখানে খনিজ সম্পদ হবে মাটি পুড়ে লাল হলে। তেমনি আমাদের দেশে রাজনীতি কি পুড়ে অঙ্গার হয়ে উর্বর বা খনিজ সম্পদের মত মূল্যবান সম্পদ বা কল্যানমূলক রাষ্ট্র পরিচালনার মত পরিবেশ আসবে না।
- Saifur২০১৩-১১-২৬ ০৭:২১ via tablet১৯১সবচেয়ে বেদনাদায়ক বিষয় হলো, দেশের বিখ্যাত বিদ্বানদের একটি অংশ যদি দাসত্বকেই স্বাধীনতা ও যুক্তি মনে করেন, তখন জনগণের দুঃখের আর শেষ থাকে না।
- m shahid khan২০১৩-১১-২৬ ০৭:২৩ via phone২২২স্যর,আপনারা যারা দেশকে নিয়ে আন্তরিক অনুগ্রহ করে কিছু একটা করুন...
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৬:৫২ via computer১০কী করবেন উনারা? উনাদের কথা শুনার জন্য শেখ হাসিনা কি বসে আছেন? শেখ হাসিনা একমাত্র পঙ্কজ শরন ছাড়া কারো কথা শুনবে না।
- Arshad Ameen২০১৩-১১-২৬ ০৭:২৫ via computer১৩১স্যার আপনার সব কথার সঙ্গেই একমত। তবে স্বঘোষিত "উদ্দিনীয়" সামরিক সরকার সেই নব্বই এর দশক থেকে এখন পর্যন্ত অঘোষিত স্বৈর সরকার গুলো থেকে অনেক ভাল ছিল। নব্বইএর দশক থেকে বাংলাদেশে ভোটকেন্দ্র ব্যাতিত আর কোথাও গনতন্ত্র চর্চা হয়নি। বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত গনতন্ত্র মানে হচ্ছে সবদলের অংশগ্রহণে নির্বাচন। এর বেশি কিছুনা।
- Ruhel Ahmed২০১৩-১১-২৬ ০৭:২৯ via computer২৩২''রোডম্যাপ তৈরি হয়েছে আওয়ামী লীগের বাইরে থেকে। তা বাস্তবায়নের দায়িত্বটা বর্তেছে শেখ হাসিনার ওপর। তিনি তা স্বেচ্ছায় গ্রহণ করেছেন। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে নির্বাচনের বা ক্ষমতার বাইরে রাখার পূর্বপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে থাকবে। সেই সিদ্ধান্তে উৎসাহ যাঁরা জুগিয়েছেন, কেউই আওয়ামী লীগের মূল লোক নন। স্বনিয়োজিত আওয়ামীবন্ধু। দেশের বা আওয়ামী লীগের বড় বিপর্যয় ঘটলে, তখন তাঁরা রং বদলাবেন এবং সব দোষ চাপাবেন সরকারপ্রধানের ঘাড়ে। পঁচাত্তরের ১৬ আগস্ট থেকে আমরা তা দেখেছি'' সলুট জানাই আপনার এই ধারনাকে , আশা করি সেখ হাসিনার কোন হিতাকান্খী এই কলামটি পড়ার জন্য বলবেন , ভুল সিন্দান্তে ১৫ আগস্ট দেখলাম , আবার ও ভুল হুক এটা চাই না ।
- Sheikh Bulbul Ahmed২০১৩-১১-২৬ ১৩:১৬ via computer১০100% ঠিক
- Mohammad Shahabuddin Ahmed২০১৩-১১-২৬ ০৭:৪৪ via computer১২৩Very artistic name AJAOJA. Now we have to find out how does we can get relief from this type of AJAOJA government.
