প্রেমাংশুর রক্ত চাই by নির্মলেন্দু গুণ

সারা দেশ যখন সত্তরের নির্বাচনী জ্বরে কম্পমান, অনভিজ্ঞ প্রসূতির মতো আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থ প্রকাশ করতে গিয়ে আমি তখন ব্যগ্র এবং ব্যস্ত হয়ে পড়ি। প্রচণ্ড উত্তেজনার মধ্যে আমার সময় কাটতে থাকে। খান ব্রাদার্সের মালিক মোসলেম খান আমার বইটি সুন্দরভাবে প্রকাশ করার সব দায়িত্ব আমার ওপর ছেড়ে দিয়েছিলেন। আমি দুর্লভ লাইনো টাইপে বইটি ছাপার জন্য নওয়াবপুর রোডে অবস্থিত আলেকজান্দ্রা স্টিম মেশিন প্রেসের মালিক নূরুল হকের দুয়ারে ধরনা দিই। দৈনিক পাকিস্তান এবং সরকারি বিজি প্রেস ছাড়া বেসরকারিভাবে তখন টয়েনবি সার্কুলার রোডের বুক প্রমোশন প্রেস এবং ২৪৪ নওয়াবপুর রোডের আলেকজান্দ্রা প্রেসেই শুধু লাইনো মেশিন ছিল। আমি স্থির করি, এক হাজার ২৫০ কপি বই ছাপব। এর আগে কবিতার বই ৫০০ কপির বেশি ছাপা হতো না। আমার ধারণা হয়েছিল, আমার কবিতা সহজবোধ্য বলে আমার পাঠক বেশি, সুতরাং বেশি বই ছাপা যেতে পারে।
মোসলেম খান, তাঁর ছেলে ফারুক খান এবং ফিরোজ খানও তা বিশ্বাস করেন। এত ছোট আকারের বই এবং এত কম ছাপা, নূরুল হক সাহেব প্রথমে বইটি ছাপার দায়িত্ব নিতে রাজি হননি। পরে আমি যখন শুধু প্রেসে নয়, তাঁর ওয়ারির বাসায় গিয়েও তাঁকে বিরক্ত করতে শুরু করি, তখন একপর্যায়ে নিরুপায় হয়েই তিনি আমার বইটি ছেপে দিতে রাজি হন। শুরু হয় আলেকজান্দ্রা প্রেসে আমার সকাল-বিকাল-রাত্রির নিরবচ্ছিন্ন অত্যাচারের পালা। আবদুল মতিন ও জেড আলম ছিলেন ওই প্রেসের লাইনো অপারেটর। চমৎকার লাইনো মেশিনের সামনে বসে টাইপ রাইটারের কি-বোর্ডের চেয়ে অনেক বড় আকারের একটি কি-বোর্ডে তাঁরা নিপুণ শিল্পীর মতো তাঁদের নরম আঙুল চালনা করতেন, আর শক্ত সিসার স্ল্যাবের আকারে এক-একটি কবিতার পঙিক্ত ছিটকে বেরিয়ে আসত কোথা থেকে যেন। খুব মজাই লাগত দেখতে। হ্যান্ড কম্পোজের সঙ্গে লাইনোর কী বিপুল পার্থক্যই না ছিল তখন। মাত্র ২৫ বছরের ব্যবধানে কম্পিউটার এসে এই দুই মুদ্রণ মাধ্যমকেই একসঙ্গে পথে বসাবে, তখন তা কেউ ভাবতেও পারেনি।
আমি রাত-দিন প্রেসে পড়ে থাকতাম। কবিতা বদলাতাম। প্রুফে কাটাকাটির বহর দেখে প্রেসের অপারেটররা বিরক্ত হতো। নানা মিষ্ট কথায় আমি তখন তাদের তুষ্ট করতাম। পাশেই হ্যান্ড কম্পোজ সেকশন। সেখানে হ্যান্ড কম্পোজিটর বৃদ্ধ ক্ষেত্রবাবুর সঙ্গে বসে হুঁকায় তামাক সেবন করে তাদের বোঝাতাম, আমি তোমাদেরই লোক। তাতে কাজ হতো।
