শিল্প-অর্থনীতি 'অবকাঠামোর উন্নয়নে পেছনের সারিতে বাংলাদেশ' by হানিফ মাহমুদ

দুর্বল অবকাঠামো বাংলাদেশের উন্নয়নের বড় প্রতিবন্ধকতা হলেও বর্তমান সরকার এ প্রতিবন্ধকতা অপসারণে এখনো তেমন কোনো চমক দেখাতে পারেনি।

ফলে আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছে বাংলাদেশ। বিশ্বে ক্রমেই দুর্বল অবকাঠামোর দেশ হিসেবে এ দেশের ভাবমূর্তি গড়ে উঠছে। বর্তমান সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর অনেকেই আশা করেছিল, অবকাঠামো-দারিদ্র্য হয়তো দ্রুত ঘুচে যাবে এবং অনেক বড় উদ্যোগ দ্রুত বাস্তবায়িত হবে। কিন্তু দায়িত্ব নেওয়ার দুই বছরেও চট্টগ্রাম নিউমুরিং টার্মিনাল পূর্ণভাবে চালু করতে পারেনি সরকার।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ককে চার লেনে উন্নীত করার লক্ষ্যে ১০ মাস আগে ঠিকাদার নিয়োগ দেওয়া হলেও এখন পর্যন্ত কোনো ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শুরু করেনি। রেলের জন্য প্রচুর অর্থ অলসভাবে পড়ে থাকলেও দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি বর্তমান সরকার দেখাতে পারেনি। ফলে কাগজে-কলমে অবকাঠামোর উন্নয়নের নানা প্রতিশ্রুতি থাকলেও বাস্তবে তেমন কোনো অগ্রগতি নেই বললেই চলে।
এর প্রতিফলন পড়েছে অবকাঠামোর মানদণ্ডের সূচকেও। আন্তর্জাতিক মানদণ্ডে অবকাঠামোতে শুধু খারাপ করেনি, বিশ্বের সর্বনিম্ন ১০টি দেশের একটিতে পরিণত হয়েছে বাংলাদেশ। ব্যবসায়ীদের কাছে দুর্নীতির চেয়েও এখন বেশি উদ্বেগের কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে নাজুক অবকাঠামো। ওয়ার্ল্ড ইকোনমিক ফোরামের (ডব্লিউইএফ) ‘বিশ্ব প্রতিযোগিতার সক্ষমতা প্রতিবেদন (জিসিআর) ২০১০-২০১১’-এ সম্প্রতি এসব তথ্য উঠে এসেছে।
জানা গেছে, চরম জনদুর্ভোগ ও দেশের অর্থনীতির জন্য গুরুত্বপূর্ণ ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ঠিকাদারেরা সরকারের সঙ্গে গত জানুয়ারি মাসে চুক্তিবদ্ধ হলেও কোনো কাজ শুরু করেননি। অথচ প্রকল্পটির সরকারিভাবে অনুমোদন হয়েছে চার বছর আগে। কয়েক দফা দরপত্র বাতিলের পর ঠিকাদার নিয়োগ হলেও কাজ শুরু হয়নি।
চুক্তির পর এক হাজার ৬৫০ কোটি টাকার এই প্রকল্পের ১০ শতাংশ বা ১৬৫ কোটি টাকা অগ্রিম নিয়েছে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান—একটি চীনা কোম্পানি, একটি বাংলাদেশি ও একটি যৌথ প্রতিষ্ঠান। জানা গেছে, এখনো ঠিকাদারদের নির্মাণ-সংক্রান্ত যন্ত্রপাতি ও মালামাল আসেনি। কবে আসবে এবং কবে কাজ শুরু ও শেষ হবে, সেটি অনিশ্চিত। চুক্তি অনুযায়ী, গত জানুয়ারি থেকেই দাউদকান্দি থেকে চট্টগ্রাম পর্যন্ত মহাসড়কের ১৯২ দশমিক ২০ কিলোমিটার পথ প্রকল্পের অধীনে চলে গেছে। ২০১৩ সাল পর্যন্ত সড়কের সব ধরনের মেরামত করার কথা ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানেরই।
