একটি সুখবর
হলভর্তি শত শত মানুষ। এর মধ্যে ঘোষণা করা হলো একটি নাম। আবিদা ভাবেন, সত্যিই কি এত মানুষের সামনে তাঁর নাম ধরে ডাকছেন উপস্থাপক। যদিও তিনি আগে থেকেই জানতেন, এই সম্মান এবার তাঁর। কেননা, ই-মেইলে তাঁকে জানানো হয়েছিল এই পুরস্কারের বিষয়টি।
গত ৯ সেপ্টেম্বর কানাডার নিউ ফাউন্ডল্যান্ডে এসটি জোনস শহরে অনুষ্ঠিত হয় ইন্টারন্যাশনাল অ্যাসোসিয়েশন অব উইমেন পুলিশের (আইএডব্লিউপি) ৫০তম বার্ষিক সম্মেলন। এ বছর এই বার্ষিক সম্মেলনে কাজের দক্ষতার বিচারে বাংলাদেশের ঢাকা মেট্রোপলিটন পুলিশের অতিরিক্ত উপ পুলিশ কমিশনার আবিদা সুলতানা ‘আইএডব্লিউপি-২০১২ ইন্টারন্যাশনাল স্কলারশিপ অ্যান্ড রিকগনিশন’ পুরস্কার অর্জন করেন।
এ পুরস্কারের জন্য সারা বিশ্ব থেকে ২৯ জন নারী পুলিশ সদস্যের আবেদন গ্রহণ করা হয়। ২৯ জনের মধ্যে আবিদাকে নির্বাচিত করা হয়। নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এই পুরস্কার পেয়ে নতুনভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছি। মনে হয়েছে, এখনো অনেক কাজ করতে হবে।’
সম্মেলনে বিশ্বের ৫৪টি দেশের ৭৫০ জন নারী পুলিশ সদস্য অংশ নেন। পরস্পরের সঙ্গে তথ্যবিনিময় ও মতামত আদান-প্রদান তাঁকে সমৃদ্ধ করেছে। বিশেষ করে সম্মেলনে আসা নারী পুলিশ সদস্যদের আন্তরিকতা দেখে মুগ্ধ আবিদা। ‘অন্যকে কীভাবে সম্মান জানাতে হয়, তা তাঁদের না দেখলে বুঝতে পারতাম না। সবাই এসে অভিনন্দন জানিয়েছেন। আমাদের দেশের নারী পুলিশের অবস্থা জানতে চাইলেন।’
আজকের এ অর্জনের জন্য সবচেয়ে বেশি ভূমিকা তাঁর পরিবার ও সহকর্মীদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর পাস করেন তিনি। এরপর ২২তম বিসিএসের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশে যোগ দেন। আবিদা এর আগে বাংলাদেশের প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট-১১ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক ছিলেন। তিনি মনে করেন, তাঁর এই অর্জন আরও অনেককেই অনুপ্রাণিত করবে। এতে হয়তো পুলিশ বিভাগে মেয়েদের অংশগ্রহণ বাড়বে।
এ পুরস্কারের জন্য সারা বিশ্ব থেকে ২৯ জন নারী পুলিশ সদস্যের আবেদন গ্রহণ করা হয়। ২৯ জনের মধ্যে আবিদাকে নির্বাচিত করা হয়। নিজের অনুভূতি প্রকাশ করতে গিয়ে তিনি বলেন, ‘এই পুরস্কার পেয়ে নতুনভাবে অনুপ্রাণিত হয়েছি। মনে হয়েছে, এখনো অনেক কাজ করতে হবে।’
সম্মেলনে বিশ্বের ৫৪টি দেশের ৭৫০ জন নারী পুলিশ সদস্য অংশ নেন। পরস্পরের সঙ্গে তথ্যবিনিময় ও মতামত আদান-প্রদান তাঁকে সমৃদ্ধ করেছে। বিশেষ করে সম্মেলনে আসা নারী পুলিশ সদস্যদের আন্তরিকতা দেখে মুগ্ধ আবিদা। ‘অন্যকে কীভাবে সম্মান জানাতে হয়, তা তাঁদের না দেখলে বুঝতে পারতাম না। সবাই এসে অভিনন্দন জানিয়েছেন। আমাদের দেশের নারী পুলিশের অবস্থা জানতে চাইলেন।’
আজকের এ অর্জনের জন্য সবচেয়ে বেশি ভূমিকা তাঁর পরিবার ও সহকর্মীদের। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকপ্রশাসন বিভাগ থেকে স্নাতকোত্তর পাস করেন তিনি। এরপর ২২তম বিসিএসের মাধ্যমে বাংলাদেশ পুলিশে যোগ দেন। আবিদা এর আগে বাংলাদেশের প্রথম নারী পুলিশ ইউনিট-১১ আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়নের ভারপ্রাপ্ত অধিনায়ক ছিলেন। তিনি মনে করেন, তাঁর এই অর্জন আরও অনেককেই অনুপ্রাণিত করবে। এতে হয়তো পুলিশ বিভাগে মেয়েদের অংশগ্রহণ বাড়বে।
No comments