আরও আগেই পরিবর্তন প্রয়োজন ছিল-টেলিফোনে নাগরিক মন্তব্য

সম্প্রতি মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ ও রদবদল ঘটেছে। সাহারা খাতুন হারিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া আরও একাধিক গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ে রদবদল করে নতুন নিয়োগপ্রাপ্ত পাঁচ মন্ত্রী ও প্রতিমন্ত্রীকে বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। এ বিষয়ে টেলিফোনে মতামত জানিয়েছেন পাঠকরা।


গ্রন্থনা একরামুল হক শামীম ও মাহফুজুর রহমান মানিক
আবু মোহাম্মদ ইউসুফ
ব্যবসায়ী, হাজীগঞ্জ, চাঁদপুর
মন্ত্রিসভার রদবদল আরও আগেই দরকার ছিল। তবে তোফায়েল-মেনন নাকচ করায় কষ্ট পেলাম। প্রধানমন্ত্রীকে নিজেকেই তাদের ফোন করা উচিত ছিল। অর্থমন্ত্রীর বিরুদ্ধে নানা অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তাকে সরানো হলো না কেন?
নাজিম উদ্দিন শোভা
শিক্ষক, টাঙ্গাইল
মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ ও রদবদলে কোনো কাজ হবে বলে মনে হয় না। যেসব মন্ত্রী বা উপদেষ্টার বিষয়ে কথা উঠবে প্রধানমন্ত্রীর উচিত তাদের পদত্যাগ করানো।
মো. আবুল কাশেম
চাকরিজীবী, নোয়াখালী
রেল মন্ত্রণালয় একটা গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়। এখানে ওবায়দুল কাদের মন্ত্রী হিসেবে অনেক কাজ করেছেন। তাকে রেল থেকে সরিয়ে দেওয়া হলো, এখন রেলের উন্নয়ন অব্যাহত থাকবে তো?
মো. শামীম উদ্দিন
ব্যবসায়ী, চট্টগ্রাম
মন্ত্রিসভায় বারবার রেল মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর দায়িত্ব বদল হচ্ছে। এতে রেলের উন্নয়ন কি বাড়বে? ওবায়দুল কাদের তো ভালোই কাজ করছিলেন। অর্থমন্ত্রীর বিষয়ে যথেষ্ট অভিযোগ ছিল। তাকে সরিয়ে সেখানে মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে দেওয়া উচিত ছিল।
লোকমান উদ্দিন লোদী
ব্যবসায়ী, সিলেট
বর্তমান সরকারের পড়ন্তবেলায় তোফায়েল আহমেদ এবং মেনন সাহেব মন্ত্রিত্ব প্রত্যাখ্যান করে অত্যন্ত বিচক্ষণতার পরিচয় দিয়েছেন। মহীউদ্দীন খান আলমগীর এবং ওমর ফারুকের মতো দু'জন বিতর্কিত এমপিকে মন্ত্রিত্ব দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ঠিক করেননি।
জওহর বণিক
ব্যবসায়ী, গৌরীপুর, কুমিল্লা
রদবদল করা ঠিক আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তন আরও আগেই দরকার ছিল। অর্থমন্ত্রীরও পরিবর্তন দরকার ছিল। তথ্য মন্ত্রণালয়ের রাজিউদ্দিন রাজু আহমেদের বিরুদ্ধের হত্যার অভিযোগ থাকা সত্ত্বেও তাকে সরানো হয়নি।
মো. আমীর হোসেন
ব্যবসায়ী, টাঙ্গাইল
সরকারের উপদেষ্টা, মন্ত্রীরা নানা উল্টাপাল্টা কথাবার্তা বলেছেন। বিরোধী দল সরকারকে বেকায়দায় ফেলতে না পারলেও সরকারের নিজের কর্মকাণ্ডই নিজেদের বেকায়দায় ফেলেছে। বর্তমান মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ-রদবদলও সে বেকায়দা আরও বাড়িয়েছে।
খোকন আহমেদ
ব্যবসায়ী, নরসিংদী
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তন আরও অনেক আগেই দরকার ছিল। দেশের আইন-শৃঙ্খলার অবস্থা খুবই খারাপ। এ অবস্থায় মহীউদ্দীন খান আলমগীর কতটা পারেন তা দেখার বিষয়।
সঞ্জয়
ব্যবসায়ী, মনোহরগঞ্জ, কুমিল্লা
সরকারের সময় প্রায় শেষ। এখন মন্ত্রিসভার রদবদল করে লাভ হবে বলে মনে হয় না।