এ ধরনের একটি অনিশ্চিত অবস্থার মধ্যে রয়েছে চট্টগ্রাম নিউমুরিং কনটেইনার টার্মিনাল পূর্ণভাবে চালু করার বিষয়টি। তিন বছর ধরে এর দরপত্র যাচাই-বাছাই করে চারটি প্রতিষ্ঠানকে প্রাথমিকভাবে নির্বাচন করার পর সরকারের একটি স্বার্থান্বেষী মহলের চাপে সেই প্রক্রিয়া বাতিল হয়ে যায়। নতুন করে আবার প্রাক-দরপত্র আহ্বান করা হলেও তাতে যোগ্যতার মানদণ্ড অনেক কমিয়ে দেওয়া হয়েছে, যাতে দুর্বল ও নিম্নমানের কোম্পানি দরপত্রে অংশ নিতে পারে। কিন্তু এই প্রকল্পটিকে সফল ও লাভজনক করতে হলে টার্মিনালের উন্নয়ন ও নানা যন্ত্রপাতি বাবদ ন্যূনতম এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে হবে। জানা গেছে, সরকারদলীয় একজন সাংসদ এ সংক্রান্ত কোনো কমিটির সদস্য না হয়েও তাঁর সভাপতিত্বে সংসদে ও মন্ত্রণালয়ে একাধিক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়েছে। তিনিই দরপত্রের নানা বিষয় সংশোধনের জন্য দিকনির্দেশনা দিয়েছেন, যা বন্দর কর্তৃপক্ষের ফাইলে নথিভুক্তও হয়েছে। সরকারদলীয় সাংসদদের এহেন হস্তক্ষেপের কারণে পুরো প্রক্রিয়াটিই বিলম্বিত হচ্ছে এবং কাজটি অস্বচ্ছতার ফাঁদে আটকা পড়েছে।
একই অবস্থা দেশের উন্নয়নের অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ অবকাঠামো রেলওয়ের ক্ষেত্রেও। পুরোনো ইঞ্জিন, নিম্নমানের যাত্রীসেবা ও বিলম্ব রেলওয়ের এই চেহারা চলছে দীর্ঘদিন ধরেই। বিগত প্রায় চার দশকে রেলের মান উন্নয়নে উল্লেখযোগ্য কোনো বিনিয়োগই হয়নি। ফলাফল হচ্ছে, যাত্রী ও পণ্য পরিবহনে রেলের অংশ এখন ৫ শতাংশের নিচে। আর মোট দেশজ উৎপাদনে (জিডিপি) রেলের হিস্যা এসে ঠেকেছে মাত্র দশমিক শূন্য ৮ শতাংশে।
পণ্য ও যাত্রীসেবায় সড়কের ওপর অতিনির্ভরতা কমাতে উন্নয়ন সহযোগীরা রেলওয়ের উন্নয়নে ২০০৬ সালে বড় অঙ্কের বিনিয়োগ করতে সম্মত হয়। তাদের শর্ত ছিল, রেলওয়ের ব্যবস্থাপনাকে ঢেলে সাজাতে হবে। কিন্তু সরকারের সিদ্ধান্তহীনতার কারণে রেলের উন্নয়নে ৭৪ কোটি ডলার বা পাঁচ হাজার কোটি টাকার বিদেশি সহযোগিতা অনিশ্চিত হয়ে পড়েছে।
