প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি

খুদে শিক্ষার্থীদের অংশগ্রহণে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় পাসের হার বেড়েছে। এ বছর পাসের হার ৯২ দশমিক ৩৪ শতাংশ। গত বছরের চেয়ে এই হার প্রায় ৪ শতাংশ বেশি। তবে পাসের হারের সঙ্গে পরীক্ষায় অনুপস্থিতির হার বেড়েছে ২ শতাংশের বেশি। তাই পাসের হার বাড়লেও শিক্ষার্থীদের অধিক হারে ঝরে পড়ার আশঙ্কা কমেনি। গত বছর অকৃতকার্য ও অনুপস্থিত মিলিয়ে প্রায় ১৯ শতাংশ শিক্ষার্থী জীবনের প্রথম পাবলিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে ব্যর্থ হয়,
যাদের ঝরে পড়ার আশঙ্কা তৈরি হয়েছিল। এ বছর অকৃতকার্য ও অনুপস্থিত মিলিয়ে প্রায় ১৮ শতাংশ (তিন লাখ ৬৩ হাজার ২৩৬ জন) শিক্ষার্থীর জীবনে ওই আশঙ্কা তৈরি হয়েছে। এ বছর মোট নিবন্ধনকৃত পরীক্ষার্থীর শতকরা ১০ ভাগ (দুই লাখ ১৪ হাজার ৫৫৬ জন) পরীক্ষায় অনুপস্থিত ছিল। অকৃতকার্য হয়েছে এক লাখ ৪৮ হাজার ৬৮০ জন।
গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফল প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে ইবতেদায়ি মাদ্রাসার পরীক্ষার ফলও প্রকাশ করা হয়েছে। ইবতেদায়িতে পাসের হার ৮৩ দশমিক ৯৩ শতাংশ। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী মো. আফছারুল আমীন গতকাল সকালে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলের একটি কপি তুলে দেন। প্রতিমন্ত্রী মো. মোতাহার হোসেন, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ দূত এম জিয়াউদ্দিন, মুখ্য সচিব এম এ করিম, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মোল্লা ওয়াহেদুজ্জামান, প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব আবুল কালাম আজাদ, প্রাথমিক ও গণশিক্ষাসচিব এ কে এম আবদুল আউয়াল প্রমুখ এ সময় উপস্থিত ছিলেন। এরপর দুপুর ১২টায় প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সম্মেলনকক্ষে সংবাদ সম্মেলন করে ফল ঘোষণা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী। এ সময় প্রতিমন্ত্রী ও সচিব ছাড়াও প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শ্যামল কান্তি ঘোষ বক্তব্য দেন।
ফল প্রকাশকে কেন্দ্র করে সারা দেশের খুদে শিক্ষার্থী ও তাদের অভিভাবকদের মধ্যে বেশ উত্তেজনা ছিল। ফল প্রকাশের পর তা জানার জন্য সবাই ছিল উদ্গ্রীব। ফল জানার পর সারা দেশে সৃষ্টি হয় এক উৎসবমুখর পরিবেশ। আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুদের মধ্যে ফল আদান-প্রদান; ফুল, শুভেচ্ছা, মিষ্টি বিতরণ শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের মনে বিশেষ আনন্দানুভূতির জন্ম দেয়।
ফল বিশ্লেষণে দেখা যায়, মেধাতালিকায় ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে আছে মেয়েরা। তবে গড় পাসের হার বেশি ছেলেদের। এ বছর সারা দেশ থেকে ২১ লাখ ৫৬ হাজার ৭২১ জন শিক্ষার্থী এই পরীক্ষার জন্য নিবন্ধন করেছিল। পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৯ লাখ ৪০ হাজার ৩৩১ জন। এর মধ্যে ১৭ লাখ ৯১ হাজার ৬৫১ জন বিভিন্ন বিভাগে পাস করেছে।
মেধাতালিকায় ঢাকার পতন: মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক পরীক্ষায় প্রায় প্রতিবছরই ঢাকার আধিপত্য দেখা গেলেও প্রাথমিক সমাপনীতে কিছুটা বিপরীত চিত্র উঠে এসেছে। জাতীয় মেধাতালিকায় ঢাকা জেলাকে পিছিয়ে এগিয়ে আছে অন্য কয়েকটি জেলা। জাতীয় মেধাতালিকায় স্থান পাওয়া ৫৭ জনের মাত্র ছয়জন ঢাকা জেলার। মেধাতালিকায় সবচেয়ে এগিয়ে টাঙ্গাইল জেলা। প্রথম ও দ্বিতীয় স্থানসহ এই জেলা থেকে সর্বোচ্চ ১৭ জন মেধাতালিকায় স্থান করে নিয়েছে। এ ছাড়া নরসিংদী জেলার ছয়জন, ময়মনসিংহের পাঁচজন মেধাতালিকায় স্থান করে নিয়েছে। অন্যদিকে, রংপুর বিভাগ থেকে একজনও মেধাতালিকায় স্থান পায়নি।
প্রথম বিভাগ বেশি: এ বছর মোট উত্তীর্ণ পরীক্ষার্থীর ৪৭ দশমিক ৯৫ শতাংশ (আট লাখ ৫৯ হাজার ১৫৪ জন) প্রথম বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে। দ্বিতীয় বিভাগ পেয়েছে সাত লাখ ২৫ হাজার ৭৯০ জন, যা মোট পরীক্ষার্থীর ৪০ দশমিক ৫১ শতাংশ। আর বাকি দুই লাখ ছয় হাজার ৭০৭ জন পেয়েছে (১১ দশমিক ৫৪ শতাংশ) তৃতীয় বিভাগ।
