শিশুর লাশ নিয়ে... by সাজিদ হোসেন

আপডেট- ০১ আগস্ট ২০১৯: রাজধানীর মিরপুর এক নম্বর এলাকায় বৃহস্পতিবার সড়ক দুর্ঘটনায় গুরুতর আহত হয় ছয় বছর বয়সী কন্যাশিশু জান্নাতুল আকতার। পরে তাকে শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক মৃত ঘোষণা করেন। নিহত শিশুটির স্বজনেরা ময়নাতদন্ত ছাড়াই লাশটি নিয়ে যেতে চান। এতে পুলিশ বাধা দেয়। পুলিশ জোর করে লাশের ময়নাতদন্তের তাগিদ দিলে স্বজনেরা অস্বীকৃতি জানান। ময়নাতদন্ত ও পুলিশি ঝামেলা এড়াতে একপর্যায়ে জরুরি বিভাগ থেকে শিশুটির লাশ নিয়ে চলে যাওয়ার চেষ্টা করেন স্বজনেরা। কিন্তু দফায় দফায় তাঁরা পুলিশের বাধার মুখে পড়েন। এ নিয়ে পুলিশ ও স্বজনদের মধ্যে ধস্তাধস্তির ঘটনাও ঘটে। শেষ পর্যন্ত অবশ্য শিশুটির লাশ নিয়ে চলে যেতে পেরেছিলেন তাঁরা। বৃহস্পতিবার ছবিগুলো শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল প্রাঙ্গণ ও এর আশপাশ এলাকায় তোলা।
মৃত্যুর সংবাদ শুনে হাসপাতাল প্রাঙ্গণে এসে নিহত জান্নাতুল আকতারের বাবা মো. অলি ও ফুফু পারভীন কান্নায় ভেঙে পড়েন।মৃত্যুর সংবাদ শুনে হাসপাতাল প্রাঙ্গণে এসে নিহত জান্নাতুল আকতারের বাবা মো. অলি ও ফুফু পারভীন কান্নায় ভেঙে পড়েন।হাসপাতাল থেকে শিশুটির লাশ নিয়ে চলে যাওয়ার সময় পুলিশের বাধা।হাসপাতাল থেকে শিশুটির লাশ নিয়ে চলে যাওয়ার সময় পুলিশের বাধা।লাশসহ স্বজনদের আটকানোর চেষ্টা করছেন পুলিশের এক সদস্য।লাশসহ স্বজনদের আটকানোর চেষ্টা করছেন পুলিশের এক সদস্য।পুলিশের সদস্যকে বাধা দিয়ে স্বজনদের লাশ নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা।পুলিশের সদস্যকে বাধা দিয়ে স্বজনদের লাশ নিয়ে যাওয়ার চেষ্টা।শিশুটির লাশ কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন পুলিশের এক সদস্য।শিশুটির লাশ কেড়ে নেওয়ার চেষ্টা করছেন পুলিশের এক সদস্য।
লাশ কেড়ে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ সদস্যের পায়ে ধরে অনুরোধ করেন নিহত জান্নাতুলের ফুফু পারভীন।
লাশ কেড়ে নিয়ে যাওয়ার সময় পুলিশ সদস্যের পায়ে ধরে অনুরোধ করেন নিহত জান্নাতুলের ফুফু পারভীন।
লাশটি রাখতে না পেরে অলি ও পারভীনের আর্তনাদ।লাশটি রাখতে না পেরে অলি ও পারভীনের আর্তনাদ।জরুরি বিভাগ থেকে দ্বিতীয় দফায় লাশ নিয়ে চলে যাওয়ার সময় পুলিশের বাধা।জরুরি বিভাগ থেকে দ্বিতীয় দফায় লাশ নিয়ে চলে যাওয়ার সময় পুলিশের বাধা।দ্বিতীয় দফায় লাশ নিয়ে চলে যাওয়ার সময় পুলিশের সঙ্গে স্বজনদের ধস্তাধস্তি।দ্বিতীয় দফায় লাশ নিয়ে চলে যাওয়ার সময় পুলিশের সঙ্গে স্বজনদের ধস্তাধস্তি।পুলিশ সদস্যের গতি রোধ করেছেন পারভীন, অন্যরা লাশ নিয়ে যাচ্ছেন।পুলিশ সদস্যের গতি রোধ করেছেন পারভীন, অন্যরা লাশ নিয়ে যাচ্ছেন।শেষ পর্যন্ত এভাবেই লাশ নিয়ে চলে যান স্বজনেরা।শেষ পর্যন্ত এভাবেই লাশ নিয়ে চলে যান স্বজনেরা।

No comments

Powered by Blogger.