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৬:৫৩ via computer০০উপায় নেই, গোরাম হোসেন।
- aloka২০১৩-১১-২৬ ০৮:৩১ via computer৮৪এই সরকারের সঠিক নাম হলো আজাওজা সরকার (আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টি-ওয়ার্কার্স পার্টি-জাসদ সরকার—সংক্ষেপে আ-জা-ও-জা)
- হিফজুর রহমান২০১৩-১১-২৬ ০৮:৪৮ via computer১৪৫স্বদেশী পণ্য ব্যবহার করুন, ভারতীয় পণ্য "আওয়ামী লীগ" বর্জন করুন।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৬:৫৫ via computer০০এক হাজার কোটি টাকার লোভ সামলানো এক সহজ? বর্জনতো বহুত দূর।
- Md. Golam Saklain২০১৩-১১-২৬ ০৯:০৪ via computer৯২বর্তমান সমস্যার সমাধানের আর কোন সহজ উপায় নেই। জনগন আজ চরম হতাশ। এখন শুধুই সংঘাত হবে। যেটার দুর্ভোগ পোহাবে সাধারন জনগন। আর উপভোগ করবে সরকারী দল।
- রওনক সালাম২০১৩-১১-২৬ ১৬:৫৫ via computer০০সহমত
- Thakur Ram Krishna Shastree Jee২০১৩-১১-২৬ ০৯:০৬ via computer৪১৫সরকার যদি তত্ত্বাবধায়ক সরকার বেবস্থা চালু করতো – তা হলেও বি এন পি নির্বাচন করত না । কারণ তাঁরা জুদ্ধাপরিধের বিচার করতে চায় না বুঝা গেল জিনিসটা !
- mahamud২০১৩-১১-২৬ ১২:০৭ via tablet১০আপনারা সবাই কি আপনাদের মাথা একটি দলের কাছে বেচে দিয়েছেন ?
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৬:৫৮ via computer১০ঠাকুর বাবু, আপনাদের মাথায় চানক্য বুদ্ধির জোর তো আমরা দেখতেছি। আছেনতো বড়ই জামাই আদরে। আমার হলাম এখন এই দেশে সংখ্যালঘু।
- Golam Azam২০১৩-১১-২৬ ০৯:২২ via computer৭১মহা জুয়া খেলা - সঠিক ধরেছেন। Thanks a lot.
- mahamud২০১৩-১১-২৬ ০৯:৩১ via tablet৯২শেখ হাসিনা দেশকে নিয়ে এ কেমন ধরনের জুয়া খেলায় নেমেছে । দেশটা আমাদের । শুধু শেখ হাসিনার খামখেয়ালিপনার কারনে দেশকে ধ্বংশ হতে দেওয়া যাবে না। দেশ বাসী বাহির হয়ে আসুন পরে আর সময় থাকবে না।শুধু পসতাতে হবে। .
- mahamud২০১৩-১১-২৬ ০৯:৩৪ via tablet৮১Through AJAUJA govt to dustbin.
- S. M. Abdul Haque২০১৩-১১-২৬ ০৯:৩৫ via computer৩১২No benefit next 5 years will stay this AL gov and hang all RAZAKAR
- Anisoor২০১৩-১১-২৬ ১২:২৬ via computer০০আর কত RAZAKAR দের দোহাই দিবেন? Please stop this nonsense.
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৭:০০ via computer০০তারা শুধু রাজাকারদের ফাসি দিবেনা, তারা সব রাজনৈতিন দলও শেষ করে দিয়ে এক দল, এক দেশ করে ফেলবে। বাংলা হবে সিকিম।
- biplob২০১৩-১১-২৬ ০৯:৩২ via computer৭১স্বৈরাচারের মন্ত্রিসভার সদস্যদেরকে মন্ত্রী, উপদেষ্টা বানিয়ে, গণতন্ত্রের মানসকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্বৈরাচারী পন্থায় কতটুকু গনতন্ত্র রক্ষা করতে পারে, তা, কেবল সময়ই বলে দিবে !!!!
- fatima Zahra২০১৩-১১-২৬ ০৯:৪৩ via phone৪২Fantastic AJAWAJA name....name will be an example in future ....Inshaallah
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ০৯:৫০ via computer৮২বিএনপির নীতি-আদর্শ কী জানি না। তাদের যোগ্যতা-দক্ষতা সম্পর্কেও আমার কোনো স্পষ্ট ধারণা নেই। -------------- কেন স্যার ? আপনি বাংলাদেশে নতুন ?