মেধাতালিকায় মেয়েরা, পাসের হারে ছেলেরা: এ বছর জাতীয় মেধাতালিকার ১০টি স্থান অধিকার করেছে ৫৭ জন শিক্ষার্থী। এর মধ্যে মেয়ে ৩২ জন। মেধাতালিকায় মেয়েরা এগিয়ে থাকলেও পাসের হারের দিক থেকে তাদের পেছনে ফেলেছে ছেলেরা। পরীক্ষায় অংশ নেওয়া মোট শিক্ষার্থীর আট লাখ ৯৪ হাজার ৩৬৯ জন ছিল ছাত্র। এর মধ্যে আট লাখ ২৯ হাজার ৫২৯ জন পাস করেছে। ছেলেদের পাসের হার ৯২ দশমিক ৭৫ শতাংশ। অন্যদিকে মোট ১০ লাখ ৪৫ হাজার ৯২৬ জনের মধ্যে নয় লাখ ৬২ হাজার ১২০ জন মেয়ে পাস করেছে। সংখ্যায় বেশি হলেও মেয়েদের পাসের হার ৯১ দশমিক ৯৮ শতাংশ।
এগিয়ে পিটিআইসংলগ্ন প্রাথমিক বিদ্যালয় ও ব্র্যাক স্কুল: প্রাথমিক শিক্ষকদের প্রশিক্ষণদানকারী প্রতিষ্ঠান পিটিআইসংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয়গুলো ও বেসরকারি উন্নয়ন সংস্থা ব্র্যাক পরিচালিত বিদ্যালয়গুলোতে পাসের হার বেশি। এ বিদ্যালয়গুলোর ৯৯ শতাংশ শিক্ষার্থী পাস করেছে। সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলোতে পাসের হার ৯৫ শতাংশ। মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৯৭ শতাংশ, রেজিস্টার্ড সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাসের হার ৯১ শতাংশ, কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৮৭, শিশুকল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৭৭ এবং অন্যান্য বিদ্যালয়ে পাসের হার ৯৫ শতাংশ। আর সবচেয়ে পিছিয়ে আনন্দ স্কুল।
বরিশালে পাস বেশি, কম সিলেটে: বিভাগওয়ারি ফলাফলে দেশের সাতটি বিভাগের মধ্যে পাসের হার সবচেয়ে বেশি বরিশাল বিভাগে। এ বিভাগে পাসের হার ৯৭ দশমিক ১৪ শতাংশ। আর পাসের হার সবচেয়ে কম সিলেট বিভাগে (৮৬ দশমিক ৩৫)। এ ছাড়া ঢাকায় পাসের হার ৯১ দশমিক ৮৬ শতাংশ; চট্টগ্রামে ৯৩ দশমিক ৪২; রাজশাহীতে ৯৩ দশমিক ৩৪; খুলনায় ৯৩ দশমিক ৫২ এবং রংপুরে পাসের হার ৯০ দশমিক ৬৮ শতাংশ।
অন্যদিকে, ৬৪টি জেলার মধ্যে পাসের হার সবচেয়ে বেশি মুন্সিগঞ্জে, ৯৯ দশমিক ৪১ শতাংশ। আর উপজেলা পর্যায়ে ৫০৩টি উপজেলার মধ্যে বরিশালের মেহেন্দীগঞ্জ, পটুয়াখালীর দুমকি, মাদারীপুরের শিবচর ও মুন্সিগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলায় পাসের হার শতভাগ। উপজেলা পর্যায়ে পাসের হার সবচেয়ে কম কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলায়, ৪৮ শতাংশ।
অকৃতকার্য বেশি ইংরেজি ও গণিতে: অন্যান্য পাবলিক পরীক্ষার মতো শিশুদের এ পাবলিক পরীক্ষায় পাসের ক্ষেত্রেও নিয়ামক হয়ে দাঁড়িয়েছে ইংরেজি ও গণিত। অকৃতকার্য হওয়া শিক্ষার্থীদের বেশির ভাগ অকৃতকার্য হয়েছে এই দুটি বিষয়ে। গণিতে ৪ দশমিক ৪২ শতাংশ এবং ইংরেজিতে ৪ দশমিক ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী অকৃতকার্য হয়েছে। এ দুটি বিষয়ে পাসের হার ৯৫ শতাংশের মতো। বাকি সব বিষয়ে পাসের হার ৯৮ শতাংশের বেশি।
বৃত্তি এক মাসের মধ্যে: আগামী এক মাসের মধ্যে প্রাথমিকে বৃত্তিপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হবে। প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আফছারুল আমীন গতকাল পরীক্ষার ফল প্রকাশ উপলক্ষে আয়োজিত সংবাদ সম্মেলনে এ কথা জানান। প্রাথমিক বৃত্তির জন্য আলাদা কোনো পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হবে না। সমাপনী পরীক্ষার ভিত্তিতেই বৃত্তিপ্রাপ্তদের নাম ঘোষণা করা হবে।
গত বছরও এক মাস পর বৃত্তিপ্রাপ্তদের তালিকা প্রকাশ করা হয়েছিল। এ বছর প্রাথমিকে বৃত্তির সংখ্যা ১০ শতাংশ বাড়ানো হয়েছে। এবার ৫৫ হাজার শিক্ষার্থী বৃত্তি পাবে। এর মধ্যে ট্যালেন্টপুলে ২২ হাজার ও সাধারণ কোটায় ৩৩ হাজার শিক্ষার্থী বৃত্তি পাবে।
ওয়েবসাইটে ফল পেতে বেগ: ওয়েবসাইটে প্রাথমিক ও ইবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনীর ফলাফল পেতে বেগ পেতে হয়েছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের।