অথচ অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত ২০১০-১১ অর্থবছরের বাজেট-বক্তৃতায় রেলওয়েকে কম ঝুঁকিপূর্ণ এবং সাশ্রয়ী উল্লেখ করে এটিকে করপোরেটে রূপান্তর ও ঢেলে সাজানোর কথা বলেন। কিন্তু রেলের উন্নয়নে নতুন কোনো উদ্যোগের কথাই তিনি বলেননি। পুরোনো প্রকল্পই রয়ে গেছে। বাজেটে রেলের উল্লেখযোগ্য প্রকল্প হিসেবে বলা হয়েছে ৪৬টি ডিজেল ইলেকট্রিক ইঞ্জিন (লোকোমোটিভ) সংগ্রহ করা, টঙ্গী-ভৈরববাজার পর্যন্ত ডাবল লাইন নির্মাণ, কনটেইনার পরিবহনের জন্য ৫০টি ফ্ল্যাট ওয়াগন সংগ্রহ, ২০০টি মিটার গেজ ও ৬০টি ব্রড গেজ যাত্রীবাহী গাড়ি পুনর্বাসন এবং ঢাকা-নারায়ণগঞ্জ ডাবল লাইন নির্মাণ। এগুলোর বেশির ভাগই পুরোনো প্রকল্প এবং তেমন কোনো অগ্রগতি নেই।
বর্তমান সরকার ক্ষমতায় আসার পর ২০০৯ সালের ১ জানুয়ারি রেলের যাত্রীসেবার মান উন্নয়নের জন্য ২০০টি মিটার গেজ যাত্রীবাহী কোচ এবং ৬০টি ব্রড গেজ কোচ মেরামত/পুনর্বাসনে ১২৩ কোটি টাকার একটি প্রকল্প নেওয়া হয়েছিল। দুই বছরের মধ্যে এসব কাজ শেষ হওয়ার কথা থাকলেও এই সময়কালে অগ্রগতি ১০ শতাংশের নিচে। একই অবস্থা অন্যসব প্রকল্পের ক্ষেত্রেও।
২০০৯-১০ অর্থবছরের রেলের উন্নয়ন বাজেট থেকে বিপুল পরিমাণ অর্থও কেটে রাখা হয়। গত অর্থবছরে উন্নয়ন বাজেট ছিল এক হাজার ৯৩ কোটি টাকা। পরে এটাকে কমিয়ে ৬৯০ কোটি টাকা করা হয়। মধ্যমেয়াদি বাজেট-কাঠামোয় আগামী তিন বছরের জন্য যে প্রক্ষেপণ করা হয়েছে, সেখানে বড় কোনো উদ্যোগের নির্দেশনা নেই।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের হিসাব: সরকারি হিসাবেই গত এক দশকে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচিতে (এডিপি) ভৌত অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ ৩০ থেকে নেমে ২০ শতাংশের নিচে দাঁড়িয়েছে। সড়ক, রেল, নৌপরিবহন-ব্যবস্থা, টেলিযোগাযোগ, বন্দর, পানি ও পয়োনিষ্কাশন-ব্যবস্থা এই ভৌত অবকাঠামোর অন্তর্ভুক্ত।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের তৈরি এক গবেষণাপত্রে দেখা গেছে, আওয়ামী লীগ সরকারের বিগত মেয়াদের শেষ বছরে ২০০০-০১ সালে সরকারের মোট উন্নয়ন-ব্যয় ছিল ১৬ হাজার ১৫১ কোটি টাকা। এর মধ্যে ভৌত অবকাঠামো খাতে ব্যয় ছিল মোট ব্যয়ের ৩০ দশমিক ৭০ শতাংশ।
বিএনপির নেতৃত্বাধীন জোট সরকার ক্ষমতায় আসার পর নির্বাচনী প্রতিশ্রুতির কারণে ২০০১-০২ অর্থবছরে ভৌত অবকাঠামো খাতে মোট এডিপির ৩২ দশমিক ৬০ শতাংশ ব্যয় করা হয়। কিন্তু পরের বছর থেকেই পরিস্থিতি নিম্নমুখী হয়।
