নারায়ণগঞ্জ-৫ উপনির্বাচন- নজরদারিতে ২৩ by বিল্লাল হোসেন রবিন

শেষ মুহূর্তে ঘোলাটে হয়ে উঠছে নারায়ণগঞ্জ উপনির্বাচনের সার্বিক পরিস্থিতি। দুই প্রার্থীর সমর্থকদের মধ্যে রীতিমতো মারমুখো অবস্থা লক্ষ্য করা যাচ্ছে। পাল্টাপাল্টি বক্তব্য-বিবৃতিতে উত্তপ্ত নির্বাচনী মাঠ। এর মধ্যে নির্বাচনে ২৩ ব্যক্তিকে সম্ভাব্য গোলযোগকারী হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের ওপর নজরদারি করার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এদের সবার বিরুদ্ধেই বিভিন্ন অপরাধে মামলা চলমান রয়েছে। তবে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কড়া নজরদারি রয়েছে সর্বত্র। নির্বাচনী এলাকায় টহল জোরদার করেছে র‌্যাব। পুলিশের তৎপরতাও রয়েছে। এছাড়া সোমবার বিকালে ৪ প্লাটুন বিজিবি মোতায়েন করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন এ নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসার।

নির্বাচনে লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নাই: আগামী ২৬শে জুন অনুষ্ঠেয় নারায়ণগঞ্জ-৫ (শহর ও বন্দর) আসনের উপনির্বাচনে এখন পর্যন্ত লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নাই অভিযোগ করলেও নির্বাচন সুষ্ঠু হবে বলে আশাবাদী স্বতন্ত্র প্রার্থী এসএম আকরাম। গতকাল দুপুরে নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে তিনি এসব কথা বলেন।
বর্তমানে নির্বাচন কমিশনের কার্যক্রমে সন্তুষ্ট নন এসএম আকরাম। তিনি বলেন, সিইসি কাজী রাকিব উদ্দিন আহমেদ নারায়ণগঞ্জের মতো স্পর্শকাতর উপনির্বাচনের সময় কেনিয়া চলে গেছেন। নির্বাচনের রিটার্নিং অফিসারের কাছে এতদিন অভিযোগ করেও কোন ফল পাইনি। তারপরও আশা করি, নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের উপনির্বাচন বরিশাল কিংবা মাগুরা নির্বাচনের মতো হবে না। এই নির্বাচন সরকার ও ইসির জন্য একটি বড় পরীক্ষা। তাই নির্বাচন সুষ্ঠু করতে ইসি সবধরনের পদক্ষেপ নিবেন বলে আমি বিশ্বাস করি।
এসএম আকরাম অভিযোগ করেন, জাতীয় পার্টির মনোনীত প্রার্থী সেলিম ওসমানের পক্ষে কালো টাকা ছড়ানো হচ্ছে। হলফনামা অনুযায়ী আমার সম্পদের চেয়ে সেলিম ওসমানের সম্পদ দেড় শ’ গুণ বেশি। তারা ভোটারদেরকে টাকা দিয়ে আইডি কার্ডের ফটোকপি রাখছে। ভয়ভীতি দেখাচ্ছে। ভোট না দিলে পরে আইডি কার্ড দেখে শাস্তি দিবে।
এদিকে ‘আকরামের গোপন চিঠি ফাঁস’ শিরোনামে সোমবার নারায়ণগঞ্জের বিভিন্ন স্থানীয় দৈনিকে সংবাদ প্রকাশিত হয়। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ে এসএম আকরামের প্রেরিত একটি চিঠির বরাত দিয়ে ওই সংবাদটি প্রকাশিত হয়। চিঠিতে বন্দরের অবৈধ গ্যাস সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার কথা বলা হয়েছে। এ বিষয়ে এসএম আকরাম দাবি করেন, এটা কোন ভাবেই সত্য নয়। চিঠির নিচে দেয়া স্বাক্ষরটি কম্পিউটারের মাধ্যমে বসানো হয়েছে। তিনি বলেন, প্রকাশিত সংবাদটি সম্পূর্ণ বানোয়াট ও ভিত্তিহীন। এতে আমার কোন বক্তব্য নেয়া হয়নি।