- SHAMSUL HUDA২০১৩-১১-২৬ ০৯:৫৭ via computer৯২ধন্যবাদ সৈয়দ আবুল মকসুদ সাহেব ।
- M. Shawkat Ali২০১৩-১১-২৬ ০৯:৫৬ via computer১০৫এদেশের একশ্রেনীর শিক্ষিত (?) লোকও যে হুজুগে বুদ্ধিভ্রষ্ট হয়ে পড়ে সেটা এখন খুবই প্রকাশ্য। অনেকে মনে কষ্ট বোধ করলেও এটা অনস্বীকার্য যে এদেশের স্বাধীনতাকালে একদল মানুষ যেমন পাকিস্তানের পক্ষে কাজ করেছিল তেমনি আর এক দল '৪৭ সালের সীমারেখাটা যে কোন উপায়ে মুছে দেবার চেষ্টায় তখন থেকেই বেশ চাতুর্যের সাথে কাজ করে আসছে সেটাও এখন আর গোপন নেই। শ্রদ্ধেয় লেখকের লেখায় তার স্পষ্ট ইঙ্গিত দেখতে পাওয়া যায়। আর এই চতুরদের পরিকল্পনা সফল হলে এ দেশকে পুনরায় স্বাধীন করার জন্য এবার হয়ত ৩০ লাখের রক্ত যথেষ্ঠ নাও হতে পারে।
- Md. Moktar Hosen২০১৩-১১-২৬ ১১:৩৪ via computer২১১আপনি একজন দলকানা
- mahamud২০১৩-১১-২৬ ১২:১১ via tablet১০আমরা ভারতের নাগপাশ থেকে মুক্তি পেতে চাই।
- Biplob২০১৩-১১-২৬ ১৪:৫৩ via computer০০লেখাটা কি পড়েছেন নাকি আনদাজে কিছু বলছেন
- Md. Masuduzzaman Molla২০১৩-১১-২৬ ১০:০৭ via computer৮৩অনেক অনেক ভাল লাগল। অসংখ্য ধন্যবাদ এ ধরনের তথ্যমূলক লেখার জন্য। তবে আমি শংকিত এই ভেবে যে, কখন না জানি আপনার বিরুদ্ধে স্বাধীনতা বিরুধী বা নারী নির্যাতনকারী বা দেশদ্রোহীতার অভিযোগে মামলা হয়্।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১০:৩০ via computer৮৩"বাংলাদেশকে নিয়ে একটি ‘গ্রেট গেম’ বা মহা জুয়া খেলা চলছে"- আ`লীগ হল এর নায়ক / প্রযোজক/ পরিচালক।
- Akash Ahmed২০১৩-১১-২৬ ১০:৪২ via computer৯১শুধু একটাই চাওয়া দেশের মানুষ শান্তিতে বসবাস করুক। বাকশাল অথবা হরতাল কোনটাই আমরা চাই না।
- রওনক সালাম২০১৩-১১-২৬ ১৭:০২ via computer০০আপনার আমার চাওয়া না চাওয়ায় কী আসে যায় এদের?
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১১:০৬ via computer১০২দেশ আজ আর জনগণের অধিকারে নেই। বাংলাদেশকে আবার ঠিক জায়গায় আনতে জনগণকে কত ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, তা কেউ জানে না। তবে এ কথা ধ্রুব সত্য যে, কোনো জনগোষ্ঠীকে খুব বেশি দিন ‘দাবায়ে রাখতে’ পারে না কোনো শক্তি। হেমন্ত ও শীতের পরে সব জনপদেই বসন্ত আসে। বাংলার বসন্তও খুব বেশি দেরিতে আসবে, তা মনে করার কোনো কারণ নেই।
- S. A. Jahan২০১৩-১১-২৬ ১১:২৪ via computer৭১জন্মভুমি কে নিয়ে যারা গেম খেলুক না কেন, তাদের কে একদিন ইতিহাসের পাতায় কলঙ্ক হয়ে লেখা থাকবে....