মো. কিবরিয়া হোসেন বাপ্পী
শিক্ষার্থী, চট্টগ্রাম
মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ ও রদবদল ঠিক হয়নি। বর্তমানে যিনি স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে তার এমপিত্বই নেই; বিতর্কিত একজনকে গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দেওয়া ঠিক হয়নি।
নাজিম উদ্দিন খান
মোহাম্মদপুর, ঢাকা
মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ দরকার ছিল না। আগে যেসব মন্ত্রীর বিষয়ে অভিযোগ এসেছে তাদের বাদ দিয়ে নতুন নিলেই হতো।
তপন কুমার দাস
শিক্ষার্থী, মৌলভীবাজার
মহীউদ্দীন খান আলমগীরকে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী করায় প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ।
রবিউল ইসলাম
ব্যবসায়ী, ভালুকা, ময়মনসিংহ
আমাদের মন্ত্রীরা ভালোভাবে কাজ করলেই হয়, নতুন মন্ত্রীদের নিয়োগ দেওয়ার দরকার কী! কিন্তু সরকার অনভিজ্ঞ কিছু ব্যক্তিকে মন্ত্রিত্ব দিয়ে নিজেদের বেকায়দায় ফেলেছেন।
রাজন চন্দ্র ঘোষ
ব্যবসায়ী, কাপাসিয়া, গাজীপুর
মন্ত্রিসভা রদবদল এবং সম্প্রসারণ যে আশায় করা হয়েছে সে আশা পূর্ণ হয়নি। মন্ত্রিসভায় সিনিয়র ব্যক্তি থাকতে পারতেন তোফায়েল আহমেদ, অথচ তিনি নেই। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সরিয়ে দেওয়া ভালো সিদ্ধান্ত হয়েছে। কিন্তু যাকে নতুন দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তার বিরুদ্ধেও অভিযোগ রয়েছে।
আবুল কাশেম
অবসরপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা
মন্ত্রিসভার রদবদল সরকারের ধারাবাহিক কাজ। গত তিন-চার বছর ধরে যে অনিয়ম হয়েছে জনগণ তার ভুক্তভোগী। অথচ সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।
শেখ মো. আলী
ব্যবসায়ী, তালতলা বাজার, মুন্সীগঞ্জ
মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণ ও রদবদলের সিদ্ধান্ত ভালো হয়েছে। কিন্তু সরকারের এই পদক্ষেপ আরও আগে নিলে ভালো হতো। মন্ত্রীদের নিয়ে নানা বিতর্ক তৈরি হওয়ার পর এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। নতুন মন্ত্রীদের সতর্ক থাকতে হবে।
মো. আজমত আলী
ব্যবসায়ী, কাজিরহাট, পাবনা
রদবদল আরও আগে করা উচিত ছিল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হিসেবে সাহারা খাতুন দক্ষতা দেখাতে পারেননি। তাই স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে সরিয়ে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ভালো পদক্ষেপ নিয়েছেন। তবে শেষ সময়ে নতুন মন্ত্রী না নিলেও হতো।
মো. রেজাউল করিম
শিক্ষক, বড়াইগ্রাম, নাটোর
সাহারা খাতুন ও রাজিউদ্দিন রাজুকে মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দেওয়া উচিত ছিল। তাদের বেফাঁস কথাবার্তায় জনগণ ক্ষুব্ধ।
মাওলানা আবুল হাসান
কাজী, বিজয়নগর, ঢাকা
প্রবীণ রাজনৈতিক নেতাদের মন্ত্রী করলে ভালো হতো। শেষ সময়ে এসে মন্ত্রিসভা পাল্টিয়ে ইতিবাচক ফলাফল আসবে না।
অ্যাডভোকেট নজরুল ইসলাম
আইনজীবী, নড়াইল
রাশেদ খান মেনন মন্ত্রিত্ব না নেওয়ায় তাকে ধন্যবাদ।
সুনীতি শিকদার
ব্যবসায়ী, মাগুরা
আগেই রদবদল করা উচিত ছিল। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে বদলানো ঠিক হয়েছে। আমাদের এলাকার একজন মন্ত্রী হলে ভালো হতো।