সংবাদ সম্মেলনে আকরামের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন, তার নির্বাচন পরিচালনা পরিষদের আহ্বায়ক ও নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটির সধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, সদস্য সচিব এডভোকেট মাহবুবুর রহমান মাসুম, গণফোরাম জেলা শাখার সভাপতি দেলোয়ার হোসেন চুন্নু, জেলা সিপিবির সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, জেলা ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক হিমাংশু সাহা, খেলাঘর আসরের কেন্দ্রীয় কমিটির সম্পাদক মণ্ডলীর সদস্য জহিরুল ইসলাম জহির প্রমুখ।
নারায়ণগঞ্জে চিহ্নিত ২৩ ব্যক্তির ওপর থাকছে বিশেষ নজর: এদিকে উপনির্বাচনে ২৩ ব্যক্তিকে সম্ভাব্য গোলযোগকারী হিসেবে চিহ্নিত করে তাদের ওপর নজরদারি করার নির্দেশ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। এদের সবার বিরুদ্ধেই বিভিন্ন বিধিতে মামলা চলমান।
ইসির নির্বাচন ব্যবস্থাপনা শাখা থেকে  গতকাল   মহাপুলিশ পরিদর্শকের কাছে পাঠানো একটি চিঠির মাধ্যমে এসব ব্যক্তির ক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেয়ার নির্দেশনা দেয়া হয়েছে।
চিঠিতে বলা হয়েছে, নির্বাচনী এলাকায় সম্ভাব্য গোলযোগ সৃষ্টিকারীদের প্রয়োজনে গ্রেপ্তারের নির্দেশনা প্রদান করা যেতে পারে। যাদেরকে সম্ভাব্য গোলযোগকারী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তাদের মধ্যে রয়েছে- নারায়ণগঞ্জ বন্দর থানার কেএনসেন রোডের শাহান শাহ, মুরাদপুরের মো. আ. রব, সালাহ উদ্দিন সালু, শামীম, টিটু, ফারুক, লিপু, কেওঢালার মোক্তার হোসেন, চাপতলীর মো. খোকন, মোসলেম, কুড়িপাড়ার বিল্লাহ হোসেন, লক্ষণখোলার আনোয়ার হোসেন, কামরুল ইসলাম কামলেট ও টিটু, চাঁনপুরের কামরুল ইসলাম (ব্যাঙ্গা কামু), সোনাপাড়া রামনগরের আনোয়ার হোসেন আনার, দক্ষিণ লক্ষণখোলার ফারুক, কেএনসেন রোডের শিমুল, কুমারবাড়ীর সোহেল, লক্ষণখোলার মো. শাহীন, সোনাকান্দার মন্নাক্কা, কুতুবপুরের উজ্জ্বল ও  মোফাজ্জল হোসেন।
ইসির জ্যেষ্ঠ সহকারী সচিব ফরহাদ হোসেন স্বাক্ষরিত ওই চিঠি থেকে জানা গেছে- চিহ্নিত এই ২৩ ব্যক্তির সবার বিরুদ্ধেই বিভিন্ন দণ্ডবিধিতে একাধিক মামলা চলমান। বিশেষ করে দ্রুত বিচার আইন, অস্ত্র আইন, জুয়া আইন, মাকদ দ্রব্য এবং বিস্ফোরক আইনে তাদের বিরুদ্ধে মামলা বিচারাধীন।
ঝুঁকিপূর্ণ ১৭ কেন্দ্র: এছাড়া এ নির্বাচনে ১৭টি কেন্দ্রকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে- এসব কেন্দ্রের মধ্যে রয়েছে- কুড়েরপাড় সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র-১, ডিক্রিচর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, গোগনগর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়  ভোটকেন্দ্র-১, চর সৈয়দপুর প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র-১, নারায়ণগঞ্জ বার একাডেমি স্কুল ভোটকেন্দ্র-১, ১১-১২ নম্বর বংশাল বালক/বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, বাবুরাইল বালক/বালিকা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র-১ (পুরুষ) এর নীচ তলার ২টি কক্ষ ও দ্বিতীয় তলার ১টি কক্ষ, ১৩ নম্বর নলুয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র-১ (পুরুষ), একরামপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, লক্ষণখোলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (পুরুষ ও মহিলা ভোটকেন্দ্র), ফুলহর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় (পুরুষ ও মহিলা ভোটকেন্দ্র), দাসেরগাঁও সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, কেওঢালা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, জাঙ্গাল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ঘারমোড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, সৈয়দপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র-১, বিবি মরিয়ম বালিকা উচ্চ বিদ্যালয় ভোটকেন্দ্র (পুরুষ কেন্দ্র)।
রোববার বিএনপি-জামায়াত জোটের কর্মীদের ওপর নজরদারি করতে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে চিঠি দিয়েছিল ইসি।
আগামী বৃহস্পতিবার নারায়ণগঞ্জ-৫ আসনের উপনির্বাচন। নির্বাচনে মোট ১৪১টি ভোট কেন্দ্রের ৬৭৪টি ভোটকক্ষে ৩ লাখ ৪২ হাজার ৪০৫ জন ভোটার তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগের সুযোগ পাবেন। এতে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন জাতীয় পার্টি মনোনীত প্রার্থী একেএম সেলিম ওসমান (লাঙল প্রতীক), কৃষক শ্রমিক জনতা লীগের শফিকুল ইসলাম দেলোয়ার (গামছা প্রতীক), নাগরিক পরিষদের প্রার্থী আওয়ামী লীগ থেকে নির্বাচিত সাবেক সংসদ সদস্য এসএম আকরাম (আনারস প্রতীক) ও স্বতন্ত্র প্রার্থী এডভোকেট মামুন সিরাজুল মজিদ (চিংড়ি প্রতীক)।
নাগরিক কমিটির মানববন্ধন: এদিকে উপনির্বাচনকে ঘিরে এসএম আকরামের পক্ষে লিফলেট বিতরণের সময় সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বিসহ কয়েকজনের ওপর হামলার ঘটনার প্রতিবাদে সোমবার বিকালে নারায়ণগঞ্জ প্রেস ক্লাবের সামনে মানববন্ধন করেছে নারায়ণগঞ্জ নাগরিক কমিটি। মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, খুনি, সন্ত্রাসী ও চাঁদাবাজদের ভোট না দেয়ার আহ্বান জানিয়ে লিফলেট বিতরণ করার সময় জাতীয় পার্টির নেতা আকরাম আলী শাহীনের নেতৃত্বে হামলা চালিয়ে রফিউর রাব্বিসহ ৭ জনকে আহত করে। এ ঘটনায় দোষীদের বিরুদ্ধে মামলা করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি। এখনও নানাভাবে হুমকি ধমকি দিচ্ছে। সুষ্ঠু ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠানের জন্য সংশ্লিষ্টদের কাছে জোর দাবি জানানো হয়। নাগরিক কমিটির সভাপতি এবি সিদ্দিকের সভাপতিত্বে মানববন্ধনে বক্তব্য রাখেন, সন্ত্রাস নির্মূল ত্বকী মঞ্চের আহ্বায়ক রফিউর রাব্বি, নাগরিক কমিটির সাধারণ সম্পাদক আবদুর রহমান, জেলা সিপিবির সভাপতি হাফিজুল ইসলাম, নারায়ণগঞ্জ নাগরিক পরিষদের সদস্য সচিব মাহবুবুর রহমান মাসুম প্রমুখ।
আজ শেষ হচ্ছে প্রচারণা, নামছে র‌্যাব ও বিজিবি: নারায়ণগঞ্জ-৫ উপনির্বাচনের ভোটগ্রহণ আগামী বৃহস্পতিবার। আজ মঙ্গলবার মধ্যরাতে শেষ হচ্ছে মিছিল-মিটিংসহ সব ধরনের প্রচার-প্রচারণা। একই সঙ্গে বন্ধ হচ্ছে সেখানে সব ধরনের যানবাহন চলাচল। নির্বাচনে সহিংসতা এড়াতে ইতিমধ্যে সার্বিক প্রস্তুতি সম্পন্ন করেছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)। স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে আজ থেকে