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১১:২৯ via computer৬১বাংলাদেশের ইতিহাস বলে এটি সব সম্ভবের দেশ কিন্তু সমঝোতা অসম্ভব। সংলাপ দিয়ে কোন ফল আসবে না .কিন্তু আমার কথাই হল সমঝোতা ছাড়াই তফসিল। যে ইতিহাস সংলাপের সেটা আর যাই হোক বাংলাদেশের ইতিহাস না।
- Md. Moktar Hosen২০১৩-১১-২৬ ১১:৩৫ via computer৪১ধন্যবাদ সৈয়দ আবুল মকসুদ সাহেব ।
- Amir khasru Imran২০১৩-১১-২৬ ১১:৪২ via computer৫৩ভারত শেখ হাসিনাকে ক্ষমতায় রাখতে চায়। বাংলাদেশের অনেক প্রখ্যাত প্রগতিশীল ও ধর্মনিরপেক্ষতাবাদীরাও তা চান। স্বনামধন্য কবি, শিল্পী, সাহিত্যিক, সাংবাদিকেরাও তা চান। সে লক্ষ্যে তাঁরা প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে বহু ব্যয়বহুল কর্মকাণ্ড করছেন। তাঁদের এককথা: শেখ হাসিনার সরকার না থাকলে বাংলাদেশ আধুনিক, ডিজিটাল, ধর্মনিরপেক্ষ ও প্রগতিশীল থাকবে না। অন্যদিকে দেশের সংখ্যাগরিষ্ঠ মানুষ যদি মনে করে, তারা অল্প আধুনিক, অল্প মাত্রায় ধর্মনিরপেক্ষ ও অল্পস্বল্প প্রগতিশীল থাকবে—তাতেই বা তাদের দোষ দেব কেন? ঘাড় ধরে কোনো জনগোষ্ঠীকে সেক্যুলার, আধুনিক ও প্রগতিশীল করা সম্ভব নয়—যদি না তারা নিজেরা তা না হয়ে ওঠে।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১১:৪৬ via computer৫১সামরিক একনায়কত্ব ও বেসামরিক একনায়কত্বের মধ্যে পার্থক্য হলো কালো চুল ও সাদা চুলের মধ্যে যে পার্থক্য, তা-ই। জিনিস একই, শুধু রংটা আলাদা।
- Asaduzzaman২০১৩-১১-২৬ ১২:০১ via computer২৩This article is master piece
- Golam Azam২০১৩-১১-২৬ ১২:০৯ via computer০০Just wonder why BNP hasn't done anything regarding the trial of the war criminals in their three terms. This is indeed a "Jua Khela"!
- MOHAMMED AMZAD HOSSAIN SIKDER২০১৩-১১-২৬ ১২:১৩ via computer২০আপনি যেই নামেই ডাকেন না কেন, একটা নির্বাচনী সরকার দেশে ঘটিত হয়েছে, সেটার উপদেষ্ঠার সংখা নিয়ে তর্ক করা যায়, কিন্তু আপনি এরশাদকে ইঙ্গিত করে যা লিখলেন তাতে কি এটা বোঝালেন যে এরশাদ বি,এন,পি, জামাত এর সাথে গেলেই ঠিক হত, এরশাদ এর মিনিট মিনিট সিদ্দান্ত জাতি ভালোভাবে নেই না এটা সত্য, কিন্তু আওয়ামী লীগ একটি রাজনীতিক দল রাজনীতির মাঠে এরশাদ কে সে নিতেই পারে , আওয়ামীলীগ যদি না নিত তাহলে নিশ্চয় বি,এন, পি নিত তখন নিশ্চয় বাহাবা পাওয়া যেত ,আপনি বলেছেন একদল লোক , একটি দেশ চাই আওয়ামিগ ক্ষমতায় আসুক , আপনি বলুন তো কেন চাইবেনা ? আজকে শিক্ষা খাত, কৃষি খাত,দেশের রিসার্ভ এর রেকর্ড,রেমিটেন্স এ রেকর্ড , দারিদ্রতা ৪৫ থেকে ২৬ ভাগে আনা , ১০ হাজার মেগয়াট বিদদুত উত্পাদন,সমুদ্র জয় ,বছরের প্রথম দিন বই বিতরণ , ২৬ হাজার স্কুল সরকারি করণ, জঙ্গি দূর, এই পাঁচ বছরে মঙ্গা নাম কোনো শব্ধ শুনতে হয়নি, ফ্লাইওভার নির্মান , ডেমু ট্রেন , হাতিরঝিল প্রকল্প , আরো অনেক উল্লেখযোগ্য কাজ যদি কোনো সরকার করে তাকে ক্ষমতায় দেখতে চাইবে না তো , দশ ট্রাক অস্ত্র , জঙ্গি ভারপুর , হওয়া ভবন, টাকা পাচার ,কিবরিয়া , আহসান উল্লাহ , ২১ অগাস্ট হামলা ,৫০০ জায়গায় একসাথে বোমা হামলা , বাংলা ভাই সৃষ্টি, রাজাকারদের গাড়িতে জাতীয় পতাকা তুলে দেয়া এই সমস্ত কাজ যারা করে তাদের ক্ষমতায় আনবে? আর আপনারা সুশীল সমাজ কি তাই চান? কই আপনারা তো বলছেন না কেন বেগম জিয়া সংলাপে না গিয়ে ঝগড়া করলেন? কেন হরতাল দিয়ে মনির , আসাদ , মকুল , নাসিমদের পুড়িয়ে মারলো? সরকার বারবার ডাকছে যাচ্ছেনা কেন ? তারা যদি যেত আজকে সরকার যা চাচ্ছে তা নিশ্চয় হতনা , ওরা যদি না যাই সরকারের বা কি করার আছে ? দয়া করে বি, এন, পির বের্থতা গুলো ও একটু তুলে ধরুন ,, ধন্যবদ
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১২:১৩ via phone০০অসাধারণ। ধন্যবাদ লেখককে।
- Mohammed Faruk২০১৩-১১-২৬ ১২:২৯ via computer০০স্যার আপনার সব কথার সঙ্গেই একমত।ধন্যবাদ আপনাকে ।যথার্থই বলেছেন। আর সময় নেই। গর্জে উঠো বাংলাদেশ।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১২:৪৩ via computer০০বাংলাদেশকে নিয়ে একটি ‘গ্রেট গেম’ বা মহাজুয়া খেলা চলছে। জানি না আপনি কোন প্রেক্ষাপট থেকে বলছেন, তবে বুঝেছি গেম শুরু হয়েছে অনেক আগে থেকেই- বাংলাদেশের বানিজ্যের উপর সুযোগ সুবিধা বন্ধ করার জন্য ক্ষমতাধর দেশগুলির কছে ধরনা দেওয়া, বিচারব্যাবস্থাকে প্রশ্নবিদ্ধ করার জন্য লবিস্ট নিয়োগ করা, ৫ই মের অপারেশন শাপলা নিয়ে মিথ্যাচার ও মোবাইলে মোবাইলে তথ্য সন্ত্রাস এগুলো সবই তো ‘গ্রেট গেম’ বা মহা জুয়া খেলাই অংশ।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৩:০৮ via computer০০Please write activities of Pongkoj Shaoron.
- Shawkut২০১৩-১১-২৬ ১৩:১২ via computer০০অসাধারন লেখা। ধন্যবাদ, সৈয়দ আবুল মকসুদ সাহেবকে।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৩:১১ via computer২০ঘাড় ধরে কোনো জনগোষ্ঠীকে সেক্যুলার, আধুনিক ও প্রগতিশীল করা সম্ভব নয়—যদি না তারা নিজেরা তা না হয়ে ওঠে।-------------------- তাহলে ১৯৭১ সালে যুদ্ধ কেন হয়েছিল স্যার ?
- Rubel২০১৩-১১-২৬ ২০:৫৩ via computer০০ফরহাদ মজহারের কথা মনে পড়ছে।
- Nasirul Haque Rimu২০১৩-১১-২৬ ১৩:১২ via computer০০‘মহাবিশ্বের মেগা বেহায়া’....স্যার বলেছেন বেশ! আর তাকে দেশে আপ্যায়ন করার মত একজন গৃহিণীই আছেন, বিভিন্ন সময়ে তিনিই তাকে আপ্যায়ন করেন।
- SM Hoque২০১৩-১১-২৬ ১৩:১৮ via computer১০বাজা-র (বিএনপি-জামাত) চেয়ে আজাওজা-ইতো ভাল। জামাত ছেড়ে বিএনপি এই সরকারে আসলে আবাজাওজা হতো, সেটা আরো ভাল হত। কেয়ার টেকার ফিচারে রাজনিতিক-মুক্ত দেশের কথা বলে দেশের রাজনিতিকে চিরকাল দুর্বল রাখার চকরান্ত দুর করতে হবে। দলগুলোর নামের আদ্দখখর দিয়ে নাম বানিয়ে ফিচার লেখার মাঝেওতো আলাদা কিছু নেই। কি এমন তফাত আজাওজাপন্থী কলাম লেখকের সাথে বাজা পন্থী আপনার লেখার ? দেশ পরিচালনা করবে রাজনিতিকগন, তাদের সমমান করতে শেখান তরুনদের। আর রাজনিতি যেন রাজনিতিকদের হাতে থাকে, সেই তরে আওয়াজ তুলুন।