প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তর এবং প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ফল প্রকাশ করার ঘোষণা দিয়েছিল কর্তৃপক্ষ। তা করাও হয়েছে। কিন্তু ওয়েবসাইটে গিয়ে ফলাফল পেতে হিমশিম খেতে হয়েছে শিক্ষার্থী ও অভিভাবকদের। বেশি সমস্যা হয়েছে অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে ঢুকতে। অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটে ঢুকতে গিয়ে একাধিকবার দেখা গেছে সাইটটি ভাইরাসে আক্রান্ত। তবে রাত আটটার পর থেকে পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হয়ে আসে।
শতভাগ পাস বিদ্যালয়: দেশের ৩৭ হাজার ১৭৯টি সরকারি বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৩ হাজার ৮৯টি, রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ২০ হাজার ৭৯২টির মধ্যে ১১ হাজার ৭২৪টি, ব্র্যাক পরিচালিত পাঁচ হাজার ৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে চার হাজার ৪৯৫টি, রস্ক পরিচালিত ছয় হাজার ৬৬১টি আনন্দ স্কুলের মধ্যে এক হাজার ৫৯১টি, দুই হাজার ৯৫০টি কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে এক হাজার ৪১৭টি, ৪৯৩টি মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৯২টি, ৭২টি শিশুকল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ২৫টি এবং অন্যান্য ১২ হাজার ৬৩৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে আট হাজার ৬৯২টি বিদ্যালয়ে পাসের হার শতভাগ।
শূন্য পাস বিদ্যালয়: দেশের দুই হাজার ৭৮৭টি বিদ্যালয়ে পাসের হার শূন্য। দেশের ৩৭ হাজার ১৭৯টি সরকারি বিদ্যালয়ের মধ্যে ৪৩টি বিদ্যালয়ের ২৯৯ জন শিক্ষার্থীর কেউ পাস করতে পারেনি।
২০ হাজার ৭৯২টি রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১২৩টি বিদ্যালয়ে পাসের হার শূন্য। এ ছাড়া ব্র্যাক পরিচালিত পাঁচ হাজার ৫০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে তিনটি, দুই হাজার ৯৫০টি কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ১০০টি, ৭২টি শিশুকল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে দুটি, অন্যান্য ১২ হাজার ৬৩৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের মধ্যে ৩০৫টি বিদ্যালয়ে পাসের হার শূন্য।
============================
বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ  দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব  গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস  উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ  সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি  জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি  ব্যাংকের টাকা নয়ছয় হওয়া উচিত নয়  একটি পুরনো সম্পর্কের স্মৃতিচিত্র  পাটশিল্প ঘুরিয়ে দিতে পারে অর্থনীতির চাকা  ড. ইউনূসকে বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে হবে  সুশিক্ষার পথে এখনও বাধা অনেক  ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ ও মর্যাদাহানির পরিণাম কখনই শুভ হয় না ঘুষ ও লুটপাট উভয়ের বিরুদ্ধে একই সাথে লড়তে হবে  সুনীতি ও সুশাসন  আমি কেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের পক্ষে  শ্রমিক অসন্তোষ বর্তমান প্রেক্ষিত  জীবন ব্যাকরণঃ দর্জির মুক্তিযুদ্ধ  তথ্যের অধিকার ও জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ  শালীন ও সংযত কথাবার্তা কি শুধু একতরফা হতে হবে?  একটি অসমাপ্ত গল্প  মুসলিম বিশ্বে সেক্যুলারিজমের বর্তমান ও ভবিষ্যত  চীন দেশের কথা  হিকমতে হুজ্জতেদের কথা  মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে বিশ্বসভায়  ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো  বধ্যভূমিতে গেয়ে গেল যাঁরা জীবনের জয়গান  ভিক্ষাবৃত্তির মুখোশ


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে

এই খবর'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.