মাঠে নামবে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) ও  র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র‌্যাব)। পাশাপাশি বিপুল সংখ্যক পুলিশ ও আনসার বাহিনীর সদস্য  টহল দেবে নির্বাচনী এলাকায়। নির্বাচন কমিশনার মোহাম্মদ আবদুল মোবারক বলেন, উপনির্বাচন উপলক্ষে সার্বিক প্রস্তুতি নিয়েছে নির্বাচন কমিশন। ভোটাররা যাতে নির্বিঘ্নে ভোট কেন্দ্রে গিয়ে ভোট দিয়ে নিরাপদে বাড়ি পৌঁছতে পারে, এ জন্য  আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে সতর্ক থাকতে বলা হয়েছে।   এছাড়া, পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করে  প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে তাদের নির্দেশ  দেয়া হয়েছে। উপনির্বাচনে আইনশৃঙ্খলা রক্ষায় র‌্যাব ও বিজিবি স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে  কাজ করবে। পাশাপাশি  মাঠে থাকবে এপিবিএন ও ব্যাটালিয়ান আনসারসহ বিপুল সংখ্যক  আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য। সংশ্লিষ্ট সূত্র জানায়, ১৫টি মোবাইল টিম ও র‌্যাবের পৃথক ১৬টি মোবাইল টিম টহল দেবে  উপনির্বাচনে। এছাড়া ৩ প্লাটুন কোস্টগার্ড ও ৪ প্লাটুন বিজিবি সদস্য স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে থাকবে। আপরাধীদের তাৎক্ষণিক সাজা দিতে ১০ জন নির্বাহী ও ২ জন জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটকে নিয়োগ করা হয়েছে নারায়ণগঞ্জ উপনির্বাচনে। ভোটগ্রহণের দিন সাধারণ কেন্দ্রে ১৮ জন  এবং ঝুঁকিপূর্র্ণ কেন্দ্রগুলোতে সার্বক্ষণিক ১৯ জন আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েন করা হবে। উপনির্বাচন উপলক্ষে বৃহস্পতিবার  নির্বাচনী এলাকায় সাধারণ ছুটি ঘোষণা করেছে ইসি। এদিন সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকাল ৪টা পর্যন্ত টানা ভোটগ্রহণ চলবে। নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশনের ১৩টি ওয়ার্ড, ৪টি আংশিক ওয়ার্ড ও ৭টি ইউনিয়ন নিয়ে নারায়ণগঞ্জ-৫ আসন। ভোটার সংখ্যা ৩ লাখ ৪২ হাজার ৪০৫ জন। এরমধ্যে পুরুষ ভোটার ১ লাখ ৭৪ হাজার ৩১১ এবং মহিলা ভোটার ১ লাখ ৬৮ হাজার ৯৪ জন। ভোট কেন্দ্রের সংখ্যা ১৪১টি এবং ভোটার কক্ষ ৬৭৪টি। নির্বাচনে ৪ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তারা হলেন- জাতীয় পার্টির একেএম  সেলিম ওসমান, কৃষক, শ্রমিক, জনতা লীগের শফিকুল ইসলাম, স্বতন্ত্র প্রার্থী সাবেক  এমপি  এসএম আকরাম ও  মোহাম্মদ মামুন সিরাজুল মজিদ। এদিকে, নারায়ণগঞ্জ-৫ উপনির্বাচনে  ভোটাররা ভোট নম্বর ও ভোট কেন্দ্রের নাম  নির্বাচন কমিশনের ওয়েবসাইট ও মোবাইল ফোনে এসএমএস-এর মাধ্যমে জানতে পারবেন। মোবাইল ফোনে ভোট নম্বর ও ভোট কেন্দ্রের নাম জানতে  হলে মেসেজ অপশনে গিয়ে আইডি লিখে জাতীয় পরিচয় পত্রের নম্বর লিখে ২২৩৩ নম্বরে সেন্ড করতে হবে। এছাড়াও নির্বাচন কমিশন ওয়েবসাইট িি.িবপং.মড়া.নফ  থেকেও ভোট নম্বর ও ভোট কেন্দ্রের নাম জানা যাবে। গতকাল  নির্বাচন কমিশনের গণসংযোগ বিভাগের পরিচালক এসএম আসাদুজ্জামান এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব তথ্য জানান।

No comments

Powered by Blogger.