মনির আহমেদ
চাকরিজীবী, বাগেরহাট
এ বিষয়টি শাসক দলের সংকট কাটানোর জন্য আইওয়াশ। দুর্নীতির সঙ্গে জড়িত মন্ত্রীদের বরখাস্ত করা হয়নি। এর মাধ্যমে সংকটের সমাধান হবে না।
আবদুল হক
দোকানদার, কচুয়া, চাঁদপুর
আলমগীর সাহেব স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী হওয়ায় খুশি হয়েছি। তবে তিনি আমাদের এলাকায় তেমন আসেন না। তাকে অনুরোধ করব যেন আমাদের এলাকায় আসেন।
মো. সেলিম
গাড়িচালক, চৌদ্দগ্রাম, কুমিল্লা
মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ দেশের জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে না। যে মন্ত্রী ৪৮ ঘণ্টায় করবে বলে কয়েক মাসেও করেননি, তেমন মন্ত্রী দেশে থাকার যৌক্তিকতা নেই।
আলী আকবর
চাকরিজীবী, মিরসরাই, চট্টগ্রাম
নতুন মন্ত্রী নেওয়ার সিদ্ধান্ত সঠিক। এর মাধ্যমে দেশের মঙ্গল হবে।
মো. বেলাল হোসেন
চাকরিজীবী, সিরাজগঞ্জ
যার ওপর মন্ত্রিত্বের গুরুদায়িত্ব ন্যস্ত হবে, তিনি শপথ নিয়ে কাজ শুরু করবেন। সেই শপথের ব্যত্যয় যেন না হয়, তা-ই আমরা চাই।
মো. মাহবুবুল হক
চাকরিজীবী, ডোমার, নীলফামারী
এখন যারা মন্ত্রী তাদের হাতে দেশের অবস্থা ভালো নয়। এই অবস্থায় মন্ত্রীদের রদবদলের কারণে সরকারের ভাবমূর্তি ভালো হবে।
মো. আরিফ আহমেদ বাবু
শিক্ষার্থী, দি পিপল্স ইউনিভার্সিটি
পরিকল্পনা না থাকলে যে মন্ত্রীই আসুক না কেন; তাতে কোনো লাভ হবে না। মন্ত্রিত্ব প্রত্যাখ্যান করে দুই নেতা যে উদাহরণ হয়েছেন, তাতেই স্পষ্ট হয়েছে_ সরকারের অবস্থান কোথায়। শুধু মন্ত্রীদের অবস্থান পরিবর্তন করে দেশের মঙ্গল করা যায় না।
রাসেল
ব্যবসায়ী, সিরাজগঞ্জ
মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ ভালো হয়েছে। তবে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব মো. নাসিমকে দেওয়া উচিত ছিল।
মোহাম্মদ আলী
চাকরিজীবী, হাজারীবাগ রোড, ঢাকা
সরকারের এ সিদ্ধান্তটা বেশ দেরিতে হয়ে গেছে। বর্তমানে যাদের নিয়োগ দেওয়া হলো, এর চেয়েও অনেক যোগ্য লোক আওয়ামী লীগে ছিলেন।
দুলাল
শিক্ষক, ফেনী
তোফায়েল এবং রাশেদ খান মেননকে মন্ত্রিত্ব দিতে না পারা সরকারের ব্যর্থতা।
রাজু আহমেদ
চাকরিজীবী, টাঙ্গাইল
বারবার ভুল সিদ্ধান্ত নিচ্ছে সরকার। এর খেসারত দিচ্ছে জনগণ। সরকারের শেষ সময়ে সাতজনকে মন্ত্রিত্ব দেওয়া উচিত ছিল না। তাদের নিজেদের ঘর গোছাতেই সময় চলে যাবে। কাজ করার সময় পাবেন না। অথচ সব সরকারি সুবিধা ভোগ করবেন।
জাবেদ শাহরিয়ার আকন্দ
ব্যবসায়ী, সিলেট
অর্থমন্ত্রীকে পরিবর্তন করা দরকার ছিল। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তন ঠিক আছে, তবে মহীউদ্দীন খান আলমগীর এবং ফারুক দু'জনের সংসদ সদস্যপদ নিয়েই বিতর্ক আছে। তোফায়েল আহমেদ এবং রাশেদ খান মেনন মন্ত্রিত্ব না নিয়ে বুদ্ধিমানের কাজ করেছেন।
মো. সালাহ উদ্দিন
ব্যবসায়ী, আশুলিয়া, ঢাকা
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পরিবর্তন করে সরকার ঠিক কাজ করেছে। বর্তমান মন্ত্রী যেন ভালোভাবে কাজ করেন।
ফারুক হোসেন
সাংবাদিক, রাজশাহী
সদ্য নিয়োগপ্রাপ্তরা যেন দেশ ও জনগণের উন্নয়নে কাজ করেন_ এটাই আমাদের প্রত্যাশা।
মো. আকতার হোসেন
শিক্ষক, চট্টগ্রাম