অর্থ মন্ত্রণালয়ের হিসাবে দেখা যায়, ২০০৬-০৭ অর্থবছরে এডিপির ২৩ শতাংশ খরচ করা হয় ভৌত অবকাঠামো খাতে।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারের আমলে ভৌত অবকাঠামো খাতে বিনিয়োগ আরও নিম্নমুখী হয়। ২০০৭-০৮ অর্থবছরে মোট উন্নয়ন-ব্যয়ের মধ্যে ভৌত অবকাঠামো খাতে মাত্র ১৯ দশমিক ৬৮ আর ২০০৯-১০ অর্থবছরে এটি ১৮ শতাংশের নিচে ছিল বলে পরিকল্পনা মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা যায়।
আন্তর্জাতিক পর্যবেক্ষণ: বিশ্বব্যাংক বলছে, কোনো দেশের অবকাঠামো যদি ১ শতাংশ বাড়ে, তাহলে সেই দেশের অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধিও ১ শতাংশ হারে বাড়ে। বাংলাদেশ সাম্প্রতিক সময়ে ধারাবাহিকভাবে ৫ শতাংশের ওপরে প্রবৃদ্ধি অর্জন করলেও মধ্যআয়ের দেশে রূপান্তরের ক্ষেত্রে নিম্ন অবকাঠামো বড় বাধা হিসেবেই থাকছে।
আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন বেসরকারি মার্কিন বিনিয়োগ কোম্পানি গোল্ডম্যান স্যাক্স বাংলাদেশসহ অন্য দেশগুলোর অবকাঠামোর চাহিদা ও বিনিয়োগের সম্ভাব্যতা নিরূপণ করেছে। প্রতিষ্ঠানটির হিসাবে বর্তমানে বাংলাদেশে দুই কোটি ৬০ লাখ নগরবাসী আছে। ২০১৭ সালের মধ্যে যোগ হবে আরও এক কোটি ৮০ লাখ মানুষ। ফলে বর্তমান ভৌত অবকাঠামোয় শহর ও গ্রামীণ অধিবাসীদের পর্যাপ্ত সুবিধা দেওয়া যাবে না।
গোল্ডম্যান স্যাক্সের হিসাবে, ২০০৮ থেকে ২০১৭ সাল—এই সময়ে বাংলাদেশের বার্ষিক বিদ্যুৎ-চাহিদা বাড়বে সাড়ে ৫ শতাংশ হারে, আকাশপথে যাত্রী বাড়বে সাড়ে ৮ শতাংশ হারে, ফিক্সড ফোনের চাহিদা ৫ দশমিক ৬০ শতাংশ, মুঠোফোনের ৫ দশমিক ৪০ শতাংশ, ইন্টারনেটের ৫ দশমিক ৮০ শতাংশ, আর সড়কপথের চাহিদা ২ দশমিক ৬০ শতাংশ হারে বাড়বে। এই চাহিদা পূরণ করতে সরকারকে বিপুল পরিমাণ অর্থ দেশের অবকাঠামোর উন্নয়নে ব্যয় করতে হবে।
বিশেষজ্ঞদের মত: অবকাঠামোর উন্নয়নে নেওয়া প্রকল্পগুলোর বাস্তবায়নে বিলম্ব হওয়া এবং এ খাতে অপর্যাপ্ত বিনিয়োগ নিয়ে বিশেষজ্ঞরাও শঙ্কা প্রকাশ করেছেন। তাঁরা বলেছেন, বাংলাদেশের বর্তমান অবকাঠামো দিয়ে নতুন বিনিয়োগ বা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি বাড়ানো সম্ভব নয়। আর এ সমস্যার সমাধান না হলে মধ্যআয়ের দেশে রূপান্তরিত হওয়ার স্বপ্ন আরও এক দশক পিছিয়ে যেতে পারে।
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) অবকাঠামো খাতের গবেষণা পরিচালক জায়েদ বখ্ত প্রথম আলোকে বলেন, নব্বইয়ের দশকে অবকাঠামো খাতে কিছুটা নজর দেওয়া হলেও চলতি দশকে পর্যাপ্ত বিনিয়োগ করা হয়নি। আর এর ফলাফল অর্থনীতি থেকে শুরু করে আমাদের সামাজিক জীবনে এসে পড়েছে।
