ছোটদের বড় সাফল্যঃ প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষায় গড় পাস ৯২.৩৪ শতাংশ

'ছোটদের এসএসসি'খ্যাত প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় এবার অভাবনীয় সাফল্য অর্জন করেছে খুদে শিক্ষার্থীরা। ছোটদের এ পরীক্ষায় এসেছে বড় সাফল্য। এ পরীক্ষায় উত্তীর্ণের হার ৯২.৩৪ শতাংশ। গত বছর এ হার ছিল ৮৮.৮৪ শতাংশ। দেশের সবচেয়ে বড় এ পাবলিক পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারী মোট ১৯ লাখ ৪০ হাজার ৩৩১ শিক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৭ লাখ ৯১ হাজার ৬৫১ জন। এর মধ্যে প্রথম বিভাগ পেয়েছে আট লাখ ৫৯ হাজার ১৫৪ জন।
দ্বিতীয় বিভাগ সাত লাখ ২৫ হাজার ৭৯০ এবং তৃতীয় বিভাগ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে দুই লাখ ছয় হাজার ৭০৭ শিক্ষার্থী। গতকাল মঙ্গলবার প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফল সারা দেশে একযোগে প্রকাশ করা হয়। একই সঙ্গে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত মাদ্রাসার প্রাথমিক স্তর এবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফলও প্রকাশ করা হয়েছে। এবতেদায়িতে পাসের হার ৮৩.৯৩ শতাংশ। এখানে মোট দুই লাখ ৬৪ হাজার ৮৬৬ শিক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে দুই লাখ ২২ হাজার ৩১৫ জন।
প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় এবার সারা দেশে সবার সেরা অর্থাৎ প্রথম হয়েছে টাঙ্গাইল সদর উপজেলার কোদালিয়া সরকারি
প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র আল ইয়াসা। ৬০০ নম্বরের পরীক্ষায় সে পেয়েছে ৫৯৮। বাংলা ও ধর্ম বিষয় ছাড়া বাকি চারটি বিষয়েই সে ১০০ নম্বরের মধ্যে ১০০ করে পেয়েছে। বাংলা ও ধর্ম বিষয়ে ৯৯ করে পেয়েছে সে। ইয়াসার চেয়ে মাত্র দুই নম্বর (৫৯৬) কম পেয়ে যুগ্মভাবে দ্বিতীয় হয়েছে মাদারীপুর জেলার রাজৈর উপজেলার রাজৈর মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী সাদিয়া হাসান ও টাঙ্গাইল সদর উপজেলার সৃষ্টি একাডেমিক স্কুলের ছাত্র মো. নাঈমুর রহমান নাঈম। তাদের চেয়ে এক নম্বর (৫৯৫) কম পেয়ে যুগ্মভাবে তৃতীয় হয়েছে মৌলভীবাজার জেলার শ্রীমঙ্গল উপজেলার চন্দ্রনাথ সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্রী সপ্তর্ষি চন্দ ও নরসিংদী জেলার মনোহরদী উপজেলার মনোহরদী মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের ছাত্র তানভীর আনজুম সাধ। প্রথম তিনটি স্থানই দখল করেছে মফস্বলের ছাত্রছাত্রীরা। গত বছরও প্রথম তিনে ছিল মফস্বলের শিক্ষার্থী। এবতেদায়ি পরীক্ষায় কুমিল্লার দাউদকান্দি উপজেলার জুরানপুর আলিম মাদ্রাসার ছাত্র মো. মাসউদ আলম প্রথম হয়েছে।
সারা দেশে এবার ৫১ হাজার ৫৭৬টি বিদ্যালয় থেকে শতভাগ পরীক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছে। দুই হাজার ৭৮৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। গত বছর ৩৭ হাজার ২২৫টি বিদ্যালয় থেকে শতভাগ শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হয়েছিল। আর এক হাজার ৯৩৭টি প্রতিষ্ঠান থেকে কোনো শিক্ষার্থী উত্তীর্ণ হতে পারেনি। প্রকাশিত ফল অনুযায়ী শূন্য পাস করা প্রতিষ্ঠানের সংখ্যা এবার আরো বেড়েছে।