- md manir hossain khan২০১৩-১১-২৬ ১৩:৫৯ via computer০০ভারতীয় সব পন্য বর্জন করছি। আমাদের নিরীহ জনগনের আর কি করার আছে। তবে প্রকৃতি ঠিক একদিন প্রতিকার করে।
- Uttam Kumar Roy২০১৩-১১-২৬ ১৪:১৪ via computer০০"বাংলার প্রথম উদ্দীনীয় সরকার এবং দ্বিতীয় উদ্দীনীয় সরকার দুটোই ছিল সামরিক শাসক। প্রথম উদ্দীনীয় সরকার ছিল ইখতিয়ার উদ্দিন বখতিয়ার খিলজির সরকার। দ্বিতীয় উদ্দীনীয় সরকার ছিল ফখরুদ্দীন-মইন উ-র সরকার।" -------- বুঝা কি ঠিক আছে ? "সবশেষে বাংলাদেশে যে সরকার গঠিত হয়েছে, তাকে অনেকে নাম দিয়েছেন ‘সর্বদলীয়’ সরকার বা ‘নির্বাচনকালীন’ সরকার। এই নামকরণ সম্পূর্ণ ভুল। এই সরকারের সঠিক নাম হলো আজাওজা সরকার (আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টি-ওয়ার্কার্স পার্টি-জাসদ সরকার—সংক্ষেপে আ-জা-ও-জা)। " ---- এটা কি তাহলে আপনার গবেষনার ফল ? "আমরা অনেক সময় শব্দের অর্থ করতে ভুল করি। একটিকে বুঝতে অন্যটি বুঝি। আম আর আমড়া যেমন এক জিনিস নয়, আতাফল ও সরিফাও এক ফল নয়।"--- এখানে আপনি সব ঠিক বুঝেছেন তো ? "রোডম্যাপ তৈরি হয়েছে আওয়ামী লীগের বাইরে থেকে। তা বাস্তবায়নের দায়িত্বটা বর্তেছে শেখ হাসিনার ওপর। তিনি তা স্বেচ্ছায় গ্রহণ করেছেন। প্রধান বিরোধী দল বিএনপিকে নির্বাচনের বা ক্ষমতার বাইরে রাখার পূর্বপরিকল্পনা প্রণয়ন ও বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়ে থাকবে।" ---------- রোডম্যাপ কারা তৈরি করেছে তাদের নামের তালিকা দেন। বিএনপির নীতি-আদর্শ কী জানি না। তাদের যোগ্যতা-দক্ষতা সম্পর্কেও আমার কোনো স্পষ্ট ধারণা নেই। মহাজোটের প্রতি বিরূপতা থেকে তাদের জনপ্রিয়তা বেড়েছে। গণতান্ত্রিক সংস্কৃতিতে তা হতে পারে। সরকারের মনোবাসনা পূরণ করে যদি তারা নির্বাচন বর্জন করে, তা হবে আজাওজা সরকারের জন্য মহা আনন্দের। তখন যে নির্বাচন হবে, তাতে বিশেষ কারচুপির প্রয়োজন হবে না।---------- বিএনপি নির্বাচন করলে কারচুপি হবে এটা আপনি কনফারম ? বাংলাদেশকে নিয়ে একটি ‘গ্রেট গেম’ বা মহা জুয়া খেলা চলছে।------------ কারা গেম খেলছে ? বাংলাদেশকে আবার ঠিক জায়গায় আনতে জনগণকে কত ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, তা কেউ জানে না। তবে এ কথা ধ্রুব সত্য যে, কোনো জনগোষ্ঠীকে খুব বেশি দিন ‘দাবায়ে রাখতে’ পারে না কোনো শক্তি। হেমন্ত ও শীতের পরে সব জনপদেই বসন্ত আসে। বাংলার বসন্তও খুব বেশি দেরিতে আসবে, তা মনে করার কোনো কারণ নেই।------------- ত্যাগ এর পরিমান না জানলেও সময় টা কত ?
