পাল্টা জবাব ম্যারাডোনার
শোয়েনস্টাইগার যেসব মন্তব্য করেছেন, তার যেকোনো একটি ম্যারাডোনার গায়ে আগুন ধরিয়ে দেওয়ার জন্য যথেষ্ট। কিন্তু আশ্চর্যজনকভাবে প্রথম প্রথম সাংবাদিকেরা তাঁর কানে তুললেও সেটিকে খুব একটা পাত্তা দেননি আর্জেন্টাইন কোচ। তবে বেশিক্ষণ চুপও থাকতে পারলেন না। জার্মান মিডফিল্ডারের দিকে তাঁর পাল্টা তোপ—‘শোয়েনস্টাইগার আসলে নার্ভাস হয়ে পড়েছে।’
২০০৬ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালটাকে পুঁজি করে মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে জার্মানি। সহ-অধিনায়ক শোয়েনস্টাইগার, কোচ জোয়াকিম লো, অধিনায়ক ফিলিপ লাম থেকে শুরু করে ম্যানেজার অলিভার বিয়েরহফ সবারই একটা মন্তব্য, আর্জেন্টিনা আসলে হারটাকে মেনে নিতে জানে না। এ নিয়ে মারধর করে!
ম্যারাডোনা নিজেও একবার কেঁদেছেন জার্মানির কাছে বিতর্কিত পেনাল্টিতে ১৯৯০-এর ফাইনাল হেরে। তবে পোড়-খাওয়া অভিজ্ঞতা থেকেই এবার বলছেন, ‘শোয়েনস্টাইগার কী বলল, সেটি নিয়ে মাথা ঘামানোর মতো সময় আমাদের হাতে নেই। ছেলেরা নিজেদের নিয়েই ভাবছে। ওরা পেনাল্টি কিক, পরাজয় সহজভাবে নেওয়ার মানসিকতা নেই—এসব নিয়ে কী বলল, আমার তাতে বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। প্রতিটি ম্যাচই একেকটি আলাদা খেলা। এই ম্যাচটাও আলাদা, কারণ এবার আমরা ওদের আক্রমণের পর আক্রমণ করে ছিন্নভিন্ন করে দেব। এ কারণেই ওরা আসলে নার্ভাস হয়ে পড়েছে।’
এর পর ম্যারাডোনা-সুলভ কায়দায় সরাসরি তাকিয়েছেন ক্যামেরার দিকে। জার্মান উচ্চারণ নকল করার ভঙ্গিতে বলেছেন, ‘তোমার সমস্যা কী শোয়েনস্টাইগার? তুমি কি নার্ভাস!’
২০০৬ বিশ্বকাপের কোয়ার্টার ফাইনালটাকে পুঁজি করে মনস্তাত্ত্বিক লড়াই চালিয়ে যাচ্ছে জার্মানি। সহ-অধিনায়ক শোয়েনস্টাইগার, কোচ জোয়াকিম লো, অধিনায়ক ফিলিপ লাম থেকে শুরু করে ম্যানেজার অলিভার বিয়েরহফ সবারই একটা মন্তব্য, আর্জেন্টিনা আসলে হারটাকে মেনে নিতে জানে না। এ নিয়ে মারধর করে!
ম্যারাডোনা নিজেও একবার কেঁদেছেন জার্মানির কাছে বিতর্কিত পেনাল্টিতে ১৯৯০-এর ফাইনাল হেরে। তবে পোড়-খাওয়া অভিজ্ঞতা থেকেই এবার বলছেন, ‘শোয়েনস্টাইগার কী বলল, সেটি নিয়ে মাথা ঘামানোর মতো সময় আমাদের হাতে নেই। ছেলেরা নিজেদের নিয়েই ভাবছে। ওরা পেনাল্টি কিক, পরাজয় সহজভাবে নেওয়ার মানসিকতা নেই—এসব নিয়ে কী বলল, আমার তাতে বিন্দুমাত্র আগ্রহ নেই। প্রতিটি ম্যাচই একেকটি আলাদা খেলা। এই ম্যাচটাও আলাদা, কারণ এবার আমরা ওদের আক্রমণের পর আক্রমণ করে ছিন্নভিন্ন করে দেব। এ কারণেই ওরা আসলে নার্ভাস হয়ে পড়েছে।’
এর পর ম্যারাডোনা-সুলভ কায়দায় সরাসরি তাকিয়েছেন ক্যামেরার দিকে। জার্মান উচ্চারণ নকল করার ভঙ্গিতে বলেছেন, ‘তোমার সমস্যা কী শোয়েনস্টাইগার? তুমি কি নার্ভাস!’
No comments