গতকাল দুপুরে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সভা কক্ষে সংবাদ সম্মেলনের মাধ্যমে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষার ফল আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী ডা. আফসারুল আমীন। এ সময় উপস্থিত ছিলেন প্রতিমন্ত্রী মোতাহার হোসেন, সচিব আবদুল আউয়াল মজুমদার, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক শ্যামল কান্তি ঘোষ। এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার কাছে ফলাফলের কপি হস্তান্তর করা হয়।
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে দুপুরের পর থেকেই ফল প্রকাশ হতে থাকে। তবে কোথাও কোথাও একটু দেরিতে ফল গেছে। পরীক্ষার ফল প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের ওয়েবসাইটেও (িি.িফঢ়ব.মড়া.নফ) দেওয়া হয়েছে। তবে একসঙ্গে প্রচুর মানুষ ওয়েবসাইট সার্চ করায় কিছুটা বিড়ম্বনা পোহাতে হয়।
সংবাদ সম্মেলনে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী জানান, এবার প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় বিভিন্ন ধরনের ৮৫ হাজার ৮৯১টি বিদ্যালয়ের পঞ্চম শ্রেণীর মোট ২১ লাখ ৫৬ হাজার ৭২১ শিক্ষার্থী পরীক্ষার জন্য তালিকাভুক্ত হয়। এর মধ্যে পরীক্ষায় অংশ নেয় ১৯ লাখ ৪০ হাজার ৩৩১ পরীক্ষার্থী, যার মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে ১৭ লাখ ৯১ হাজার ৬৫১ জন। গড় পাসের হার ৯২.৩৪ শতাংশ। উত্তীর্ণদের মধ্যে আট লাখ ২৯ হাজার ৫৩১ জন ছাত্র এবং ছাত্রী ৯ লাখ ৬২ হাজার ১২০। পরীক্ষায় অংশ নেওয়া মোট শিক্ষার্থীর মধ্যে ছাত্রী ছিল ১০ লাখ ৪৫ হাজার ৯৬২ জন। ছাত্রসংখ্যা আট লাখ ৯৪ হাজার ৩৬৯।
এ পরীক্ষা প্রথম বিভাগ পেয়েছে ৪৭.৯৫ শতাংশ অর্থাৎ আট লাখ ৫৯ হাজার ১৫৪ ছাত্রছাত্রী। দ্বিতীয় বিভাগ পেয়েছে সাত লাখ ২৫ হাজার ৭৯০ শিক্ষার্থী; শতকরা হিসাবে ৪০.৫১ শতাংশ। তৃতীয় বিভাগে উত্তীর্ণ হয়েছে ১১.৫৪ শতাংশ শিক্ষার্থী। সংখ্যায় দুই লাখ ছয় হাজার ৭০৭ জন। প্রায় অর্ধেক শিক্ষার্থীই প্রথম বিভাগ পেয়েছে।
সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষায় অংশগ্রহণে ও মেধাতালিকায় মেয়েরা ছেলেদের চেয়ে এগিয়ে থাকলেও পাসের হারের দিক দিয়ে ছেলেরা কিছুটা এগিয়ে। ছেলেদের গড় পাসের হার ৯২.৭৫ শতাংশ এবং ছাত্রীদের ৯১.৯৮ শতাংশ।
পরীক্ষায় তালিকাভুক্ত (ফরম পূরণ করা) শিক্ষার্থী, পরীক্ষায় উপস্থিত সংখ্যা, প্রাপ্ত প্রথম বিভাগ ও উত্তীর্ণের হারের ভিত্তিতে গতবারের মতো এবারও সেরা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সাফল্য অর্জন করেছে রাজধানীর ভিকারুননিসা নূন স্কুল অ্যান্ড কলেজ। গতবারের মতো ঢাকার মণিপুর উচ্চ বিদ্যালয় দ্বিতীয় এবং ঢাকারই আরেক স্কুল মতিঝিল আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজ তৃতীয় হয়ে তাদের অবস্থান ধরে রেখেছে।
পঞ্চাশের ঊধর্ে্ব শিক্ষার্থী এবং শতভাগ উপস্থিতি ও শতভাগ প্রথম বিভাগ পাওয়া বিদ্যালয়ের মধ্যে প্রথম স্থানে রয়েছে ময়মনসিংহ জেলার বিদ্যাময়ী সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, দ্বিতীয় স্থানে রাজশাহী জেলার সরকারি পিএন বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ও তৃতীয় হয়েছে চট্টগ্রাম মহানগরের কলেজিয়েট স্কুল।