‘হুলিয়া’ কবিতাটিকে আমি আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থের প্রথম কবিতা হিসেবে নির্বাচন করি। নূরুল হক সাহেবও হুলিয়া কবিতাটি খুব পছন্দ করেন। তিনি অবশ্য কবিতাকে কবিতা বলতেন না, বলতেন গল্প। হুলিয়া পড়ার পর কবিতা যে মূলত গল্প, তাঁর ওই ধারণা আরও বদ্ধমূল হয়। বই যখন ছাপার শেষ পর্যায়ে, তখন প্রেসে যেতেই নূরুল হক সাহেব একদিন সকালে আমাকে বললেন, ‘গুণ বাবু, আপনার গল্প তো কম পড়ে গেছে। তাড়াতাড়ি চট করে আরেকটা গল্প লিখে দেন। শেষের দিকে চার পৃষ্ঠা খালি আছে।’
বইয়ের চরিত্রের সঙ্গে সংগতিপূর্ণ কোনো কবিতা তখন আমার সংগ্রহে ছিল না। কী করা যায় ভাবছিলাম। কবিতা কম পড়ার খবরে আমাকে কিঞ্চিৎ বিপদাপন্ন দেখে হক সাহেবকে খুব খুশি বলে মনে হলো। তিনি আমার উদ্দেশে একটি হাসির চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিলেন। আমি মনে মনে তাঁর চ্যালেঞ্জটি গ্রহণ করলাম।
কী লিখব, ভাবছিলাম। তখনই হক সাহেবের টেবিলে রাখা দৈনিক পাকিস্তান-এর প্রথম পাতায় প্রকাশিত একটি ছবির ওপর আমার চোখ পড়ে। ছবিটি ছিল ১২ নভেম্বরের সামুদ্রিক জলোচ্ছ্বাসে ভেসে যাওয়া এক মৃত নগ্নিকার ছবি। [কবি জিনাত আরা রফিক আমার ‘লজ্জা’ কবিতার আলোচনা করতে গিয়ে ওই কবিতার মধ্যে বর্ণিত অপমৃতা রমণীটিকে ‘নগ্নিকা’ অভিধায় চিহ্নিত করেছিলেন।]
জলোচ্ছ্বাসে ভেসে যাওয়া ওই মৃতার গর্ভ থেকে একপর্যায়ে তাঁর গর্ভের সন্তানটি বেরিয়ে এসেছিল, কিন্তু মায়ের সঙ্গে সন্তানের নাড়ির বন্ধনটি তখনো ছিন্ন হয়নি। ওই নবজাতক যেন তার জননীর লজ্জাস্থলটুকুকে আড়াল করার উদ্দেশ্যেই নগ্ন জননীর নাভিমূলে আত্মাহুতি দিয়েছিল। ছবিটি দেখে আমি খুবই আলোড়িত বোধ করি। ছবিটি আমার মাথার মধ্যে একটি বেদনামথিত কবিতার জন্ম দেয়। ওই ছবির মধ্যে বিধৃত বেদনাকে নিজের ভেতরে কল্পমত্থন করে। প্রেস ম্যানেজার নরেশ বাবুর কাছ থেকে কিছু কাগজ চেয়ে নিয়ে আমি খুব দ্রুত একটি কবিতা লিখে ফেলি। লেখার পর কবিতাটির নাম দিই ‘লজ্জা’।
কবিতাটি নূরুল হক সাহেবকে পড়ে শোনাই। সাধারণত, তিনি কবিতা নিয়ে রসিকতাই করতেন। এবার লক্ষ করি, লজ্জা শোনার পর তাঁর মুখ থেকে হাসি উধাও হয়েছে। তিনি যেন অনেক দূরে কোথাও হারিয়ে গেছেন। পঠিত কবিতাটি সম্পর্কে কোনো মন্তব্য না করে তিনি চুপ করে থাকলেন। বুঝলাম, আমার কবিতাটি যখন তাঁর মতো কবিতাবিমুখ মানুষের দুঃখবোধকেও জাগ্রত করতে সক্ষম হয়েছে, তখন কবিতাটি খুব একটা খারাপ হয়নি। তাই মতিন সাহেবকে কবিতাটি কম্পোজ করতে দিয়ে দিলাম।
হুলিয়া দিয়ে শুরু করেছিলাম, ভাবলাম লজ্জা দিয়েই বইটি সমাপ্ত হোক। শেষের দুই পৃষ্ঠা না হয় আপাতত খালিই থাক। পরের সংস্করণে দেখা যাবে। আমার বইটি যে খুব দ্রুতই বিক্রি হয়ে যাবে, এ ব্যাপারে আমি নিশ্চিত ছিলাম।
বানান নিয়ে আমার কিছু বিভ্রান্তি ছিল। আমার বন্ধুদের মধ্যে প্রুফ দেখার ব্যাপারে সাযযাদ কাদির ছিলেন খুবই পারদর্শী। আমি তাঁর শরণাপন্ন হই। সাযযাদ আমাকে সাহায্য করেন। সেই বন্ধুত্বপূর্ণ সাহায্যের স্মারক হিসেবে আমি ওই গ্রন্থের একটি কবিতা সাযযাদের নামে উৎসর্গ করি।
কবিতা উৎসর্গের ব্যাপারে আমি ছিলাম খুবই কৃপণ। আমার অজস্র বন্ধু ও প্রিয়জন থাকা সত্ত্বেও আমি মাত্র পাঁচটি কবিতা পাঁচজনের নামে উৎসর্গ করি।
১. এক একজন মানুষ (আবুল হাসানকে)
২. জাল নোট (মামুনুর রশীদকে)
৩. অসভ্য শয়ন (সাযযাদ কাদিরকে)
৪. অর্জুনের রাজ্য (পূরবী দত্তকে)
৫. যুদ্ধ (শহীদ কাদরীকে)
লেখার পর ক্ষুদ্রাকৃতির ‘যুদ্ধ’ কবিতাটি আমি রেক্সের আড্ডায় শহীদ কাদরীকে পড়ে শুনিয়েছিলাম। তখন তিনি কবিতাটি পছন্দ করেন এবং আমাকে বলেন, ‘কবিতাটি আমাকে উৎসর্গ করো।’ আমি অগ্রজের ইচ্ছাকে মান্য করেই কবিতাটি তাঁকে উৎসর্গ করি। তা ছাড়া, ওই উৎসর্গের অন্য কোনো ব্যাখ্যা নেই।
আমার কাব্যগ্রন্থটি উৎসর্গ করি আমার বাবার নামে।
উৎসর্গপত্রটি ছিল এ রকম: ‘আমার বাবার মতো সবাই যদি আমাকে স্বাধীনতা দিত।’
‘স্বাধীনতা’ শব্দটি আমি সচেতনভাবেই বইয়ের উৎসর্গপত্রে ব্যবহার করি।
আমার বইটি শুধু আমারই প্রথম বই ছিল না, ছিল আমাদের জেনারেশনের প্রথম কবিতার বই। আমি স্থির করি, বইটিকে আমি নতুন আঙ্গিকে প্রকাশ করব। আমার শিল্পী বন্ধু কাওসার আহমদ চৌধুরীর সঙ্গে বইয়ের প্রচ্ছদ নিয়ে আলোচনা করি। একদিন আমরা নিজেদের মধ্যে আলোচনা করে স্থির করি, প্রচ্ছদে আমরা কবির শ্মশ্রুমণ্ডিত মুখচ্ছবিটি ব্যবহার করব। এক সন্ধ্যায় কাওসার আমাকে নিউমার্কেটের একটি স্টুডিওতে (ওই স্টুডিওটি এখন আর নেই। স্টুডিওটির মালিক ছিলেন একজন বিহারি) নিয়ে যায় এবং বিভিন্ন পোজে আমার বেশকিছু ছবি তোলে। পরে ওই ছবিগুলোর ভেতর থেকে বেছে একটি চমৎকার অর্থবহ ছবি সে আমার কাব্যগ্রন্থের প্রচ্ছদের জন্য নির্বাচন করে। কাওসারের নির্বাচিত ছবিটি আমারও পছন্দ হয়।
বইটির জন্য কয়েকটি নাম নিয়েই ভাবছিলাম। চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নিতে পারছিলাম না। তখন জ্যোতিপ্রকাশ দত্ত আমার সাহায্যে এগিয়ে আসেন। তিনি বলেন, আপনি ‘প্রেমাংশুর রক্ত চাই’ শীর্ষক কবিতাটির ভিত্তিতেই কাব্যগ্রন্থটির নামকরণ করতে পারেন। ওই নামটিই আপনার কাব্যগ্রন্থের জন্য মানানসই হবে।