- Md.Asif Iqbal২০১৩-১১-২৬ ১৪:২৮ via computer০০বিশ্ব বেহায়া আর জাতিও বেইমান এক হলে কি হয়?
- Biplob২০১৩-১১-২৬ ১৪:৫৪ via computer০০রনবির টোকাই আর আপনার আজাওজা , মনে বেশ ধরেছে
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৫:১২ via phone০০আপনার কথা এদের পছন্দ হবে না।
- Roni Sun২০১৩-১১-২৬ ১৫:২০ via computer০০হা হা হা, লেখাটা পড়ে খুব মজা পেলাম।
- Aaron২০১৩-১১-২৬ ১৫:২৭ via computer১০একটি সুন্দর, সময়োপযোগী, বিশ্লেষণধর্মী লেখা উপহার দেয়ার জন্য ধন্যবাদ। "মন্ত ও শীতের পরে সব জনপদেই বসন্ত আসে। বাংলার বসন্তও খুব বেশি দেরিতে আসবে, তা মনে করার কোনো কারণ নেই।" হেমন্ত চলে গেছে, এখন রাজনীতির শীতকাল চলছে। বসন্ত সমাগতপ্রায়। বাংলার মানুষ উল্লাসের জন্য প্রস্তুত হও!
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৫:৩২ via computer০০স্যার, আপনি লিখেছেন- বিএনপির নীতি-আদর্শ কী জানি না। তাদের যোগ্যতা-দক্ষতা সম্পর্কেও আমার কোনো স্পষ্ট ধারণা নেই। কেন আপনি না একজন গবেষক ? নাকি জেনে শুনে না জানার ভান করছেন ? এর আগে আপনি বিভিন্ন লেখায় হেফাজত এবং জামাতের নোংরা রাজনীতির অনেক বিশ্লেষন করেছেন । আজ বিভিন্ন জরিপ অনুযায়ী এই হেফাজত এবং জামাতরাই এগিয়ে । জনগনের একটা বিরাট অংশ চাইছে তাদের ক্ষমতায় বসাতে । হয়তো বর্তমান সরকারের উন্নয়নের চাইতে দুঃশাসনের বিরুদ্ধে মানুষ বেশি সোচ্চার। হয়তোবা চন্দ্রে যুদ্ধাপরাধীকে দেখতে পাওয়া ভোটারের সংখ্যা এ দেশে বেশি। হয়তোবা গনজাগরণ মঞ্চের দাবির সাথে একমত হয়ে যুদ্ধাপরাধীদের বিচার চাওয়ার মানুষের সংখ্যা এখন কম। যদি ঘটনাক্রমে বিরোধীদল সহ নির্বাচন হয় এবং কোনক্রমে বিরোধীদল ক্ষমতায় যায় এবং দেশ হয়তো অল্প আধুনিক, অল্প মাত্রায় ধর্মনিরপেক্ষ ও অল্পস্বল্প প্রগতিশীল থাকবে বলে অনেকের সাথে সাথে আপনি মনে করতে পারেন অথবা মনে করার ভান ধরতে পারেন কিন্তু দেশের কোটি কোটি মানুষ তা মনে করে না । তাদের সামনে এখন যে কয়েকটি অস্তিত্ব সংকটময় প্রশ্ন ঘোরপাক খাচ্ছে তার উত্তর আপনার কাছেও নাই। BNP-জামাত ক্ষমতায় আসলে গত ৪২ বছরের অতিকাঙ্ক্ষিত যুদ্ধাপরাধের বিচারের কি হবে ? আর যদি ক্ষমতায় গিয়ে জামাত আরও প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে দেশের ভবিষ্যত কি ?হেফাজতের ১৩ দফা বাস্তবায়ন হলে দেশের অবস্থা কি হবে ? দেশটা আফগানিস্থান হবে নাতো ? আবার 'হাওয়া ভবন' প্রতিষ্ঠিত হলে দেশের শাসনব্যবস্থার কি হবে ?