পাসের হার সর্বোচ্চ হয়েছে পিটিআইসংলগ্ন পরীক্ষণ বিদ্যালয় ও ব্র্যাক পরিচালিত বিদ্যালয়ে_৯৯ শতাংশ। অন্যান্য বিদ্যালয়ের মধ্যে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে পাসের হার ৯৫ শতাংশ, মডেল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৯৭ শতাংশ, রেজিস্টার্ড বেসরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৯১ শতাংশ, কমিউনিটি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৮৭ শতাংশ, শিশুকল্যাণ প্রাথমিক বিদ্যালয় ৭৭ শতাংশ, আনন্দ স্কুলে ৪৯ শতাংশ এবং অন্যান্য বিদ্যালয়ে ৯৫ শতাংশ।
বিভাগওয়ারি পাসের চিত্র : পাসের হার বিবেচনায় বিভাগগুলোর মধ্যে গত বছরের মতো এবারও শীর্ষে আছে বরিশাল বিভাগ। পাসের হার ৯৭.১৪ শতাংশ। এখানে মোট এক লাখ ৯ হাজার ২৩৪ পরীক্ষার্থী অংশ নিয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে এক লাখ ছয় হাজার ১১০ জন।
পাসের হার এবারও সিলেটে কম। এ বিভাগে পাসের হার ৮৬.৩৫ শতাংশ। এ বিভাগ থেকে এক লাখ ২৬ হাজার ৪০৪ পরীক্ষার্থী অংশ নেয়। পাস করেছে এক লাখ ৯ হাজার ১৪৭ জন।
ঢাকা বিভাগে ছয় লাখ ১৪ হাজার ৫৯৮ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে পাঁচ লাখ ৬৪ হাজার ৫৪০ জন। পাসের হার ৯১.৮৬ শতাংশ।
রাজশাহী বিভাগে পাসের হার ৯৩.৩৪ শতাংশ। এ বিভাগে দুই লাখ ৫১ হাজার ৭৬৯ শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে দুই লাখ ৩৫ হাজার দুজন।
রংপুর বিভাগে দুই লাখ ৩৭ হাজার ৩২ শিক্ষার্থীর মধ্যে পাস করেছে দুই লাখ ১৪ হাজার ৯২৯ জন। পাসের হার ৯০.৬৮ শতাংশ। খুলনা বিভাগে পাসের হার ৯৩.৫২ শতাংশ। এখানে দুই লাখ ৯ হাজার ৫৪৪ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে এক লাখ ৯৫ হাজার ৯৬৭ জন। চট্টগ্রাম বিভাগে তিন লাখ ৯১ হাজার ৭৫০ পরীক্ষার্থীর মধ্যে উত্তীর্ণ হয়েছে তিন লাখ ৬৫ হাজার ৯৫৬ জন। পাসের হার ৯৩.৪২ শতাংশ।
৬৪টি জেলার মধ্যে এবার পাসের হার বিবেচনায় শীর্ষে আছে মুন্সীগঞ্জ জেলা। এ জেলায় পাসের হার ৯৯.৪১ শতাংশ। আর উপজেলা বা থানার মধ্যে সর্বোচ্চ পাসের হার বরিশাল জেলার মেহেন্দীগঞ্জ, পটুয়াখালীর দুমকী, মাদারীপুরের শিবচর ও মুন্সীগঞ্জের টঙ্গিবাড়ী উপজেলায়। এসব উপজেলায় পাসের হার শতভাগ। আর পাসের হার সবচেয়ে কম কুড়িগ্রাম জেলার চিলমারী উপজেলায়, ৪৮ শতাংশ।
বিষয়ভিত্তিক পাসের হার : ১০০ নম্বর করে ছয়টি বিষয়ে মোট ৬০০ নম্বরের পরীক্ষা হয়েছে। এর মধ্যে বাংলায় পাসের হার ৯৮.১৩ শতাংশ, ইংরেজিতে ৯৫.৭০ শতাংশ, গণিতে ৯৫.৫৮ শতাংশ, পরিবেশ পরিচিতি সমাজে ৯৯.২৪ শতাংশ, পরিবেশ পরিচিতি বিজ্ঞানে ৯৮.৭৭ শতাংশ ও ধর্ম বিষয়ে পাসের হার ৯৯.৫৬ শতাংশ। গণিত ও ইংরেজিতে পাসের হার তুলনামূলকভাবে কম।
এক মাসের মধ্যে বৃত্তির ফল : প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ে অনুষ্ঠিত সংবাদ সম্মেলনে জানানো হয়, প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনীর ফলাফলের ভিত্তিতে আগামী এক মাসের মধ্যে বৃত্তির ফল দেওয়া হবে। এক প্রশ্নের জবাবে প্রাথমিক ও গণশিক্ষামন্ত্রী আফসারুল আমীন জানান, দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত এ পরীক্ষায় যেসব বিদ্যালয় থেকে কোনো শিক্ষার্থী পাস করেনি, তাদের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। এনজিও পরিচালিত আনন্দ স্কুলের বিরুদ্ধে যেসব অভিযোগ উঠেছে, তা তদন্ত করা হচ্ছে জানিয়ে মন্ত্রী বলেন, 'সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তা, এনজিও কাউকেই পরিত্রাণ দেওয়া হবে না। টাকা বন্ধ করে দেওয়া হবে।'