নামের ব্যাপারে জ্যোতিপ্রকাশের সঙ্গে পূরবী বসুও একমত হওয়ায় আমি আর দ্বিমত করিনি। আর যে নামগুলো বিবেচনায় রেখেছিলাম, সেগুলো ছিল: হুলিয়া, দাঁড়ানো মহিষ ও আগুন নিয়ে বসে আছি...।
আলেকজান্দ্রা প্রেসে বড় লাইনো টাইপ ছিল না, ছিল দৈনিক পাকিস্তান-এ। সেখান থেকে টাইপ সংগ্রহ করতে ব্যর্থ হয়ে আমি ছোটগল্প পত্রিকার সঙ্গে জড়িত শিল্পী গোপাল মণ্ডলের শরণাপন্ন হই। তিনি দৈনিক পাকিস্তান-এর ফাইল ঘেঁটে বিভিন্ন খবরের শিরোনাম থেকে একই মাপের টাইপ কেটে কেটে বইয়ের নাম এবং অপেক্ষাকৃত ছোট টাইপ কেটে কবির নামটি তৈরি করে দেন। বাংলাবাজারে চুন্নু মিয়ার ব্লক তৈরির কারখানা থেকে প্রচ্ছদের জিঙ্ক ব্লক তৈরি করা হয়। বাবুবাজারে ‘অবলাপল্লী’র নিকটবর্তী খেয়ালী আর্ট প্রেসে বইয়ের প্রচ্ছদটি ছাপা হয়। লাল রঙের রিভার্সে সাদা হরফে ছিল লেখক ও বইয়ের নাম, কালো রঙে হাফটোনে পুরো পাতাজুড়ে ছিল আমার শ্মশ্রুমণ্ডিত মুখাবয়ব। প্রচ্ছদটি ছিল খুবই অ্যাটাকিং।
১৯৭০ সালের নভেম্বর মাসের দ্বিতীয় পক্ষে আমার বইটি বাজারে ছাড়া হয়।
৪২ পাউন্ড কার্টিজ পেপারে (ওই কাগজটা এখন খুবই দুর্লভ। কবিতার বইয়ের জন্য কর্ণফুলীর ওই কাগজটা খুবই উপযোগী ছিল) লাইনো টাইপে ছাপা, ১০০ গ্রাম আর্ট পেপারের জ্যাকেটে বন্দী চার ফর্মার বইটির দাম রাখা হয় মাত্র তিন টাকা।
বইয়ের দোকানে কাচের আলমারিতে সাজিয়ে রাখা কবিতার বইটিকে প্রথম দৃষ্টিতে অনেকেই ডিটেকটিভ বই বলে ভ্রম করতেন। পরে বই খুলে যখন দেখতেন, এটি একটি কবিতার বই, তখন কেউ নিরাশ হতেন, কেউ বা খুশি হয়ে বইটি কিনে নিয়ে যেতেন।
কিছুদিনের মধ্যেই বাইরে ব্যতিক্রমধর্মী প্রচ্ছদ ও ভেতরে উত্তপ্ত রাজনৈতিক কবিতা থাকার কারণে বইটি পাঠকমহলে সাড়া জাগায় এবং আশাতীত বিক্রি লাভ করে।
আমার প্রকাশক খুশি হন। তিনি বইয়ের জন্য ১২ দশমিক ৫ শতাংশ হারে রয়ালটি স্থির করে আমাকে ১০০ টাকার মতো অগ্রিম দেন।
প্রকাশের অল্প কিছুদিনের মধ্যেই বইটির প্রশংসা করে লন্ডন থেকে ঢাকায় সদ্য ফিরে আসা সাংবাদিক-সমালোচক-চলচ্চিত্রকার আলমগীর কবির চিত্রপরিচালক ও ঔপন্যাসিক জহির রায়হান কর্তৃক সম্পাদিত সাপ্তাহিক Express পত্রিকায় একটি ছোট্ট আলোচনা লেখেন এবং একই সঙ্গে তিনি ‘লজ্জা’ কবিতাটি ইংরেজিতে অনুবাদ করে পত্রিকায় প্রকাশ করেন।
