বিশ্ববাসী আরেকটি ‘নাকবার’ সাক্ষী হতে পারে: জাতিসংঘ
আরও বলা হয়, ইসরাইল সরকারের অগ্রাধিকার হলো বৃহত্তর ঔপনিবেশিক সম্প্রসারণ। গাজায় ইসরাইলি বসতি স্থাপনের লক্ষ্যে নিরাপত্তা অভিযানের নামে স্থানচ্যুতি, ধ্বংস, ভূমি দখল ও উচ্ছেদের মতো কার্যক্রম পরিচালনা করছে ইসরাইল। কমিটির তরফে ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে ইসরাইলের মানবাধিকার লঙ্ঘনের বিষয়টিও উল্লেখ করা হয়। আরও বলা হয়, ইসরাইলের বিরুদ্ধে ফিলিস্তিনিদের ওপর অমানবিক নির্যাতনের প্রমাণ আছে। নির্যাতন চালানো যেন ইসরাইলি সেনাবাহিনী ও নিরাপত্তা বাহিনীর নিয়মতান্ত্রিক অনুশীলন। গাজায় খাদ্যসামগ্রী প্রবেশে ইসরাইলের বাধা নিয়ে বলা হয়, এমন একটি পৃথিবী কল্পনা করাও কঠিন, যেখানে এতগুলো মানুষকে অনাহারে রেখে মৃত্যুর দিকে ঠেলে দেয়া হচ্ছে। যেখানে খাবারের ট্রাকগুলো মাত্র কয়েক কিলোমিটার দূরেই অবস্থান করছে। তবে, এটিই গাজার বাস্তবতা।
![]() |
| নিজের ঘর, নিজেদের বাড়ির ধ্বংসস্তূপের ওপর দাঁড়িয়ে কিছু হয়তো খুঁজছে শিশুরা। পাশে উড়ছে শান্তির প্রতীক সাদা পায়রা। খান ইউনিস, গাজা। ফাইল ছবি: রয়টার্স @প্রথম আলো |

No comments