জায়েদ বখ্ত বলেন, বর্তমান সরকার ক্ষমতা আসার পর অনেকের মধ্যে আশাবাদ তৈরি হয়েছিল, খুব দ্রুতই হয়তো বাংলাদেশের অবকাঠামোর উন্নয়নে বড় ধরনের পরিবর্তন দেখা যাবে। কিন্তু বন্দর, রাস্তাঘাট, রেল, আইটি—কোনো ক্ষেত্রেই বাস্তবায়নের তৎপরতা চোখে পড়ে না। সরকার এ বছর পিপিপি বিধিমালা তৈরির পর অনেকের মধ্যে আশাবাদ তৈরি হয়েছে। তবে প্রায় দুই লাখ কোটি টাকার এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন কতটা করা যাবে, তা নিয়ে সন্দেহ আছে। কারণ, স্বাধীনতার পর তিনটি বছর ছাড়া এখন পর্যন্ত কোনো বছরই এডিপি বাস্তবায়ন করা যায়নি। ফলে অবকাঠামোগত দুর্বলতার কারণে উন্নয়নের দৌড়ে আমরা ক্রমেই পিছিয়ে পড়ছি বলেও তিনি মন্তব্য করেন।
বাংলাদেশ রেলওয়ের ভারপ্রাপ্ত মহাপরিচালক টি এ চৌধুরী প্রথম আলোকে বলেন, রেলের অনেকগুলো প্রকল্প চলমান অবস্থায় আছে। আশা করা যাচ্ছে আগামী দুই বছরের মধ্যেই রেলব্যবস্থার অনেক উন্নতি দেখা যাবে।
===============================
প্রবন্ধ- 'সাবধান থেকো তাদের থেকে...' by বদিউল আলম মজুমদার  আলোচনা- 'ক্ষুধা-দারিদ্র্য-অশিক্ষা-অপুষ্টি ও নির্যাতনের শৃঙ্খলে বন্দি শিশুরা' by শুভ রহমান  গল্পালোচনা- 'এমন ঘটনাও ঘটে'! by ফখরুজ্জামান চৌধুরী  আলোচনা- 'হাইকোর্টের রায় এবং আদিবাসীদের সাংবিধানিক স্বীকৃতি প্রসঙ্গে' by শক্তিপদ ত্রিপুরা  আলোচনা- 'আইন'-এর শাসন বনাম 'অহং'-এর শাসন' by মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী  খবর- কজাহাজভাঙা শিল্পে সংকটমোচন  আলোচনা- 'বাংলাদেশের সংবিধানের দর্শনের গল্পসল্প' by মোহাম্মদ গোলাম রাব্বানী  রাজনৈতিক আলোচনা- 'মধ্যবিত্তের মূল্যবোধ ও পঙ্কিল রাজনীতি  রাজনৈতিক আলোচনা- 'মুক্ত বাতাসে সু চি' by রফিকুল রঞ্জু  বিশ্ব অর্থনীতি 'জি-২০ সম্মেলনে ধাক্কা খেল আমেরিকা'  ভ্রমণ- 'রেলগাড়িতে চড়ে' by মঈনুস সুলতান  'উৎসবের আমেজ সময়ের সংস্কৃতির' by শামসুজ্জামান খান  গল্প- 'কাজল রানীর হারেম' by পাপড়ি রহমান  রাজনৈতিক আলোচনা- 'এক-এগারোর প্রেতাত্মা চারপাশেই ঘুরছে by আবেদ খান  খবর- মহাজোট আছে মহাজোট নেই!' by পার্থ প্রতীম ভট্টাচায্য  আলোচনা- 'বাঙ্গালির বদলে যাওয়া' by সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম  খবর- আফগানিস্তান শান্তি কত দূর?' by তৌহিদ আজিজ  গল্প- 'ঝল্সে ওঠে জরিণ ফিতা' by রফিকুর রশীদ  ফিচার- ‘আক্রান্ত' by জাফর তালুকদার


প্রথম আলো এর সৌজন্য
লেখকঃ হানিফ মাহমুদ


এই লেখা'টি পড়া হয়েছে...
free counters

No comments

Powered by Blogger.