ওটিই ছিল আমার প্রথম কাব্যগ্রন্থের প্রথম আলোচনা এবং আমার লেখা কোনো কবিতার প্রথম ইংরেজি অনুবাদ। মরহুম আলমগীর কবিরের করা ওই চমৎকার অনুবাদটি রচনায় অন্তর্ভুক্ত করার খুব ইচ্ছে ছিল, কিন্তু কোথাও Express পত্রিকাটি খুঁজে না পাওয়ার কারণে আমার সেই ইচ্ছা পূরণ করা সম্ভব হলো না।
প্রেমাংশুর রক্ত চাই প্রকাশিত হওয়ার পর আমি খুবই ক্লান্ত বোধ করি। আমার নিজেকে ভারমুক্ত বলে মনে হতে থাকে। আমার মনে এরূপ ধারণার সৃষ্টি হয় যে এই কাব্যগ্রন্থ রচনা করার জন্যই একদিন হুলিয়া মাথায় নিয়ে আমি এই নগরে পালিয়ে এসেছিলাম।
ঢাকা তার উষ্ণ-নিরাপদ পক্ষপুটে আমাকে ভালোবেসে আশ্রয় দিয়েছে। আমার ওপর অর্পিত সময়ের দায়িত্ব আমি আমার সাধ্যমতো সম্পন্ন করার চেষ্টা করেছি।
================================
গল্প- কোথায় তুমি  কবিতা বাতাসে অক্সিজেন ছড়ায়  সত্যজিৎ আমার গুরু ছিলেন  গল্প- দৌড়  বাংলা ঋতু-মাসের নামবিচার  যেভাবে মায়ের মন জয় করল বাবা  মানিক পীরের গান  গল্প- চুপি চুপি বাঁশি বাজে  গল্প- বিধুহীন  গল্প- অসমাপ্ত চুম্বনের ১৯ বছর পর...  গল্প- বসন্ত বিলাপ  খোয়াবের প্রতিলিপি  গল্প- জিঞ্জির ফেরা  দুর্লভ সময়ের হলফনামা  ইচ্ছা ছিল কবি হওয়ার  আমার গ্রন্থাগার  সোনার কমলার খোঁজে  রূপবান ঢাকার রক্তক্ষরণ  নারী জীবনের অচলায়তন  'ত্যাগের' মূল্যায়ন ও মুক্তকণ্ঠ তারুণ্য  মূল সংবিধান সংরক্ষণে সরকারের ইউটার্ন  তুরস্কে জেনারেলদের পদত্যাগ কেন?  ছোট দলগুলো ফুরফুরে মেজাজে!  কোচিং ব্যবসা এবং শিক্ষার বেহাল দশা  গল্প- লঞ্চের আপার ক্লাসে বাচ্চা হাতি  গুরুপল্লির আশ্রমে ভর্তি না হয়েই  মুক্তিযুদ্ধের ১০ বই  মগ্নচৈতন্যের বর্ণময় অভিঘাত  গল্প- চিনেজোঁক  পুস্তক প্রকাশনা ও বাংলা একাডেমীর বইমেলা  শাহি মনজিলে সাহিত্য উৎসব by শাহীন আখতার  বাজে জসীমউদ্দীন  নান্দনিক চৈতন্য  গ্রামকে শহরে এনেছি  গল্প- জলঝড়  একাত্তরের অপ্রকাশিত দিনপঞ্জি  রশীদ করীমে'র সাক্ষাৎকার- 'মনে পড়ে বন্ধুদের'  প্রাচ্যের ছহি খাবনামা  গল্প- এভাবেই ভুল হয়  গল্প- মাঠরঙ্গ  ফয়েজ আহমেদঃ স্মৃতিতে চিঠিতে  অরুন্ধতী রায়ের সাক্ষাৎকারঃ উপন্যাসের জগতের জগতের সঙ্গে আমার সম্পর্ক নেই  ইতিহাস ও জাতি দিয়ে ঘেরা  গল্প- চাল ডাল লবণ ও তেল  ক-য়ে ক্রিকেট খ-য়ে খেলা  গল্পসল্প- ডাংগুলি  হ্যারল্ড পিন্টারের শেষ সাক্ষাৎকারঃ আশৈশব ক্রিকেটের ঘোর  সূচনার পিকাসো আর ভ্যান গঘ  আল্লাহআকবরিজ সি সি  গল্প- কবি কুদ্দুস ও কালনাগিনীর প্রেম


দৈনিক প্রথম আলো এর সৌজন্যে
লেখকঃ নির্মলেন্দু গুণ

এই আলোচনা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.