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৫:৫০ via computer০০স্যার, অাপনার মূল্যবান কলাম টি পড়লাম। কিন্তু এই তত্বাবধায়ক সরকারের সৃষ্টি বিএনপি এর কারণেই হয়েছিল; অাবার ধবংসও বিএনপি এর কারণেই হয়েছে। অার বিএপি জামাত কে কোলে তুলে নিয়েছিল বলেই অাওয়ামী লী গকে "বিশ্ব বেহায়ার" কাছে যেতে হয়েছিল । অার ,তারই ফলশ্রুতিতে অাজকে অাপনার জীবদ্দশায় রাজাকারের বিচার দেখে যেতে পারছেন । ভবিষ্যতে এই ব্যাপারে অাপনার লিখনী অাশা করছি।
- নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক২০১৩-১১-২৬ ১৬:২৯ via computer১১স্যার আপনি লিখেছেন, বাংলার বসন্ত আসতে খুব বেশী দিন অপেক্ষা করতে হবে না, আপনি আরও লিখেছেন গনতন্ত্র ও দসত্ব এক জিনিষ নয়। স্যার আপনাকে শুধু এটুকুই বলব, স্যার আমার বাড়ি কুমিল্লায় আমি ঢাকায় মেসে থেকে চাকুরী করি। স্যার ঢাকা শহরে কিভাবে মানুষ গ্যাদাগ্যাদি করে থাকে তা বোধ হয় আপনি ভালই বলতে পারবেন। স্যার আমাদের গনতন্ত্র ও স্বাধীনতা দরকার নাই। একটি উন্নত ও সমৃদ্ধ দেশ উপহার দেন। যেন মাত্র ১০০কি.মি. দুরের কুমিল্লা থেকে যাতায়ত করে অফিস করতে পারি। স্যার কথা দিলাম গনতন্ত্রের নামে আমাদের দেশের মানুষ ভাবে গাড়ি পেড়ায়, আর ভাংগে তা বোধ হয় বিশ্বের আর কোন দেশেই নেই। স্যার চিনে যে এক দলিয় গনতন্ত্র তাতে কি তাদের চলছে না। স্যার দেশটার কিভাবে উন্নয়ন করা যায়, তার জন্য দরকার হলেই একনায়ক তন্ত্রের জন্যই লিখুন। স্যার তাকিয়ে দেখুন, মালয়েশিয়া, ইটালি, ফ্রান্ত, ইংল্যন্ড সব দেশই প্রকান্তরে একনায়ক দ্বারা উন্নতি করেছে। আমাদের দেশে গনতন্ত্রের নামে আমরা যে ভাবে বাস করছি তা না হলে কি বলবে না।
- SHAMIM AHMED-71২০১৩-১১-২৬ ১৭:২৪ via computer০০আপনার এই মর্মবাণী তিনি কি বুঝবেন ?
- Jakir Hossain (Rajib)২০১৩-১১-২৬ ১৭:৪০ via computer০০এক যে ছিল মজার দেশ, সব রকমে ভালো । রাএিতে বেজায় রোদ, দিনে চাঁদের আলো । আকাশ সেথা সবুজ বরন, গাছের পাতা নীল । , ডাঙ্গায় চরে রুই কাতলা, গাঙ্গের মাঝে চিল। মুখে লাগাম দিয়ে ঘোড়া লোকের পিঠে চড়ে এটা আর কোন দেশ নয়, বাংলাদেশ
- নাসের আহমেদ২০১৩-১১-২৬ ১৭:৪৫ via computer০০বুঝলাম বিএনপি আন্দোলন সফল করতে ব্যর্থ কিন্তু তার অর্থ তো এটা নয় যে, আওয়ামি লীগ যা করছে তা ঠিক। এই ধরনের একটা নির্বাচন বাংলাদেশের অধিকাংশ মানুষ মেনে নেবে না। অন্তত মনে মনে হলেও।
- রাসেল২০১৩-১১-২৬ ১৮:০৯ via computer০০এই সরকারের সঠিক নাম হলো আজাওজা সরকার (আওয়ামী লীগ-জাতীয় পার্টি-ওয়ার্কার্স পার্টি-জাসদ সরকার—সংক্ষেপে আ-জা-ও-জা)।
- মুহাম্মদ বুলবুল২০১৩-১১-২৬ ২০:২৫ via phone০০আমরা বোকা নই।
- মেহেদি হাসান২০১৩-১১-২৬ ২০:৩৮ via computer০০"বাংলাদেশকে আবার ঠিক জায়গায় আনতে জনগণকে কত ত্যাগ স্বীকার করতে হবে, তা কেউ জানে না"। "