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব থেকে সাহারা খাতুনকে সরানো ঠিক হয়নি। বর্তমানে যাকে দেওয়া হলো, তিনি ভালোভাবে চালাতে পারবেন বলে মনে হয় না।
কুমারেশ চন্দ্র বিশ্বাস
বাস শ্রমিক, ঝিনাইদহ
মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ কাজের গতি বাড়বে। রদবদল হলে কাজের গতি বাড়ে। সরকার চাইলে সাড়ে তিন বছরে যা করতে পারেনি; দেড় বছরে সেটা করতে পারবে বলেই আমাদের বিশ্বাস।
সাইফুল ইসলাম
প্রভাষক, সাংবাদিক, টাঙ্গাইল
সরকারের মেয়াদের শেষদিকে এখন মন্ত্রিসভা সম্প্রসারণের চেয়ে গুণগত পরিবর্তন দরকার। সরকার বেকায়দায় আছে। তারপরও ভালো, যদি এ রদবদল তাদেরকে উদ্ধার করে।
মো. আলী আব্বাস
ব্যবসায়ী, গোপালগঞ্জ
সরকারকে ধন্যবাদ। বর্তমান অর্থমন্ত্রী এবং আগের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে যদি মন্ত্রিসভা থেকে বাদ দেওয়া হতো, আরও ভালো হতো।
লাবিয়া আফরোজ
শিক্ষার্থী, হাজারীবাগ, ঢাকা
ভালোমানের ফসল পেতে হলে জমি আর ফসলের দিকে নজর রাখতে হয়। শেষদিকে এসে এগুলোর যত্ন নিলেও ভালো ফল হয় না। তেমনি শেষবেলায় মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ ও রদবদল ভালো ফল দেবে না।
মো. সামি
শিক্ষার্থী, ঢাকা
প্রধানমন্ত্রী দুর্নীতিবাজ মন্ত্রীদের না সরিয়ে নতুন করে মন্ত্রী নিয়োগ দিয়ে দুর্নীতির সঙ্গে আপস করেছেন। তোফায়েল আহমেদ ও রাশেদ খান মেনন মন্ত্রিত্ব প্রত্যাখ্যান করায় ধন্যবাদ।
নাজমুল মোরশেদ শিমুল
শিক্ষার্থী, টাঙ্গাইল
মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণের মাধ্যমে সরকারের কাজে গতি আসবে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব রদবদলটা ঠিক হয়েছে।
আলী আকবর
চাকরিজীবী, মিরসরাই, চট্টগ্রাম
মন্ত্রিসভার সম্প্রসারণ ও রদবদল ঠিক আছে। স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের পরিবর্তন যথার্থ হয়েছে।
তারিকুল হক
চাকরিজীবী, ফেনী
শেষ মুহূর্তে মন্ত্রিসভায় রদবদল করে কোনো লাভ হবে না। শুধু দুর্নীতি ঢাকার জন্য শেষ মুহূর্তে রদবদল করা হচ্ছে।
ডা. মোরশেদ আলম
চিকিৎসক, লোহাগাড়া, চট্টগ্রাম
অর্থমন্ত্রীর পদত্যাগ করা দরকার ছিল।
জামিল
শিক্ষার্থী, মির্জাপুর, মাগুরা
অন্য মন্ত্রীরা যা পারেননি নতুন মন্ত্রীরা চাইলে তা পারবেন।
মহসীন জমাদ্দার
শিক্ষার্থী, কাঁঠালিয়া, ঝালকাঠি
মন্ত্রীদের রদবদল করা ঠিক হয়েছে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী সাহারা খাতুন অভিযোগ মাথায় নিয়ে ঘুরছেন। তাকে সরানো ঠিক আছে।
আলী আফজাল শরীফ
চাকরিজীবী, ঢাকা
সাহারা খাতুনকে মন্ত্রিপরিষদ থেকে বাদ দেওয়া উচিত।
বিউটি
গৃহিণী, ইস্কাটন, ঢাকা
এটা সরকারের একটা আইওয়াশ। সরকারের উচিত ছিল যাদের বিরুদ্ধে যে কোনো ধরনের অভিযোগ রয়েছে তাদের পদত্যাগ করানো। রফিকুল ইসলাম
চাকরিজীবী, রাজবাড়ী
প্রধানমন্ত্রী মন্ত্রিপরিষদে পরিবর্তন আনলেও যোগ্যদের মন্ত্রিত্ব দেননি। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীকে আরও আগেই সরানো উচিত ছিল।
ডা. সুভাষ চন্দ্র বিশ্বাস
চিকিৎসক, জকিগঞ্জ, সিলেট
তোফায়েল ও মেননের মন্ত্রিত্ব গ্রহণ করা উচিত ছিল। মন্ত্রিসভায় রদবদল আরও আগেই করা উচিত ছিল। অর্থমন্ত্রীকে তার কাজে সহযোগিতার জন্য অর্থ মন্ত্রণালয়ে একজন প্রতিমন্ত্রী দিলে ভালো হতো।
 

No comments

Powered by Blogger.