পরীক্ষা শুরুর কথা : প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা গত ২৩ নভেম্বর থেকে শুরু হয়ে ২৯ নভেম্বর শেষ হয়। একই সঙ্গে মাদ্রাসার প্রাথমিক স্তর এবতেদায়ি শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষাও অনুষ্ঠিত হয়। এত দিন পঞ্চম শ্রেণীর শিক্ষার্থীদের প্রাথমিক বৃত্তি পরীক্ষা হতো। এর পরিবর্তে গত বছর থেকে পঞ্চম শ্রেণীর পড়ালেখা শেষ করা শিক্ষার্থীদের জন্য প্রাথমিক শিক্ষা সমাপনী পরীক্ষা চালু করা হয়। এবার দ্বিতীয়বারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে এ পরীক্ষা। পরীক্ষার ফলের ভিত্তিতেই শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দেওয়া হচ্ছে। এ ছাড়া পরীক্ষায় কৃতকার্যদের সনদও দেওয়া হবে।
=======================
প্রাথমিক সমাপনী পরীক্ষাঃ পাস ৯২%, প্রথম বিভাগ বেশি  বাংলাদেশের বন্ধুঃ জুলিয়ান ফ্রান্সিস  নিষ্ফল উদ্ধার অভিযানঃ দখলচক্রে ২৭ খাল  জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ বনাম মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র  ভ টিজিং : জরুরি ভিত্তিতে যা করণীয়  প্রতিশ্রুতির দিন  শোকের মাস, বিজয়ের মাস  চীনা প্রধানমন্ত্রীর পাক-ভারত সফর  দায়িত্বশীলদের দায়িত্বহীন মন্তব্য  নতুন প্রজন্ম ও আমাদের মুক্তিযুদ্ধের চেতনা  খিলক্ষেতে আগুনঃ কয়েলের গুদামে রাতে কাজ হতো ঝুঁকিপূর্ণভাবে  ভারতে বিহার রাজ্যের নির্বাচন  স্বপ্ন সত্যি হওয়ার পথে  আমাদের আকাশ থেকে নক্ষত্র কেড়ে নিয়েছিল যারা...  মুক্তির মন্দির সোপান তলে  আবেগ ছেড়ে বুদ্ধির পথই ধরতে হবে  বছর শেষে অর্থনৈতিক সমীক্ষা পরিপ্রেক্ষিত বাংলাদেশ  দুই কোরিয়ার একত্রিকরণ কি সম্ভব  গ্যাসের ওপর বিপজ্জনক বসবাস  উন্মুক্ত পদ্ধতিতে কয়লা তুলতে যুক্তরাষ্ট্রের চাপ  সময়ের দাবি জাতীয় নারী উন্নয়ন নীতি  জনসংখ্যা বনাম জনশক্তি  ব্যাংকের টাকা নয়ছয় হওয়া উচিত নয়  একটি পুরনো সম্পর্কের স্মৃতিচিত্র  পাটশিল্প ঘুরিয়ে দিতে পারে অর্থনীতির চাকা  ড. ইউনূসকে বিতর্ক থেকে বেরিয়ে আসতে হবে  সুশিক্ষার পথে এখনও বাধা অনেক  ব্যক্তির স্বাধীনতা হরণ ও মর্যাদাহানির পরিণাম কখনই শুভ হয় না ঘুষ ও লুটপাট উভয়ের বিরুদ্ধে একই সাথে লড়তে হবে  সুনীতি ও সুশাসন  আমি কেন জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জের পক্ষে  শ্রমিক অসন্তোষ বর্তমান প্রেক্ষিত  জীবন ব্যাকরণঃ দর্জির মুক্তিযুদ্ধ  তথ্যের অধিকার ও জুলিয়ান অ্যাসাঞ্জ  শালীন ও সংযত কথাবার্তা কি শুধু একতরফা হতে হবে?  একটি অসমাপ্ত গল্প  মুসলিম বিশ্বে সেক্যুলারিজমের বর্তমান ও ভবিষ্যত  চীন দেশের কথা  হিকমতে হুজ্জতেদের কথা  মাথা উঁচু করে দাঁড়াতে হবে বিশ্বসভায়  ঘরে ঘরে দুর্গ গড়ে তোলো


দৈনিক কালের কন্ঠ এর সৌজন্যে

এই খবর'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.